এ মাসটা পেরলেই শুরু হয়ে যাচ্ছে পরীক্ষার মরশুম। ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হয়ে যাচ্ছে সিবিএসই’র দশম এবং দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষা। আর সিআইএসসিই-র অধীন আইসিএসই অর্থাৎ দশম শ্রেণির পরীক্ষার্থীরা অবশ্য কিছুটা বাড়তি সময় পাবে।
শেষ মুহূর্তে পরীক্ষার প্রস্তুতি কেমন হবে? কোন কোন বিষয়গুলি মাথায় রাখা দরকার, তা নিয়ে পরামর্শে বিশিষ্ট মনোবিদ ডাঃ দেবাঞ্জন পান।
উচ্চমাধ্যমিক /আইএসসি/ সিবিএসসি ক্লাস টুয়েলভ বোর্ডের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যেকটি ছাত্র-ছাত্রীকে উপস্থিত হতে হয় জীবনের এক মহা সন্ধিক্ষণে। বেছে নিতে হয় স্বপ্নপূরণের কোনও একটি বিশেষ পথকে—যে পথে আছে সুনিশ্চিত ভবিষ্যৎ আর অর্থনৈতিক স্বাচ্ছন্দ্যের হাতছানি।
এখন আর শুধু প্রথাগত ডাক্তারি-ইঞ্জিনিয়ারিং নয়, যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নতুন নতুন বিষয় নিয়ে পড়ার আগ্রহ ক্রমশ বাড়ছে। এরকমই একটি বিষয় জেনেটিক্স। আজ আমরা এমন কিছু খাবার খাচ্ছি বা জামাকাপড় পরছি, অনেক ক্ষেত্রে তার পিছনে জেনেটিক্সের প্রয়োগ রয়েছে।
ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের কাউন্সেলিং শুরু হতে আর বেশি দেরি নেই। এই অবস্থায় কোন শাখায় ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লে ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল হবে, তা নিয়ে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে ভাবনা কম নয়। বিশেষজ্ঞরা অন্তত একটি বিষয়ে একমত, বর্তমানে তো বটেই, অদূর ভবিষ্যতেও কম্পিউটার সায়েন্সের বিভিন্ন শাখার উপর বাজি ধরা যেতে পারে।
ফ্রাসট্রেশন, ডিপ্রেশন, মানসিক চাপ নেওয়ার ক্ষমতা কমে যাওয়ার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই দ্বারস্থ হন চিকিৎসকের। তবে এধরনের সমস্যা সাইকোলজিক্যাল কাউন্সিলিং-এ অনেকটা সারিয়ে তোলা সম্ভব হয়।
হসপিটাল ম্যানেজমেন্টের গুরুত্ব বরাবরের। আগেকার সময়ে হাসপাতালের সিনিয়র ডাক্তাররা ম্যানেজমেন্টের বিভিন্ন দিক সামলাতেন। তখন সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতাল থাকলেও সাধারণ হাসপাতাল, স্পেশালিটি হাসপাতাল, সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ধারণা ছিল না।
বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতিতে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্বাস্থ্য পরিষেবা। এই পরিষেবায় চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়াও আমাদের নির্ভর করতে হয় প্যারামেডিক্যাল স্টাফদের উপর। এই গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার সুযোগও বেশি। স্বাস্থ্য পরিষেবায় নিজকে যুক্ত করতে পড়ে নেওয়া যায় বেশ কিছু প্যারামেডিক্যাল বিষয়।
রাজ্য জয়েন্টের ফল প্রকাশিত হয়ে গিয়েছে। এবার শুরু হবে কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া। কেউ সরকারি কলেজে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুযোগ পাবেন। আবার কেউ পাবেন না। তবে বেসরকারি কলেজে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়লে ভালো চাকরি মিলবে না, এমন ধারণা সম্পূর্ণ মিথ্যা।
জল ছাড়া যেমন মাছ থাকতে পারে না, তেমনি বাইরে ঘুরতে বা অফিসের কাজে গেলে হোটেল ছাড়া থাকা কার্যত অসম্ভব। আর সেখানে খাওয়াদাওয়া থেকে শুরু করে সমস্ত সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যের যাবতীয় দায়িত্ব থাকে হোটেলের কর্মী-আধিকারিকদের উপর।
অনেকটা রাম জন্মের আগেই রামায়ণ লেখার মত। বাচ্চা বড় হওয়ার আগে তাদের কোন পেশায় পাঠানো হবে তা ঠিক করে ফেলেন অনেক বাবা-মা। হাতেখড়ির আগে ঠিক হয়ে যায়, কোন বোর্ডে তাদের পড়ানো হবে।
মানুষের চরিত্র গঠনের মূল ভিত্তির বেশিরভাগটাই তৈরি হয় স্কুলজীবনে। একটি ভালো স্কুল একটি ছাত্র বা ছাত্রীকে প্রকৃত মানুষ এবং সফল পেশাদার হওয়ার দিকে অনেকটাই এগিয়ে দেয়। তাই শিশুদের জন্য উপযুক্ত স্কুল বাছাই খুব জরুরি।
বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
খেলাধূলা ভালোবাসেন না বা খেলা দেখতে পছন্দ করেন না এমন মানুষ পাওয়া বিরল। আইপিএল শেষ হতে চলেছে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগও শেষের পথে। আসছে ক্রিকেট বিশ্বকাপ। টেলিভিশনের পর্দায় প্রিয় তারকাদের পারফরম্যান্স দেখে চুলচেরা বিশ্লেষণে মেতে উঠছেন আমজনতা। বিরাটের কেমন টিম সাজানো উচিত ছিল, শেষ ওভারে ধোনি কাকে দিয়ে বল করালে হারটা এড়ানো যেত যেমন থাকে, তেমনই সুবিধাজনক জায়গায় বল পেয়েও নন কিকিং ফুট ব্যবহার করায় মেসির গোল মিস কোনওটাই বাদ যায় না। কিন্তু এসব আলোচনার বাইরেও খেলাধূলার একটা জগৎ আছে যেটা নিয়ে আমরা অনেকেই অবগত নই। কখনও কি ভেবে দেখেছেন এই যে লক্ষ লক্ষ দর্শক, খেলোয়াড়, সংগঠক, ক্রু মেম্বার সব মিলিয়ে কত লোক একটা খেলার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে। এসব লোকের খাওয়া দাওয়া, টেলিভিশন বা রেডিওতে ব্রডকাস্ট, বিজ্ঞাপন সবকিছু সুন্দরভাবে সম্পন্ন হচ্ছে কীভাবে? এসব নিয়ে কিন্তু আমরা মাথা ঘামাই না। আসলে এসবের পিছনে জড়িয়ে আছে বিশাল অর্থ আর সুন্দর পরিকল্পনা। খেলা তো আসলে একটা নেশা। আর এই নেশাকেই যদি পেশা করে নিয়ে আর্থিক সমস্যা মেটানো যায়, মন্দ কী? এই কর্মযজ্ঞের অংশীদার হতে গেলে কিন্তু দক্ষ হতে হবে স্পোর্টস ম্যানেজমেন্টে।
খেলা অনেকে ভালোবাসলেও সবাই যে খেলাতে দক্ষ হবেন এমন নাও হতে পারে। স্পোর্টস ম্যানেজমেন্টে দক্ষ হয়ে উঠতে পারলে তাদের জন্য দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর সুযোগ রয়েছে। ক্রিকেট, ফুটবল ছাড়া অন্যান্য স্পোর্টসেও এখন ভারতীয়রা উন্নতি করছেন। কিন্তু সরাসরি কোচিং করাতে গেলে সেই খেলায় দক্ষ হওয়ার পাশাপাশি আলাদা করে কোচিং ডিগ্রি থাকারও প্রয়োজন। কিন্তু আইপিএল হোক বা আইএসএল বা অন্য ধরনের খেলায় একেকটি দলের পিছনে অনেক সাপোর্ট স্টাফের প্রয়োজন হয়। আর এই সাপোর্ট স্টাফের টিমে ঢুকে খেলার দুনিয়াকে নিজের পেশায় পরিণত করতে হলে পড়তে হবে ‘স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট’।
যোগ্যতা
স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে কোনও শাখার স্নাতক ছেলেমেয়েরা আবেদন করতে পারেন। চলতি বছরের জুন মাসে যারা স্নাতকস্তরের শেষ বর্ষের পরীক্ষা দেবে তারাও আবেদনের যোগ্য। তবে সেক্ষেত্রে গ্র্যাজুয়েশনের মার্কশিট এই বছরের অক্টোবর মাসের মধ্যে জমা করতে হবে।
কোর্স
পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট। কোর্সের মেয়াদ এক বছর। কোর্সটিকে ২টি সেমিস্টারে ভাগ করা হয়েছে। ম্যানেজমেন্ট প্রিন্সিপাল, বিজনেস অ্যান্ড গভর্মেন্ট, অর্গানাইজেশন বিহেভিয়র অ্যান্ড স্পোর্টস সাইকোলজি, স্পোর্টস মার্কেটিং, স্পোর্টস ফিনান্স, স্পোর্টস সায়েন্স, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অব স্পেসিফিক গেমস, কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন। প্রথম সেমিস্টারের পর দেড় মাসের বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ চলে। এই সময় দেশের বিভিন্ন অর্গানাইজেশন ও স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিতে হাতে কলমে কাজ শেখার সুযোগ পায়। ইন্টার্নশিপ শেষ হলে সেকেন্ড সেমিস্টার। এখানে পড়ানো হয় স্পোর্টস ল, স্পোর্টস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড স্পনসরশিপ, স্পোর্টস ইকোনমিক্স, ব্রডকাস্টিং অ্যান্ড স্পোর্টস জার্নালিজম ইত্যাদি। ফাইনাল সেমিস্টারের পরীক্ষা শেষ হয় সাধারণত জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে।
আসন সংখ্যা
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সংখ্যা ৩০। তফসিলি প্রার্থীদের জন্য আসন সংরক্ষিত থাকে। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের মাইগ্রেশন সার্টিফিকেট সহ আবেদন করতে হবে।
বাছাই পদ্ধতি
প্রার্থী বাছাই হয় লিখিত পরীক্ষা, গ্রুপ ডিসকাশন ও পার্সোনাল ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে। লিখিত পরীক্ষায় অবজেক্টিভ ও ডেসক্রিপটিভ দুই ধরনের প্রশ্নই থাকে। খেলা সম্পর্কিত বিষয় থেকে ৩০ নম্বরের অবজেক্টিভ প্রশ্ন হয়। বাকি ৭০ নম্বরের প্রশ্ন আসে জেনারেল সায়েন্স, সোশ্যাল স্টাডি ও জেনারেল নলেজের ওপর।
গুরুত্বপূর্ণ তারিখ
লিখিত পরীক্ষা: ১৮ জুন, ২০১৯। গ্রুপ ডিসকাশন: ১৯ জুন, ২০১৯। পার্সোনাল ইন্টারভিউ: ২০ জুন, ২০১৯। মেধাতালিকা প্রকাশ: ২১ জুন, ২০১৯।
কোর্স ফি
১ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা। ভারতের প্রথম ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান ‘ইন্ডিয়ান ইনিস্টিটিউট অব সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট’ এক বছরের ডিপ্লোমা ইন স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট কোর্স পোস্ট গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম হিসেবে শুরু করে। ২০১০ সালে স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট কোর্সটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউজিসি ডিপ্লোমা কোর্স হিসেবে স্বীকৃতি পায়। সফলভাবে কোর্স শেষ করলে কাজের সুযোগ রয়েছে বিভিন্ন স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, স্কুল স্পোর্টস অর্গানাইজেশন সহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে।
কীভাবে আবেদন করবেন
ইন্ডিয়ান ইনিস্টিটিউট অব সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট-এ এখন আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের রিসেপশন কাউন্টার থেকে ৭০০ টাকা আবেদন ফি দিয়ে আবেদনপত্র সংগ্রহ করা যাবে। আবেদনের শেষ তারিখ: ৪ জুন, ২০১৯। বিশদ জানতে যোগাযোগ করতে পারেন সংস্থার অফিসে— ম্যানেজমেন্ট হাউস, কলেজ স্কোয়ার (পশ্চিম), কলকাতা -৭৩ ফোন (০৩৩) ২২৪১ ৩৭৫৬ / ৪০২৩ ৭৪৭৪ বা দেখতে পারেন www.iiswbm.edu বা ইমেল করতে পারেন iiswbm@iiswbm.edu
খেলা অনেকে ভালোবাসলেও সবাই যে খেলাতে দক্ষ হবেন এমন নাও হতে পারে। স্পোর্টস ম্যানেজমেন্টে দক্ষ হয়ে উঠতে পারলে তাদের জন্য দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর সুযোগ রয়েছে। ক্রিকেট, ফুটবল ছাড়া অন্যান্য স্পোর্টসেও এখন ভারতীয়রা উন্নতি করছেন। কিন্তু সরাসরি কোচিং করাতে গেলে সেই খেলায় দক্ষ হওয়ার পাশাপাশি আলাদা করে কোচিং ডিগ্রি থাকারও প্রয়োজন। কিন্তু আইপিএল হোক বা আইএসএল বা অন্য ধরনের খেলায় একেকটি দলের পিছনে অনেক সাপোর্ট স্টাফের প্রয়োজন হয়। আর এই সাপোর্ট স্টাফের টিমে ঢুকে খেলার দুনিয়াকে নিজের পেশায় পরিণত করতে হলে পড়তে হবে ‘স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট’।
যোগ্যতা
স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে যে কোনও শাখার স্নাতক ছেলেমেয়েরা আবেদন করতে পারেন। চলতি বছরের জুন মাসে যারা স্নাতকস্তরের শেষ বর্ষের পরীক্ষা দেবে তারাও আবেদনের যোগ্য। তবে সেক্ষেত্রে গ্র্যাজুয়েশনের মার্কশিট এই বছরের অক্টোবর মাসের মধ্যে জমা করতে হবে।
কোর্স
পোস্ট গ্র্যাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট। কোর্সের মেয়াদ এক বছর। কোর্সটিকে ২টি সেমিস্টারে ভাগ করা হয়েছে। ম্যানেজমেন্ট প্রিন্সিপাল, বিজনেস অ্যান্ড গভর্মেন্ট, অর্গানাইজেশন বিহেভিয়র অ্যান্ড স্পোর্টস সাইকোলজি, স্পোর্টস মার্কেটিং, স্পোর্টস ফিনান্স, স্পোর্টস সায়েন্স, অ্যাডমিনিস্ট্রেশন অব স্পেসিফিক গেমস, কম্পিউটার অ্যাপ্লিকেশন। প্রথম সেমিস্টারের পর দেড় মাসের বাধ্যতামূলক ইন্টার্নশিপ চলে। এই সময় দেশের বিভিন্ন অর্গানাইজেশন ও স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিতে হাতে কলমে কাজ শেখার সুযোগ পায়। ইন্টার্নশিপ শেষ হলে সেকেন্ড সেমিস্টার। এখানে পড়ানো হয় স্পোর্টস ল, স্পোর্টস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন, ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট অ্যান্ড স্পনসরশিপ, স্পোর্টস ইকোনমিক্স, ব্রডকাস্টিং অ্যান্ড স্পোর্টস জার্নালিজম ইত্যাদি। ফাইনাল সেমিস্টারের পরীক্ষা শেষ হয় সাধারণত জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে।
আসন সংখ্যা
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সংখ্যা ৩০। তফসিলি প্রার্থীদের জন্য আসন সংরক্ষিত থাকে। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকদের মাইগ্রেশন সার্টিফিকেট সহ আবেদন করতে হবে।
বাছাই পদ্ধতি
প্রার্থী বাছাই হয় লিখিত পরীক্ষা, গ্রুপ ডিসকাশন ও পার্সোনাল ইন্টারভিউয়ের মাধ্যমে। লিখিত পরীক্ষায় অবজেক্টিভ ও ডেসক্রিপটিভ দুই ধরনের প্রশ্নই থাকে। খেলা সম্পর্কিত বিষয় থেকে ৩০ নম্বরের অবজেক্টিভ প্রশ্ন হয়। বাকি ৭০ নম্বরের প্রশ্ন আসে জেনারেল সায়েন্স, সোশ্যাল স্টাডি ও জেনারেল নলেজের ওপর।
গুরুত্বপূর্ণ তারিখ
লিখিত পরীক্ষা: ১৮ জুন, ২০১৯। গ্রুপ ডিসকাশন: ১৯ জুন, ২০১৯। পার্সোনাল ইন্টারভিউ: ২০ জুন, ২০১৯। মেধাতালিকা প্রকাশ: ২১ জুন, ২০১৯।
কোর্স ফি
১ লক্ষ ৮৫ হাজার টাকা। ভারতের প্রথম ম্যানেজমেন্ট প্রতিষ্ঠান ‘ইন্ডিয়ান ইনিস্টিটিউট অব সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট’ এক বছরের ডিপ্লোমা ইন স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট কোর্স পোস্ট গ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রাম হিসেবে শুরু করে। ২০১০ সালে স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট কোর্সটি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউজিসি ডিপ্লোমা কোর্স হিসেবে স্বীকৃতি পায়। সফলভাবে কোর্স শেষ করলে কাজের সুযোগ রয়েছে বিভিন্ন স্পোর্টস ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি, স্কুল স্পোর্টস অর্গানাইজেশন সহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে।
কীভাবে আবেদন করবেন
ইন্ডিয়ান ইনিস্টিটিউট অব সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার অ্যান্ড বিজনেস ম্যানেজমেন্ট-এ এখন আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। প্রতিষ্ঠানের রিসেপশন কাউন্টার থেকে ৭০০ টাকা আবেদন ফি দিয়ে আবেদনপত্র সংগ্রহ করা যাবে। আবেদনের শেষ তারিখ: ৪ জুন, ২০১৯। বিশদ জানতে যোগাযোগ করতে পারেন সংস্থার অফিসে— ম্যানেজমেন্ট হাউস, কলেজ স্কোয়ার (পশ্চিম), কলকাতা -৭৩ ফোন (০৩৩) ২২৪১ ৩৭৫৬ / ৪০২৩ ৭৪৭৪ বা দেখতে পারেন www.iiswbm.edu বা ইমেল করতে পারেন iiswbm@iiswbm.edu
