বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
যে সকল বিষয় নিয়ে পড়া যাবে তার মধ্যে রয়েছে আবেদন পত্রের নামসহ বিষয়গুলি যথাক্রমে – A) বি ফার্ম অ্যান্ড ইন্টিগ্রেটেড এমবিএ (পাঁচ বছরের), B) ১। ল্যাটারাল এন্ট্রি –বি টেক (ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য), ২। ল্যাটারাল এন্ট্রি –বি টেক ( বিএসসি শিক্ষার্থীদের জন্য), ৩। ল্যাটারাল এন্ট্রি –বি ফার্ম ( ফার্মাসি ডিপ্লোমার শিক্ষার্থীদের জন্য), C) ১। এমবিএ ২। এমসিএ ৩। ল্যাটারাল এন্ট্রি – এমসিএ D) ১। এম টেক, এম টেক ( কর্মরতদের জন্য পার্ট টাইম), এম প্ল্যান (পিজিএটি) ২। এম আর্ক ৩। এম ফার্ম E) ১। এমবিএ এবং এমসিএ ২। এমবিএ এবং এলই-এমসিএ ৩। এমবিএ এবং পিজিএটি। A,B,C এবং D ফর্মে আবেদনের জন্য ১০০০ টাকা লাগবে। ফর্ম E-তে আবেদনের জন্য ১৫০০ টাকা লাগবে।
বিভিন্ন কোর্সে আবেদন করার জন্য ন্যূনতম যোগ্যতা – বিটেক, বি প্ল্যানের জন্য ১০+২ স্তরে ফিজিক্স, ম্যাথমেটিক্সসহ কেমিস্ট্রি, বায়োলজি, বায়োটেক, টেকনিক্যাল, ভোকেশনাল বিষয়, ইলেকট্রনিক্স, সিএস, আইটি, স্ট্যাটিস্টিক্স, জিওলজির মধ্যে একটি নিয়ে ৪৫ শতাংশ নম্বর নিয়ে পাশ হতে হবে। বি আর্কের বেলায় ১০+২ স্তরে কেমিস্ট্রি, ম্যাথমেটিক্স এবং ফিজিক্স নিয়ে ৫০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে এবং উক্ত বিষয়গুলির প্রতিটিতে ৫০ শতাংশ নম্বর থাকতে হবে। বি ফার্ম পড়ার জন্য সায়েন্স নিয়ে ১০+২ স্তরে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি থাকতেই হবে সঙ্গে ম্যাথমেটিক্স বা বায়োলজি থাকতে হবে। টেকনিক্যাল বিষয়ে লেটারাল এন্ট্রির জন্য ৪৫ শতাংশ নম্বর নিয়ে ডিপ্লোমা পাশ হতে হবে। এল টেক (মেরিন)-এর জন্য মেরিন, মেকানিক্যাল, ইলেক্ট্রিক্যাল, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেক্ট্রনিক্সে ডিপ্লোমা থাকতে হবে এবং ৫৫শতাংশ নম্বর থাকতে হবে। ফার্মাসিতে ডিপ্লোমা করা থাকলে এবং ৪৫ শতাংশ নম্বর থাকলে ফার্মাসিতে লেটারাল এন্ট্রির জন্য আবেদন করা যাবে। যে কোনও শাখায় স্নাতক করা থাকলে সঙ্গে ৫০ শতাংশ নম্বর থাকলে এমবিএ-এর জন্য আবেদন করা যাবে। ১২ স্তরে ম্যাথমেটিক্স থাকলে বা স্নাতক স্তরে ম্যাথমেটিক্স থাকলে যে কোনও বিষয় নিয়ে স্নাতক হয়ে থাকলে এবং ৫০ শতাংশ নম্বর থাকলে এমসিএ-তে ভর্তির জন্য আবেদন করা যাবে। আইটি, সিএস, আইসটি বা আইটিএম-এ তিন বছরের স্নাতক ডিগ্রি থাকলে এবং সঙ্গে ১২ স্তরে ম্যাথমেটিক্স থাকলে এমসিএ-এতে ভর্তির জন্য ল্যাটারাল এন্ট্রির জন্য আবেদন করা যাবে। ইন্টিগ্রেটেড এমবিএ–তে ভর্তির জন্য ১২ স্তরে যে কোনও বিষয় নিয়ে ৪৫ শতাংশ নম্বর নিয়ে পাশ করলে আবেদন করা যাবে। বিশেষ বিশেষ শাখায় ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের স্নাতক হয়ে থাকলে এবং ৪৫ শতাংশ নম্বর থাকলে এমটেক, এম আর্ক এবং এম প্ল্যানে ভর্তি হওয়া যায় এবং ৫৫ শতাংশ নম্বর থাকলে এম ফার্মে ভর্তি হওয়া যায়। বিএসসি কোর্সে ভর্তির জ্য ১২ স্তরে ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি,ম্যাথমেটিক্স বা ফিজিক্স, কেমিস্ট্রি এবং বায়োলজি থাকতে হবে।
গুরুত্বপূর্ণ তারিখ- অনলাইন আবেদন করার শেষ তারিখ ২০ মার্চ, অ্যাডমিট কার্ড ডাউনলোড করা যাবে ২০ এপ্রিল থেকে, পরীক্ষা নেওয়া হবে ১২ মে এবং ফল প্রকাশের সম্ভাব্য সময় জুন মাসের প্রথম সপ্তাহ।