Bartaman Patrika
 

আমনে চাষিদের ভরসা জোগাবে ‘সুধা’পদ্ধতি

ব্রতীন দাস: আমন ধান চাষে কৃষকদের ভরসা জোগাতে পারে সুনিশ্চিত ধান চাষ বা ‘সুধা’ পদ্ধতি। এমনটাই বলছেন কৃষি বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের বক্তব্য, আমন ধান পুরোপুরি বৃষ্টি নির্ভর চাষ। কিন্তু, প্রকৃতির খামখেয়ালিপনায় বৃষ্টিপাতের অনিশ্চয়তা ক্রমেই বাড়ছে। গত বছর ভাদ্রের মাঝামাঝিতেও বৃষ্টির ঘাটতি থেকে গিয়েছিল অনেকটাই। ফলে এবার কী হবে তা নিয়ে সংশয় রয়েছে। কৃষি আধিকারিকরা বলছেন, প্রচলিত পদ্ধতিতে বীজতলায় ২৫-৩০ দিনের বেশি চারা রাখা যায় না। ওই সময়ের পর বীজতলায় চারা রাখলে গাঁট হয়ে যায়। ফলে পাশকাঠি ছাড়ে না। স্বাভাবিকভাবে বৃষ্টি হোক আর না হোক, জমিতে জল থাকুক আর না থাকুক, বীজতলা থেকে চারা তুলে মূল জমিতে রোপণ করতে হয়। নতুবা বীজতলা থেকে চারা তুলে যেখানে জলের উৎস রয়েছে, ফের সেখানে চারা রোপণ করতে হয়। কিছুদিন থাকার পর সেখানে ধানের চারায় পাশকাঠি ছাড়ে। কিন্তু, মূল জমিতে রোপণের সময় পাশকাঠি ভেঙে তবেই চারা বসাতে হয়। একবার রোয়া করা এবং তার পর আবার রোয়া ভাঙা করতে গিয়ে কৃষকের পরিশ্রমের পাশাপাশি চাষের খরচ অনেকটাই বেড়ে যায়। কিন্তু সুধা পদ্ধতিতে ৬০ দিন পর্যন্ত বীজতলায় ধানের চারা রাখা যায়। ফলে বৃষ্টিপাত দেখে সুবিধামতো কৃষক মূল জমিতে চারা রোপণের অনেক সময় পান। কৃষি বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বৃষ্টিপাতের অনিশ্চয়তা যেভাবে বাড়ছে, তাতে ধানচাষে সুধা পদ্ধতি কৃষকের কাছে বিশেষ সহায়ক। বিশেষ করে লালমাটির জেলাগুলিতে এই পদ্ধতি সম্ভাবনাময়।
সুধা পদ্ধতির মূল বিষয় হল, সুস্থ-সবল চারা তৈরি করা এবং মূল জমিতে গুছিতে একটি করে চারা রোপণ করা। সুধা পদ্ধতিতে এক বিঘা জমিতে চাষের জন্য এক কাঠায় বীজতলা করলেই চলবে। শুষ্ক বীজতলার চারা তুলনামূলকভাবে বেশি প্রতিকূলতা সহ্য করতে পারে এবং বেশি ফলন দেয়। বীজতলায় জৈবসারের সঙ্গে নাইট্রোজেন, ফসফেট, বোরাক্স ও জিঙ্ক সালফেট প্রয়োগ করতে হয়। ইউরিয়া, জিঙ্ক সালফেট ও বোরাক্স-এর দ্রবণ দু’বার স্প্রে করতে হবে। প্রথমবার সর্বাধিক পাশকাঠি ছাড়ার সময় এবং দ্বিতীয়বার কাচথোড় আসার আগে। রোপণের ২০ দিনের মাথায় একবার নিড়ানি দেওয়া দরকার। কৃষি আধিকারিকরা জানিয়েছেন, সুধা পদ্ধতিতে মূলত দীর্ঘমেয়াদি জাতের ধানের চাষ করা হয়। এই পদ্ধতিতে বীজতলায় যেহেতু জিঙ্ক ও ফসফেট প্রয়োগ করা হয়, ফলে ধানের চারার মধ্যে প্রতিরোধ ক্ষমতা অনেকটাই বেড়ে যায়। সেকারণে মূল জমিতে প্রতিকূল পরিস্থিতি তৈরি হলেও চারা তা সহ্য করতে পারে। ফলে গাছের বৃদ্ধি ব্যাহত হয় না।
কৃষি আধিকারিকরা বলছেন, আমনে ভালো ফলন পাওয়ার জন্য উঁচু জমিতে অঞ্জলি, সোনালি, শতাব্দী, খন্ডগিরি, জারোভা প্রভৃতি জাত লাগানো যেতে পারে। অথবা কৃষি দপ্তরের সঙ্গে যোগাযোগ করে অল্পদিনের ধান যা ৯০ থেকে ১০৫ দিনের মধ্যে পাকে, তেমন জাতের ধান চাষ করতে হবে। মাঝারি জমিতে সরজু-৫২, ত্রিগুণা, কাব্য, ললাট অথবা এ ধরনের অন্যান্য প্রজাতির ধান চাষ করা যেতে পারে। এই ধরনের ধান ১১৫ থেকে ১২০ দিনের মধ্যে পাকে। মাঝারি জমিতে স্বর্ণ মাসুরির চাষ করা যেতে পারে। স্বর্ণ মাসুরির পরিবর্তে প্রতীক্ষা ধানের চাষ করলেও ভালো ফলন পাওয়া যায়। একটু নিচু জমিতে যেখানে একফুট জল জমে থাকে, এমন জমিতে সাবিত্রী, সিআর ১০১০, সিআর১০১৮ প্রজাতির ধান চাষ করা ভালো। নিচু জমিতে যেখানে দেড় ফুট পর্যন্ত জল জমে থাকে, এমন জমিতে যোগেন, তুলসি ও রাজশ্রী প্রজাতির ধান চাষ করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়। আবার যেসব জমি খুবই নিচু, যেখানে দেড় ফুট থেকে তিন ফুট পর্যন্ত জল জমে থাকে, এমন জমিতে সবিতা, অমূল্য, পূর্ণেন্দু, নলিনী প্রজাতির ধান চাষ করলে ভালো ফলন পাওয়া যায়। যেসব জমিতে তিন ফুটেরও বেশি জল দাঁড়ায়, সেখানে দীনেশ ও জিতেন্দ্র জাতের ধান চাষ করলে ভালো ফলন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
আমন ধান চাষের জন্য এখন থেকেই ধীরে ধীরে প্রস্তুতি শুরু করতে হবে। ভালো ফলন পেতে হলে উন্নত প্রজাতির নিরোগ ও স্বাস্থ্যবান বীজ ব্যবহার করা উচিত বলে জানাচ্ছেন কৃষি আধিকারিকরা। জমি তৈরির সময় অন্তত ছয় ইঞ্চি গভীরতায় তিনটি চাষ দিয়ে মাটি সমান করে নিতে হবে। প্রথম চাষের পর অন্তত সাত দিন বাদ দিয়ে দ্বিতীয় চাষ দিতে হবে। দ্বিতীয় চাষের ঠিক সাত দিন পর তৃতীয় চাষ দিতে হবে। জমি তৈরির সময় শেষ চাষের আগে প্রতি বিঘায় ১২-১৩ কুইন্টাল ভালো মানের জৈবসার প্রয়োগ করতে হবে। আমন ধান চাষে জৈবসার দেওয়ার পাশাপাশি শেষ চাষের আগে প্রতি বিঘায় ৭ কেজি ইউরিয়া, ২৯ কেজি সুপার ফসফেট, ৮ কেজি মিউরিয়েট অফ পটাশ দিতে পারলে ভালো।
জুনের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে আমনের বীজতলা তৈরি শুরু করতে পারলে ভালো। আমন ধানে চাপানসার হিসেবে প্রয়োগ করতে হবে ১৪ কেজি ইউরিয়া। চাপানসার দুই থেকে তিনবার প্রয়োগ করতে হবে। এছাড়া বিঘা প্রতি ৩ কেজি জিঙ্ক সালফেট, ১ কেজি জীবাণুসার এবং তার সঙ্গে এক প্যাকেট ২৫০ গ্রাম অ্যাজোটোব্যাক্টর শেষ চাষের সময় জমিতে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দিতে পারলে ভালো। আমন ধান লাগানোর সময় জমিতে সালফারের অভাব দেখা দিলে বিঘায় আড়াই কেজি সালফার প্রয়োগ করা যেতে পারে। জমিকে সবসময় আগাছামুক্ত করে তবেই আমন ধান লাগানো উচিত বলে জানিয়েছেন কৃষি বিশেষজ্ঞরা। আমন ধানের ভালো ফলন পেতে অবশ্যই ধানের চারা ভালোভাবে তৈরি করতে হবে। ভালো চারা তৈরি করার জন্য এক বিঘে ধান চাষের জন্য সাধারণত ১০ কেজি পর্যন্ত বীজধান ব্যবহার করা হয়। তবে স্বাস্থ্যবান বীজ হলে চার কেজি বীজই যথেষ্ট। বীজধান এমনভাবে বাছতে হবে যাতে বীজধানে কোনওরকম নোংরা, অপুষ্ট ধান, অন্য ফসলের বীজ, অন্য প্রজাতির ধানের বীজ, দাগযুক্ত বীজ না থাকে। সাড়ে তিন ফুট লম্বা ও সাড়ে তিন ফুট চওড়া বীজতলায় ৫০ গ্রাম নীরোগ, পুষ্ট বীজ ছড়ানো দরকার। সাড়ে তিন ফুট চওড়া ও ৬৫ ফুট লম্বা একটি বীজতলায় এক কেজি বীজ ফেলা যাবে। এইরকম চারটি বীজতলা করলে এক বিঘা জমি রোয়া করা যাবে। প্রতিটি বীজতলায় ৫০ কেজি ভালো মানের জৈবসার, সঙ্গে পরিমাণমতো ইউরিয়া, সুপার ফসফেট, মিউরিয়েট অফ পটাশ ও জিঙ্ক সালফেট ব্যবহার করা দরকার। প্রতি দেড় লিটার জলে এক কেজি বীজধান ১২ ঘণ্টা ভিজিয়ে রেখে তার পর অঙ্কুর বের হলে বীজতলায় ছড়িয়ে দিতে হবে। স্বল্প মেয়াদি জাতের ধান যেগুলি ১০০ দিনে পাকে, সেগুলির ক্ষেত্রে অবশ্যই ১২-১৩ দিনের চারা ৮ ইঞ্চি দূরে একটি করে চারা রোয়া করতে হবে। অন্য প্রজাতির ক্ষেত্রে চারার বয়স ১৫-১৮ দিন হলে রোয়া করে ফেলতে হবে। রোয়া করার সময় জমিতে মাখা মাখা জল থাকলেই চলবে। জমিতে জল দাঁড় করিয়ে রাখার প্রয়োজন নেই। পাশকাঠি ছাড়ার সময় জমিতে জল যত কম রাখা যায় ততই ভালো। জমি যাওয়ার পর ফাটল ধরার আগেই সেচ দিতে হবে।

22nd  May, 2019
চাহিদা তুঙ্গে, জোগান বাড়াতে
আরামবাগে বাদাম বীজ চাষ 

সুদেব দাস, আরামবাগ: অতিবৃষ্টির কারণে গত বছর বাদাম চাষে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছিল। বাদামের রঙের উজ্জ্বলতা হারিয়ে কালো হয়ে গিয়েছিল। তাই খোলাবাজারে চাহিদা থাকলেও, ভালো মানের বাদামের জোগান দিতে পারেননি চাষিরা। পুজোর পরে আরামবাগ মহকুমাজুড়ে শুরু হবে বাদাম চাষ। তবে এবার ভালো ফলন পেতে এখন থেকেই বাদাম চাষে বাড়তি জোর দিচ্ছেন চাষিরা।   বিশদ

23rd  September, 2020
টবেই ১৮ মাসে
ড্রাগন ফল 

নিজস্ব প্রতিনিধি: টবেই ফলানো যাবে ড্রাগন ফ্রুট। ১৮ মাসের গাছেই মিলবে ফল। এমনটাই জানাচ্ছেন উদ্যানপালন আধিকারিকরা।
ক্যাকটাস গোত্রের এই ফল চাষে ঝক্কি নেই বললেই চলে।   বিশদ

23rd  September, 2020
নাকাশিপাড়ায় ফ্রেঞ্চ বিন চাষ
করে স্বনির্ভর হচ্ছেন যুবকরা 

শীর্ষেন্দু দেবনাথ, কৃষ্ণনগর: বেকার যুবকদের জীবন বদলে দিচ্ছে ফ্রেঞ্চ বিন চাষ। নদীয়ার নাকাশিপাড়ার পাটিকাবাড়ির তাঞ্জির মণ্ডল, চিচুড়িয়ার সাজিদুর রহমান এখন আত্মবিশ্বাসী। একবছর আগে প্রথম এই চাষ শুরু করেছিলেন তাঁরা। বেশ ভালো লাভ হয়েছিল।   বিশদ

23rd  September, 2020
ইংল্যান্ডের হারানো বাজার ধরতে
সবংয়ে জৈব পদ্ধতিতে পান চাষ 

হরিহর ঘোষাল, মেদিনীপুর: একটা সময় সবং থেকে বিপুল পরিমাণ পান রপ্তানি হতো ইংল্যান্ডে। বছর চারেক আগে তাতে ছেদ পড়ে। সালমোনেলা নামে এক ধরনের ব্যাক্টেরিয়ার প্রকোপ দেখা দেয় পানে। তার জেরে সবংয়ের পান তো বটেই, এ রাজ্যের পান নেওয়া বন্ধ করে দেয় ইংল্যান্ড। সেই হারানো বাজার ফিরে পেতে এবার সবংয়েরই একদল চাষি সম্পূর্ণ জৈব পদ্ধতিতে পান চাষের উদ্যোগ নিয়েছেন।   বিশদ

23rd  September, 2020
ছাদের ট্যাঙ্কে অনায়াসেই পছন্দের মাছ চাষ 

ব্রতীন দাস: মাছ চাষের জন্য এখন আর পুকুরের দরকার নেই। বাড়ির ছাদে ট্যাঙ্কেই পছন্দমতো মাছ চাষ করা সম্ভব। মৎস্য বিজ্ঞানীরা বলছেন, যেভাবে দ্রুত নগরায়ণ হচ্ছে, তাতে কমছে জলাশয়। আবার প্রোটিন সমৃদ্ধ খাদ্য হিসেবে বাড়ছে মাছের চাহিদা।   বিশদ

23rd  September, 2020
সেচে জল সাশ্রয়ের লক্ষ্যে
ভর্তুকিতেই স্প্রিংলার যন্ত্র
কাটোয়া

 জল সাশ্রয় করতে ভর্তুকি দিয়েই কাটোয়া মহকুমাজুড়ে চাষিদের হাতে স্প্রিংলার তুলে দিচ্ছে কৃষিদপ্তর। এই যন্ত্র দিয়েই অত্যাধুনিক পদ্ধতিতে জমিতে সেচ দিতে পারবেন চাষিরা। বাংলার কৃষি সেচ যোজনার মাধ্যমে এই ধরনের যন্ত্রপাতি দেওয়া হচ্ছে। মহকুমার প্রতিটি ব্লকেই বিলি করার কাজ শুরু হয়েছে।
বিশদ

16th  September, 2020
শখ থেকে জীবিকা যখন বনসাই 

না রঙের বাহারি টবে সাজানো রয়েছে বট, তেঁতুল, শ্যাওড়া, পাকুড়, অর্জুন, বাবলা গাছ। নানা ধরনের গাছের তালিকাটি যেমন দীর্ঘ, তেমনই বৈচিত্র্য তাদের গড়নে। আর তার বর্ণনা দিতে গিয়ে প্রাপ্তির আনন্দে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলছিলেন ববিন। পোশাকি নাম প্রসেনজিৎ গুহ।
বিশদ

09th  September, 2020
বাঁকুড়ায় এবার ৪০০ বিঘায় বর্ষাকালীন পেঁয়াজ 

তের মুখে পেঁয়াজের সঙ্কট কাটাতে ও দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকারি উদ্যোগে বর্ষাকালীন পেঁয়াজ চাষের উদ্যোগ নিয়েছে বাঁকুড়া জেলা প্রশাসন। ছাতনা, বড়জোড়া, সোনামুখী ও গঙ্গাজলঘাটি ব্লকে মোট ৪০০ বিঘা জমিতে চাষের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে জেলা কৃষিদপ্তর ও উদ্যানপালন দপ্তরের তরফে।
বিশদ

09th  September, 2020
পুরুলিয়ায় ফলের বাগান গড়ছে বনদপ্তর 

পরিযায়ী শ্রমিকদের কাজে লাগিয়ে লালমাটিতে ফলের বাগান তৈরি করছে বনদপ্তর। পুরুলিয়া মফস্‌সল থানার ছররাতে ১১ ব্যাটালিয়নের ১০ হেক্টর জমিজুড়ে তৈরি হচ্ছে ওই বাগান। গোটা জেলার মধ্যে ছররাতেই বনদপ্তর সবচেয়ে বড়সড় ফলের বাগান তৈরি করছে বলে দাবি আধিকারিকদের।
বিশদ

09th  September, 2020
বৃষ্টিতে সব্জির ক্ষতি পুষিয়ে দিচ্ছে বরবটি ও লাফা চাষ 

 সাম্প্রতিক বৃষ্টিতে নষ্ট হয়েছে পটল, লঙ্কা, বেগুন সহ নানা ধরনের সব্জি চাষ। এর জেরে ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন কৃষকরা। সেই ক্ষতি থেকে বাঁচতে চাষিদের ভরসা জোগাচ্ছে লাফা ও বরবটি। তেহট্ট সহ নদীয়া জেলার বিভিন্ন এলাকার চাষিরা জানাচ্ছেন, উম-পুন ঘূর্ণিঝড়ে জমির ধান, পাট, কলা সহ বিভিন্ন সব্জির অনেক ক্ষতি হয়েছিল। বিশদ

09th  September, 2020
ভগবানগোলার মোজাম্মেলের জমিতে ১২-১৩ কেজির ওল 

ক-একটি ওলের ওজন ১২ থেকে ১৩ কেজি। জমি থেকে তোলার পরে তা বিক্রি হতে বেশি সময় লাগে না। দামও ভালোই পাওয়া যায়। অথচ চাষের খরচ নেই বললেই চলে। 
বিশদ

09th  September, 2020
আমন চাষের মাধ্যমেই ঘুরে
দাঁড়ানোর আশায় গ্রামীণ অর্থনীতি

 কেরলে রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন খানাকুলের মানিক সাঁতরা। লকডাউনে তিনি বাড়ি ফিরে আসেন। তারপর করোনা আতঙ্কে আর সেখানে যাওয়া হয়নি। কর্মহীন হয়ে পড়েছিলেন। কী করবেন ভেবে পাচ্ছিলেন না। শেষমেশ বাবার সঙ্গে চাষের কাজে হাত লাগান।
বিশদ

26th  August, 2020
পুরুলিয়ায় পড়ে থাকা কিষাণ মাণ্ডিতে
কৃত্রিম মাছচাষের হাপা তৈরির উদ্যোগ

 কৃষকদের ফসল বিক্রির জন্য জেলায় কৃষক বাজার বা কিষাণ মাণ্ডি তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু, অনেক জায়গায় ভৌগোলিক দূরত্ব বা অন্যান্য কারণে সেই কিষাণ মাণ্ডি কার্যত ফাঁকা পড়ে থাকছে। বিশদ

26th  August, 2020
মাছচাষে আগ্রহ বাড়ছে
কান্দির চাষিদের

 সংবাদদাতা: ধান সহ অন্যান্য ফসল লাগিয়ে সেভাবে লাভের মুখ দেখতে পাওয়া যাচ্ছে না। তাই মাছ চাষ করার দিকে ঝুঁকছেন কান্দি ব্লকের আন্দুলিয়া পঞ্চায়েত এলাকার চাষিরা। মাছচাষ করার জন্য কিছু চাষি নিজেদের উদ্যোগে পুকুর খনন করলেও, বেশিরভাগ চাষিই সরকারিভাবে পুকুর খনন করার দাবি জানাচ্ছেন।
বিশদ

26th  August, 2020

Pages: 12345

একনজরে
তাপমাত্রা বাড়তেই ভাবনা বদল। বুধবার বালুরঘাটে এই মরশুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েকদিন পারদ আরও চড়ার পূর্বাভাস পেয়ে ভোট দেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছেন ভোটাররা। ...

লক্ষ্য মহিলা ভোট নিজেদের দিকে আনা। সেই লক্ষ্যে সন্দেশখালির মহিলাদের সামনের সারিতে রেখে আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রে প্রচারের কৌশল নিয়েছে বিজেপি। তৃণমূলের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, কন্যাশ্রী, রূপশ্রীর মতো প্রকল্পকে নিয়ে প্রচারের কৌশল তারা ভোঁতা করতে উদ্যত হয়েছে ...

ভ্লাদিমির পুতিনের অন্যতম সমালোচক তথা বিরোধী নেতা আলেক্সেই নাভালনি গত ১৬ ফেব্রুয়ারি মারা যান। জেলের ভিতর সেই মৃত্যু নিয়ে দেশে ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নিন্দার মুখে পড়েছেন পুতিন। ...

কলকাতা বেলেঘাটার বাসিন্দা গণেশ দাসকে খুনের ঘটনায় বুধবার উদ্ধার হল কিছু হাড়গোড়। জয়পুর থানার পুলিস জানিয়েছে, গাইঘাটা খাল থেকে ফিমার, কোমরের সহ সাতটি হাড় উদ্ধার হয়েছে। মৃতদেহটি জলে ডুবিয়ে রাখতে ব্যবহৃত বস্তা, দড়িও উদ্ধার করা হয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব  ম্যালেরিয়া দিবস
১৮৫৯: সুয়েজ খাল খননের কাজ শুরু হয়
১৯৪০: মার্কিন অভিনেতা আল পাচিনোর জন্ম
১৯৬৯: ফুটবলার আই এম বিজয়নের জন্ম
১৯৮৭: সঙ্গীতশিল্পী অরিজিৎ সিংয়ের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৩ টাকা ৮৩.৯২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৮.০৫ টাকা ৯০.৪৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ ৩/৫৫ দিবা ৬/৪৬। বিশাখা নক্ষত্র ৫৩/০ রাত্রি ২/২৪। সূর্যোদয় ৫/১২/১৫, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/০। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪২ গতে ২/৫৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১০/১৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৬ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। 
১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ প্রাতঃ ৫/৪৪। বিশাখা নক্ষত্র রাত্রি ১/২৮। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৭ গতে ৫/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৬ গতে ১/০ মধ্যে। 
১৫ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৪ রানে হারাল দিল্লি

24-04-2024 - 11:27:04 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট সাই কিশোর, গুজরাত ২০৬/৮ (১৯ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:18:57 PM

আইপিএল: ৫৫ রানে আউট ডেভিড মিলার, গুজরাত ১৮১/৭ (১৭.৩ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:08:30 PM

আইপিএল: ২১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডেভিড মিলারের, গুজরাত ১৭৭/৬ (১৭ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:05:47 PM

আইপিএল: ৪ রানে আউট রাহুল তেওতিয়া, গুজরাত ১৫২/৬ (১৬ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:58:15 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট শাহরুখ খান, গুজরাত ১৩৯/৫ (১৪.১ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:49:17 PM