বিতর্ক বিবাদ এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেম পরিণয়ে মানসিক স্থিরতা নষ্ট। নানা উপায়ে অর্থ উপার্জনের সুযোগ। ... বিশদ
সম্প্রতি ডায়মন্ডহারবার ১ নং ব্লকের পারুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের সোনামুখী জনকল্যাণ বিদ্যাপীঠে ডায়মন্ডহারবার ১ নং ব্লক কৃষিমেলা অনুষ্ঠিত হয়। মেলার অন্যতম পরিচালক ডায়মন্ডহারবার ১ নং ব্লক সহকারি কৃষি অধিকর্তা মৃগেন জানা জানান, ডায়মন্ডহারবার খাল সহ সব শাখা খাল এবং প্রশাখা খালগুলি মূলত ড্রেনেজ খাল বা নিকাশি খাল। খেত থেকে অতিরিক্ত জল বের করে দেওয়া হয় এসবের মাধ্যমে। কিন্তু রবি মরশুমে এই খালের জলেই বোরো ধান চাষ এবং অন্যান্য ফসলের চাষ হয়। এবারও সেই জল মিলবে।
শীতকালে সেচ দপ্তরের তরফ থেকে খালের জলের ইলেকট্রিক্যাল কনডাকটিভিটি অর্থাৎ ইসি দেখা হয়। ইসি ১-এর বেশি মানে জলে নুন বেশি। এই জলে চাষ হবে না। মোটামুটিভাবে ফেব্রুয়ারি মাসের শেষে খালের জলের ইসি ১-এর বেশি হয়ে যায়। তবে সেই সময় বোরো ধান চাষ শেষ হয়ে আসে বলে অসুবিধা থাকে না। তিনি আরও জানান, এ বছর বোরোতে তাঁর ব্লকে ক্ষিতিশ, ললাট এবং রাজলক্ষ্মী প্রজাতির ধান চাষে জোর দেওয়া হয়েছে। এই সব প্রজাতির ধানের স্বল্প জলে প্রচুর ফলন চাষিরা পাবেন।
জেলা পরিষদের কৃষি ও সেচ কর্মাধ্যক্ষ সাজাহান মোল্লা জানিয়েছেন, ডায়মন্ডহারবারের সমস্ত চাষি তাঁদের খরিফ চাষের ধান ডায়মন্ডহারবার কৃষি মাণ্ডিতে নিয়ে এসে বিক্রি করুন। কিষান মাণ্ডিতে তাঁরা সরকারি দর কুইন্টাল প্রতি ১৭৫০ টাকা সহ গাড়ি ভাড়া আরও ২০ টাকা মোট ১৭৭০ টাকা পেয়ে যাবেন। সরকারি চেক পেতে সমস্যা নেই। ফড়ে ছাড়াই এই বিক্রি সম্ভব।