পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বলা হয় বাংলা ছোটপর্দায় এই মুহূর্তে অন্যতম সেরা সঞ্চালক যিশু সেনগুপ্ত। আর ঠিক যেন এই দাবিতেই সিলমোহর দিতে আরও একবার সঞ্চালকের ভূমিকায় দেখা যাবে তাঁকে। স্টার জলসায় ‘সুপার সিঙ্গার জুনিয়র’ এর সাফল্যের পর নির্মাতারা এবারে বড়দের জন্য নতুন অনুষ্ঠান হাজির করতে চলেছেন। আর এই অনুষ্ঠানের জন্যই তাঁরা গাঁটছড়া বেঁধেছেন যিশুর সঙ্গে। মুম্বইতে শ্যুটিংয়ের ফাঁকেই যিশু জানালেন,‘একেবারে শুরুর দিন থেকেই আমি স্টার জলসার সঙ্গে যুক্ত রয়েছি। আমাদের সম্পর্ক বহুদিনের। যখন আমাকে সুপার সিঙ্গারের কথা বলা হয়েছে, আমি সঙ্গে সঙ্গে রাজি হয়েছি।’ অন্য চ্যানেলের রিয়েলিটি শো সঞ্চালনা করেছেন যিশু। সেইসব শোয়ের টিআরপির একটা বড় কারণ কিন্তু যিশুর সাবলীল সঞ্চালনা। এবারে তাঁর তরফে কী চমক আশা করতে পারেন বাংলার দর্শক? ‘দর্শকদের জন্য প্রচুর চমক অপেক্ষা করছে। আমি চ্যানেল এবং প্রোডাকশন টিমের সঙ্গে কাজ করছি এবং শ্যুটিং শুরু করার জন্য মুখিয়ে রয়েছি। আমরা ইতিমধ্যেই এই শোয়ের প্রোমো শ্যুট শেষ করে ফেলেছি। আর কিছুদিনের মধ্যেই এপিসোডের শ্যুটিং শুরু হবে। আমার ম্যানেজার এবং চ্যানেলের মধ্যে ডেট নিয়ে কথাবার্তা চলছে,’ বললেন যিশু।
একদিকে যেমন টেলিভিশনের কাজ তার সঙ্গে রয়েছে ছবির কাজ। এই সবকিছু একসঙ্গে সামলানো কিন্তু খুব একটা সহজ কথা নয়। এই বিষয়ে যিশু বলছেন, ‘গত দু’বছর আমি বেশিরভাগ সময় ফ্লাইটেই কাটিয়ে দিয়েছি। খুব কম সময়ের জন্যই মাটিতে থেকেছি। (হাসি) কিন্তু একজন অভিনেতা হিসেবে কোনও গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্য শ্যুট করার পরে এই টেলিভিশনের কাজগুলো কর্মব্যস্ত জীবনে একটু প্রশান্তি এনে দেয়। আরও একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, টেলিভিশনের শোগুলো আমাকে মানুষের কাছে ‘যিশু’ হিসেবে পরিচয় দেয়। কারণ, এখানে তো আমি ‘যিশু’ ছাড়া আর কেউ নই।’
‘সুপার সিঙ্গার জুনিয়র’ এ বিচারকের আসনে ছিলেন কুমার শানু, জিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ও কৌশিকী চক্রবর্তী। বড়দের শো-এ শুধু থাকছেন না কৌশিকী। শোয়ের প্রতিযোগী নির্বাচনের জন্য রাজ্যের ১২টি জায়গায় অডিশনের পরিকল্পনা করেছে চ্যানেল কর্তৃপক্ষ। আজ শুক্রবার থেকেই প্রোমো শুরু হওয়ার কথা। খুব তাড়াতাড়ি ‘সুপার সিঙ্গার’ এর সম্প্রচার শুরু হবে।