একটা ছবি করেই রাতারাতি দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছিলেন জোয়া আখতার পরিচালিত ‘গাল্লি বয়’ ছবির অভিনেতা বিজয় বর্মা। কিছুদিন আগেই ঘোষণা হয়েছে মীরা নায়ারের ছবি ‘দ্য সুটেবেল বয়’-এর মাধ্যমে আন্তর্জাতিক ছবির আঙিনায় ডেব্যু করতে চলেছেন বিজয়।
অস্ট্রেলিয়ায় বসে নিয়মিত ছবি তৈরির চেষ্টা করছেন প্রবাসী বাঙালি পরিচালক সিদ্ধার্থ বন্দ্যোপাধ্যায়। ১৯৯৯ সালে ভারতীয় টেলিভিশনে অভিনেতা হিসেবে যাত্রা শুরু। দেশে থাকাকালীন বেশ কিছু টিভি কমার্শিয়াল এবং টেলিফিল্মে অভিনয় করার পাশাপাশি পরিচালনাও করেছেন।
ভটভটি তার নাম হারিয়েছে কালের অন্তরালে।সে এখন জাহাজবস্তির বাসিন্দা। ভটভটি ভাবে এই বস্তির সবাই জাহাজে করে এসেছে। তাই এমন নাম। ভটভটি পেশায় শ্মশানের ডোমের হেল্পার। আর পাঁচটা ছেলের সঙ্গে ভটভটির পার্থক্য একটাই। সে স্বপ্ন দেখতে পারে। স্বপ্নের চশমায় সে বাস্তবকে দেখার চেষ্টা করে।
হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ
তাহির রাজ ভাসিন ‘মর্দানি’ ছবিতে ডেব্যু করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিয়েছিলেন। ডেব্যুর পর থেকেই দেখা যাচ্ছে, তিনি একটু বেছে ছবি করার পক্ষপাতী। ছবি পছন্দ করার জন্য এখন তাঁর প্রথম শর্ত হল, ছবির বিষয়বস্তু। তাহিরের পরবর্তী ছবি ‘দঙ্গল’ ছবির পরিচালক নীতেশ তিওয়ারির পরিচালনায়। নাম ‘ছিছোরে’। এখানে তিনি একজন খেলোয়াড়ের চরিত্রে অভিনয় করছেন। তাহির যে কোনও চরিত্রে অভিনয় করার আগে সেই চরিত্রটিকে ভালোভাবে উপলব্ধি করতে চান। আর সেই কারণেই ছবির শ্যুটিং শুরু হওয়ার আগে তিনি আইআইটি, মুম্বইতে এক সপ্তাহ কাটিয়েছিলেন।
১৯৯৬ সালে নীতেশ এই কলেজ থেকেই স্নাতক হয়েছিলেন। ছবিটিতে অনেকটাই পরিচালকের কলেজ জীবন উঠে এসেছে। ছবিতে ক্যাম্পাস জীবনকে তুলে ধরা হয়েছে। তাহির সেই ক্যাম্পাস জীবন, হোস্টেল জীবনকে একবোরে কাছ থেকে দেখতে চেয়েছিলেন। তাহিরের কথায়, ‘শ্যুটিং শুরু হওয়ার এক সপ্তাহ আগেই আমি আইআইটিতে গিয়েছিলাম। ছাত্ররা যেখানে জিম করেন, আমি সেখানেই ওয়ার্কআউট করেছি। তাঁদের ক্যান্টিনেই খাওয়া দাওয়া করেছি। আমি এই ছাত্রদের একেবারে সামনে থেকে পর্যবেক্ষণ করেছি। ক্যাম্পাসে থাকার ফলে একজন ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের চরিত্রে অভিনয় করতে আমার সুবিধা হয়েছে। দর্শকও চরিত্রটার সঙ্গে একাত্ম হতে পারবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই কলেজের কালচারাল ফেস্টিভ্যালে আমি প্রথম দিল্লি কলেজের থিয়েটার দলের হয়ে অভিনয় করেছিলাম। এই শ্যুটিংয়ের ফলে আমার জীবনের একটা বৃত্ত সম্পূর্ণ হল।’ ছবিতে তাহিরের চরিত্রে নাম ডেরেক, যে বাস্তবে নীতেশের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং কলেজের সিনিয়র।
১৯৯৬ সালে নীতেশ এই কলেজ থেকেই স্নাতক হয়েছিলেন। ছবিটিতে অনেকটাই পরিচালকের কলেজ জীবন উঠে এসেছে। ছবিতে ক্যাম্পাস জীবনকে তুলে ধরা হয়েছে। তাহির সেই ক্যাম্পাস জীবন, হোস্টেল জীবনকে একবোরে কাছ থেকে দেখতে চেয়েছিলেন। তাহিরের কথায়, ‘শ্যুটিং শুরু হওয়ার এক সপ্তাহ আগেই আমি আইআইটিতে গিয়েছিলাম। ছাত্ররা যেখানে জিম করেন, আমি সেখানেই ওয়ার্কআউট করেছি। তাঁদের ক্যান্টিনেই খাওয়া দাওয়া করেছি। আমি এই ছাত্রদের একেবারে সামনে থেকে পর্যবেক্ষণ করেছি। ক্যাম্পাসে থাকার ফলে একজন ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্রের চরিত্রে অভিনয় করতে আমার সুবিধা হয়েছে। দর্শকও চরিত্রটার সঙ্গে একাত্ম হতে পারবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই কলেজের কালচারাল ফেস্টিভ্যালে আমি প্রথম দিল্লি কলেজের থিয়েটার দলের হয়ে অভিনয় করেছিলাম। এই শ্যুটিংয়ের ফলে আমার জীবনের একটা বৃত্ত সম্পূর্ণ হল।’ ছবিতে তাহিরের চরিত্রে নাম ডেরেক, যে বাস্তবে নীতেশের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং কলেজের সিনিয়র।
