ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
শুধু ‘পথের পাঁচালি’ই নয়, সত্যজিতের অসংখ্য স্মরণীয় সৃষ্টির নেপথ্যে নায়ক ছিলেন তিনি। তাঁর প্রয়াণের পর একদল অনুরাগী তাঁরই ভবানীপুরের বাড়িতে গড়ে তুলেছেন ‘সুব্রত মিত্র আর্কাইভ’। শিল্পীর ব্যবহার করা নানা সামগ্রী সংরক্ষণের পাশাপাশি বার্ষিক একটি অনুষ্ঠানে তাঁর স্মৃতিতে আলোচনাচক্র ও টালিগঞ্জের প্রবীণ শিল্পী ও কলাকুশলীদের সম্মানিত করা হচ্ছে, ‘সুব্রত মিত্র স্মারক ফলক’ প্রদান করে। সম্প্রতি রোটারি সদনে দ্বিতীয় সুব্রত মিত্র পুরস্কার প্রদান সম্পন্ন হল। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট চিত্রপরিচালক ও শিল্পনির্দেশক নীতীশ রায়, এশিয়াটিক সোসাইটির সম্পাদক সত্যব্রত চক্রবর্তী, সংস্থার সভাপতি শিবিররঞ্জন দাস, মিহির চক্রবর্তী, দীপেন রায় প্রমুখ।
তরুণ চিত্রপরিচালক শঙ্খ ঘোষ ও প্রবীণ সঙ্গীতশিল্পী উমা বসুকে সংবর্ধনা দেওয়া হয়। এ বছরের সুব্রত মিত্র স্মারক সম্মান পেলেন প্রবীণ আলোকচিত্রী বৈদ্যনাথ বসাক। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় পর্বে বিশিষ্ট শিল্পী সুদীপ চট্টোপাধ্যায় বেহালা বাজান। সঙ্গে তবলায় সঙ্গত করেন উজ্জ্বল ভারতী । কবীর সুমন কয়েকটি বাংলা খেয়াল পরিবেশন করে শ্রোতাদের বিশেষ আনন্দ দেন। ২০০২ সালে সুব্রত মিত্র প্রয়াত হয়েছেন। সেই অনন্য স্রষ্টাকে স্মরণে রেখে এই উদ্যোগ অবশ্যই প্রশংসনীয়।
ছবি: দীপেশ মুখোপাধ্যায়