আবেগের বশে কোনও কাজ না করাই ভালো। দাম্পত্য জীবনে বনিবনার অভাবে সংসারে অশান্তি বাড়বে। কর্মে ... বিশদ
পরবর্তী পর্যায়ে ছিল সমবেত কত্থক নৃত্য। এরপর এগারো মাত্রার সওয়ারী তাল যার বৈশিষ্ট্য শেষের তিন মাত্রায় সোয়াগুন ছন্দ বৈশিষ্ট্য। শ্রীকৃষ্ণের লীলাকেন্দ্রিক ‘কৃষ্ণ কথা’। বৃন্দা দীন মহারাজের একটি ঠুমরী ‘কানহা ম্যায় তোসে হারি’ বসন্ত তরানা ও সবশেষে কলাবতী তরানা। নৃত্য পরিচালনায় শম্পিতা চট্টোপাধ্যায়, তবলায় সুবীর ঠাকুর, উত্তম মণ্ডল, দেবাশিস মুখোপাধ্যায়, সঙ্গীতে বিশ্বজিৎ ঘোষ ও দেবাশিস সরকার।