পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সুকৃতি মজুমদারের দৃপ্ত কণ্ঠে ‘ভুবনজোড়া আসনখানি’, ‘আমি কান পেতে রই’ প্রশংসনীয়। এরপর দর্শকরা আবিষ্ট হন দেবশ্রীর চর্চিত কণ্ঠে ‘যে তোরে পাগল বলে’, ‘ভয় হতে তব অভয়মাঝে’, ‘বর্ষ ওই গেল চলে’ নিবেদনের মধ্যে। সুমন পান্থীর মধুর কণ্ঠ লাবণ্যে শ্রোতারা মেতে ওঠেন ‘হে মোর দেবতা’, ‘অনন্তের বাণী তুমি’, ‘চরণধ্বনি শুনি তব নাথ’ গানে।
ভাস্বতী দত্ত র সতেজ কণ্ঠের সুরগাম্ভীর্যে দ্যুতিময় হয়ে ওঠে ‘অন্তর মম বিকশিত কর’, ‘মম অঙ্গনে স্বামী’, ‘আমার সকল দুখের প্রদীপ’।
তবলায় স্বপন অধিকারী ও এস্রাজে নন্দন দাশগুপ্তের যথাযথ সহযোগে কৃষ্ণেন্দু দে’র নিবেদনে ‘বিপুল তরঙ্গ রে’, ‘এমনি করেই যায় যদি দিন’,‘দেখা না দেখায়’ শ্রোতাদের মনে সুরময় রেশ রেখে যায়।
সঞ্চালনায় সুদীপ্তা কবিকথার নানা স্মৃতিচারণে একসূত্রে স্মৃতিমেদুর করে তোলেন এই আসর।