বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
মধ্যপর্বে সুবিনয় রায়ের শিষ্যা ভাস্বতী দত্ত রবীন্দ্রসঙ্গীতের সনাতনী ও ধ্রুপদী শৈলীকে একত্র করে তাঁর মাধুর্যমণ্ডিত কণ্ঠে শ্রোতাদের মাতিয়েছেন। প্রতিটি গানের সঙ্গে রচনাকালের তথ্য অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। তাঁর নিবেদনে উল্লেখযোগ্য ‘সংসারে কোন ভয় নাহি’, ‘পথ চেয়ে যে কেটে গেল’, ‘না গো এই যে ধূলা’, ‘সংসারে কোন ভয় নাহি’ প্রভৃতি।
শেষ পর্বে সুমন পান্থীর ভরাট গলায় ও দৃপ্ত গায়নে প্রেক্ষাগৃহ জমে ওঠে। প্রতি গানের সঙ্গে রাগরাগিণীর যোগ ও স্বরলিপিকার ও প্রবাদপ্রতীম শিল্পীদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের তথ্য ছিল শ্রোতাদের বাড়তি পাওনা। তার নিবেদনে দ্যুতিময় হয়ে ওঠে ‘চরণধ্বনি শুনি তব নাথ’, ‘কাল রাতের বেলা’, ‘আমার ব্যথা যখন’। পরিপূরক যন্ত্রে স্বপন অধিকারী, দীপঙ্কর দাস, সৌগত দাস ও অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় সুর-তাল নৈপুণ্যে ভরিয়ে দেন। সংযোজনায় ছিলেন মৌ গুহ।