যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
কিন্তু পর্দার পিছনেও একটা রোমাঞ্চ আছে। এনা বলছিলেন, ‘বোলপুর থেকে বেশ খানিকটা ভিতরে একটা বাড়িতে শ্যুটিং হচ্ছিল। ওটা একটা রাজবাড়ি। ওখানকার লোক আমাদের দেখে অবাক হয়ে বলছিলেন, আপনারা এখানে রাতের বেলা শ্যুটিং করবেন? এখানে কিন্তু গন্ডগোল আছে!’ এনা কিন্তু ভূত-প্রেতে বিশ্বাস করেন। তাঁর ভূত দেখার অভিজ্ঞতাও রয়েছে। ছবিতে এনার চরিত্রটিও সহজ-সরল। এই ছবির লোকেশনে শ্যুটিংয়ের সময় একটা বিশেষ জায়গায় গেলেই নাকি গা ছমছম করে উঠত। শুধু এনা নয় আরও অনেকের সঙ্গেই এরকম ঘটনা ঘটেছে। ‘ওখানে একটা শিব ঠাকুরের ছবি আছে, যে ছবিটা শুধুমাত্র একটা নির্দিষ্ট জায়গা থেকেই দেখা যায়। কিন্তু ঘরটা এমনভাবেই ভাঙা যে আর অন্য কোথাও থেকে এই ছবি দেখা যায় না’ বলছিলেন এনা। ছবির অন্য একজন অভিনেত্রী দীপ্সিতাকে নাকি শট দেওয়ার সময় পিছন থেকে কেউ টান মেরেছিল। তবে এনা কিন্তু ভূতে ভয় পান না বরং ভৌতিক অনুভূতি হলে তিনি পিছন ফিরে ভূতের পিছু নেওয়ার মতো মানুষ, এনমটাই বলছিলেন তিনি। পরে এনা জানতে পারেন, রেইকি করার সময়ে পরিচালক সাব্বিরেরও এই একই অনুভূতি হয়েছিল। তবে শ্যুটিং করার সময় এরকম একটা পরিবেশ কিন্তু ভালো অভিনয় করতেই সাহায্য করেছে।
এনা কিন্তু শুধু বাংলা ছবি করেন না। তিনি দক্ষিণের বিভিন্ন ভাষাতেও ছবি করছেন। এনা সব ইন্ডাস্ট্রিতেই কাজ করতে চান। তবে ভোজপুরী বা গুজরাতি ছবিতে খুব একটা আগ্রহ নেই। তেলুগু, মালয়ালম ছবিতে ইতিমধ্যেই কাজ করেছেন তিনি। আর কিছুদিনের মধ্যেই এনা অভিনীত তামিল ছবি ‘মোনালিসা’ মুক্তি পাবে। তাঁর অভিনীত আরও একটি ছবি ‘চেগু’ আর কিছুদিনের মধ্যেই মুক্তি পাবে।