Bartaman Patrika
শরীর ও স্বাস্থ্য
 

ডাঃ বিধান রায়ের ঘরানার চিকিৎসার দিন কি শেষ? 

১ জুলাই ধুমধাম করে দেশজুড়ে পালিত হল দিকপাল চিকিৎসক ডাঃ বিধানচন্দ্র রায়ের জন্ম ও প্রয়াণদিবস। আলোচনা, শ্রদ্ধাজ্ঞাপন, স্মৃতিচারণা সবই হল। কিন্তু, অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রসঙ্গটিই বহুক্ষেত্রে এড়িয়ে যাওয়া হল না কি? মানুষের মুখে মুখে যে আজও ঘোরে তাঁর নাড়ি টিপে রোগী দেখা আর দূর থেকে দেখেই রোগ বলে দেওয়ার প্রায় অবিশ্বাস্য সব কাহিনি। অনেকে বলেন, আজকের চিকিৎসা বইছে ঠিক উল্টো খাতে। অনেকটাই যন্ত্রনির্ভর, রক্ত ও রোগপরীক্ষা নির্ভর। আলোচনায় প্রবীণ ফিজিশিয়ান ডাঃ সুকুমার মুখোপাধ্যায়।

আমিও শুনেছি আগেকার দিনে চিকিৎসকরা নাড়ি ধরে, গতি বুঝে রোগ বলে দিতেন! সেসব দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি। তবে আমি যে সময়ে বড় হয়েছি সেই সময়ে, চিকিৎসকের কাছে রোগীর কথা শোনা, রোগীকে ভালোভাবে পরীক্ষা করে দেখা জরুরি বিষয় ছিল। কিন্তু একটা বিষয় বুঝতে হবে, আমার ছোটবেলার সময়েও, চিকিৎসাব্যবস্থা আজকের মতো উন্নত হয়নি। আর উন্নত ছিল না বলেই চিকিৎসা ক্ষেত্রে ‘অ্যাকুইটি অব অবজারভেশন’ খুব গুরত্বপূর্ণ ছিল। অর্থাৎ তীক্ষ্ণভাবে একজন মানুকে পা থেকে মাথা পর্যন্ত দেখে তার শারীরিক অবস্থা সম্পর্কে ধারণা করা। ডাঃ বিধানচন্দ্র রায় এই পর্যবেক্ষণ এবং অসুখ ধরার দক্ষতাকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন।
এমনকী আমরা যখন ডাক্তারির পরীক্ষা দিয়েছিলাম তখন ‘স্পট ডায়াগনোসিস’ নামে আলাদা করে পরীক্ষা দিতাম। অর্থাৎ রোগীকে শুধু চোখে দেখে বলতে হবে কী অসুখ হয়েছে! আমাদের খুব সতর্ক হয়ে রোগীর কথা বলার ভঙ্গি, হাঁটাচলার ধরন, মুখের গঠন দেখতে হতো। একটা উদাহরণ দিলে বুঝতে সুবিধা হবে। ধরা যাক একটা ঘরে চিকিৎসক বসে আছেন। রোগী ঢুকলেন সেই ঘরে। দেখা গেল রোগী ভারসাম্যহীনভাবে হাঁটছেন। তার হাত কাঁপছে। বোঝা গেল তাঁর পারকিনসনস হয়েছে। এমনকী এভাবে শুধু মুখ দেখে হাইপোথাইরয়েডিজম নির্ণয় করতে হয়েছে আমাদের! হাতের নড়াচড়া ভঙ্গি দেখে পক্ষাঘাতের সমস্যাও নির্ণয় করেছি।
অগ্রজ শিক্ষক চিকিৎসকের কাছেই শিখেছি, চিকিৎসা শাস্ত্রে পর্যবেক্ষণ অতি জরুরি একটা ব্যাপার। কারণ, প্রত্যেক মানুষ আলাদা। একই অসুখ পাঁচটি ভিন্ন মানুষের হলে, তাদের চিকিৎসা করা ও সারিয়ে তোলার ক্ষেত্রেও ভিন্ন ভাবে ভাবতে হবে। তার জীবনযাত্রার ধরন সম্পর্কেও জানতে হবে। সেই বুঝে পরামর্শ দিতে হবে।
একটা কথা বুঝতে হবে, আমাদের দেশে ভিন্ন সংস্কৃতির মানুষ বাস করেন। সেই অনুযায়ী বদলে যায় খাদ্যাভাস ও রীতি রেওয়াজ। এমনকী আর্থসামাজিক পরিবেশের হেরফেরে বদল ঘটে জীবনচর্চার। ফলে রোগীর সঙ্গে কথা বলে জানতে হবে ঠিক কোন কারণে তাঁর শারীরিক সমস্যা হচ্ছে! অনেকসময় জীবনপ্রণালীর, রোজকার কিছু খাদ্যাভ্যাস থেকেও শারীরিক সমস্যা তৈরি হয়। তাই রোগীকে ওষুধ দেওয়ার পাশাপাশি চিকিৎসকের কর্তব্য, ওই রোগীকে তার জীবনযাত্রার সমস্যার দিকগুলি সম্পর্কেও অভিহিত করা। নইলে শুধু রিপোর্ট দেখে চিকিৎসা করলে আর চিকিৎসকের প্রয়োজন কী! কতকগুলি যন্ত্র থাকলেই কাজ মেটে। আর একটা কথা— চিকিৎসককে বুঝতে হবে যে কেউ কোনও বিষয়ে সংবেদনশীলতা প্রকাশ করছেন মানেই তাকে সেই বিষয়ে রোগ নির্ণয়ক পরীক্ষা করাতে দিতে হবে এমন নয়। অর্থাৎ কোনও রোগী এসে কিছু লক্ষণের কথা বললেন যা শুনে চিকিৎসক সুগার টেস্ট করাতে দিলেন। পাশাপাশি রোগী বললেন, মনে হচ্ছে নাকটা অবশ হয়ে যাচ্ছে! নাক দিয়ে শ্বাস-প্রশ্বাস ধীর গতিতে চলছে! আর তাই শুনে চিকিৎসক এমআরআই করাতেও দিয়ে দিলেন। এমন হলে চলবে কেন! পরে তো ওই রোগী বলবেন, চিকিৎসক বিনা কারণে গুচ্ছের টেস্ট দিলেন! এখানেই আসে চিকিৎসকের পর্যবেক্ষণের গুরত্ব। কাকে কোন পরীক্ষা করাতে দেওয়া দরকার আর কতটুকু কাউন্সেলিং-এ কাজ হবে, তা চিকিৎসককে স্থির করতে হবে। কথা বললে চিকিৎসকের প্রতি রোগী বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ে বই কমে না।
প্রশ্ন হচ্ছে, তাহলে কি পরীক্ষার কোনও মূল্য নেই!
না তা কখনই নয়। ক্লিনিক্যাল অবজারভেশন এবং আধুনিক পরীক্ষা পাশাপাশি চলুক। তাতেই মানুষের কল্যাণ। কারণ চিকিৎসক রোগীর রোগ লক্ষণ শুনে অসুখ সম্পর্কে ধারণা করছেন। কিন্তু তাঁর ধারণা যে সঠিক তা যাচাই করার জন্যই দরকার ল্যাবরেটরির পরীক্ষা!
এই যে আমরা আগেকার দিনে নাড়ি টিপে রোগ নির্ণয় করার কথা বলছিলাম, হয়তো সত্যিই তখন পালস গুণে চিকিৎসক বলতেন রোগীর টাইফয়েড হয়েছে না ডেঙ্গু হয়েছে। সেই বুঝে ওষুধও দিতেন। কিন্তু সেইসব রোগীদের মধ্যে সবাই সুস্থ হয়ে গিয়েছেন এমন নিশ্চয় নয়। কারও কারও ক্ষেত্রে রোগনির্ণয়ে ভুল হওয়া আশ্চর্য নয়। কারণ সেই যুগে রোগনির্ণয়ক পরীক্ষার প্রযুক্তি ছিল অমিল। ফলে ভুল-ঠিক যাচাই করার কোনও উপায় ছিল না। কিন্তু আজ আছে। আর আছে যখন, তখন প্রযুক্তির সাহায্য না নেওয়ার কোনও অর্থ হয় বলে মনে হয় না।
একটা ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার উদাহরণ দিই। এক রোগীকে পরীক্ষা করে কিছুতেই রোগ ধরা যাচ্ছে না। দু’সপ্তাহ-তিন সপ্তাহ ধরে জ্বর আছে। অনেক টেস্ট করেও রোগ ধরা যাচ্ছে না। শেষে বোন ম্যারো পরীক্ষা করে দেখা গেল টিউবারক্যুলোসিস এর জীবাণু রয়েছে! বিরল ধরনের টিবি! উন্নত রোগনির্ণয়ক পরীক্ষা ব্যবস্থা না থাকলে আমরা রোগীর এই অসুখ ধরতে পারতাম না! অতএব রোগনির্ণয়ক পরীক্ষার দরকার অবশ্যই রয়েছে।
এখন পরীক্ষা-নিরীক্ষা আরও আধুনিক হচ্ছে। ভবিষ্যতে জিন পরীক্ষা করেও বলে দেওয়া সম্ভব হবে সম্ভাব্য অসুখ সম্পর্কে! তাহলে কী আমরা সেসব জানব না? মুখ ফিরিয়ে থাকব প্রযুক্তির উন্নতি থেকে!
আসলে বর্তমান পরিস্থিতিও খুব ভালো নয়। চিকিৎসকেরও কিছু করার থাকছে না। কারণ ‘মেডিক্যাল এরর’ যে থাকতে পারে তা মানুষ মেনে নিতে পারছেন না। তাই রোগীর মৃত্যু হলেই সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের দিকে আঙুল উঠছে! তারপর মামলা-মকদ্দমা! সামাজিক সম্মানহানি! চিকিৎসকও তাই কোনও ত্রুটি রাখতে চাইছেন না। রোগী সামান্য সমস্যার কথা বললেও টেস্ট করাতে দিচ্ছেন। কেই বা বিনা কারণে সমস্যায় পড়তে চায়?
অতএব রোগীকেও বুঝতে হবে চিকিৎসক ঈশ্বর নন। তিনি তার জ্ঞানগম্যি দিয়ে সর্বতোভাবে রোগীকে সারিয়ে তুলতে চান। আর সেজন্য যতরকম চেষ্টা করা যায় তিনি করেন। এই বিশ্বাসটুকু রোগী চিকিৎসকের উপর রাখা দরকার। তাহলেই এই গুচ্ছের টেস্ট দেওয়ার অভিযোগগুলোও ধীরে ধীরে কমে আসবে। চিকিৎসক-রোগীর সম্পর্কও সুস্থির হবে।
অনুলিখন: সুপ্রিয় নায়েক  
04th  July, 2019
তাপপ্রবাহে ডিহাইড্রেশন সামলাবেন কী করে

এই গরমে হাঁসফাঁস দশা। ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে জল বেরিয়ে যাচ্ছে অনর্গল। মূল ভয়ের জায়গা এটিই। শরীর থেকে জল ও নুন বেরিয়ে যাওয়ায় এই সময় তাপপ্রবাহের কারণে ডিহাইড্রেশন হয়। 
বিশদ

ভয়াবহ গরমে সুগার, প্রেশার, কিডনির রোগীরা কী করবেন? 

পরিবেশে গরম খুব বেড়ে গেলে শরীর থেকে জল যেমন বেরিয়ে যায় তেমনই সোডিয়াম পটাশিয়ামের মতো ইলেকট্রোলাইটসও বেরিয়ে যায়। হিট সিনকোপ, একজশ্চন, হিট স্ট্রোকের আশঙ্কা বাড়ে
বিশদ

বিকেল বা সন্ধ্যায় হাঁটলে কি সমান উপকার?

চৈত্র থেকেই আগুন ঝরাতে শুরু করেছে সূর্য। বৈশাখে এসেও তার বিরাম নেই। সকাল থেকেই গরমে নাজেহাল মানুষ। বর্তমান সময়ে অনেকেই সকালবেলায় হাঁটতে বা শরীরচর্চা করতে বের হন।
বিশদ

সন্তান লেখাপড়া শিখছে না? স্পেশাল এডুকেশনেই কি সমাধান?  

লোকে বলে, বাচ্চাদের মাথা একেবারে ফাঁকা থাকে। তাই যা শেখানো হবে, তাই শিখবে, তাই মনে রাখবে। কিন্তু বর্তমান সময়ে এই জনশ্রুতি বহুলাংশেই ধাক্কা খাচ্ছে। অধিকাংশ বাবা-মায়েরই অভিযোগ, আমার বাচ্চা মনে রাখতে পারছে না। বাড়িতে বা স্কুলে শিখছে, কিন্তু পরীক্ষার নম্বরে সেই প্রতিফলন মিলছে না। তাহলে বাচ্চারাও ভুলে যায়!
বিশদ

কীভাবে সম্পর্ক করে তোলা যায় মধুর?

সম্প্রতি পজিটিভ সাইকোলজির প্রবক্তা মার্টিন সেলিগম্যান সুখী মানুষ হওয়ার জন্য যে পাঁচটি স্তম্ভের কথা বলেছেন, তার মধ্যে ‘সুসম্পর্ক’ অন্যতম। গুণগত মানে উচ্চ এমন জীবনযাপনের জন্য এই পাঁচটি স্তম্ভ গুরুত্বপূর্ণ হলেও অন্য গবেষণাতেও দেখা গিয়েছে, ‘ইতিবাচক সম্পর্ক’ সুখের প্রধান নির্ধারক।
বিশদ

কলকাতায় এবার এক ছাতার তলায় সব অটোইমিউন ডিজিজ-এর চিকিত্‍সা!

অটোইমিউন ডিজিজ হল এমন এক শারীরিক অবস্থা, যেক্ষেত্রে একজন ব্যক্তির শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিজের দেহের এক বা একাধিক অঙ্গের উপর আক্রমণ শানাতে শুরু করে। শ্বেতি, সোরিয়াসিস, রিউম্যাটয়েড আর্থ্রাইটিস, মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস, সিস্টেমিক লুপাস হল এমনই সব অটোইমিউন ডিজিজ।
বিশদ

চশমার ইতিবৃত্ত

 ‘ঠাকুরদাদার চশমা কোথা? ... দেখ্‌না হেথা, দেখ্‌না হোথা- খোঁজ না নীচে গিয়ে।...’ ঠাকুরদাদার চশমা শেষমেশ তক্তপোশে পাওয়া গেলেও প্রথম চশমার খোঁজ মিলেছিল ইতালিতে। চশমার আবিষ্কর্তা হিসেবে একজনের নাম বলা ভীষণ কঠিন
বিশদ

তীব্র দাবদাহ: বাচ্চাদের স্কুল চলছে কী কী সতর্কতা নেবেন?

হাঁসফাঁস গরম। হিট ওয়েভ চলছে। নেহাত বাধ্য হয়ে ছোটদের স্কুলে পাঠাচ্ছেন অভিভাবকরা। কিন্তু প্রতি মুহূর্তে দুশ্চিন্তায় থাকতে হচ্ছে। এদিকে গরমের ছুটি পড়তে এখনও কয়েক সপ্তাহ বাকি। শিশুদের অসুস্থতা এড়াতে কী করবেন এই সময়? পরামর্শে বিশিষ্ট শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরুণ মাঙ্গলিক।  বিশদ

18th  April, 2024
অস্থির গরমে সুস্থ থাকতে রোজ পাতে থাক টক দই

আমাদের আজকের আলোচনা মূলত টক দই নিয়ে। টক দই সাধারণত শুভ্র বর্ণের হয়। অনেকের আবার সাদা দই এবং ইয়োগার্ট নিয়ে বিভ্রান্তি তৈরি হয়। ইয়োগার্ট এবং দই-এর প্রস্তুতির মধ্যে একটু ছোট্ট পার্থক্য আছে।  বিশদ

18th  April, 2024
অতিরিক্ত ঘাম কি অসুখের লক্ষণ

বেশি ঘামেন, কিংবা হয়তো ঘাম হতেই চায় না। লোকে ভয় দেখায় কোনও অসুখ আছে বলে। আদৌ কি তাই? জানালেন আমরি হাসপাতালের ইন্টারনাল মেডিসিন বিশেষজ্ঞ
 ডাঃ শাশ্বতী সিনহা।
বিশদ

18th  April, 2024
কাহোকন‌ ২০২৪

সম্প্রতি বিশ্ববাংলা‌ কনভেনশন সেন্টারে স্বাস্থ্য‌ পরিষেবা নিয়ে অনুষ্ঠিত হল‌ বিশ্বব্যাপী‌ স্বাস্থ্য সম্মেলন ‘কাহোকন‌ ২০২৪’।  এই উপলক্ষে এক সাংবাদিক বৈঠকের আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন ডাঃ‌ বিজয় আগর‌ওয়াল‌, ডাঃ‌ লালু জোসেফ, রূপক‌ বড়ুয়া, ডাঃ‌ শংকর‌ সেনগুপ্ত প্রমুখ। বিশদ

18th  April, 2024
কাটাছেঁড়া ছাড়াই হার্টে ফুটোর অপারেশন!

হার্টে একটা ফুটো নিয়েই যেখানে ভয়ে, দুশ্চিন্তায় একশেষ হতে হয়, সেখানে একটি নয়, দু’-দুটো ফুটো ছিল অর্চনা বাগের। চিকিৎসা পরিভাষায় যার পোশাকি নাম এরটেরিয়াল সেপ্টাল ডিফেক্ট এবং পেটেন্ট ডাকটাস আর্টেরিওসাস। বিশদ

18th  April, 2024
রোবটিক, জেনারেল সার্জারি না ল্যাপারোস্কপি এগিয়ে কে?

পরামর্শে হাওড়ার নারায়ণা সুপারস্পেশালিটি হাসপাতালের বিশিষ্ট রোবটিক সার্জেন ডাঃ পার্থপ্রতিম সেন ও বিশিষ্ট জিআই ও ক্যানসার সার্জেন ডাঃ শুদ্ধসত্ত্ব সেন। বিশদ

11th  April, 2024
হার্টের রোগী কি ডাবের জল খেতে পারেন? 

পরামর্শে বিশিষ্ট হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ অরূপ দাসবিশ্বাস বিশদ

11th  April, 2024
একনজরে
তাপমাত্রা বাড়তেই ভাবনা বদল। বুধবার বালুরঘাটে এই মরশুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েকদিন পারদ আরও চড়ার পূর্বাভাস পেয়ে ভোট দেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছেন ভোটাররা। ...

ভ্লাদিমির পুতিনের অন্যতম সমালোচক তথা বিরোধী নেতা আলেক্সেই নাভালনি গত ১৬ ফেব্রুয়ারি মারা যান। জেলের ভিতর সেই মৃত্যু নিয়ে দেশে ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নিন্দার মুখে পড়েছেন পুতিন। ...

কলকাতা বেলেঘাটার বাসিন্দা গণেশ দাসকে খুনের ঘটনায় বুধবার উদ্ধার হল কিছু হাড়গোড়। জয়পুর থানার পুলিস জানিয়েছে, গাইঘাটা খাল থেকে ফিমার, কোমরের সহ সাতটি হাড় উদ্ধার হয়েছে। মৃতদেহটি জলে ডুবিয়ে রাখতে ব্যবহৃত বস্তা, দড়িও উদ্ধার করা হয়েছে। ...

৫ কোটি টাকা ‘তোলা’ চেয়ে নতুন জঙ্গি সংগঠন কেএলও (কোচ ন্যাশনালিস্ট) এবার সরাসরি হুমকি চিঠি দিল রাজ্যের উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহকে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব  ম্যালেরিয়া দিবস
১৮৫৯: সুয়েজ খাল খননের কাজ শুরু হয়
১৯৪০: মার্কিন অভিনেতা আল পাচিনোর জন্ম
১৯৬৯: ফুটবলার আই এম বিজয়নের জন্ম
১৯৮৭: সঙ্গীতশিল্পী অরিজিৎ সিংয়ের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৩ টাকা ৮৩.৯২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৮.০৫ টাকা ৯০.৪৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ ৩/৫৫ দিবা ৬/৪৬। বিশাখা নক্ষত্র ৫৩/০ রাত্রি ২/২৪। সূর্যোদয় ৫/১২/১৫, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/০। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪২ গতে ২/৫৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১০/১৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৬ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। 
১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ প্রাতঃ ৫/৪৪। বিশাখা নক্ষত্র রাত্রি ১/২৮। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৭ গতে ৫/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৬ গতে ১/০ মধ্যে। 
১৫ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৪ রানে হারাল দিল্লি

24-04-2024 - 11:27:04 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট সাই কিশোর, গুজরাত ২০৬/৮ (১৯ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:18:57 PM

আইপিএল: ৫৫ রানে আউট ডেভিড মিলার, গুজরাত ১৮১/৭ (১৭.৩ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:08:30 PM

আইপিএল: ২১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডেভিড মিলারের, গুজরাত ১৭৭/৬ (১৭ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:05:47 PM

আইপিএল: ৪ রানে আউট রাহুল তেওতিয়া, গুজরাত ১৫২/৬ (১৬ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:58:15 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট শাহরুখ খান, গুজরাত ১৩৯/৫ (১৪.১ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:49:17 PM