Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

মাসির বাড়ি পোড়া পিঠে খেতে যান শ্রীজগন্নাথ 

শ্রীজগন্নাথ, শ্রীবলরাম ও সুভদ্রাদেবী এখন মাসির বাড়িতে। বাড়ি ফিরবেন উল্টোরথের দিন। মাসির বাড়ির গল্প শোনালেন চকিতা চট্টোপাধ্যায়।

ছোট্ট বন্ধুরা, ‘রথের মেলা’য় কখনও গেছ তোমরা? আষাঢ় মাসের শুক্লা দ্বিতীয়া তিথিতে হয় শ্রীশ্রীজগন্নাথদেবের এই রথযাত্রা। ওড়িশার পুরীর রথযাত্রা হল সবচেয়ে বিখ্যাত। সারা পৃথিবীর মানুষ এসে ভিড় করেন এই রথযাত্রায় শামিল হওয়ার জন্য। ‘নন্দী ঘোষ’, ‘তালধ্বজ’ আর ‘দর্পদলন’ নামে যথাক্রমে ষোলো, চোদ্দো আর বারো ফুট উঁচু তিনটি রথে চেপে ভগবান শ্রীশ্রীজগন্নাথ তাঁর বড়ভাই বলরাম ও ছোটবোন সুভদ্রাকে নিয়ে এই রথযাত্রার শুভ সূচনা করেন। আবার ঠিক ন’দিনের মাথায় একাদশীর দিন তাঁরা উল্টোরথে ফিরে আসেন মূল মন্দিরে। প্রচুর ফল, মিষ্টি, শরবত, খিচুড়ি সহযোগে ছাপ্পান্ন ভোগ দিয়ে পুজোর পর হইহই করে ওঁরা তিনজন রথে চেপে যাত্রা করেন। তোমরা মনে মনে ঠিক ভাবছ, কিন্তু ওঁরা যান কোথায়? তোমরা যেমন গরমের, পুজোর কিংবা বড়দিনের ছুটিতে বাড়ি ছেড়ে ক’দিনের জন্য মা-বাবার সঙ্গে বেড়াতে যাও। ঠিক তেমনি শ্রীশ্রীজগন্নাথদেব, বলরাম ওরফে বলভদ্র এবং সুভদ্রাও ছুটি কাটাতে এই ক’দিনের জন্য তাঁদের মাসির বাড়ি যান। সেখানে ক’দিন ধরে আনন্দ করে ভোগ খেয়ে আবার যখন নিজের মন্দিরে ফিরে আসেন, তখন এই ফিরে আসাকে বলা হয় ‘ফিরতি রথ’ বা ‘উল্টোরথ’। রথ থেকে উল্টোরথ এই সবটা মিলিয়েই পূর্ণ হয় ভগবানের পুণ্য ‘রথযাত্রা’ উৎসব। ওড়িশার পুরী ছাড়াও পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েক জায়গার রথ খুবই বিখ্যাত। তার মধ্যে শ্রীরামপুরের মাহেশের রথযাত্রা, পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদলের ও গুপ্তিপাড়ার বৃন্দাবনচন্দ্র মঠের রথ এবং কলকাতা ইসকনের রথ বিশেষ উল্লেখযোগ্য। এই রথযাত্রা থেকে উল্টোরথ— ন’দিন ধরে বসে মেলা। পাঁপড় ভাজা, ফুটকড়াই, চিনির রঙিন মঠ, জিলিপি খাওয়ার রীতি আছে এই সময়। মেলায় পাওয়া যায় তালপাতার ভেঁপু, পাখি, মাটি বাঁশের খেলনা, বাসনপত্র, কাচের চুড়ি ইত্যাদি নানারকম জিনিস। আবার বাজিকররা বিচিত্র খেলাও দেখান এই মেলায়। সেই সঙ্গে থাকে নাগরদোলা, পুতুল নাচ ইত্যাদিও। এককথায় ভরপুর আনন্দ পাবে তোমরা, যদি কখনও এই মেলায় যাও! আচ্ছা, জগন্নাথদেবের মাসির নাম কী বল তো? ওঁর নাম গুণ্ডিচাদেবী। কে ছিলেন এই গুণ্ডিচাদেবী? সেটা জানতে গেলে যে মন দিয়ে একটা গল্প শুনতে হবে তোমাদের। তাহলে শোনো বলি— মালবদেশের অবন্তীনগরে এক পরম বিষ্ণুভক্ত রাজা ছিলেন, নাম ইন্দ্রদ্যুম্ন। তাঁর স্ত্রী হলেন গুণ্ডিচাদেবী। একবার এক সন্ন্যাসীর মুখে তিনি শুনলেন যে পুরুষোত্তম ক্ষেত্রের নীল পর্বতে ভগবান বিষ্ণু ‘নীলমাধব’ রূপে শবরদের দ্বারা গুপ্তভাবে পূজিত হচ্ছেন। রাজা সে স্থান কোথায় তা জানতে তাঁর পুরোহিতের ভাই বিদ্যাপতিকে পাঠালেন। শবররাজ বিশ্বাবসুর মেয়ে ললিতাকে বিয়ে করে বিদ্যাপতি কৌশলে নীলমাধবের খোঁজ আবিষ্কার করে রাজা ইন্দ্রদ্যুম্নকে জানালেন। কিন্তু ইন্দ্রদ্যুম্ন এসে দেখলেন ভগবান অন্তর্ধান করেছেন। হতাশ ইন্দ্রদ্যুম্ন প্রাণ ত্যাগ করতে যখন মনস্থ করেছেন, তখন তাঁকে স্বপ্নে দেখা দিয়ে ভগবান বিষ্ণু জানালেন এই স্থানেই তাঁর মন্দির তৈরি হবে আর তিনি ‘দারুব্রহ্ম’ রূপে সেখানে পুজো নেবেন। স্বপ্নাদেশ মতো কাঠও ভেসে এল সমুদ্রে। কিন্তু সেই কাঠ এত শক্ত যে কোনও কারিগর তার থেকে মূর্তি বানাতে পারল না। তখন শ্রীবিষ্ণুর আদেশে বিশ্বকর্মা ‘অনন্ত মহারাণা’র ছদ্ম পরিচয়ে এসে বললেন যে একুশ দিন বন্ধ ঘরের ভেতর বসে তিনি মূর্তি বানাবেন। কিন্তু শর্ত হল কেউ দরজা খুলবেন না যতক্ষণ না তিনি নিজে খুলবেন। কিন্তু চোদ্দো দিনের মাথায় রানি গুণ্ডিচাদেবী কৌতূহলের বশে দরজা খুলে ফেললেন। দেখলেন মূর্তি অর্ধসমাপ্ত, অনন্ত মহারাণা অন্তর্হিত! তখন আবার স্বপ্নাদেশ দিলেন শ্রীবিষ্ণু। বললেন সেই অর্ধসমাপ্ত মূর্তিরই পুজো করতে। গুণ্ডিচাদেবী মূর্তিগুলি নিজের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে পুজো করতে চাইলেন, কিন্তু রাজা রাজি হলেন না। রানির কান্না শুনে স্বয়ং শ্রীবিষ্ণু এসে তখন বললেন যে তিনি প্রত্যেক বছর মাসির বাড়ি যাবেন ন’দিনের জন্য। সেই কথা রাখতেই প্রতিবার রথ ও উল্টোরথ পালিত হয়। উল্টোরথে মাসির বাড়ি এসে ওঁরা কী ভোগ খান জান? পোড়া পিঠে! আশ্চর্য হচ্ছ তো? এর পেছনেও কিন্তু একটা ছোট্ট গল্প আছে। রামায়ণের কাহিনী তো তোমরা সবাই জান, রামচন্দ্রকে বনবাসে পাঠিয়ে ছিলেন তাঁর সৎ মা কৈকেয়ী। কিন্তু এ জন্য তাঁর নিজের ছেলে ভরত তাঁকে খুব তিরস্কার করেছিলেন। কৈকেয়ী যখন অনুশোচনা আর অপরাধ বোধে খুব কাঁদছেন, তখন রামচন্দ্র এসে তাঁকে কথা দিলেন যে পরের জন্মে তিনি সৎ মা কৈকেয়ীর বাড়ি এসে থাকবেন এবং তখন পোড়া পিঠে খাবেন। তাই যেন তিনি আর কান্নাকাটি না করেন। ত্রেতাযুগের সেই সৎ মা কৈকেয়ী হলেন শ্রীশ্রীজগন্নাথদেবের মাসিমা গুণ্ডিচাদেবী। তাই সৎ মাকে দেওয়া কথা রাখতে শ্রীশ্রীজগন্নাথ রথযাত্রা করে মাসির বাড়ি যান, ন’দিন সেখানে থেকে পোড়া পিঠের ভোগ খেয়ে উল্টোরথে ফিরে আসেন। উল্টোরথের আর একটি বৈশিষ্ট্য হল, তিন ঠাকুরের ‘সুবর্ণ বেশ’— যা রথের ওপরেই তাঁদের পরানো হয়। কথিত আছে, এই বেশ দেখলে সাত জন্মের পাপের ক্ষয় হয় তাই লক্ষ লক্ষ মানুষ ভিড় করেন প্রত্যেক বছর। অসমাপ্ত মূর্তির জন্য দুঃখিত রাজা ইন্দ্রদ্যুম্নকে শ্রীবিষ্ণু বলেছিলেন, ‘তুমি ইচ্ছে করলে তোমার ঐশ্বর্য দিয়ে মূর্তির সোনারুপোর হাত পা তৈরি করিয়ে আমার সেবা করতে পার।’ সেই থেকেই তিন ঠাকুরের এই ‘সুবর্ণ বেশ’ বা ‘সোনার সাজ’-এর প্রচলন। উল্টোরথের আরেকটি বিশেষ উৎসব হল ‘অধরপনা’ উৎসব। প্রভু জগন্নাথের পা থেকে ঠোঁট পর্যন্ত লম্বা, উঁচু মাটির পাত্রে উৎসর্গ করা হয় এই বিশেষ শরবত প্রসাদ। তারপর মাটির পাত্র ভেঙে দিয়ে পার্শ্বদেবতাদের তৃপ্ত করার জন্য নিবেদন করা হয়। এই ‘অধরপনা’র সঙ্গে সঙ্গেই সমাপ্ত হয় উল্টোরথের উৎসব।
শ্রীশ্রীজগন্নাথের রথ থেকে উল্টোরথ এই ন’দিনের উৎসবে শামিল হতে আসেন সব ধর্মের, সব জাতের, সব দেশের মানুষ। শ্রীশ্রীজগন্নাথদেব যে সত্যিই জগতের নাথ, সবার মিলিত প্রাণস্পন্দনে তা যেন আরও বেশি করে স্পষ্ট হয়ে ওঠে। এখানেই এই উৎসবের সার্থকতা!
শ্রীজগন্নাথ ও রথের ছবি এঁকেছে দেবাঞ্জলি দে
তৃতীয় শ্রেণী, শ্রীশিক্ষায়তন স্কুল 
07th  July, 2019
বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি।  বিশদ

14th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
যাত্রী যখন গান্ধীজি

১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব
বিশদ

07th  April, 2024
বিরল সংখ্যা

গণিত মানেই মগজাস্ত্রে শান। সংখ্যার খেলা। কত ধরনেরই যে বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে, তা বলে বোঝানো যায় না। এক একটা সংখ্যাতেই কত না রহস্য। এই ধর, ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টির কথা। সংখ্যায় লিখলে— ৬৫। দেখে কী মনে হচ্ছে!
বিশদ

07th  April, 2024
রুকু ঝুকুর চাওয়া পাওয়া
অংশুমান কর

আমরা গ্রামের বাড়ি যাব। ঝুকুর জন্মের পর এই প্রথম আমাদের সকলের একসঙ্গে গ্রামের বাড়ি যাওয়া। ও তাই খুব আনন্দে আছে। কতবার আমাকে বলছে, ‘দাদা তুই আর আমি ধানগাছে চড়ে দোল খাব।’ আমি ওকে বলিনি যে, ধানগাছে চড়ে দোল খাওয়া যায় না। বিশদ

31st  March, 2024
মহাকাশযাত্রীদের খাবার-দাবার
উৎপল অধিকারী

মহাকাশ বড়ই রহস্যময় স্থান। এই রহস্যের উদ্ঘাটন করার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সশরীরে সেখানে হাজির হয়েছে। এই অকুতোভয় সাহসী মহাকাশযাত্রীরা জীবন বাজি রেখে অসীম ধৈর্য নিয়ে মহাকাশযানে তাঁদের গবেষণা করছেন। বিশদ

31st  March, 2024
চরম দারিদ্র্য থেকে সর্বোচ্চ শিখরে

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের প্রথম উচ্চতা মেপেছিলেন রাধানাথ শিকদার। এই বাঙালি গণিতবিদের সাফল্যের গল্প শোনালেন সোমনাথ সরকার বিশদ

31st  March, 2024
কবিগুরুর দোল উৎসব
সায়ন্তন মজুমদার

১৯২৫ সালে দোল উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে আম্রকুঞ্জ। কিন্তু বিকেলের ঝড়বৃষ্টিতে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। বৃষ্টি থামতে রবীন্দ্রনাথ সকলকে নিয়ে চলে যান এখনকার পাঠভবনে। সেখানে অভিনীত হয় ‘সুন্দর’ নাটকটি। বিশদ

24th  March, 2024
খেলাধুলোর আনন্দ

পড়াশোনায় ফাঁক পেলেই চলছে চুটিয়ে খেলা। ব্যাট-উইকেট, ফুটবল নিয়ে সকলে নেমে পড়ছে। খেলার আনন্দের বিকল্প নেই। নিজেদের প্রিয় খেলার বিষয়ে জানাল মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা। বিশদ

24th  March, 2024
লাগল যে দোল

ম্যাজিক মানেই অজানাকে নতুন করে জানা। ম্যাজিকের অলীক দুনিয়ায় একবার ঢুকে পড়লে ঘোর লাগে চোখে। জাদুর দুনিয়ায় নানা ধাঁধা। প্রতিটাই পরখ করে দেখতে মন চায়। এবার সেই সুযোগই তোমাদের সামনে হাজির করলেন থিম ম্যাজিশিয়ান সোমনাথ দে। তিনি মাসে দুটো করে ম্যাজিক শেখাচ্ছেন তোমাদের। তাঁর থেকে সেই ম্যাজিক বৃত্তান্ত জেনে তোমাদের সামনে হাজির করলেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

24th  March, 2024
চাঁদের  তাপমাত্রা

খন বিভিন্ন দেশ চন্দ্রাভিযানে নেমেছে। কিছুদিন আগে ভারতের চন্দ্রযান-৩ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখেছিল। চাঁদের বুকে ঘোরাফেরা করে গবেষণা চালিয়েছে ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান ৩-এর রোভার প্রজ্ঞান। এখন অবশ্য চিরঘুমে ঢলে পড়েছে সে।  
বিশদ

17th  March, 2024
মহাসাগরের গভীরে ঘুমন্ত ‘অষ্টম’ মহাদেশ

সাতটি মহাদেশের কথা আমাদের সকলেরই জানা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা বলছেন অষ্টম মহাদেশের কথা। আশ্চর্যের বিষয় এই আট নম্বর মহাদেশটিকে আমরা পৃথিবীর মানচিত্রে এখনও সেভাবে দেখতে পাই না। কারণ এই মহাদেশটি  সমুদ্রের গভীরে নিমজ্জিত ।       
বিশদ

17th  March, 2024
একনজরে
বৃহস্পতিবার রাতে উল্লাসে তৃণমূলের প্রতীকে জেতা সাংসদ সুনীল মণ্ডলের উল্লাসের বাড়িতে কেক কাটলেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। আবার শুক্রবার সকালে প্রাতঃভ্রমণ করার সময় বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন বর্ধমান শহরের তৃণমূল কাউন্সিলার অজিত খাঁ ...

ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার পক্ষে সওয়াল করলেন পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মারিয়ম নওয়াজ। শুক্রবার কর্তারপুর সাহিব গুরুদ্বারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ...

তীব্র দাবদাহের মধ্যে পানীয় জলের সংকট। শুক্রবার ক্ষোভে হরিরামপুর-ইটাহার রাজ্য সড়ক অবরোধ করলেন মহিলারা। হরিরামপুর থানার বিশাল ...

ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক তথা তৃণমূলের ভাঙড়ের পর্যবেক্ষক সওকত মোল্লার বিরুদ্ধে পোস্টার পড়ল ভাঙড়ে। এই নিয়ে শোরগোল পড়েছে এলাকায়। কোথাও তাঁকে অশান্তির কারিগর তকমা দেওয়া হয়েছে, কোথাও আবার ঘুরিয়ে বহিরাগত বলে পোস্টার সাঁটানো হয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫২৬: পানিপথের যুদ্ধে মোগলরা আফগানদের পরাজিত করে
১৭৭০: আজকের দিনে ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৪৪: বাংলার নবজাগরণের অন্যতম ব্যক্তিত্ব দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যাযয়ের জন্ম
১৮৭৯: ডিরোজিওর অন্যতম শিষ্য, কলকাতার প্রথম শেরিফ রাজা দিগম্বর মিত্র প্রয়াত হন 
১৮৮৯: ফরাসী বিপ্লবের শতবর্ষ পূর্তিতে স্মারকস্তম্ভ হিসেবে ৯৮৫ ফুট উঁচু আইফেল টাওয়ার নির্মাণের কাজ শেষ হয়
১৮৮৯: জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাডলফ হিটলারের জন্ম
১৯০৫: অগ্নিযুগের বিপ্লবী, সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের জন্ম
১৯১২: আইরিশ লেখক ব্রাম স্টোকারের মৃত্যু
১৯১৮: বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা শওকত আলীর জন্ম
১৯২০: ভারতের কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী যূথিকা রায়ের জন্ম 
১৯৪৬: সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের বিলুপ্তি ঘোষণা করা হয়
১৯৪৮: বলিউড অভিনেত্রী ববিতার জন্ম
১৯৫০: রাজনীতিক তথা অন্ধ্রপ্রদেশের ১৩তম মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডুর জন্ম
১৯৫২: বাংলা ভাষার সুরকার ও সঙ্গীতজ্ঞ সুধীরলাল চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬০: বংশীবাদক ও সুরকার পান্নালাল ঘোষের মৃত্যু
১৯৭২: চাঁদের মাটিতে নামল অ্যাপোলো ১৬
১৯৭২: বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির জন্ম
১৯৯৯: কলেরাডোর কলম্বাইন হাইস্কুলে ১৩ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করল এরিক হ্যারিস এবং ডিলান কেবোল্ড
২০১৩: চীনের সিচুয়ান প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত ১৫০ 
২০১৯ : বাঙালি লোকসঙ্গীত শিল্পী ও লেখক অমর পালের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১০ টাকা ৮৪.১৯ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৮ টাকা ১০৫.২২ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৯ টাকা ৯০.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী ৪৩/৩৫ রাত্রি ১০/৪২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ২২/০ দিবা ২/৪। সূর্যোদয় ৫/১৬/৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৯/৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৮/১১ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে উদয়াবধি।
৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১০/৫৮। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র দিবা ২/৪৩। সূর্যোদয় ৫/১৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৫১ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৬ মধ্যে ও ৪/২১ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২১ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৬ মধ্যে। 
১০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বালুরঘাটের তৃণমূল প্রার্থী  বিপ্লব মৈত্রের সমর্থনে রোড শো অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের

04:26:00 PM

এনআরসি-ক্যা-ইউসিসি না চাইলে বিজেপিতে একটাও ভোট নয়: মমতা

04:25:16 PM

একমাত্র তৃণমূল তখন অসমে গিয়েছিল, কিন্তু ওরা ঢুকতে দেয়নি: মমতা

04:24:33 PM

ভোট কেটে সুবিধা করতে এটা বিজেপির প্ল্যান: মমতা

04:12:44 PM

মোদি সরকার বাংলার টাকা বন্ধ করে দিল, কংগ্রেস-সিপিএম মুখ খোলেনি: মমতা

04:11:59 PM

আমের ফসল যাতে নষ্ট না হয় সেই ব্যবস্থা করে দিয়েছি: মমতা

04:10:39 PM