Bartaman Patrika
হ য ব র ল
 

মুকুলিত কিশলয়

 ‘জল পড়ে পাতা নড়ে...’— যে অবোধ বালক শৈশবে এই পঙ্‌ক্তি লিখেছিলেন, তিনিই ভবিষ্যতের বিশ্বজোড়া খ্যাতির অধিকারী। এই কিংবদন্তি মানুষটি ছেলেবেলায় কিন্তু তোমাদের মতোই ছিলেন। তাঁর লেখা বই ‘ছেলেবেলা’ থেকে আকর্ষণীয় কিছু অংশ তুলে ধরে তাঁকে নিয়েই এই লেখা। গঙ্গাজলে গঙ্গাপুজো করেছেন মৃণালকান্তি দাস।

বিজ্ঞানের গুণী ছাত্র রবি
এখন তো তোমরা ইন্টারনেট, কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ফেসবুক, টুইটার থেকে শুরু করে কত কিছুর যে সুবিধা পাচ্ছ! কিন্তু বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সময়ে তো আর এত কিছু ছিল না। তবে, তার সময়টাতে কিন্তু বিজ্ঞানের যুগ শুরু হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু তোমাকে যদি আমাদের দেশের কয়েকজন বিজ্ঞানীর নাম বলতে বলা হয় তবে তুমি কি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামটি বলবে? কখনও না, তাই না? তিনি কোনও কিছু আবিষ্কার কি উদ্ভাবনও করেননি। তবে, তিনি কিন্তু বিজ্ঞানকে ধরতে পেরেছিলেন। তিনি তো ছিলেন কবি, তার কি আর পরীক্ষাগারে বসে বসে গবেষণা করলে চলবে? তাই করলে কি আর তাঁর সেই নোবেল বিজয় সম্ভব হতো? তাই তিনি বৈজ্ঞানিকদের সঙ্গে বন্ধুত্ব তৈরি করলেন। নিজে বিজ্ঞান পড়লেন। আর কী করলেন? একটা আস্ত বই-ই লিখে ফেললেন। বইটির নাম দিলেন ‘বিশ্বপরিচয়’। এ বইয়ের মধ্যে তিনি তার বিজ্ঞান ভাবনার কথা লিখে গেলেন।

বিজ্ঞানচর্চার হাতেখড়ি হয়েছিল ছেলেবেলাতেই
রবি কবির তো বিজ্ঞান চর্চার হাতেখড়ি হয়েছিল ছেলেবেলাতেই। তুমিও যেমন রোজ বসো তোমার প্রাইভেট টিউটরের সামনে। তবে রবির সেই স্যার প্রথম যেদিন পড়াতে আসেন, সেদিন সঙ্গে করে এনেছিলেন আস্ত একটা কঙ্কাল। প্রতি রাতে শোবার ঘরের দেওয়ালে ঝুলে থাকা কঙ্কালটার হাড়গুলো যখন হাওয়ায় নড়ত খট খট করে, তখন আর ভয় করত না রবির। কেননা, হাড়গুলোর শক্ত শক্ত নাম সব জানা হয়েছিল আগেই। বিজ্ঞানের স্যার সীতানাথ দত্ত কবিগুরুর মনে ছোটবেলাতেই বিজ্ঞান শিক্ষার বীজ পুঁতে দিয়েছিলেন। তিনি তা অকপটে বলেও গেছেন। ‘সারা সকাল জুড়ে নানারকম পড়ার যতই চাপ পড়ে, মন ততই ভিতরে ভিতরে চুরি করে কিছু কিছু বোঝা সরাতে থাকে, জালের মধ্যে ফাঁক করে তার ভিতর দিয়ে মুখস্থ বিদ্যে ফসকিয়ে যেতে চায়।’

বিজ্ঞানের রস-আস্বাদনের লোভে
রবীন্দ্রনাথ অবশ্য একটা কথা স্বীকার করে লিখেছেন, ‘আমি বিজ্ঞানের সাধক নই সে কথা বলা বাহুল্য। কিন্তু বালককাল থেকে বিজ্ঞানের রস-আস্বাদনে আমার লোভের অন্ত ছিল না। আমার বয়স বোধ করি তখন নয়-দশ বছর; মাঝে মাঝে রবিবারে হঠাৎ আসতেন সীতানাথ দত্ত মহাশয়। আর জানি তাঁর পুঁজি বেশি ছিল না, কিন্তু বিজ্ঞানের অতি সাধারণ দুই-একটি তত্ত্ব তখন দৃষ্টান্ত দিয়ে তিনি বুঝিয়ে দিতেন আমার মন বিস্ফারিত হয়ে যেত। মনে আছে, আগুনে বসালে তলার জল গরমে হালকা হয়ে উপরে ওঠে আর উপরের ঠান্ডা ভারী জল নিচে নামতে থাকে, জল গরম হওয়ারই এই কারণটা যখন তিনি কাঠের গুঁড়োর যোগে স্পষ্ট করে দিলেন, তখন অনবচ্ছিন্ন জলে একই কালে যে উপরে নিচে নিরন্তর ভেদ ঘটতে পারে তারই বিস্ময়ের স্মৃতি আজও মনে আছে। যে ঘটনাকে স্বতই সহজ বলে বিনা চিন্তায় ধরে নিয়েছিলুম সেটা সহজ নয়, এই কথাটা বোধ হয় সেই প্রথম আমার মনকে ভাবিয়ে তুলেছিল। তারপরে, বয়স যখন হয়তো বারো হবে (কেউ কেউ যেমন রংকানা থাকে আমি তেমনি তারিখকানা এই কথাটি বলে রাখা ভালো), পিতৃদেবের সঙ্গে গিয়েছিলুম ডালহৌসি পাহাড়ে। সমস্ত দিন ঝাঁপানে করে গিয়ে সন্ধ্যাবেলায় পৌঁছতুম ডাকবাংলোয়। তিনি চৌকি আনিয়ে আঙিনায় বসতেন। দেখতে দেখতে গিরিশৃঙ্গের বেড়া-দেওয়া নিবিড় নীল আকাশের স্বচ্ছ অন্ধকারে তারাগুলি যেন কাছে নেমে আসত। তিনি আমাকে নক্ষত্র চিনিয়ে দিতেন, গ্রহ চিনিয়ে দিতেন। শুধু চিনিয়ে দেওয়া নয়, সূর্য থেকে তাদের কক্ষচক্রের দূরত্বমাত্রা, প্রদক্ষিণের সময় এবং অন্যান্য বিবরণ আমাকে শুনিয়ে যেতেন। তিনি যা বলে যেতেন তাই মনে করে তখনকার কাঁচা হাতে আমি একটা বড় প্রবন্ধ লিখেছি। স্বাদ পেয়েছিলুম বলেই লিখেছিলুম, জীবনে এই আমার প্রথম ধারাবাহিক রচনা, আর সেটা বৈজ্ঞানিক সংবাদ নিয়ে।’

‘বৈজ্ঞানিক সংবাদ’ লিখতেন
ঠাকুরবাড়ি থেকে প্রকাশিত ছোটদের পত্রিকা বালকের সম্পাদনার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন রবীন্দ্রনাথ। তখন তাঁর বয়স মাত্র চব্বিশ বছর। সত্যেন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ত্রী রবীন্দ্রনাথের মেজো বউঠাকুরানি জ্ঞানদানন্দিনী দেবী বালক পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন। রবীন্দ্রনাথ তাঁর সহযোগী ছিলেন এবং কার্যত সম্পাদনা ও প্রকাশনার দায়িত্ব তিনিই পালন করে যেতেন। গল্প, উপন্যাস,কবিতা ছাড়াও বালকের পাতায় ‘বৈজ্ঞানিক সংবাদ’ও লিখতেন রবীন্দ্রনাথ। তাতে অনেক অজানা তথ্য এবং মজার কথা থাকত। অজ্ঞতার অন্ধকারে নিমজ্জিত মানুষকে মূঢ়তার অভিশাপ থেকে মুক্ত করার ইচ্ছাই ছিল তাঁর বিজ্ঞানচর্চার মূল উদ্দেশ্য, কেননা আধুনিক সংস্কারমুক্ত জীবনবোধ তৈরি না হলে মনের অন্ধকার ও জীবনের অন্ধকার কখনও অপসৃত হয় না।

পড়তে পড়তে হয়ে গেলেন বিজ্ঞানের ভক্ত
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিজ্ঞান শিখতে সমস্যাও ছিল। বড় সমস্যা ছিল, এসব মোটা মোটা বৈজ্ঞানিক বইপত্তর সব লেখা থাকত ইংরেজিতে। রবীন্দ্রনাথ করলেন কি, ইংরেজিটাই শিখলেন আগে। তিনি বলেছেন, কী কী শোনো, বয়স আরও বাড়লে, ‘ইংরেজি ভাষা অনেকখানি আন্দাজে বোঝবার মতো বুদ্ধি’ খুলে গেলে, সহজবোধ্য জ্যোতির্বিজ্ঞানের বই সেখানে যত পেয়েছেন পড়তে ছাড়েননি।’ মাঝে মাঝে গাণিতিক দুর্গমতায় পথ বন্ধুর হয়ে উঠেছে, তার কৃচ্ছ্রতার উপর দিয়ে মনটাকে ঠেলে নিয়ে গিয়েছি। তার থেকে একটা এই শিক্ষা লাভ করেছি যে, জীবনে প্রথম অভিজ্ঞতার পথে সবই যে আমরা বুঝি তাও নয়, আর সবই সুস্পষ্ট না বুঝলে আমাদের পথ এগয় না একথাও বলা চলে না।’ রবীন্দ্রনাথ সেই তরুণ বয়সেই ‘সার রবার্ট বল্‌’, ‘ফ্লামরিয়’ প্রভৃতি অনেক লেখকের জ্যোতির্বিজ্ঞান-বিষয়ক অনেক বই পড়ে ফেলেছিলেন। তারপর ‘সাহস করে’ পড়েছিলেন প্রাণতত্ত্ব সম্বন্ধে হাক্সলির প্রবন্ধ। এভাবে প্রচুর বিজ্ঞানের বই পড়তে পড়তেই তিনি হয়ে গেলেন বিজ্ঞানের ভক্ত।
কিন্তু তিনি তো কবি ছিলেন তাই না? এভাবে বিজ্ঞানী হয়ে গেলে তিনি কবিতা লিখলেন কী করে? সে উত্তরও তিনিই দিয়েছেন— ‘কবিত্বের এলাকায় কল্পনার মহলে বিশেষ যে লোকসান ঘটিয়েছে সে তো অনুভব করি নে।’ অর্থাৎ কিনা, বিজ্ঞান জানলেই যে কবি-কল্পনা নষ্ট হবে, এমন কোনও কথাই নেই। উলটে তাতে ষোলো আনা লাভ। তোমার লেখার মাঝে যদি বড়সড় বৈজ্ঞানিক ভুল থাকে, সে-ই তো আরও বেশি সমস্যা। যে পড়বে, সে খুব একটা ভুল কথা জেনে বসে থাকবে না!
05th  May, 2019
বিকেলবেলার আলো

আজ ক্লাস ফাইভ থেকে বিনন্দ সিক্সে উঠেছে। ওর এরকম নামটা মা রেখেছিল। মা একটা পুরনো বই ঠাকুরমার কাছ থেকে পেয়েছিল। বইটার নাম ‘লক্ষ্মীচরিত্র’। বইটার মলাটে একটা লক্ষ্মী ঠাকুরের রঙিন ছবি আছে। মা সন্ধেবেলা বইটা নিয়ে পড়তে বসে।
বিশদ

21st  April, 2024
পশ্চিম আকাশে সূর্যোদয়

শুক্রের আহ্নিক গতি অন্য গ্রহগুলির মতো নয়। সৌর জগতে কেন ব্যতিক্রমী এই গ্রহ জানালেন স্বরূপ কুলভী বিশদ

21st  April, 2024
মুদ্রা যখন বিশালাকৃতির পাথর

টাকা-পয়সা বা মুদ্রা সম্পর্কে আমাদের সকলেরই কমবেশি ধারণা আছে। সভ্যতার ঊষালগ্নে চালু ছিল বিনিময় প্রথা। তারপর এল তামা, সোনা ও রুপোর মুদ্রা। বর্তমান সময়ে ধাতব মুদ্রার পাশাপাশি কাগজের নোট চালু আছে।
বিশদ

21st  April, 2024
বাংলা ভাষার প্রতি ঠাকুরবাড়ির ভালোবাসা
পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

বাংলা নববর্ষের দিন জানব বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার কথা। সেই ইংরেজ আমলে রবীন্দ্রনাথের পরিবারের সদস্যরা কীভাবে এই ভাষার জন্য লড়াই করেছিলেন, তুলে ধরা হল তারই টুকরো কিছু স্মৃতি।  বিশদ

14th  April, 2024
হরেকরকম হাতের কাজ: মটকা পেন্টিং

ফেলে দেওয়া জিনিস দিয়ে হাতের কাজ করা শেখাচ্ছেন ডিজাইনার বিদিশা বসু। তাঁর সঙ্গে কথা বললেন কমলিনী চক্রবর্তী। বিশদ

14th  April, 2024
ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আবিষ্কার
কল্যাণকুমার দে

ঘুম! পড়তে বসলেই ঘুম পেয়ে যায়। এর জন্য বাবা-মায়ের কাছে কম বকুনি খেতে হয় না। বকুনি খেয়েও কিন্তু অভ্যেসটা পাল্টায় না। আসলে ঘুমের অভ্যেসটা আমাদের জন্মাবার সঙ্গেই তৈরি হয়ে যায়। কিন্তু প্রশ্ন হল, আমরা কেন ঘুমোই? জীবনে কি ঘুম অত্যন্ত জরুরি? বিশদ

14th  April, 2024
এপ্রিল ফুলের খুনসুটি

পেরিয়ে এলাম পয়লা এপ্রিল। ইংরেজি চতুর্থ মাসের ১ তারিখ মানেই এপ্রিল ফুলস’ ডে। বোকা বানানোর দিন। কীভাবে বন্ধুদের সঙ্গে দিনটি মজা করে কাটল, সেই গল্পই শোনাল পূর্ব বর্ধমানের ঘোড়ানাশ উচ্চ বিদ্যালয়ের পড়ুয়ারা। ‘ফুল’ একটি ইংরেজি শব্দ। এর অর্থ বোকা। এপ্রিল ফুলের অর্থ এপ্রিল মাসের বোকা।
বিশদ

07th  April, 2024
যাত্রী যখন গান্ধীজি

১৯৪৬ সালের জানুয়ারি মাস। শীতের বিকেলে সোদপুর স্টেশন দিয়ে কু-ঝিকঝিক আওয়াজ করে গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে যাত্রীবাহী ট্রেন। স্ব-পার্ষদ খাদি আশ্রমে বসে রয়েছেন জাতির জনক। আচমকা বললেন, মাদ্রাজ যেতে হবে। এখান থেকেই ট্রেন ধরব
বিশদ

07th  April, 2024
বিরল সংখ্যা

গণিত মানেই মগজাস্ত্রে শান। সংখ্যার খেলা। কত ধরনেরই যে বিস্ময় লুকিয়ে রয়েছে, তা বলে বোঝানো যায় না। এক একটা সংখ্যাতেই কত না রহস্য। এই ধর, ছয় দশ পাঁচ পঁয়ষট্টির কথা। সংখ্যায় লিখলে— ৬৫। দেখে কী মনে হচ্ছে!
বিশদ

07th  April, 2024
রুকু ঝুকুর চাওয়া পাওয়া
অংশুমান কর

আমরা গ্রামের বাড়ি যাব। ঝুকুর জন্মের পর এই প্রথম আমাদের সকলের একসঙ্গে গ্রামের বাড়ি যাওয়া। ও তাই খুব আনন্দে আছে। কতবার আমাকে বলছে, ‘দাদা তুই আর আমি ধানগাছে চড়ে দোল খাব।’ আমি ওকে বলিনি যে, ধানগাছে চড়ে দোল খাওয়া যায় না। বিশদ

31st  March, 2024
মহাকাশযাত্রীদের খাবার-দাবার
উৎপল অধিকারী

মহাকাশ বড়ই রহস্যময় স্থান। এই রহস্যের উদ্ঘাটন করার জন্য মানুষ দীর্ঘদিন ধরে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। মানুষ সশরীরে সেখানে হাজির হয়েছে। এই অকুতোভয় সাহসী মহাকাশযাত্রীরা জীবন বাজি রেখে অসীম ধৈর্য নিয়ে মহাকাশযানে তাঁদের গবেষণা করছেন। বিশদ

31st  March, 2024
চরম দারিদ্র্য থেকে সর্বোচ্চ শিখরে

পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্টের প্রথম উচ্চতা মেপেছিলেন রাধানাথ শিকদার। এই বাঙালি গণিতবিদের সাফল্যের গল্প শোনালেন সোমনাথ সরকার বিশদ

31st  March, 2024
কবিগুরুর দোল উৎসব
সায়ন্তন মজুমদার

১৯২৫ সালে দোল উপলক্ষ্যে সেজে ওঠে আম্রকুঞ্জ। কিন্তু বিকেলের ঝড়বৃষ্টিতে সব লণ্ডভণ্ড হয়ে যায়। বৃষ্টি থামতে রবীন্দ্রনাথ সকলকে নিয়ে চলে যান এখনকার পাঠভবনে। সেখানে অভিনীত হয় ‘সুন্দর’ নাটকটি। বিশদ

24th  March, 2024
খেলাধুলোর আনন্দ

পড়াশোনায় ফাঁক পেলেই চলছে চুটিয়ে খেলা। ব্যাট-উইকেট, ফুটবল নিয়ে সকলে নেমে পড়ছে। খেলার আনন্দের বিকল্প নেই। নিজেদের প্রিয় খেলার বিষয়ে জানাল মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর হাই স্কুলের পড়ুয়ারা। বিশদ

24th  March, 2024
একনজরে
তাপমাত্রা বাড়তেই ভাবনা বদল। বুধবার বালুরঘাটে এই মরশুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কয়েকদিন পারদ আরও চড়ার পূর্বাভাস পেয়ে ভোট দেওয়া নিয়ে ভাবনাচিন্তা শুরু করেছেন ভোটাররা। ...

ভ্লাদিমির পুতিনের অন্যতম সমালোচক তথা বিরোধী নেতা আলেক্সেই নাভালনি গত ১৬ ফেব্রুয়ারি মারা যান। জেলের ভিতর সেই মৃত্যু নিয়ে দেশে ও আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে নিন্দার মুখে পড়েছেন পুতিন। ...

কলকাতা বেলেঘাটার বাসিন্দা গণেশ দাসকে খুনের ঘটনায় বুধবার উদ্ধার হল কিছু হাড়গোড়। জয়পুর থানার পুলিস জানিয়েছে, গাইঘাটা খাল থেকে ফিমার, কোমরের সহ সাতটি হাড় উদ্ধার হয়েছে। মৃতদেহটি জলে ডুবিয়ে রাখতে ব্যবহৃত বস্তা, দড়িও উদ্ধার করা হয়েছে। ...

একটা নেটে অনবরত হাত ঘুরিয়ে চলেছেন সুয়াশ শর্মারা। আর একটা নেট পেসারদের দখলে। মূল পিচের ঠিক পাশের নেটে আবার থ্রো ডাউনের বিরুদ্ধে টক টক করে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব  ম্যালেরিয়া দিবস
১৮৫৯: সুয়েজ খাল খননের কাজ শুরু হয়
১৯৪০: মার্কিন অভিনেতা আল পাচিনোর জন্ম
১৯৬৯: ফুটবলার আই এম বিজয়নের জন্ম
১৯৮৭: সঙ্গীতশিল্পী অরিজিৎ সিংয়ের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৩ টাকা ৮৩.৯২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৮.০৫ টাকা ৯০.৪৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ ৩/৫৫ দিবা ৬/৪৬। বিশাখা নক্ষত্র ৫৩/০ রাত্রি ২/২৪। সূর্যোদয় ৫/১২/১৫, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/০। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪২ গতে ২/৫৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১০/১৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৬ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। 
১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ প্রাতঃ ৫/৪৪। বিশাখা নক্ষত্র রাত্রি ১/২৮। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৭ গতে ৫/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৬ গতে ১/০ মধ্যে। 
১৫ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৪ রানে হারাল দিল্লি

24-04-2024 - 11:27:04 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট সাই কিশোর, গুজরাত ২০৬/৮ (১৯ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:18:57 PM

আইপিএল: ৫৫ রানে আউট ডেভিড মিলার, গুজরাত ১৮১/৭ (১৭.৩ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:08:30 PM

আইপিএল: ২১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডেভিড মিলারের, গুজরাত ১৭৭/৬ (১৭ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:05:47 PM

আইপিএল: ৪ রানে আউট রাহুল তেওতিয়া, গুজরাত ১৫২/৬ (১৬ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:58:15 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট শাহরুখ খান, গুজরাত ১৩৯/৫ (১৪.১ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:49:17 PM