Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
চন্দ্রগুট্টির দেবী গুত্তেভারা, পর্ব-২৯
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

সেবার কোলহাপুর থেকে সৌন্দত্তি গিয়েছিলাম দেবদাসী তীর্থের ইয়েলাম্মাকে দেখতে। ঠিক তার পরের বছরই ওই একই তিথিতে অর্থাৎ মাঘী পূর্ণিমায় কর্ণাটকেরই আর এক দেবী চন্দ্রগুট্টির গুত্তেভারা দেবীকে দর্শন করতে গেলাম। কিন্তু কেন এত জায়গা থাকতে এই সুদূর দেবীতীর্থে আসা? কারণটা বলছি।
সেবার সৌন্দত্তি থেকে ফেরার পথে কোলহাপুরে না এসে সবার নির্দেশ অনুযায়ী এসেছিলাম বেলগাঁওয়ে। সেখানে যে লজে উঠেছিলাম তার মালিক বললেন, ‘আপনি সৌন্দত্তি গিয়েছিলেন শুনে খুব খুশি হলাম। ওখানকার নিয়মরীতি দেখে খুবই অবাক হয়েছিলেন, তাই না? সামনের বছর ঠিক একই সময়ে চলে যান চন্দ্রগুট্টি গ্রামে। বেলগাঁও থেকে বাসে অথবা একটা গাড়ি নিয়ে চলে যান। সকালে গিয়ে রাতে ফিরে আসুন। অর্থাৎ ওই মাঘী পূর্ণিমার দিন ওখানকার পবিত্র বরোদা নদীতে মেয়েরা পুণ্যস্নান সেরে গুত্তেভারা দেবীর মন্দিরে পুজো দিতে যান। ওখানে আপনার অন্যরকম অভিজ্ঞতা লাভ হবে। তবে ভুলেও যেন ওদের ছবি তুলতে যাবেন না।’ ঠিক সেই কারণেই আবার হাওড়া থেকে রওনা হয়ে পুনেয় এসে ভাস্কো-দা-গামার পথে বেলগাঁওতে নামলাম। আগে থেকে চিঠি দেওয়াই ছিল। তাই একটা সিঙ্গল রুম রাখা ছিল আমার জন্য। ঘরের ভাড়া তখনকার দিনে দশ টাকা। পরদিন খুব সকালে বেলগাঁও থেকে রওনা হলাম চন্দ্রগুট্টির দিকে। ভাগ্য ভালো যে লজ মালিকের সৌজন্যে অন্য এক যাত্রীদলের সঙ্গে তাদের গাড়িতেই ব্যবস্থা হল। প্রায় ঘণ্টা তিনেকের যাত্রাপথ। এক সময় পৌঁছে গেলাম চন্দ্রগুট্টিতে।
বাস থেকে নেমেই যে দৃশ্য দেখলাম তা শুধুই অভাবনীয় নয়, অকল্পনীয়। যাই হোক, এই ভাবেই একবার বরোদা নদীর তীরে এসে জলস্পর্শ করে মাথায় একটু জল ছেটালাম। চারদিকে তখন অসংখ্য পুলিসের কড়া নজরদারি। সে কী স্নানের উৎসব সেখানে। পুলিসের লোকেরা অবশ্য আমাকে থাকতে দিল না বেশিক্ষণ। হাত নেড়ে স্থান ত্যাগ করতে বললেন। সৌজন্যবোধে আমিও বিদায় নিলাম। এরপর প্রশস্ত রাজপথ ধরে চলে এলাম মহাদেবী গুত্তেভারার মন্দিরে। এখানেও বৃহন্নলাদের দল ঘোরাফেরা করছে সর্বত্র। এখানে নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সবাই পুজো দিচ্ছেন মন্দিরে। মেয়েরা স্নান করে গলায় মালা ও হাতে ঘটি বা ছোট কলসি ভর্তি বরোদার জল নিয়ে মন্দিরে এসে ঢালছেন। এই দিন মা গঙ্গা নাকি গুপ্তপথে বরোদা নদীতে এসে মিলিত হন। আমি বহুকষ্টে ভিড় ঠেলে কোনওরকমে দর্শন করলাম গুত্তেভারাদেবীকে।
এরপর শহরের একটি দোকানে বসে এখানকার সুস্বাদু ইডলি, ধোসা ইত্যাদি খেয়ে খিদে মেটালাম। এই দোকানেই এক সদাশয় ব্যক্তি প্রসন্ন চিত্তে আমার সঙ্গে আলাপ জমালেন। ভাগ্য ভালো যে, কন্নড়বাসী হয়েও ভাঙা ভাঙা হিন্দিতে আমার সঙ্গে কথা বলতে লাগলেন। পুনেতে ওঁর কর্মস্থল, আজ মাঘী পূর্ণিমা উপলক্ষে এখানে এসেছেন উনি।
আমি গত বছর সৌন্দত্তি গেছি শুনে খুশি হলেন খুব। বললেন, ‘সৌন্দত্তি এখান থেকে বেশি দূরে নয়। তবে সৌন্দত্তি হল সতীপীঠ। আর গুত্তেভারা উপপীঠ। এখানে সতী অঙ্গ নয়, দেবীর ‘মেখলা’ পড়েছিল। সৌন্দত্তির কাহিনী নিশ্চয়ই শুনেছেন? দেবী অতি ভয়ঙ্করী। আর গুত্তেভারাও ঠিক তাই। এঁর কাছে নিষ্কাম হয়ে আসতে হবে। এই সব বিবস্ত্র মহিলাদের দিকে তাকিয়ে যদি কেউ কামভাব মনে আনে, তবে তার কিন্তু নিস্তার নেই। তাই কেউ ওদের দিকে মনে কুভাব নিয়ে তাকায় না। সৌন্দত্তিতেও সেই একই নিয়ম। দেবদাসীদের প্রতি মনে কুভাব আনবে না কেউ।’
এরপর তিনি যা বললেন তা এই— ‘সৌন্দত্তির ওই দেবীর মধ্যে রেণুকা বা রেণুকাম্বা দেহান্তে লীন হয়ে আছেন। এই রেণুকা হলেন জমদগ্নি মুনির স্ত্রী এবং পরশুরামের মাতা। অসাধারণ সতীত্বের জন্য তিনি কাঁচা মাটির কলসিতে ভরে মলপ্রভা নদী থেকে জল নিয়ে আসতেন। একবার জল আনতে গিয়ে এক সর্বাঙ্গসুন্দর গন্ধর্বকে দেখে মুহূর্তের জন্য তাঁর রূপদর্শনে বিচলিত হন। তারই ফলে তাঁর সতীত্ব নষ্ট হওয়ায় তিনি আর কলসিতে জল ভরতে পারলেন না। জল ভরামাত্রই কলসির তলা ছেড়ে গেল। জমদগ্নি সব বুঝে রেণুকাকে অভিশাপ দিলেন এবং পরশুরামকে আদেশ দিলেন এই মুহূর্তে জননীর মস্তক ছেদন করতে। পরশুরাম পিতার আদেশ পালন করলেন। জমদগ্নি তখন খুশি হয়ে বর দিতে চাইলেন পরশুরামকে। পরশুরাম বললেন, ‘আমি আপনার আদেশ পালন করেছি। এখন আমি আমার জননীর পুনর্জীবন চাই।’ জমদগ্নি বললেন, ‘তথাস্তু।’ সেই সময় পথ দিয়ে এক নীচ জাতীয়া স্ত্রীলোক যাচ্ছিলেন। জমদগ্নি তাঁর মাথাটি কেটে বসিয়ে দিলেন রেণুকার দেহের ওপর। রেণুকা কুৎসিত মুখ নিয়ে বেঁচে উঠলেন। জমদগ্নির রাগ তখন পড়েছে। রেণুকাকে তিনি এই বলে আশীর্বাদ করলেন, ‘আজ থেকে তোমাকে দেবীর মতোই পূজা করবে সকলে এবং অবিবাহিতা মেয়েদের উৎসর্গ করা হবে তোমার কাছে। সেই সব মেয়েরা চিরকাল তোমার দাসী হয়ে থেকে পরপুরুষকে দেহদান করবে। সেক্ষেত্রে কুষ্ঠরোগীও বাদ যাবে না। দেহান্তে ইয়েলাম্মায় লীন হবে।’
আমি শুধু শুনেই গেলাম। কোনও মন্তব্য করলাম না। আমাদের পৌরাণিক কাহিনীতে পরস্পর বিরোধী এমন অনেক কাহিনী আছে।
এরপর আমি চন্দ্রগুট্টির পথে পথে ঘুরে সন্ধের আগেই বেলগাঁওতে ফিরে এলাম। কর্ণাটকের গুত্তেভারা মন্দিরে মাঘী পূর্ণিমার দিন দেবদাসীরা এইভাবেই পুজো দিতে যায়।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
22nd  September, 2019
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
একনজরে
আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হলেন নাইমা খাতুন। ১২৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মহিলা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর চেয়ারে বসলেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মুর অনুমোদনের পরই ...

মাঠের মাঝে হেলিপ্যাড তৈরি হয়েছে। প্রখর রোদে মাটি ফেটে গিয়েছে। বেলা যত গড়াচ্ছে সূর্যের তেজ ততই বাড়ছে। কিন্তু তাতে হেলদোল নেই মণিরা বিবি, প্রমীলা রায়, কবিতা রায়দের। ...

কেউ আছেন পাঁচ বছর, কেউ বা দশ। তাঁরা প্রত্যেকেই বারুইপুরের ‘আপনজন’ হোমের আবাসিক। প্রত্যেকেই প্রবীণ নাগরিক। তাঁদের অনেকেই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ...

বাড়ি ফেরার পথে এক ব্যক্তিকে পথ আটকে হাঁসুয়া দিয়ে কোপানোর অভিযোগ উঠেছে। সোমবার রাত ৯টা নাগাদ চাঁচল থানার গোয়ালপাড়া এলাকার ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস 
১০৬১: ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়
১২৭১ : মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন
১৯২৬:  যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার
১৯৪২: মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যু
১৯৪৫ :সোভিয়েত সেনাবাহিনী  বার্লিনে প্রবেশ করে
১৯৫৬: লোকশিল্পী তিজ্জনবাইয়ের জন্ম
১৯৭২: চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের মৃত্যু
১৯৭৩: ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকারের জন্ম
১৯৮৭: বরুণ ধাওয়ানের জন্ম
২০১১: ধর্মগুরু শ্রীসত্য সাঁইবাবার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯০ টাকা ৮৩.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০১.৮৯ টাকা ১০৪.৫০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৯ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। পূর্ণিমা ০/১৫ প্রাতঃ ৫/১৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪৬/৩০ রাত্রি ১২/৪১। সূর্যোদয় ৫/১৩/০, সূর্যাস্ত ৫/৫৬/৩৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৩ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। 
১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/১। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৫/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৫ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৫ গতে ৩/৪৯ মধ্যে। 
১৪ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বহরমপুরে জেলাশাসকের দপ্তরে মনোনয়ন জমা দিলেন কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী

03:03:21 PM

এই নির্বাচনে বিজেপি জিতলে আর দেশে নির্বাচন হবে না: মমতা

02:49:42 PM

আদালতও কিনে নিয়েছে এরা: মমতা

02:49:12 PM

২৬ হাজার চাকরি যাওয়ার প্রতিবাদে কোনও সরকারি কর্মচারী বিজেপি-সিপিএম-কংগ্রেসকে ভোট দেবেন না: মমতা

02:48:14 PM

কেউ এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করতে পারবে না,এটাই চ্যালেঞ্জ: অভিষেক

02:47:00 PM

অধীর আজ খাচ্ছে সাইবাড়ির রক্ত মাথা ভাত: অভিষেক

02:46:00 PM