Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
মরুতীর্থের দেবী, পর্ব ২০
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

আমার বারো বছর বয়সের সময় বাবা-মায়ের সঙ্গে তীর্থযাত্রায় গিয়ে দ্বারকা থেকে ফেরার পথে ভাটিয়া স্টেশনে নেমে সমুদ্রের খাড়ি পার হতে হয়েছিল। ওখান থেকে গন্তব্য ছিল সুদামাপুরী (পোরবন্দর)। পথে যেতে যেতে এক জায়গায় বাসযাত্রীরা সবাই নেমে পড়লেন এক জাগ্রতা দেবীকে দর্শন করবার জন্য। এই দেবী সকলের সব আশা পূরণ করেন বলে এঁর নাম আশাভূরি মাতা।
এর ষাট বছর পরে (২০১২) কচ্ছ প্রদেশে আমি আর এক দেবীর দর্শন পাই। তিনি হলেন আশাপুরা মাতা। আশাভূরি থেকেই আশাপুরা কিনা তা জানি না। ভুজ থেকে ৯০ কিমি দূরে ‘মাতা-নো-মঢ়’ নামক স্থানে এই দেবীর অধিষ্ঠান। মঢ় কথাটির অর্থ হল মঠ, আশ্রয় বা অধিষ্ঠান। মায়ের অধিষ্ঠান এখানে, তাই মাতা-নো-মঢ়।
আশাপুরা দেবী হলেন কচ্ছের রাজাদের কুলদেবী। সারা রাজ্যে এই দেবীর মান্যতা খুব। সৌরাষ্ট্রের রাজাদেরও কুলদেবী ইনি। গুজরাতের সর্বত্র অদ্যাবধি শক্তি পূজার প্রচলন আছে। রাও খেঙ্গারজি (১৫১০-১৫৮৬) এ দেশের প্রথম রাজপুত রাজা যিনি সারা কচ্ছে তাঁর রাজ্যবিস্তার করেন। তখন থেকেই এই দেবী ছিলেন মহারাওদের আরাধ্যা দেবী। জাতিধর্ম নির্বিশেষে এই মন্দিরের দ্বার সবার জন্যই উন্মুক্ত।
ছোট্ট জনপদে এই দেবীস্থান। এখানকার দেবী সকলের আশা ও মনোবাসনা পূর্ণ করেন বলেই এর আশাপুরা নাম। প্রতিদিন বহু যাত্রী এই মরুময় প্রান্তরে দূরদূরান্ত থেকে এসে দর্শন করেন মাতাকে।
এখানকার এই মন্দিরের প্রতিষ্ঠাকাল নিয়ে অনেক মতভেদ আছে। কেউ কেউ বলেন, খ্রিস্টিয় নবম শতাব্দীতে এখানে প্রথম মন্দির প্রতিষ্ঠা হয়। তাহলে এর নির্মাণকাল ১২০০ বছর আগে। কারও মতে, দেবীর প্রতিষ্ঠাকাল ৭০০ বছর আগে চতুর্দশ শতাব্দীতে। তবে বর্তমান মন্দিরটি ১৮২৩ খ্রিস্টাব্দের। কেননা প্রাচীন মন্দির ১৭৯৯-এর ভূমিকম্পে বিধ্বস্ত হয়।
মন্দির প্রাঙ্গনে প্রবেশ করে দেখলাম প্রশান্ত চত্বর। একপাশে বিশাল ধর্মশালা, ভোগমণ্ডপ, মধ্যস্থলে আশাপুরা মাতার মন্দির। কথিত আছে, সিন্ধের শাসন কর্তা খির গুলাম ১৭৬২-তে এখানে আক্রমণ ও লুণ্ঠন চালালে সসৈন্য গুলাম শা দেবীর প্রকোপে অন্ধ হয়ে যান। পরে নিজের দোষ স্বীকার করে আকুল হৃদয়ে দেবীর কাছে প্রার্থনা করলে আবার দৃষ্টিশক্তি ফিরে পান সকলে। তাই অভিভূত গুলাম শা অর্ঘ্য হিসাবে মন্দিরে দান করেছিলেন চারশো কেজি ওজনের এক বিশাল ঘণ্টা। মন্দিরে রয়েছে ৪১ প্রদীপের রূপার তৈরি একটি দীপদান। জমাদার ফতে মহম্মদ দেবীকে এটি অঘ্য হিসেবে দান করেন।
এখানে এই দেবীর আবির্ভাব সম্বন্ধে একটি কাহিনী প্রচলিত আছে—
প্রায় দেড় হাজার বছর আগে দেবচন্দ শাহ নামে এক মারোয়াড়ি ‘করার বৈশ্য’ (বেনিয়া) দূরদেশে ব্যবসায় কারণে তাঁর বানজারন নিয়ে এখানে এসে পড়েন। তখন আশ্বিন মাস। দেবীপক্ষ। নবরাত্রির সময়। শক্তি এবং যোগমায়ার পরম ভক্ত দেবচন্দ নবরাত্রি পালন করবেন বলে সেখানেই ছাউনি ফেললেন।
নবরাত্রির শেষ রাতে ব্রাহ্মমুহূর্তে দেবী যোগমায়া দেবচন্দকে স্বপ্নে দেখা দিয়ে বললেন, ‘দেবচন্দ! তোমার আরাধনায় আমি সন্তুষ্ট। সে জায়গায় ঘট পেতে তুমি আমার অধিষ্ঠান করেছ ঠিক সেখানেই আমি প্রকট হতে চাই। তাই ওখানেই তুমি আমার একটা মন্দির তৈরি করিয়ে দাও। তবে একটা কথা, মন্দির তৈরি হওয়ার পর ছয় মাস পর্যন্ত যেন ওই মন্দিরের দ্বার খুলো না। ছয় মাস পরে আমি প্রকট হব এবং তোমার যদি কোনও মনোবাসনা থাকে তা পূর্ণ করব।’
স্বপ্নভঙ্গে দেবচন্দ জাগ্রত হয়ে উঠে বসে দেখলেন তাঁর মাথার কাছে একটি চুনরী, কিছুটা চাল ও একটি নারিকেল রাখা আছে। তাই দেখে তাঁর আনন্দের সীমা রইল না। সেই থেকে তিনি বাণিজ্য বন্ধ রেখে সেখানেই বসবাস করতে লাগলেন।
দেবচন্দ মন্দির নির্মাণের কাজ শুরু করলেন। কাজ শেষ হলেও তিনি রয়ে গেলেন সেখানেই এবং ঘরে বসে দেবীর আরাধানা করতে লাগলেন। এই ভাবে পাঁচ মাস অতিবাহিত হওয়ার পর এক সন্ধ্যায় দেবচন্দ শুনতে পেলেন মন্দিরের ভেতর থেকে সুমধুর সুরে নারীকণ্ঠের গান ও নূপুরের ধ্বনি ভেসে আসছে। শুনেই অধীর হলেন দেবচন্দ। মনে মনে ভাবতে লাগলেন দেবী নিশ্চয়ই প্রকট হয়েছেন। তাই কৌতূহল মেটাতে মন্দিরের দ্বার খুলে দিলেন। থেমে গেল দেবী গান। নূপুরের ঝংকার। কেউ তো নেই ঘরে। শুধু দেখা গেল ঘরের মেঝে ফুঁড়ে উঠেছে একটি শিলিখণ্ড এবং তাতেই দেবীর অসম্পূর্ণ মূর্তির প্রকাশ। এতক্ষণে দেবীর নিষেধাজ্ঞা স্মরণে এল দেবচন্দের। এখনও তো ছয়মাস পূর্ণ হয়নি। পাঁচ মাস চলছে সবে। সর্বনাশ।
দেবচন্দ তখন লুটিয়ে পড়লে সেই পাষাণ প্রতিমার চরণে। কাঁদতে কাঁদতে বললেন, ‘হে মা জগদম্বে! আমি তোমার নিষেধ অমান্য করে দরজা খুলেছি। আমাকে ক্ষমা করো। কৃপা করো।’
দেবী তখন দেবচন্দকে দেখা দিয়ে বললেন, ‘আমি তোমাকে ক্ষমা করলাম দেবচন্দ। তবে আমার এই অধুরা মূর্তি আর সম্পূর্ণ হবে না। আমি এরই মধ্যে চিরকাল অধিষ্ঠিতা থাকব। এখন তুমি আমার কাছে বর প্রার্থনা করতে পারো। যদি তোমার মনে কোনও আশা আকাঙ্খা থাকে তাহলে বলো আমি তা পূরণ করে দেবো।’
দেবচন্দ বললেন, ‘মা, তোমার কৃপায় আমার কোনও কিছুরই অভাব নেই। শুধু একটি অভাব আছে, আমি নিঃসন্তান। যদি তোমার কৃপায় আমি একটি পুত্রসন্তান লাভ করতে পারি তো ধন্য হই।’
দেবী তথাস্তু বলে অন্তর্ধান করলেন।
দেবীর বরে দেবচন্দ যথাসময়ে একটি পুত্রসন্তান লাভ করলেন এবং বরাবরের জন্য মন্দিরের কাছাকাছিই বাস করতে লাগলেন। সেই থেকে দেবচন্দ শাহর বংশ ‘মাহেশ্বরী বানিয়া’ নামে খ্যাত হল।
আশাপুরা মাতাকে দর্শনের পর চলে এলাম প্রাঙ্গনেই চাচারা মাতার স্থানে। এখানে শিশুদের মস্তক মুণ্ডনের প্রথা আছে। এর গঙ্গাসম পবিত্র চাচারা কুণ্ডের জল মাথায় নিয়ে ধর্মশালা সংলগ্ন ভোগমণ্ডপে এলাম প্রসাদ গ্রহণ করতে। মাত্র দশ টাকায় দমভর প্রসাদপ্রাপ্তিতে মন যেন ভরে গেল।
(ক্রমশ)
21st  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 একদিন মিউগেন্স সাহেবকে বললাম, আমি বাড়িতে মাঝে মাঝে মিডিয়াম হয়ে ‘স্পিরিটের’ সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু খুব ভালো পারছি বলে মনে হচ্ছে না। মিউগেন্স সাহেবের গম্ভীর মুখের দিকে তাকিয়ে আবার বললাম, — অথচ বিলেতের কাগজে পড়েছি, এফিসিয়েন্ট মিডিয়ামের সাহায্যে তারা একান্ত আপনজনের স্পিরিট নিয়ে আসছে....
বিশদ

21st  July, 2019
এমনি বরষা ছিল সেদিন
ছন্দা বিশ্বাস

দশ দিন হতে চলল অর্ণব ঠাকুরপোকে পাওয়া যাচ্ছে না। অনিকেতের ছেলেবেলার বন্ধু অর্ণব। আমার বিয়ের পরে বেশ কয়েকবার আমাদের বাড়িতে এসেছে। তারপর বহুদিন আর দেখা হয়নি। মাঝখানে হঠাৎ একদিন এসেছিল আমাদের বাড়িতে। সেও বেশ কিছুদিন হতে চলল। অনিকেত শুনলাম থানায় একটা মিসিং ডায়েরি করেছে।
বিশদ

14th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয় 
গিরিতীর্থ হিংলাজ, পর্ব-১৯

 এবার গিরিতীর্থ হিংলাজে যাওয়া যাক। ভারতের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে গুজরাত প্রদেশে হিংলাজ মাতার মন্দির আছে। তবে সে সবের সন্ধান আমার জানা নেই। দৈবকৃপায় আমি যে দুটি স্থানে গিয়ে পড়েছিলাম তারই বর্ণনা দেব। বিশদ

14th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 প্যারীচাঁদ মিত্র সেইসময় কলিকাতার বেঙ্গল লাইব্রেরির (বর্তমানে জাতীয় গ্রন্থাগার) সম্পাদক ছিলেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি পরলোক চর্চা নিয়ে অতিশয় মেতে উঠলেন। লাইব্রেরির সংগ্রহশালায় থাকা পরলোকতত্ত্ব সম্বন্ধীয় বিভিন্ন পুস্তক ও প্রবন্ধাদি পাঠ করতে শুরু করলেন। বিশদ

14th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: জোড়াবাগান থানার বিপরীতে নিমতলার বিখ্যাত মিত্র বাড়ির এই দুপুরের সময়টা বউদের বড়ই ব্যস্ততার মধ্যে কাটে। এই বাড়ির প্রখ্যাত, রাশভারী শ্বশুরমশাই পুজো সেরে এখনই খেতে বসবেন।   বিশদ

07th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
অমরকণ্টক  পর্ব-১৮

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: বিন্ধ্যপর্বতের যে অংশটির নাম মেকল বা মৈকল, তীর্থভূমি নর্মদার সেই স্থানই অমরকণ্টক। শুধু তীর্থভূমি নয়, অমরকণ্টক হল সৌন্দর্যের খনি। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বর্ণনাতীত।  বিশদ

07th  July, 2019
শাল-পিয়ালের চুপকথা 

সুপর্ণা সেনগুপ্ত: পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চল বাগমুণ্ডি। আকাশ যেখানে গল্প করে মেঘের সঙ্গে। ঘন জঙ্গল, পাহাড় আর ঝর্ণা ঘেরা ছোট ছোট গ্রাম, আঁকা থাকে নীল আকাশের ক্যানভাসে। বর্ষায় সেখানে নদীর জল ছাপিয়ে যায়।   বিশদ

07th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয় 

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: মধ্যপ্রদেশের গুণা জেলায় সুন্দরী চান্দেরিতে এক বনময় পর্বতের গুহায় দেবী জাগেশ্বরীর অধিষ্ঠান। ইনি শুধু দেবী নন, মহাদেবী। মাত্র ২০০ মিটার উঁচু এই দুর্গ শহরের আকর্ষণ ঐতিহাসিক গুরুত্ব, দেবী মহিমা ও লোভনীয় চান্দেরি শাড়ির জন্য।  বিশদ

30th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: ঋষি এবং তাঁর স্ত্রী খুব ভালো মিডিয়াম— এই কথাটা শুনে শরৎচন্দ্র হাসতে হাসতে ভাইয়ের কাছে জানতে চাইলেন, তুমি কী করে জানলে তাঁরা খুব ভালো মিডিয়াম?
গিরীন্দ্রনাথ বললেন, আমি এবং আমার বন্ধু রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায় তাঁদের সঙ্গে প্ল্যানচেটে বসেছিলাম। বিশদ

30th  June, 2019
মোম জোছনা 

সঞ্জয় রায়: ‘হেই, হ্যাট্‌-হ্যাট্‌-হ্যাট্‌, যাঃ যাঃ-যাঃ। উঃ, দ্যাকো দিকিনি উঠোনটা খালি খালি নোংরা করে। অ্যাই, যাঃ-যাঃ-যাঃ।’ কুসুম সক্কালবেলায় হাঁসের দলটাকে উঠোন থেকে তাড়াচ্ছিল। দীননাথ দাওয়ায় বসে কুসুমের ছলকে পড়া যৌবনটাকে জরিপ করছিল।  বিশদ

30th  June, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
সিদ্ধপীঠ জলপা, পর্ব-১৬
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 মৈহরপীঠ দর্শনের পর সে রাতটা মৈহরেই কাটালাম। পরদিন সকাল সাড়ে সাতটার ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই কাটনিতে। মধ্য রেলওয়ের কাটনি একটি গুরুত্বপূর্ণ জংশন স্টেশন। এ যাত্রায় আমি ঘরমুখো হব বলেই কাটনিতে এলাম। কেন না এখানে ট্রেন একটু বেশিক্ষণ দাঁড়ায় তাই।
বিশদ

23rd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
১৬
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 গিরীন্দ্রনাথ সরকার। সাহিত্যিক হিসেবে তেমন খ্যাতি অর্জন করতে না পারলেও, তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত ভূপর্যটক। পৃথিবীর প্রায় সব দেশই তাঁর ঘোরা ছিল। বহুকাল তিনি সরকারি কন্ট্রাক্টর হিসেবে ব্রহ্মদেশে কাজ করেছিলেন। আর এইসময়ই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের।
বিশদ

23rd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৫
নিস্তব্ধ নির্জন ঘর, দেবতা বিশ্রাম করছেন খাটে। ঘরের এককোণে চুপ করে বসে আছেন মতিলাল। প্রদীপটা তখনও মিটমিট করে জ্বলছে। সময় যেন আর কাটতেই চাইছে না। মাঝে একটু তন্দ্রাচ্ছন্ন মতো হয়ে পড়েছিলেন মতিলাল। সেই রেশ কাটাতে তিনি ঘরের ভেতর পায়চারি করতে শুরু করলেন।  
বিশদ

16th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

মৈহর পীঠ, পর্ব-১৫
মৈহর হল মধ্যপ্রদেশের সাতনা জেলা তহশিলের এক প্রসিদ্ধ দেবীস্থান। একান্ন পীঠের অন্তর্গত পীঠ না হলেও উপপীঠ। এখানে সতীর দেহাংশ নয় কণ্ঠহার পড়েছিল। এই পুণ্যভূমিতেই ত্রিকূট পর্বতের চূড়ায়। সতীমাঈ কি হার। তাই থেকেই মাঈহার, মৈহার ও বর্তমানে মৈহর।  
বিশদ

16th  June, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রবিবার ছুটির দিন, রাস্তায় যানবাহনও কম। তাই ২১ জুলাইয়ে যান সামলাতে তেমন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হল না কলকাতা পুলিসকে। উত্তর থেকে দক্ষিণ, ...

 নয়াদিল্লি, ২১ জুলাই (পিটিআই): বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে সংবেদনশীল হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। সেই অনুযায়ী নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত নিল তারা। এই প্রথম সিআরপিএফের মহিলাকর্মীদের জন্য কর্মক্ষেত্রে স্যানিটারি প্যাড ভেন্ডিং মেশিন বসতে চলেছে। ...

সংবাদদাতা, রায়গঞ্জ: রায়গঞ্জ ব্লকের ৯ নম্বর গৌরী গ্রাম পঞ্চায়েতের বাংলা-বিহার সীমান্তে অবস্থিত কয়েকটি গ্রাম এবারও বর্ষা আসতেই বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো হয়ে গিয়েছে। ফলে প্রতিবারের মতো ...

সঞ্জয় গঙ্গোপাধ্যায়, কলকাতা: এবার ‘বুথে চলো’। ২০২১-এর বিধানসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে বুথস্তর থেকে সংগঠন ঢেলে সাজার ডাক দিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শুধু ডাক দিয়েই ক্ষান্ত হননি ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম
১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৮: ভারতের প্রথম যুদ্ধবিমানের পাইলট ইন্দ্রলাল রায়ের মৃত্যু প্রথম বিশ্বযুদ্ধে
১৯২৩: সঙ্গীতশিল্পী মুকেশের জন্ম
১৯৪৮: চিত্রশিল্পী হেমেন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৯৫ টাকা ৬৯.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৭৭ টাকা ৮৭.৯২ টাকা
ইউরো ৭৬.১০ টাকা ৭৯.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
20th  July, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,৫২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৭০৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৪,২১০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৫৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৬৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  July, 2019

দিন পঞ্জিকা

৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ২২/২২ দিবা ২/৪। পূর্বভাদ্রপদ ১৩/১৩ দিবা ১০/২৪। সূ উ ৫/৭/১৮, অ ৬/১৮/৩৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১০/২৪ গতে ১/২ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/২১ গতে ২/১৪ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২৫ মধ্যে পুনঃ ৩/১ গতে ৪/৪০ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২২ গতে ১১/৪৩ মধ্যে। 
৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ১৪/২০/৫৯ দিবা ১০/৫০/২১। পূর্বভাদ্রপদনক্ষত্র ৮/২৮/৩৩ দিবা ৮/২৯/২২, সূ উ ৫/৫/৫৭, অ ৬/২১/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৬ মধ্যে ও ১০/২৪ গতে ১/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫৬ গতে ৯/৮ মধ্যে ও ১১/২০ গতে ২/১৬ মধ্যে, বারবেলা ৩/২/৪৩ গতে ৪/৪২/১১ মধ্যে, কালবেলা ৬/৪৫/২৫ গতে ৮/২৪/৫২ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২৩/১৬ গতে ১১/৪৩/৪৮ মধ্যে। 
১৮ জেল্কদ 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে পারেন। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। মিথুন: ব্যবসায় ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম১৯১৮: ভারতের ...বিশদ

07:03:20 PM

  সল্টলেকের বিএসএনএল-এর অফিসে আগুন
সল্টলেকের ১৩ নম্বর ট্যাঙ্কের বিএসএন এল-এর নোভাল সেন্টারে আগুন লেগেছে। ...বিশদ

09:50:50 PM

বরানগর জুট মিলে আগুন, অকুস্থলে দমকলের ৪টি ইঞ্জিন 

07:18:32 PM

কালিকাপুরে সোনার গয়না চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার পরিচারিকা 

06:20:00 PM

মহেশতলায় দুটি গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ৬ 
অটো এবং ৪০৭ গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ছ’জন। জানা গিয়েছে, ...বিশদ

06:18:00 PM