Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে কায়া নেই

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: জোড়াবাগান থানার বিপরীতে নিমতলার বিখ্যাত মিত্র বাড়ির এই দুপুরের সময়টা বউদের বড়ই ব্যস্ততার মধ্যে কাটে। এই বাড়ির প্রখ্যাত, রাশভারী শ্বশুরমশাই পুজো সেরে এখনই খেতে বসবেন। তিনি যখন খেতে বসেন, তখন সেই ঘরে দ্বিতীয় কোনও ব্যক্তির থাকার অনুমতি নেই। তাই শ্বশুরমশাই যখন পুজোর ঘরে, তখন বউমারা কাঁঠাল কাঠের পিঁড়ি পেতে খাবার সাজিয়ে রেখে যান।
সেদিনও বউমারা বাটিতে নানা পঞ্চব্যঞ্জন ও থালায় সুগন্ধী চালের ভাত সাজিয়ে এবং কাঁসার গ্লাসে জল ভরে যখন ঘর থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন, তখন এক জা তাঁর বড়জাকে বললেন— দিদি এই ভাতে কী বাবার হবে? না আর একটু দেব? দেখো, ভাত যদি কম পড়ে তবুও তো বাবা আমাদের ডাকবেন না।
বড়জা বললেন, না বাপু, তুই আর একটু ভাত দিয়েই দে। বাবার খাওয়ার সময় যদিও ছোট ঠাকুরঝি ঘরের বাইরে বসে থাকে, কিন্তু তারও তো ঘরে ঢোকার অনুমতি নেই। আর বাবা তাকে ডেকেও তো কোনওদিন বলেননি, যা তো মা, বউমাদের একটু ভাত বা ডাল দিয়ে যেতে বল! ছোটজা হাঁড়ি থেকে থালায় আরও কিছুটা ভাত তুলে দরজা বন্ধ করে বেরিয়ে গেলেন।
এই দরজা বন্ধ করে শ্বশুরমশাইয়ের খাওয়ার অভ্যাসটা অবশ্য দীর্ঘদিনের নয়। স্ত্রী বিয়োগের পর থেকেই তিনি নতুন এই নিয়মটি চালু করেছেন এবং তাঁর এইভাবে একাকী খাওয়ার জন্য বউমারাও বেশ কষ্ট পান। তাঁদেরও তো ইচ্ছে হয় শ্বশুরমশাইয়ের সেবাযত্ন করার! কিন্তু তাঁদের শ্বশুরমশাইয়ের এক গোঁ— না, আমার খাওয়ার সময় ঘরে কেউ আসবে না। বউরা তাঁদের স্বামীর কাছেও এ নিয়ে অনুযোগ করেছেন। কিন্তু তাতেও কোনও ফল হয়নি। তাঁরাও এ ব্যাপারে স্পিকটি নট।
সেদিন তাঁরা ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরেই শোনা গেল খড়মের খটখট আওয়াজ। দরজা ঠেলে ঘরে ঢুকলেন এই পরিবারের অতি বিখ্যাত মানুষটি। তারপর মুখ বাড়িয়ে বাইরে বসে থাকা ভাইঝিকে বললেন, তোকে কতদিন বলেছি এখানে এইভাবে কষ্ট করে বসে থাকিস না। আমার কথা কেন শুনিস না বলতো!
ভাইজিও পাকা গিন্নির মতো বললে, জ্যাঠামণি, খেতে খেতে গলায় যদি ভাত আটকে তুমি বিষম খাও তখন কী হবে বলতো! তাই তো আমি বসে থাকি।
জ্যাঠা সশব্দে হেসে খুব যত্ন করে দরজাটা ভেজিয়ে দিয়ে আসনে এসে বসলেন। আচমন করলেন। থালার চারপাশে দিলেন জলবেষ্টনী। তারপর মৃদু কণ্ঠে বলে উঠলেন— কই গো তুমি কোথায়? তারপর আর কোনও কথা নয়, শুরু করলেন আহার।
সেদিন তাঁকে খেয়ে উঠেই আবার বেরতে হবে। অন্যদিনের তুলনায় একটু দ্রুতই খাচ্ছিলেন। হঠাৎ পিছন দিক থেকে ভেসে এল এক নারীর কন্ঠস্বর—এ কী তুমি এত তাড়াতাড়ি খাচ্ছ কেন? শরীর খারাপ হয়ে যাবে তো।
প্রবীণ মানুষটি তাঁর ঘাড়টা ঘোরালেন পিছন দিকে। তখন সেখানে ঘটে চলেছে এক অলৌকিক কাণ্ড। আবছা অন্ধকারে ধীরে ধীরে ফুটে উঠছে এক সুন্দরী মহিলার অবয়ব। পরনে তাঁর লাল গরদের শাড়ি, কপালে সিঁদুরের টিপ , সিঁথিতে চওড়া করে সিঁদুরের প্রলেপ।
প্রশ্ন শুনে প্রবীণ মানুষটি বললেন, ও, তুমি এসেছ? কেন তাড়াতাড়ি খাচ্ছি জান! আমি এখন ইউনির্ভাসিটির ফেলো হয়েছি। সেখানে আজ একটু বাদেই মিটিং আছে। সেটা সেরেই আমাকে দৌঁড়তে হবে ডিরোজিও সাহেবের বাড়িতে। সেখানে আবার মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ, রেভারেন্ড কৃষ্ণমোহন, রামতনু লাহিড়ীরা আসবেন।
মহিলা বললেন, সারাটা জীবন তো দেশের ও দশের জন্য খেটে খেটে হাড় কালি করে ফেললে। এবার নিজের দিকে একটু তাকাও!
কর্তামশাই তখন হাসছেন, হাসি থামিয়ে বললেন, তোমার এই শাসনটা সত্যিই আমার খুব ভালো লাগে।
গলার স্বরটা বোধহয় ঘর পেরিয়ে বাইরে পর্যন্ত পৌঁছেছিল। জ্যাঠামণির নিষেধ অমান্য করেই ভাইঝি দরজা খুলে ঘরে ঢুকেই দেখতে পেল লাল গরদের শাড়ি পরা একটা শরীর খুব দ্রুত বাতাসে মিলিয়ে যাচ্ছে। মেয়েটি ভয়ে চিৎকার করে বলে উঠল, তুমি জ্যাঠাইমার সঙ্গে কথা বলছিলে জ্যাঠামণি। তারপরই জ্ঞান হারালো সেই কিশোরী কন্যা।
সেই দুপুরের পর তাঁদের জীবন থেকে ঝরে গেছে অনেক সুন্দর দুপুর। কিন্তু আজকের দুপুরটা কেন এমন থম মেরে আছে! ভোজনরসিক কর্তামশাই খাবারের থালার সামনে কেন চুপ করে বসে আছেন? না করেছেন আচমন, না দিয়েছেন জলবেষ্টনী! এখনও তো বললেন না, কী গো তুমি কোথায়? আসলে তাঁর পরিবারের এক কনিষ্ঠ সদস্যের এখন যায় যায় অবস্থা। পরিবারের সবাই তা নিয়ে খুবই চিন্তিত। ডাক্তারও আশা ছেড়ে দিয়েছেন। তাই প্যারীচাঁদের মুখে আজ খাবার উঠছে না। তিনি পরিবারের অসুস্থ সদস্যটিকে নিয়ে এতটাই চিন্তিত হয়ে রয়েছেন যে মৃতা স্ত্রী কখন পাশে এসে বসেছেন সে খেয়ালও তাঁর নেই।
মহিলা বললেন, কি গো, আজ যে একবারেই কিছু খাচ্ছ না।
—কি করে খাব বল! তুমি নেই! যে বিপদে আমি এখন পড়েছি, তা নিয়ে কার সঙ্গে আলোচনা করব?
—কেন আমার সঙ্গে, আমি তো তোমার পাশে সবসময় আছি।
—তুমি তো জান আমাদের মতির ভারী অসুখ করেছে। কলকাতার কত ডাক্তার দেখালাম।
—কোনও লাভ নেই। তোমার সঙ্গে আমার দেখা হয় এই দুপুরে, তোমার খাওয়ার সময়। আমি যে ওখানে বড় একা। তাই আমিই মতিকে নিতে এসেছি। তোমরা ওকে বাঁচাতে পারবে না। কাল মারা যাবে মতি।
খাওয়া ফেলে লাফিয়ে উঠে দাঁড়ালেন ‘আলালের ঘরের দুলাল’-এর লেখক টেকচাঁদ ঠাকুর ওরফে প্যারীচাঁদ মিত্র। তিনি চিৎকার করে মৃতা স্ত্রী বামাকালীকে বললেন, না, তুমি ওকে কেড়ে নিও না। আমাকে দয়া করো। এই বলে তিনি মৃতা স্ত্রীর হাত দুটো ধরার জন্য যেই এগলেন অমনি বামাকালী ধীরে ধীরে মিলিয়ে গেলেন বাতাসে।
পরদিন মারা গেলেন মতি।
(ক্রমশ) 
07th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
মরুতীর্থের দেবী, পর্ব ২০
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 আমার বারো বছর বয়সের সময় বাবা-মায়ের সঙ্গে তীর্থযাত্রায় গিয়ে দ্বারকা থেকে ফেরার পথে ভাটিয়া স্টেশনে নেমে সমুদ্রের খাড়ি পার হতে হয়েছিল। ওখান থেকে গন্তব্য ছিল সুদামাপুরী (পোরবন্দর)। পথে যেতে যেতে এক জায়গায় বাসযাত্রীরা সবাই নেমে পড়লেন এক জাগ্রতা দেবীকে দর্শন করবার জন্য।
বিশদ

21st  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 একদিন মিউগেন্স সাহেবকে বললাম, আমি বাড়িতে মাঝে মাঝে মিডিয়াম হয়ে ‘স্পিরিটের’ সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু খুব ভালো পারছি বলে মনে হচ্ছে না। মিউগেন্স সাহেবের গম্ভীর মুখের দিকে তাকিয়ে আবার বললাম, — অথচ বিলেতের কাগজে পড়েছি, এফিসিয়েন্ট মিডিয়ামের সাহায্যে তারা একান্ত আপনজনের স্পিরিট নিয়ে আসছে....
বিশদ

21st  July, 2019
এমনি বরষা ছিল সেদিন
ছন্দা বিশ্বাস

দশ দিন হতে চলল অর্ণব ঠাকুরপোকে পাওয়া যাচ্ছে না। অনিকেতের ছেলেবেলার বন্ধু অর্ণব। আমার বিয়ের পরে বেশ কয়েকবার আমাদের বাড়িতে এসেছে। তারপর বহুদিন আর দেখা হয়নি। মাঝখানে হঠাৎ একদিন এসেছিল আমাদের বাড়িতে। সেও বেশ কিছুদিন হতে চলল। অনিকেত শুনলাম থানায় একটা মিসিং ডায়েরি করেছে।
বিশদ

14th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয় 
গিরিতীর্থ হিংলাজ, পর্ব-১৯

 এবার গিরিতীর্থ হিংলাজে যাওয়া যাক। ভারতের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে গুজরাত প্রদেশে হিংলাজ মাতার মন্দির আছে। তবে সে সবের সন্ধান আমার জানা নেই। দৈবকৃপায় আমি যে দুটি স্থানে গিয়ে পড়েছিলাম তারই বর্ণনা দেব। বিশদ

14th  July, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 প্যারীচাঁদ মিত্র সেইসময় কলিকাতার বেঙ্গল লাইব্রেরির (বর্তমানে জাতীয় গ্রন্থাগার) সম্পাদক ছিলেন। স্ত্রীর মৃত্যুর পর তিনি পরলোক চর্চা নিয়ে অতিশয় মেতে উঠলেন। লাইব্রেরির সংগ্রহশালায় থাকা পরলোকতত্ত্ব সম্বন্ধীয় বিভিন্ন পুস্তক ও প্রবন্ধাদি পাঠ করতে শুরু করলেন। বিশদ

14th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
অমরকণ্টক  পর্ব-১৮

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: বিন্ধ্যপর্বতের যে অংশটির নাম মেকল বা মৈকল, তীর্থভূমি নর্মদার সেই স্থানই অমরকণ্টক। শুধু তীর্থভূমি নয়, অমরকণ্টক হল সৌন্দর্যের খনি। এখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য বর্ণনাতীত।  বিশদ

07th  July, 2019
শাল-পিয়ালের চুপকথা 

সুপর্ণা সেনগুপ্ত: পুরুলিয়ার প্রত্যন্ত অঞ্চল বাগমুণ্ডি। আকাশ যেখানে গল্প করে মেঘের সঙ্গে। ঘন জঙ্গল, পাহাড় আর ঝর্ণা ঘেরা ছোট ছোট গ্রাম, আঁকা থাকে নীল আকাশের ক্যানভাসে। বর্ষায় সেখানে নদীর জল ছাপিয়ে যায়।   বিশদ

07th  July, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয় 

ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়: মধ্যপ্রদেশের গুণা জেলায় সুন্দরী চান্দেরিতে এক বনময় পর্বতের গুহায় দেবী জাগেশ্বরীর অধিষ্ঠান। ইনি শুধু দেবী নন, মহাদেবী। মাত্র ২০০ মিটার উঁচু এই দুর্গ শহরের আকর্ষণ ঐতিহাসিক গুরুত্ব, দেবী মহিমা ও লোভনীয় চান্দেরি শাড়ির জন্য।  বিশদ

30th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: ঋষি এবং তাঁর স্ত্রী খুব ভালো মিডিয়াম— এই কথাটা শুনে শরৎচন্দ্র হাসতে হাসতে ভাইয়ের কাছে জানতে চাইলেন, তুমি কী করে জানলে তাঁরা খুব ভালো মিডিয়াম?
গিরীন্দ্রনাথ বললেন, আমি এবং আমার বন্ধু রায়সাহেব হরিসাধন মুখোপাধ্যায় তাঁদের সঙ্গে প্ল্যানচেটে বসেছিলাম। বিশদ

30th  June, 2019
মোম জোছনা 

সঞ্জয় রায়: ‘হেই, হ্যাট্‌-হ্যাট্‌-হ্যাট্‌, যাঃ যাঃ-যাঃ। উঃ, দ্যাকো দিকিনি উঠোনটা খালি খালি নোংরা করে। অ্যাই, যাঃ-যাঃ-যাঃ।’ কুসুম সক্কালবেলায় হাঁসের দলটাকে উঠোন থেকে তাড়াচ্ছিল। দীননাথ দাওয়ায় বসে কুসুমের ছলকে পড়া যৌবনটাকে জরিপ করছিল।  বিশদ

30th  June, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
সিদ্ধপীঠ জলপা, পর্ব-১৬
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 মৈহরপীঠ দর্শনের পর সে রাতটা মৈহরেই কাটালাম। পরদিন সকাল সাড়ে সাতটার ইন্টারসিটি এক্সপ্রেসে ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই কাটনিতে। মধ্য রেলওয়ের কাটনি একটি গুরুত্বপূর্ণ জংশন স্টেশন। এ যাত্রায় আমি ঘরমুখো হব বলেই কাটনিতে এলাম। কেন না এখানে ট্রেন একটু বেশিক্ষণ দাঁড়ায় তাই।
বিশদ

23rd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
১৬
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 গিরীন্দ্রনাথ সরকার। সাহিত্যিক হিসেবে তেমন খ্যাতি অর্জন করতে না পারলেও, তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত ভূপর্যটক। পৃথিবীর প্রায় সব দেশই তাঁর ঘোরা ছিল। বহুকাল তিনি সরকারি কন্ট্রাক্টর হিসেবে ব্রহ্মদেশে কাজ করেছিলেন। আর এইসময়ই তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয় শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের।
বিশদ

23rd  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৫
নিস্তব্ধ নির্জন ঘর, দেবতা বিশ্রাম করছেন খাটে। ঘরের এককোণে চুপ করে বসে আছেন মতিলাল। প্রদীপটা তখনও মিটমিট করে জ্বলছে। সময় যেন আর কাটতেই চাইছে না। মাঝে একটু তন্দ্রাচ্ছন্ন মতো হয়ে পড়েছিলেন মতিলাল। সেই রেশ কাটাতে তিনি ঘরের ভেতর পায়চারি করতে শুরু করলেন।  
বিশদ

16th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

মৈহর পীঠ, পর্ব-১৫
মৈহর হল মধ্যপ্রদেশের সাতনা জেলা তহশিলের এক প্রসিদ্ধ দেবীস্থান। একান্ন পীঠের অন্তর্গত পীঠ না হলেও উপপীঠ। এখানে সতীর দেহাংশ নয় কণ্ঠহার পড়েছিল। এই পুণ্যভূমিতেই ত্রিকূট পর্বতের চূড়ায়। সতীমাঈ কি হার। তাই থেকেই মাঈহার, মৈহার ও বর্তমানে মৈহর।  
বিশদ

16th  June, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রবিবার ছুটির দিন, রাস্তায় যানবাহনও কম। তাই ২১ জুলাইয়ে যান সামলাতে তেমন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হল না কলকাতা পুলিসকে। উত্তর থেকে দক্ষিণ, ...

 নয়াদিল্লি, ২১ জুলাই (পিটিআই): বাজেট বরাদ্দের ক্ষেত্রে সংবেদনশীল হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক। সেই অনুযায়ী নজিরবিহীন সিদ্ধান্ত নিল তারা। এই প্রথম সিআরপিএফের মহিলাকর্মীদের জন্য কর্মক্ষেত্রে স্যানিটারি প্যাড ভেন্ডিং মেশিন বসতে চলেছে। ...

কলম্বো, ২১ জুলাই: বিশ্বকাপের ফাইনালে ওভার থ্রোয়ে আম্পায়ার কুমার ধর্মসেনার ৬ রান দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে কম বিতর্ক হয়নি। তবে অবশেষে নিজের ভুল স্বীকার করলেন ধর্মসেনা। ঘনিষ্ঠ মহলে শ্রীলঙ্কার আম্পায়ারটি জানিয়েছেন, ‘ওই ওভার থ্রো-তে ৬ রান দেওয়ার সিদ্ধান্ত ঠিক ছিল না। ...

সংবাদদাতা, রায়গঞ্জ: রায়গঞ্জ ব্লকের ৯ নম্বর গৌরী গ্রাম পঞ্চায়েতের বাংলা-বিহার সীমান্তে অবস্থিত কয়েকটি গ্রাম এবারও বর্ষা আসতেই বিচ্ছিন্ন দ্বীপের মতো হয়ে গিয়েছে। ফলে প্রতিবারের মতো ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম
১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম
১৯১৮: ভারতের প্রথম যুদ্ধবিমানের পাইলট ইন্দ্রলাল রায়ের মৃত্যু প্রথম বিশ্বযুদ্ধে
১৯২৩: সঙ্গীতশিল্পী মুকেশের জন্ম
১৯৪৮: চিত্রশিল্পী হেমেন্দ্র মজুমদারের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৯৫ টাকা ৬৯.৬৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৭৭ টাকা ৮৭.৯২ টাকা
ইউরো ৭৬.১০ টাকা ৭৯.০৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
20th  July, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,৫২৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৭০৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৪,২১০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪০,৫৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪০,৬৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
21st  July, 2019

দিন পঞ্জিকা

৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ২২/২২ দিবা ২/৪। পূর্বভাদ্রপদ ১৩/১৩ দিবা ১০/২৪। সূ উ ৫/৭/১৮, অ ৬/১৮/৩৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৩ মধ্যে পুনঃ ১০/২৪ গতে ১/২ মধ্যে। রাত্রি ৭/১ গতে ৯/১১ মধ্যে পুনঃ ১১/২১ গতে ২/১৪ মধ্যে, বারবেলা ৬/৪৬ গতে ৮/২৫ মধ্যে পুনঃ ৩/১ গতে ৪/৪০ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২২ গতে ১১/৪৩ মধ্যে। 
৫ শ্রাবণ ১৪২৬, ২২ জুলাই ২০১৯, সোমবার, পঞ্চমী ১৪/২০/৫৯ দিবা ১০/৫০/২১। পূর্বভাদ্রপদনক্ষত্র ৮/২৮/৩৩ দিবা ৮/২৯/২২, সূ উ ৫/৫/৫৭, অ ৬/২১/৩৯, অমৃতযোগ দিবা ৬/৫৬ মধ্যে ও ১০/২৪ গতে ১/০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫৬ গতে ৯/৮ মধ্যে ও ১১/২০ গতে ২/১৬ মধ্যে, বারবেলা ৩/২/৪৩ গতে ৪/৪২/১১ মধ্যে, কালবেলা ৬/৪৫/২৫ গতে ৮/২৪/৫২ মধ্যে, কালরাত্রি ১০/২৩/১৬ গতে ১১/৪৩/৪৮ মধ্যে। 
১৮ জেল্কদ 

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীরা কোনও শুভ সংবাদ পেতে পারেন। বৃষ: বিবাহের সম্ভাবনা আছে। মিথুন: ব্যবসায় ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮১৪: সাহিত্যিক প্যারীচাঁদ মিত্রের জন্ম১৮৪৭: সাহিত্যিক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায়ের জন্ম১৯১৮: ভারতের ...বিশদ

07:03:20 PM

  সল্টলেকের বিএসএনএল-এর অফিসে আগুন
সল্টলেকের ১৩ নম্বর ট্যাঙ্কের বিএসএন এল-এর নোভাল সেন্টারে আগুন লেগেছে। ...বিশদ

09:50:50 PM

বরানগর জুট মিলে আগুন, অকুস্থলে দমকলের ৪টি ইঞ্জিন 

07:18:32 PM

কালিকাপুরে সোনার গয়না চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার পরিচারিকা 

06:20:00 PM

মহেশতলায় দুটি গাড়ির সংঘর্ষ, আহত ৬ 
অটো এবং ৪০৭ গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত ছ’জন। জানা গিয়েছে, ...বিশদ

06:18:00 PM