Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে কায়া নেই

অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়: জোড়াবাগান থানার বিপরীতে নিমতলার বিখ্যাত মিত্র বাড়ির এই দুপুরের সময়টা বউদের বড়ই ব্যস্ততার মধ্যে কাটে। এই বাড়ির প্রখ্যাত, রাশভারী শ্বশুরমশাই পুজো সেরে এখনই খেতে বসবেন। তিনি যখন খেতে বসেন, তখন সেই ঘরে দ্বিতীয় কোনও ব্যক্তির থাকার অনুমতি নেই। তাই শ্বশুরমশাই যখন পুজোর ঘরে, তখন বউমারা কাঁঠাল কাঠের পিঁড়ি পেতে খাবার সাজিয়ে রেখে যান।
সেদিনও বউমারা বাটিতে নানা পঞ্চব্যঞ্জন ও থালায় সুগন্ধী চালের ভাত সাজিয়ে এবং কাঁসার গ্লাসে জল ভরে যখন ঘর থেকে বেরিয়ে যাচ্ছেন, তখন এক জা তাঁর বড়জাকে বললেন— দিদি এই ভাতে কী বাবার হবে? না আর একটু দেব? দেখো, ভাত যদি কম পড়ে তবুও তো বাবা আমাদের ডাকবেন না।
বড়জা বললেন, না বাপু, তুই আর একটু ভাত দিয়েই দে। বাবার খাওয়ার সময় যদিও ছোট ঠাকুরঝি ঘরের বাইরে বসে থাকে, কিন্তু তারও তো ঘরে ঢোকার অনুমতি নেই। আর বাবা তাকে ডেকেও তো কোনওদিন বলেননি, যা তো মা, বউমাদের একটু ভাত বা ডাল দিয়ে যেতে বল! ছোটজা হাঁড়ি থেকে থালায় আরও কিছুটা ভাত তুলে দরজা বন্ধ করে বেরিয়ে গেলেন।
এই দরজা বন্ধ করে শ্বশুরমশাইয়ের খাওয়ার অভ্যাসটা অবশ্য দীর্ঘদিনের নয়। স্ত্রী বিয়োগের পর থেকেই তিনি নতুন এই নিয়মটি চালু করেছেন এবং তাঁর এইভাবে একাকী খাওয়ার জন্য বউমারাও বেশ কষ্ট পান। তাঁদেরও তো ইচ্ছে হয় শ্বশুরমশাইয়ের সেবাযত্ন করার! কিন্তু তাঁদের শ্বশুরমশাইয়ের এক গোঁ— না, আমার খাওয়ার সময় ঘরে কেউ আসবে না। বউরা তাঁদের স্বামীর কাছেও এ নিয়ে অনুযোগ করেছেন। কিন্তু তাতেও কোনও ফল হয়নি। তাঁরাও এ ব্যাপারে স্পিকটি নট।
সেদিন তাঁরা ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পরেই শোনা গেল খড়মের খটখট আওয়াজ। দরজা ঠেলে ঘরে ঢুকলেন এই পরিবারের অতি বিখ্যাত মানুষটি। তারপর মুখ বাড়িয়ে বাইরে বসে থাকা ভাইঝিকে বললেন, তোকে কতদিন বলেছি এখানে এইভাবে কষ্ট করে বসে থাকিস না। আমার কথা কেন শুনিস না বলতো!
ভাইজিও পাকা গিন্নির মতো বললে, জ্যাঠামণি, খেতে খেতে গলায় যদি ভাত আটকে তুমি বিষম খাও তখন কী হবে বলতো! তাই তো আমি বসে থাকি।
জ্যাঠা সশব্দে হেসে খুব যত্ন করে দরজাটা ভেজিয়ে দিয়ে আসনে এসে বসলেন। আচমন করলেন। থালার চারপাশে দিলেন জলবেষ্টনী। তারপর মৃদু কণ্ঠে বলে উঠলেন— কই গো তুমি কোথায়? তারপর আর কোনও কথা নয়, শুরু করলেন আহার।
সেদিন তাঁকে খেয়ে উঠেই আবার বেরতে হবে। অন্যদিনের তুলনায় একটু দ্রুতই খাচ্ছিলেন। হঠাৎ পিছন দিক থেকে ভেসে এল এক নারীর কন্ঠস্বর—এ কী তুমি এত তাড়াতাড়ি খাচ্ছ কেন? শরীর খারাপ হয়ে যাবে তো।
প্রবীণ মানুষটি তাঁর ঘাড়টা ঘোরালেন পিছন দিকে। তখন সেখানে ঘটে চলেছে এক অলৌকিক কাণ্ড। আবছা অন্ধকারে ধীরে ধীরে ফুটে উঠছে এক সুন্দরী মহিলার অবয়ব। পরনে তাঁর লাল গরদের শাড়ি, কপালে সিঁদুরের টিপ , সিঁথিতে চওড়া করে সিঁদুরের প্রলেপ।
প্রশ্ন শুনে প্রবীণ মানুষটি বললেন, ও, তুমি এসেছ? কেন তাড়াতাড়ি খাচ্ছি জান! আমি এখন ইউনির্ভাসিটির ফেলো হয়েছি। সেখানে আজ একটু বাদেই মিটিং আছে। সেটা সেরেই আমাকে দৌঁড়তে হবে ডিরোজিও সাহেবের বাড়িতে। সেখানে আবার মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ, রেভারেন্ড কৃষ্ণমোহন, রামতনু লাহিড়ীরা আসবেন।
মহিলা বললেন, সারাটা জীবন তো দেশের ও দশের জন্য খেটে খেটে হাড় কালি করে ফেললে। এবার নিজের দিকে একটু তাকাও!
কর্তামশাই তখন হাসছেন, হাসি থামিয়ে বললেন, তোমার এই শাসনটা সত্যিই আমার খুব ভালো লাগে।
গলার স্বরটা বোধহয় ঘর পেরিয়ে বাইরে পর্যন্ত পৌঁছেছিল। জ্যাঠামণির নিষেধ অমান্য করেই ভাইঝি দরজা খুলে ঘরে ঢুকেই দেখতে পেল লাল গরদের শাড়ি পরা একটা শরীর খুব দ্রুত বাতাসে মিলিয়ে যাচ্ছে। মেয়েটি ভয়ে চিৎকার করে বলে উঠল, তুমি জ্যাঠাইমার সঙ্গে কথা বলছিলে জ্যাঠামণি। তারপরই জ্ঞান হারালো সেই কিশোরী কন্যা।
সেই দুপুরের পর তাঁদের জীবন থেকে ঝরে গেছে অনেক সুন্দর দুপুর। কিন্তু আজকের দুপুরটা কেন এমন থম মেরে আছে! ভোজনরসিক কর্তামশাই খাবারের থালার সামনে কেন চুপ করে বসে আছেন? না করেছেন আচমন, না দিয়েছেন জলবেষ্টনী! এখনও তো বললেন না, কী গো তুমি কোথায়? আসলে তাঁর পরিবারের এক কনিষ্ঠ সদস্যের এখন যায় যায় অবস্থা। পরিবারের সবাই তা নিয়ে খুবই চিন্তিত। ডাক্তারও আশা ছেড়ে দিয়েছেন। তাই প্যারীচাঁদের মুখে আজ খাবার উঠছে না। তিনি পরিবারের অসুস্থ সদস্যটিকে নিয়ে এতটাই চিন্তিত হয়ে রয়েছেন যে মৃতা স্ত্রী কখন পাশে এসে বসেছেন সে খেয়ালও তাঁর নেই।
মহিলা বললেন, কি গো, আজ যে একবারেই কিছু খাচ্ছ না।
—কি করে খাব বল! তুমি নেই! যে বিপদে আমি এখন পড়েছি, তা নিয়ে কার সঙ্গে আলোচনা করব?
—কেন আমার সঙ্গে, আমি তো তোমার পাশে সবসময় আছি।
—তুমি তো জান আমাদের মতির ভারী অসুখ করেছে। কলকাতার কত ডাক্তার দেখালাম।
—কোনও লাভ নেই। তোমার সঙ্গে আমার দেখা হয় এই দুপুরে, তোমার খাওয়ার সময়। আমি যে ওখানে বড় একা। তাই আমিই মতিকে নিতে এসেছি। তোমরা ওকে বাঁচাতে পারবে না। কাল মারা যাবে মতি।
খাওয়া ফেলে লাফিয়ে উঠে দাঁড়ালেন ‘আলালের ঘরের দুলাল’-এর লেখক টেকচাঁদ ঠাকুর ওরফে প্যারীচাঁদ মিত্র। তিনি চিৎকার করে মৃতা স্ত্রী বামাকালীকে বললেন, না, তুমি ওকে কেড়ে নিও না। আমাকে দয়া করো। এই বলে তিনি মৃতা স্ত্রীর হাত দুটো ধরার জন্য যেই এগলেন অমনি বামাকালী ধীরে ধীরে মিলিয়ে গেলেন বাতাসে।
পরদিন মারা গেলেন মতি।
(ক্রমশ) 
07th  July, 2019
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক তথা তৃণমূলের ভাঙড়ের পর্যবেক্ষক সওকত মোল্লার বিরুদ্ধে পোস্টার পড়ল ভাঙড়ে। এই নিয়ে শোরগোল পড়েছে এলাকায়। কোথাও তাঁকে অশান্তির কারিগর তকমা দেওয়া হয়েছে, কোথাও আবার ঘুরিয়ে বহিরাগত বলে পোস্টার সাঁটানো হয়েছে। ...

ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার পক্ষে সওয়াল করলেন পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মারিয়ম নওয়াজ। শুক্রবার কর্তারপুর সাহিব গুরুদ্বারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ...

ধুবুড়ির কালবেলায় একটি ছোট ক্যাম্প অফিসে ডাঁই করে রাখা অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট বা এইআইইউডিএফের ফ্ল্যাগ। এত ফ্ল্যাগ কবে লাগাবেন? ক্যাম্পের কর্মী আনিমুল হক খানিক গম্ভীর গলায় বলে উঠলেন, ‘ওই ফ্ল্যাগ না লাগালেও আমাদের কিছু হবে না। ...

বৃহস্পতিবার রাতে উল্লাসে তৃণমূলের প্রতীকে জেতা সাংসদ সুনীল মণ্ডলের উল্লাসের বাড়িতে কেক কাটলেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। আবার শুক্রবার সকালে প্রাতঃভ্রমণ করার সময় বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন বর্ধমান শহরের তৃণমূল কাউন্সিলার অজিত খাঁ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫২৬: পানিপথের যুদ্ধে মোগলরা আফগানদের পরাজিত করে
১৭৭০: আজকের দিনে ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৪৪: বাংলার নবজাগরণের অন্যতম ব্যক্তিত্ব দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যাযয়ের জন্ম
১৮৭৯: ডিরোজিওর অন্যতম শিষ্য, কলকাতার প্রথম শেরিফ রাজা দিগম্বর মিত্র প্রয়াত হন 
১৮৮৯: ফরাসী বিপ্লবের শতবর্ষ পূর্তিতে স্মারকস্তম্ভ হিসেবে ৯৮৫ ফুট উঁচু আইফেল টাওয়ার নির্মাণের কাজ শেষ হয়
১৮৮৯: জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাডলফ হিটলারের জন্ম
১৯০৫: অগ্নিযুগের বিপ্লবী, সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের জন্ম
১৯১২: আইরিশ লেখক ব্রাম স্টোকারের মৃত্যু
১৯১৮: বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা শওকত আলীর জন্ম
১৯২০: ভারতের কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী যূথিকা রায়ের জন্ম 
১৯৪৬: সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের বিলুপ্তি ঘোষণা করা হয়
১৯৪৮: বলিউড অভিনেত্রী ববিতার জন্ম
১৯৫০: রাজনীতিক তথা অন্ধ্রপ্রদেশের ১৩তম মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডুর জন্ম
১৯৫২: বাংলা ভাষার সুরকার ও সঙ্গীতজ্ঞ সুধীরলাল চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬০: বংশীবাদক ও সুরকার পান্নালাল ঘোষের মৃত্যু
১৯৭২: চাঁদের মাটিতে নামল অ্যাপোলো ১৬
১৯৭২: বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির জন্ম
১৯৯৯: কলেরাডোর কলম্বাইন হাইস্কুলে ১৩ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করল এরিক হ্যারিস এবং ডিলান কেবোল্ড
২০১৩: চীনের সিচুয়ান প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত ১৫০ 
২০১৯ : বাঙালি লোকসঙ্গীত শিল্পী ও লেখক অমর পালের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১০ টাকা ৮৪.১৯ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৮ টাকা ১০৫.২২ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৯ টাকা ৯০.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী ৪৩/৩৫ রাত্রি ১০/৪২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ২২/০ দিবা ২/৪। সূর্যোদয় ৫/১৬/৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৯/৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৮/১১ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে উদয়াবধি।
৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১০/৫৮। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র দিবা ২/৪৩। সূর্যোদয় ৫/১৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৫১ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৬ মধ্যে ও ৪/২১ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২১ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৬ মধ্যে। 
১০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: চেন্নাইকে ৮ উইকেটে হারাল লখনউ

19-04-2024 - 11:30:00 PM

আইপিএল: ৮২ রানে আউট কেএল রাহুল, লখনউ ১৬১/২ (১৭.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 11:15:12 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট কুইন্টন ডিকক, লখনউ ১৩৪/১ (১৫ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:57:07 PM

আইপিএল: ৪১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডিককের, লখনউ ১২৩/০ (১৪.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:53:44 PM

আইপিএল: ৩১ বলে হাফসেঞ্চুরি কেএল রাহুলের, লখনউ ৯৮/০ (১০.৪ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:34:00 PM

আইপিএল: লখনউ ৫৪/০ (৬ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 10:13:07 PM