Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুন্য ভূমির
পুন্য ধুলোয়
কালকার কালিকা দেবী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

 কালকার কালিকা দেবী দর্শনে কোনও দুর্গম পন্থার পথিক হতে হবে না। কলকাতা থেকে কালকায় যাওয়ার একমাত্র ট্রেন দিল্লি কালকা মেল। এছাড়াও আম্বালা ক্যান্ট থেকে কালকাগামী বাসে কালকায় আসা যায়। তবে নয়নাদেবীর যাত্রীদের উচিত ফেরার পথে চণ্ডীগড়ে এসে কালকায় যাওয়া। চণ্ডীগড় থেকে কালকার দূরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার।
শহরটি হিমাচলপ্রদেশ ও হরিয়ানার সীমান্তে হলেও এটি হরিয়ানার মধ্যেই পড়ে। এখানে থাকার জায়গাও অনেক আছে। তবে সেগুলি খুব একটা উন্নতমানের নয়।
প্রথমবার যখন এই দেবী কালিকাকে দর্শন করতে এসেছিলাম তখন এখানকার একজন সেবায়েত বলেছিলেন, ‘কলকাতার কালীঘাটে যে মাকালী আছেন তিনি কিন্তু ৫১ পীঠের অন্তর্গত নন। আসল পীঠস্থান হল এখানেই। বিষ্ণুচক্রে খণ্ডিত সতী অঙ্গ হিমাচলে ছাড়া কলকাতায় পড়তে যাবে কেন?’
কথায় কথা বাড়ালাম না। হতেও তো পারে। আমার কাছে অবশ্য দুই-ই সমান। তিনিও মা, ইনিও মা।
এর ঠিক তিন বছর পরে আর একবার কালিকা দর্শনে কালকায় গেলে তখনকার যিনি পুরোহিত তিনি আমার প্রশ্ন শুনে বলেছিলেন, ‘না না। কেউ আপনাকে মিসগাইড করেছে। কলকাতার কালীঘাটের মা কালীই হলেন ৫১ পীঠের অন্তর্গত সতীপীঠ। এখানকার যে কালিকা দেবী তা উপপীঠ হিসেবেই খ্যাত। এখানে সতীর কেশগুচ্ছের সামান্য কিছু অংশ পড়েছে মাত্র। সারা ভারতের মানুষ পীঠ দর্শনে কালীঘাটে যায়। আমি নিজেও বেশ কয়েকবার গিয়েছি। আর সতী অঙ্গ তো শুধু হিমালয়ে নয় সারা ভারতের নানা স্থানে ছড়িয়ে আছে। বেলুচিস্তানে করাচির কাছে হিঙ্গুলায় দেবীর ব্রহ্মরন্ধ্র পড়েনি?’
অকাট্য যুক্তি, তাই মনের সংশয় দূর হল।
বৈষ্ণোদেবীর মতো এখানেও দেবীর পিণ্ডিরূপ। তবে কিনা এই উপপীঠে বহিরাগত তীর্থযাত্রীদের গমনাগমন নেই বললেই চলে। শুধু স্থানীয় মানুষরাই আসেন দলে দলে পুজো দিতে। সবাই আম্বালা বা কালকায় এসে টয় ট্রেনে অথবা বাসে সিমলার দিকে রওনা হল। তাই কালিকাজির দর্শনার্থী খুবই কম।
তবুও প্রভাবশালিনী এই দেবীর মন্দির এলাকাটি বেশ জমজমাট। মন্দির খুব একটা সুরম্য না হলেও আরও সুন্দর করে গড়ে তোলার কাজ শুরু হয়েছে। বাজারের প্রধান রাজপথ ধরে কিছুটা গেলেই ডানদিকে সুবৃহৎ তোরণ। এরপর পূজা সামগ্রীর দোকানের পাশ দিয়ে আরও কিছুটা গেলে দেবীর মন্দির। মূল মন্দিরের পিছনে ভৈরব ও অন্যান্য অনেক দেবদেবীর মূর্তি আছে।
শোনা যায়, প্রাচীনকালে জয়সিংহদেব নামে এক রাজা ছিলেন। তিনিই এখানে কালিকা দেবীর একটি মূর্তি স্থাপন করে দেবীর পিণ্ডিরূপ ও প্রতিমার পূজা অর্চনা করতেন। একবার নবরাত্রের সময় রাজমহলের রমণীরা যখন একজোট হয়ে নেচে নেচে দেবীর স্তবগান করছিলেন দেবী কালিকাও তখন দিব্য রমণীরূপ ধারণ করে তাঁদের দলে যোগ দিয়ে নাচগান করতে লাগলেন।
দৈবক্রমে মহারাজ জয়সিংহদেবও উপস্থিত ছিলেন সেখানে। দেবী ভগবতীর লীলা তিনি বুঝতে পারলেন না। দেবীর মধুর কণ্ঠস্বর ও দিব্যরূপ দেখে মোহিত হয়ে গেলেন। নাচগানের পর্ব শেষ হতেই রাজা কামাতুর হয়ে হাত ধরলেন দেবীর। দেবী বললেন, ‘আমি তোমার ওপর প্রসন্ন হয়েছি রাজা। বলো, কী বর চাও তুমি?’ রাজা চিনতে পারলেন না দেবীকে। তাই প্রেম নিবেদন করে বললেন, ‘আমি তোমাকে বিবাহ করতে চাই সুন্দরী।’
দেবী তখন ক্রুদ্ধা হয়ে শাপ দিলেন রাজাকে, ‘তোমার এতদূর স্পর্ধা যে আমাকে তুমি বিবাহ করতে চাও? যে রাজ্যের অধিকারে তোমার এত প্রতিপত্তি সেই রাজ্য-সহ অচিরেই তুমি ছারখার হয়ে যাবে।’ এই বলে দেবী অদৃশ্য হলেন।
দেবীর অন্তর্ধানের সঙ্গে সঙ্গেই মন্দিরের ভেতর থেকে ঘন ঘন সিংহগর্জন শোনা যেতে লাগল। রাজা জয়সিংহ’র কামনার ঘোর তখন কেটে গেলেও দেবীর অভিশাপ ফলবতী হতে শুরু করেছে। দুলে উঠেছে চারদিক, শুরু হয়ে ধ্বংসলীলা। কালিকা মূর্তিও ক্রমশ প্রবেশ করেছে পাহাড়ের মধ্যে। মন্দিরের পিছনদিকেই হিমগিরির অরণ্যে এক মহাত্মা থাকতেন। প্রমাদ বুঝে তিনি ছুটে এসে অনেক স্তবস্তুতি ও আরাধনা করে শান্ত করলেন দেবীকে। ততক্ষণে দেবীমূর্তির সারা শরীর পাহাড়ের মধ্যে লেপটে গিয়ে শুধু মুখখানি প্রকট হয়ে রয়েছে মাত্র। বর্তমানে যে মন্দির তা দেবীর অর্ধপ্রোথিত রূপকে কেন্দ্র করেই।
এই ঘটনার কিছু পরেই দেবীর শাপপ্রভাবে বহিঃশত্রুর আক্রমণে দুই পুত্রসহ জয়সিংহদেব নিহত হলেন। এছাড়াও শত্রুরা কালকা নগরীকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করে বিদায় নিল। এমনভাবে ধ্বংস হল যে রাজধানীর আর কোনও চিহ্নই রইল না। এইভাবে বহুবছর কেটে যাওয়ার পর আধুনিক সভ্যতার সংস্পর্শে এলে কালকা আবার নতুন করে গড়ে উঠল, মাতৃমন্দির জেগে উঠল ভক্ত যাত্রীদের পূজা অর্চনাতে। আরতি বন্দনায় ও শঙ্খ ঘণ্টার ধ্বনিতে মা আবার শান্তরূপা হলেন।
চণ্ডীগড় অথবা সিমলায় এলে দেবী কালিকাকে দর্শন করা প্রত্যেকেরই উচিত। এছাড়াও কালকা থেকে সাড়ে চার কিমি দূরে পিঞ্জোর উদ্যানের আকর্ষণও নেহাত কম নয়। এই উদ্যান যে শুধুই পুরাণপ্রসিদ্ধ তা নয় মহাভারতীয় যুগে এর নাম ছিল পঞ্চপুর। পাণ্ডবদের দ্বাদশবর্ষ বনবাসের সময় তাঁরাও এসেছিলেন এখানে।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল
26th  May, 2019
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
পুরো দেশে কান ঝালাপালা বিজেপির ‘মোদি কি গ্যারান্টি’র প্রচার। ঢাক পেটানো হচ্ছে ডাবল ইঞ্জিনের। কেন্দ্রে গত ১০ বছর সরকারে নরেন্দ্র মোদি। ঝালোরে গত ২০ বছর ...

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...

আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...

শহরজুড়ে ফ্লেক্স-ব্যানার। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের ধাক্কায় শহর মুড়েছে প্লাস্টিকের পতাকা এবং আরও কিছু প্লাস্টিকের তৈরি প্রচার সামগ্রীতে। ভোট মিটলে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। হয়ে ওঠে বর্জ্য। রাস্তার ধারে পড়ে থাকে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: চেন্নাইকে ৮ উইকেটে হারাল লখনউ

11:30:00 PM

আইপিএল: ৮২ রানে আউট কেএল রাহুল, লখনউ ১৬১/২ (১৭.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

11:15:12 PM

আইপিএল: ৫৪ রানে আউট কুইন্টন ডিকক, লখনউ ১৩৪/১ (১৫ ওভার), টার্গেট ১৭৭

10:57:07 PM

আইপিএল: ৪১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডিককের, লখনউ ১২৩/০ (১৪.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

10:53:44 PM

আইপিএল: ৩১ বলে হাফসেঞ্চুরি কেএল রাহুলের, লখনউ ৯৮/০ (১০.৪ ওভার), টার্গেট ১৭৭

10:34:00 PM

আইপিএল: লখনউ ৫৪/০ (৬ ওভার), টার্গেট ১৭৭

10:13:07 PM