Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১৩
দীনবন্ধু মিত্র সেইসময় কর্মসূত্রে যশোরে বসবাস করেন। তাঁর বাড়ির খুব কাছেই এক কুলীন বৃদ্ধের বাড়ি। সদ্য সেই বৃদ্ধের তরুণী স্ত্রী কয়েকদিনের জ্বরে ভুগে গত হয়েছেন। তাঁদের একটি আট ন-বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে। স্ত্রী রোগ শয্যায় শুয়ে বৃদ্ধ স্বামীর দুটি হাত ধরে অনুরোধ করে বলেছিলেন, তুমি খুকির মুখ চেয়ে আর বিয়ে করো না। তুমি যদি আবার বিয়ে কর সৎমা এসে খুকির ওপর খুব অত্যাচার করবে। যা আমি মরেও সহ্য করতে পারব না। বৃদ্ধ মৃত্যু পথযাত্রী স্ত্রীর মাথায় হাত রেখে বলেছিলেন, তুমি শান্তিতে যাও, আমি কথা দিলাম আর বিয়ে করব না। আর বিয়ে করবই বা কেন। আমি তো কুলীন ব্রাহ্মণ। তুমি আমার কত তম স্ত্রী— তাই তো আমার মনে নেই! অসহায়, মৃত্যুপথযাত্রিণী মহিলার চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়েছিল কয়েক ফোঁটা অশ্রু।
স্ত্রী মারা গিয়েছেন প্রায় পাঁচ-ছ’বছর আগে। সংসারের হাল এখন খুকির হাতে। বৃদ্ধ পিতার সেবা-যত্ন, তামাক সেজে দেওয়া থেকে সংসারের সমস্ত কাজ সে নিজের হাতেই করে। খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠেই সে লেগে পড়ে কাজে।
একদিন সকালবেলায় বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ কন্যাকে বললেন, শোনো, আজ দু’জন অতিথি আমার বাড়িতে আসবেন। তুমি তাঁদের সামনে কখনও আসবে না। পিতার এই কথা শুনে কিশোরী কন্যার কৌতূহল প্রবল ভাবে বেড়ে গেল। অতিথিরা আসার পর সে আড়িপেতে তাঁদের কথা শুনে বুঝল, তার বৃদ্ধ পিতা আবার বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন। মেয়েটির মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। দুপুরে বাবাকে খাইয়ে পাশের আমবাগানে গিয়ে বহুদিন বাদে মৃতা মায়ের জন্য অনেকক্ষণ কেঁদে বলল, মা, তুমি কোথায় আছ আমি জানি না। যদি আমার কথা শুনতে পাও তাহলে আমাকে তোমার কাছে নিয়ে চলো।
একদিন সকালে তাঁর পিতা আবার বিয়ে করে নতুন বউ নিয়ে বাড়ি ফিরলেন। সৎমা সতীন কন্যার থেকে এক বছরের ছোট। তা সত্ত্বেও মায়ের যে কোনও হুকুম তামিল করার জন্য সে ব্যস্ত হয়ে থাকত। এইভাবে কেটে গেল মাস ছয়েক। এইবার সৎমা তার স্বরূপ প্রকাশ করল। শুরু হল প্রবল অত্যাচার ও স্বামীর কাছে অহরহ নালিশ— এ আপদকে যত তাড়াতাড়ি পারেন বিদেয় করুন। পাত্রের বয়েস যদি বেশি হয় তাতেও কোনও ক্ষতি নেই। আপনিও তো আমার থেকে কত বড়। আমার বাবা কী আপনার হাতে আমাকে সমর্পণ করতে কোনও দ্বিধা করেছেন। তাহলে আপনি কেন এতবড় মেয়েকে বাড়িতে বসিয়ে রেখেছেন। যত তাড়াতাড়ি পারেন একে বিদেয় করুন! সৎমায়ের কথা শুনে কিশোরী মেয়েটি কেঁপে উঠল। ছুটল তার শেষ ভরসাস্থল — সেই আমবাগানে। আবার মৃতা মায়ের কাছে তাঁর সেই প্রাত্যহিক নিবেদন পেশ করল— মা আমাকে তোমার কাছে নিয়ে চলো।
মনমরা মেয়েটি একসময় ফিরে এল বাড়িতে। দুপুর গড়িয়ে তখন ঢলছে বিকেলের কোলে। সৎমা মেয়েটিকে ডেকে বলল, আমার চুলটা কে বেঁধে দেবে আজ! তোমার মরা মা!
মেয়েটি দৌঁড়ে এসে চুল আঁচড়াতে বসল।
বেশ কাজ চলছিল, মেয়েটি তখন মায়ের খোঁপা বাঁধছে। হঠাৎ প্রবল ভাবে কেঁপে উঠল সেই শান্ত কন্যা। তারপর চিৎকার করে উঠে বলল— ‘এবার আমি সতীন খাব, সতীন খাব’। তারপর সৎমায়ের গলা দু হাত দিয়ে চেপে সে গালে বসাল এক জোরদার কামড়।
যন্ত্রণায় চিৎকার করে কেঁদে উঠল নতুন বউ। বউয়ের আর্ত চিৎকারে ছুটে এলেন বৃদ্ধ স্বামী। তিনি মেয়ের বজ্র কামড় থেকে বউকে ছাড়াবার চেষ্টা করতেই মেয়ে মাকে ছেড়ে উঠে দাঁড়াল। চোখ দুটো তার তখন লাল টকটকে। সে বাপকে ধাক্কা মেরে মাটিতে ফেলে দিয়ে তাঁর বুকে চেপে বসে দুহাত দিয়ে গলা টিপে ধরে বলল, কী রে তোকে বারণ করেছিলাম বিয়ে করতে, কথাটা তোর সেদিন কানে ঢোকেনি তা তো বেশ বুঝতে পারছি। আমার মেয়েটাকে তোরা দুজনে মিলে অনেক কষ্ট দিয়েছিস। আর নয়। আমার কথা না শোনার শাস্তি আজ তোরা পাবি। আমি আজ তোদের দুটোকেই আমার সঙ্গে নিয়ে যাব।
এলাকার জোয়ান, শক্তসমর্থ যুবকরা ছুটে এল বৃদ্ধকে বাঁচাতে। তারাও মেয়েটির শক্তির কাছে পরাস্ত হয়ে রনেভঙ্গ দিল। এরপর আর কেউ মেয়েটির কাছে আসার সাহস দেখালেন না। তখন কেউ ছুটলেন ডাক্তারের কাছে, কেউ গেলেন ওঝার বাড়িতে। আর দীনবন্ধু মিত্র পুরো ব্যাপারটা নি঩জের চোখে প্রত্যক্ষ করে পা চালালেন মহাত্মা শিশিরকুমারের বাড়ির দিকে।
মহাত্মাকে গিয়ে তিনি সবিস্তারে সব কথা বললেন। শিশিরকুমার বললেন, আপনি একটু দাঁড়ান । আমি নোটবইটা নিয়ে আসি। তারপর তিনি পুরোটাই নিজের নোট বুকে লিখে রাখলেন। পরবর্তীকালে তিনি এই ঘটনাটি নিয়ে একটা বড় প্রবন্ধ লিখেছিলেন ‘ইন্ডিয়ান ডেলি নিউজ’ পত্রিকায়।
এই ঘটনার দিন দুয়েক বাদেই মহাত্মার বাড়িতে বিষম বিপদে পড়লেন দীনবন্ধু মিত্র। সেদিন তাঁকে মিডিয়াম করে শুরু হল প্ল্যানচেট। বেশ কিছুক্ষণ কেটে যাওয়ার পর দীনবন্ধু কেমন যেন ছটফট করতে শুরু করলেন, টেবিলের ওপর ক্রমাগত পেন্সিল ঠুকতে থাকলেন।
সঞ্জীবচন্দ্র দীনবন্ধুবাবুর এইরূপ আচরণ দেখে হাসতে হাসতে বললেন, আপনি আমাদের সঙ্গে রসিকতা করছেন!
দীনবন্ধু মিত্র ভয়ঙ্কর চোখে তাঁর দিকে বেশ কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলেন। সঞ্জীবচন্দ্রকে ইশারা করে চুপ করতে বলে শিশিরকুমার জানতে চাইলেন, আপনি কে?
দীনবন্ধুবাবু সামনে রাখা সাদা কাগজে লিখলেন— কুরন সরকার। তারপর অচেতন হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন।
বেশ কিছুক্ষণ বাদে তিনি কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর সকলে তাঁর কাছে কুরন সরকারের পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনারা তাঁকে চিনবেন না। কুরন সরকার আমার গোমস্তা ছিলেন। বহুদিন পূর্বেই তিনি মারা গিয়েছেন।
এই বাড়িতেই একবার এক প্ল্যানচেট সন্ধ্যায় গিরিশচন্দ্রকে মিডিয়াম করে তাঁরা এনেছিলেন কবি মিলটনকে। শোনা যায় কবি মিলটন তাঁদের অনুরোধে মিডিয়ামের মাধ্যমে কয়েক লাইনের কবিতাও লিখেছিলেন।
(ক্রমশ)
ছবি : সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
26th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।  
বিশদ

09th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
দেবী ত্রিপুরমালিনী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-১৪

এবার বলি দেবী ত্রিপুরমালিনীর কথা। পীঠ নির্ণয় তন্ত্রে আছে ‘ভীষণা ভৈরবস্তত্র দেবী ত্রিপুরমালিনী’। পাঞ্জাব প্রদেশে এই সতীপীঠ জলন্ধর পীঠ নামে খ্যাত। কিন্তু এই পীঠ সম্বন্ধে নানারকম বিভ্রান্তিকর তথ্য পাওয়ার কারণে এর সঠিক অবস্থান কিছুতেই নির্ণয় করতে পারিনি।  বিশদ

09th  June, 2019
দাদা, কেমন আছ?
 অমর মিত্র

দাদা, কেমন আছ?
কে বলছ? বীরেন জিজ্ঞেস করে।
দাদা, আমি অনুপ।
কোন অনুপ?
গলার স্বরে বুঝতে পারছ না, বেলঘরিয়ার অনুপ।
ও, মিত্রা সিনেমার অনুপ? বীরেন চিনতে পারে।
 
বিশদ

09th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।
বিশদ

02nd  June, 2019
পুন্য ভূমির
পুন্য ধুলোয়
কালকার কালিকা দেবী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

কালকার কালিকা দেবী দর্শনে কোনও দুর্গম পন্থার পথিক হতে হবে না। কলকাতা থেকে কালকায় যাওয়ার একমাত্র ট্রেন দিল্লি কালকা মেল। এছাড়াও আম্বালা ক্যান্ট থেকে কালকাগামী বাসে কালকায় আসা যায়। তবে নয়নাদেবীর যাত্রীদের উচিত ফেরার পথে চণ্ডীগড়ে এসে কালকায় যাওয়া। চণ্ডীগড় থেকে কালকার দূরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার।
বিশদ

26th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

নয়নাদেবী, পর্ব-১২

শিবালিক পর্বতমালার উত্তমশৃঙ্গে রমণীয় পরিবেশে নয়নাদেবীর অধিষ্ঠান। নয়নাদেবীতে সতীর দুটি নয়নই পতিত হয়েছিল। কিন্তু কোথায় সেই স্থান? সচরাচর কোনও যাত্রীরও যাতায়াত নেই সেখানে।  
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

১২
অভাব অনটন তাঁর পরিবারের নিত্য সঙ্গী তবু পিতা কালাচাঁদ মিত্র আদর করে পুত্রের নাম রাখলেন গন্ধর্বনারায়ণ।১৮৩০ সালে নদীয়া জেলার চৌবেড়িয়া গ্রামে জন্ম হল বাংলার এই অন্যতম কৃতী সন্তানের।  
বিশদ

19th  May, 2019
ব্যাডমিন্টন
মণিদীপ রায় 

সাড়ে আটটার লোকালটা যদি টাইমে আসে তাহলে নির্ঘাত মিস। কোনদিনই অবশ্য আসে না, এটুকুই যা ভরসা। প্লেটে একখানা আস্ত পরোটা, হাতে মেরেকেটে আর পাঁচটা মিনিট। অপর্ণা চায়ের কাপটা আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, ‘এতো দামি গাড়িটা কিনলে বসিয়ে রাখার জন্যে?’ অপর্ণা বেছে বেছে ঠিক এই সময়টাই বের করে তার দাবি দাওয়া পেশ করার জন্য। 
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১১

‘নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী’— সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অসমাপ্ত এক কাহিনী। এই লেখাটি তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। লেখাটি শুরু করে বেশ কিছুটা এগবার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।  
বিশদ

12th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

চিন্তাপূর্ণী দেবী, পর্ব-১১

গাড়োয়াল হিমালয় ও সংলগ্ন হিমাচল প্রদেশে চিন্তাপূর্ণী দেবীর মান্যতা খুব। কেননা ইনিও নয় দেবীর এক অন্যতমা মহাদেবী। জ্বালামুখী ও কাংড়ার খুব কাছেই চিন্তাপূর্ণী দেবীর স্থান। নগরকোট কাংড়া থেকে চিন্তাপূর্ণীর দূরত্ব ৫০ কিমির মতো।  
বিশদ

12th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১০
ফেরার পথে আর হেঁটে নয়, গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরে এলেন দুই বন্ধু। তারপর নিস্তেজ নার্ভকে সতেজ করার জন্য দু কাপ গরম পানীয় নিয়ে তাঁরা মুখোমুখি বসলেন। তখনও তাঁদের ঘোর পুরোপুরি কাটেনি।  
বিশদ

05th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জ্বালামুখী, পর্ব-১০

হিঙ্গুলায়া মহাস্থানং জ্বালা মুখ্যাস্তথৈব চ। একান্ন সতীপীঠের অন্তর্গত এই জ্বালামুখীতে আমি প্রথম গিয়েছিলাম তেইশ বছর বয়সে। তারপর তো বিভিন্ন সময়ে কয়েকবার।
এ যাত্রায় কাংড়া দুর্গ দেখার পর এখানে রাত্রিবাস না করে বাসস্ট্যান্ডে এসে পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে পৌঁছলাম।
বিশদ

05th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়


পরবর্তী ডাকেই শিশিরকুমার তাঁর প্রাণাধিক প্রিয় পুত্র পয়সকান্তির ছবি বন্ধুকে পাঠিয়ে দিলেন। সেই ছবির সঙ্গে তিনি একটা চিঠিও পাঠালেন। তিনি তাঁর বন্ধুকে লিখেছিলেন, আপনার কথামতো আমি ছবিটা পাঠালাম। 
বিশদ

28th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

নগরকোট কাংড়া, পর্ব-৯
চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বর থেকে এবারের দর্শন নগরকোট কাংড়ায়। পথের দূরত্ব মাত্র পঁচিশ কিমি। এ পথে আমি বেশ কয়েকবার এসেছি। প্রথম এসেছি ১৯৬৪ সালে। আমার রাত্রিবাসের স্থল আরও পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে। 
বিশদ

28th  April, 2019
একনজরে
 লাহোর, ১১ জুন (পিটিআই): ভারতের আবেদনে সাড়া দিল পাকিস্তান। কিরঘিজস্তানে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) শীর্ষ বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানের আকাশপথ ব্যবহার করতে পারবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিমান। ‘নৈতিক দিকটি’ মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানাল ইমরান খানের ...

 দিব্যেন্দু বিশ্বাস, নয়াদিল্লি, ১১ জুন: রাজ্যের ভোট পরবর্তী হিংসা এবং আইনশৃঙ্খলার ক্রমাবনতির অভিযোগ তুলে এই বিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে দেবে বিজেপির সংসদীয় প্রতিনিধি দল। ...

  নয়াদিল্লি, ১১ জুন (পিটিআই): নিজের কেন্দ্রে ‘জল সঙ্কট’ নিয়ে সরব বিজেপি এমপি মীনাক্ষী লেখি। মঙ্গলবার দিল্লির জল বোর্ডের বাইরে রীতিমতো ধর্নায় বসেন তিনি। যদিও দিল্লি সরকারের আওতায় থাকা জল বোর্ডের দাবি, ক্ষমতা অনুযায়ী জল সরবরাহ করা হচ্ছে। বিজেপি মানুষকে ...

  নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: প্রয়াত হয়েছেন শীলা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা এবং চেয়ারপার্সন এমেরিটাস শীলা গৌতম। গত ৮ জুন তিনি পরলোক গমন করেন। ১৯৭১ সালে তিনি শীলা ফোম তৈরি করেন, যা ক্রমশ সফল ব্যবসায় পরিণত হয়েছে। পাশাপাশি তিনি ছিলেন একজন বিচক্ষণ রাজনীতিক। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,
১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,
১৯৫৭- পাকিস্তানের ক্রিকেটার জাভেদ মিঁয়াদাদের জন্ম,
২০০৩- মার্কিন অভিনেতা গ্রেগরি পেকের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৬৯ টাকা ৭০.৩৮ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৫৮ টাকা ৮৯.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.২১ টাকা ৮০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৯১৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,২৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৬,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৬,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৩/৫০ সন্ধ্যা ৬/২৭। হস্তা ১৭/১৯ দিবা ১১/৫১। সূ উ ৪/৫৫/২০, অ ৬/১৭/৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/১০ মধ্যে পুনঃ ১/৪৯ গতে ৫/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৯/৫০ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ১/১২ মধ্যে, বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৫/৫৪/৩৯ রাত্রি ৭/১৭/২৫। হস্তানক্ষত্র ২০/৪৩/৩৩ দিবা ১/১২/৫৮, সূ উ ৪/৫৫/৩৩, অ ৬/১৮/৫১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে, বারবেলা ১১/৩৭/১২ গতে ১/১৭/৩৭ মধ্যে, কালবেলা ৮/১৬/২২ গতে ৯/৫৬/৪৭ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬/২৩ গতে ৩/৩৫/৫৭ মধ্যে। 
৮ শওয়াল 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। বৃষ: ভ্রমণ যোগ আছে। মিথুন: প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকে দিনে 
বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,১৯৫৭- পাকিস্তানের ...বিশদ

07:03:20 PM

বিশ্বকাপ: ৪১ রানে পাকিস্তানকে হারাল অস্ট্রেলিয়া 

10:35:44 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ২৩০/৭(৪০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮) 

10:03:16 PM

 বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১৬০/৬(৩০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

09:20:41 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১১০/২(২০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

08:34:26 PM