Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১৩
দীনবন্ধু মিত্র সেইসময় কর্মসূত্রে যশোরে বসবাস করেন। তাঁর বাড়ির খুব কাছেই এক কুলীন বৃদ্ধের বাড়ি। সদ্য সেই বৃদ্ধের তরুণী স্ত্রী কয়েকদিনের জ্বরে ভুগে গত হয়েছেন। তাঁদের একটি আট ন-বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে। স্ত্রী রোগ শয্যায় শুয়ে বৃদ্ধ স্বামীর দুটি হাত ধরে অনুরোধ করে বলেছিলেন, তুমি খুকির মুখ চেয়ে আর বিয়ে করো না। তুমি যদি আবার বিয়ে কর সৎমা এসে খুকির ওপর খুব অত্যাচার করবে। যা আমি মরেও সহ্য করতে পারব না। বৃদ্ধ মৃত্যু পথযাত্রী স্ত্রীর মাথায় হাত রেখে বলেছিলেন, তুমি শান্তিতে যাও, আমি কথা দিলাম আর বিয়ে করব না। আর বিয়ে করবই বা কেন। আমি তো কুলীন ব্রাহ্মণ। তুমি আমার কত তম স্ত্রী— তাই তো আমার মনে নেই! অসহায়, মৃত্যুপথযাত্রিণী মহিলার চোখ দিয়ে গড়িয়ে পড়েছিল কয়েক ফোঁটা অশ্রু।
স্ত্রী মারা গিয়েছেন প্রায় পাঁচ-ছ’বছর আগে। সংসারের হাল এখন খুকির হাতে। বৃদ্ধ পিতার সেবা-যত্ন, তামাক সেজে দেওয়া থেকে সংসারের সমস্ত কাজ সে নিজের হাতেই করে। খুব ভোরে ঘুম থেকে উঠেই সে লেগে পড়ে কাজে।
একদিন সকালবেলায় বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ কন্যাকে বললেন, শোনো, আজ দু’জন অতিথি আমার বাড়িতে আসবেন। তুমি তাঁদের সামনে কখনও আসবে না। পিতার এই কথা শুনে কিশোরী কন্যার কৌতূহল প্রবল ভাবে বেড়ে গেল। অতিথিরা আসার পর সে আড়িপেতে তাঁদের কথা শুনে বুঝল, তার বৃদ্ধ পিতা আবার বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছেন। মেয়েটির মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল। দুপুরে বাবাকে খাইয়ে পাশের আমবাগানে গিয়ে বহুদিন বাদে মৃতা মায়ের জন্য অনেকক্ষণ কেঁদে বলল, মা, তুমি কোথায় আছ আমি জানি না। যদি আমার কথা শুনতে পাও তাহলে আমাকে তোমার কাছে নিয়ে চলো।
একদিন সকালে তাঁর পিতা আবার বিয়ে করে নতুন বউ নিয়ে বাড়ি ফিরলেন। সৎমা সতীন কন্যার থেকে এক বছরের ছোট। তা সত্ত্বেও মায়ের যে কোনও হুকুম তামিল করার জন্য সে ব্যস্ত হয়ে থাকত। এইভাবে কেটে গেল মাস ছয়েক। এইবার সৎমা তার স্বরূপ প্রকাশ করল। শুরু হল প্রবল অত্যাচার ও স্বামীর কাছে অহরহ নালিশ— এ আপদকে যত তাড়াতাড়ি পারেন বিদেয় করুন। পাত্রের বয়েস যদি বেশি হয় তাতেও কোনও ক্ষতি নেই। আপনিও তো আমার থেকে কত বড়। আমার বাবা কী আপনার হাতে আমাকে সমর্পণ করতে কোনও দ্বিধা করেছেন। তাহলে আপনি কেন এতবড় মেয়েকে বাড়িতে বসিয়ে রেখেছেন। যত তাড়াতাড়ি পারেন একে বিদেয় করুন! সৎমায়ের কথা শুনে কিশোরী মেয়েটি কেঁপে উঠল। ছুটল তার শেষ ভরসাস্থল — সেই আমবাগানে। আবার মৃতা মায়ের কাছে তাঁর সেই প্রাত্যহিক নিবেদন পেশ করল— মা আমাকে তোমার কাছে নিয়ে চলো।
মনমরা মেয়েটি একসময় ফিরে এল বাড়িতে। দুপুর গড়িয়ে তখন ঢলছে বিকেলের কোলে। সৎমা মেয়েটিকে ডেকে বলল, আমার চুলটা কে বেঁধে দেবে আজ! তোমার মরা মা!
মেয়েটি দৌঁড়ে এসে চুল আঁচড়াতে বসল।
বেশ কাজ চলছিল, মেয়েটি তখন মায়ের খোঁপা বাঁধছে। হঠাৎ প্রবল ভাবে কেঁপে উঠল সেই শান্ত কন্যা। তারপর চিৎকার করে উঠে বলল— ‘এবার আমি সতীন খাব, সতীন খাব’। তারপর সৎমায়ের গলা দু হাত দিয়ে চেপে সে গালে বসাল এক জোরদার কামড়।
যন্ত্রণায় চিৎকার করে কেঁদে উঠল নতুন বউ। বউয়ের আর্ত চিৎকারে ছুটে এলেন বৃদ্ধ স্বামী। তিনি মেয়ের বজ্র কামড় থেকে বউকে ছাড়াবার চেষ্টা করতেই মেয়ে মাকে ছেড়ে উঠে দাঁড়াল। চোখ দুটো তার তখন লাল টকটকে। সে বাপকে ধাক্কা মেরে মাটিতে ফেলে দিয়ে তাঁর বুকে চেপে বসে দুহাত দিয়ে গলা টিপে ধরে বলল, কী রে তোকে বারণ করেছিলাম বিয়ে করতে, কথাটা তোর সেদিন কানে ঢোকেনি তা তো বেশ বুঝতে পারছি। আমার মেয়েটাকে তোরা দুজনে মিলে অনেক কষ্ট দিয়েছিস। আর নয়। আমার কথা না শোনার শাস্তি আজ তোরা পাবি। আমি আজ তোদের দুটোকেই আমার সঙ্গে নিয়ে যাব।
এলাকার জোয়ান, শক্তসমর্থ যুবকরা ছুটে এল বৃদ্ধকে বাঁচাতে। তারাও মেয়েটির শক্তির কাছে পরাস্ত হয়ে রনেভঙ্গ দিল। এরপর আর কেউ মেয়েটির কাছে আসার সাহস দেখালেন না। তখন কেউ ছুটলেন ডাক্তারের কাছে, কেউ গেলেন ওঝার বাড়িতে। আর দীনবন্ধু মিত্র পুরো ব্যাপারটা নি঩জের চোখে প্রত্যক্ষ করে পা চালালেন মহাত্মা শিশিরকুমারের বাড়ির দিকে।
মহাত্মাকে গিয়ে তিনি সবিস্তারে সব কথা বললেন। শিশিরকুমার বললেন, আপনি একটু দাঁড়ান । আমি নোটবইটা নিয়ে আসি। তারপর তিনি পুরোটাই নিজের নোট বুকে লিখে রাখলেন। পরবর্তীকালে তিনি এই ঘটনাটি নিয়ে একটা বড় প্রবন্ধ লিখেছিলেন ‘ইন্ডিয়ান ডেলি নিউজ’ পত্রিকায়।
এই ঘটনার দিন দুয়েক বাদেই মহাত্মার বাড়িতে বিষম বিপদে পড়লেন দীনবন্ধু মিত্র। সেদিন তাঁকে মিডিয়াম করে শুরু হল প্ল্যানচেট। বেশ কিছুক্ষণ কেটে যাওয়ার পর দীনবন্ধু কেমন যেন ছটফট করতে শুরু করলেন, টেবিলের ওপর ক্রমাগত পেন্সিল ঠুকতে থাকলেন।
সঞ্জীবচন্দ্র দীনবন্ধুবাবুর এইরূপ আচরণ দেখে হাসতে হাসতে বললেন, আপনি আমাদের সঙ্গে রসিকতা করছেন!
দীনবন্ধু মিত্র ভয়ঙ্কর চোখে তাঁর দিকে বেশ কিছুক্ষণ তাকিয়ে রইলেন। সঞ্জীবচন্দ্রকে ইশারা করে চুপ করতে বলে শিশিরকুমার জানতে চাইলেন, আপনি কে?
দীনবন্ধুবাবু সামনে রাখা সাদা কাগজে লিখলেন— কুরন সরকার। তারপর অচেতন হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়লেন।
বেশ কিছুক্ষণ বাদে তিনি কিছুটা সুস্থ হওয়ার পর সকলে তাঁর কাছে কুরন সরকারের পরিচয় জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনারা তাঁকে চিনবেন না। কুরন সরকার আমার গোমস্তা ছিলেন। বহুদিন পূর্বেই তিনি মারা গিয়েছেন।
এই বাড়িতেই একবার এক প্ল্যানচেট সন্ধ্যায় গিরিশচন্দ্রকে মিডিয়াম করে তাঁরা এনেছিলেন কবি মিলটনকে। শোনা যায় কবি মিলটন তাঁদের অনুরোধে মিডিয়ামের মাধ্যমে কয়েক লাইনের কবিতাও লিখেছিলেন।
(ক্রমশ)
ছবি : সংশ্লিষ্ট সংস্থার সৌজন্যে
26th  May, 2019
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
অপরাজিতা
মীনাক্ষী সিংহ

জুনিয়র ডাক্তার সুমন সান্যাল জানিয়ে গেল অপারেশন থিয়েটার রেডি, এবার ডাঃ মিত্রকে যেতে হবে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে চেয়ার ছেড়ে উঠলেন সার্জেন মাধবিকা মিত্র। আজ একটা ক্রিটিক্যাল অপারেশন। বছর সতেরোর মেয়েটির মায়ের মুখ মনে পড়ল মাধবিকার। বিশদ

18th  February, 2024
একনজরে
আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...

সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশের পর কেটে গিয়েছে প্রায় ১৮ বছর। তবু রাজ্যে তৈরি হয়নি পুলিস কমপ্লেন সেন্টার। ফলে এবার স্বরাষ্ট্রসচিবের কাছে রিপোর্ট তলব করল প্রধান বিচারপতি ...

শহরজুড়ে ফ্লেক্স-ব্যানার। লোকসভা নির্বাচনের প্রচারের ধাক্কায় শহর মুড়েছে প্লাস্টিকের পতাকা এবং আরও কিছু প্লাস্টিকের তৈরি প্রচার সামগ্রীতে। ভোট মিটলে সেগুলির প্রয়োজনীয়তা ফুরিয়ে যায়। হয়ে ওঠে বর্জ্য। রাস্তার ধারে পড়ে থাকে। ...

বাচ্চার জন্য দুধ গরম করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ। আর সেই আগুনে তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হল। জলের অভাবে আগুন নেভাতে পারলেন না বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভরতপুর থানার গোপালপুর গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: লখনউকে ১৭৭ রানের টার্গেট দিল চেন্নাই

09:15:13 PM

আইপিএল: ৩০ রানে আউট মঈন আলি, চেন্নাই ১৪১/৬ (১৭.৫ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

09:10:48 PM

আইপিএল: ৩৪ বলে হাফসেঞ্চুরি জাদেজার, চেন্নাই ১২১/৫ (১৬.৩ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

09:05:42 PM

আইপিএল: চেন্নাই ১০৫/৫ (১৫ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

08:57:39 PM

আইপিএল: ১ রানে আউট রিজভি, চেন্নাই ৯০/৫ (১২.২ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

08:45:19 PM

আইপিএল: ৩ রানে আউট দুবে, চেন্নাই ৮৭/৪ (১১.১ ওভার)(বিপক্ষ লখনউ)

08:36:29 PM