Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

১২
অভাব অনটন তাঁর পরিবারের নিত্য সঙ্গী তবু পিতা কালাচাঁদ মিত্র আদর করে পুত্রের নাম রাখলেন গন্ধর্বনারায়ণ।১৮৩০ সালে নদীয়া জেলার চৌবেড়িয়া গ্রামে জন্ম হল বাংলার এই অন্যতম কৃতী সন্তানের। পরবর্তীকালে যাঁর সাহিত্যচ্ছটায় আমরা মুগ্ধ হয়েছি। তাঁর কলম নিঃসৃত তীব্র স্যাটায়ারের কষাঘাতে সঠিক পথে বারেবারে ফিরে এসেছে তৎকালীন বঙ্গ সমাজ। তবে সাহিত্যজগতে তিনি অবশ্য গন্ধর্বনারায়ণ নামে পরিচিত নন। সে প্রসঙ্গে পরে আসছি।
গন্ধর্বনারায়ণের শৈশবটা অবশ্য তেমন সুখের ছিল না। দারিদ্র যে পরিরবারের নিত্যসঙ্গী সেখানে বিদ্যাচর্চা বিলাসিতার নামান্তর। তাই গ্রাম্য পাঠশালায় পড়াশোনার পাঠ সাঙ্গ হওয়া মাত্রই তাঁর পিতা তাঁকে এক জমিদারের সেরেস্তায় কাজে ঢুকিয়ে দিলেন। তখন গন্ধর্বনারায়নের বয়স মাত্র দশ।
বালক গন্ধর্বনারায়ণের এই ব্যাপারটা মোটেই মনঃপুত হল না। তাঁর মনে তখন একটাই স্বপ্ন— লেখাপড়া শিখে আমাকে মানুষের মতো মানুষ হতে হবে। তাই তিনি গৃহত্যাগ করবেন বলে মনস্থ করলেন। যেহেতু চাকরি করেন তাই হাতে কিছু পয়সা ছিল। সেই অল্প সঞ্চয়ের ওপর ভরসা করে তিনি পথে নামলেন, চললেন কলকাতার উদ্দেশ্যে।
গন্ধর্বনারায়ণের কাছে কলকাতার বাসিন্দা তাঁর এক পিতৃব্যের ঠিকানা ছিল। তিনি কলকাতায় পৌঁছে তাঁর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে বললেন, আমি পড়াশোনা করতে চাই। আমি আপনার বাড়ির সমস্ত কাজ ও বাসন মেজে দেব, আপনি শুধু আমায় কোনও একটা স্কুলে ভর্তি করে দিন। সেই মানুষটির সাহায্যে গন্ধর্ব ভর্তি হলেন লঙ্‌ সাহেবের অবৈতনিক স্কুলে। এবং এই স্কুলে ভর্তি হওয়ার সময় তিনি পরিত্যাগ করলেন গন্ধর্বনারায়ণকে, আর সেইদিন থেকে তিনি পরিচিত হলেন দীনবন্ধু মিত্র নামে। এরপর থেকে তাঁকে কখনও পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি। এই অবৈতনিক বিদ্যালয় থেকে বেরিয়ে তিনি ভর্তি হলেন কলুটোলা ব্রাঞ্চ স্কুলে (হেয়ার)। ১৮৫০ সালে এখানকার শেষ পরীক্ষায় বৃত্তি নিয়ে পাশ করে ভর্তি হন হিন্দু কলেজে। সেখানেও পেলেন অভাবনীয় সাফল্য। প্রতিটি পরীক্ষায় তিনি পাশ করেছেন বৃত্তি নিয়ে। অথচ কলেজের শেষ পরীক্ষায় না বসে তিনি ১৮৫৫ সালে চাকরি নিয়ে চলে গেলেন পাটনায়। একশো পঞ্চাশ টাকা বেতনে তিনি যোগ দিলেন পাটনার পোস্টমাস্টারের পদে। এখানেও ভাগ্যদেবী সহায় হলেন তাঁর। অল্পদিনের মধ্যে তিনি পেলেন প্রোমোশন। দীনবন্ধু মিত্র তখন পোস্টাল ইনস্পেক্টর। লুসাই-এর যুদ্ধ তাঁর জীবনে আবার এনে দিল আর এক সম্মান। ডাক ব্যবস্থার তদারকির কাজ সুচারু রূপে পালন করার জন্য সরকারের তরফ থেকে তিনি পেলেন রায়বাহাদুর উপাধি।
হিন্দু কলেজে পড়াকালীন তাঁর সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল ঈশ্বর গুপ্তের। এই মানুষটির সংস্পর্শে এসে দীনবন্ধু লিখতে শুরু করলেন কবিতা। সেইসময়েই তাঁর লেখা কবিতা তৎকালীন ‘ সংবাদ প্রভাকর’, ‘সাধুরঞ্জন’ প্রভৃতি পত্রিকায় নিয়মিত প্রকাশিত হতো।
কর্মের সুবাদে দীনবন্ধু মিত্রকে প্রচুর জায়গায় ঘুরতে হয়েছি, পরিচয় ও বন্ধুত্ব হয়েছে অসংখ্য মানুষের সঙ্গে। পরবর্তী কালে নিজের লেখার চরিত্র সৃষ্টির সময় সেই স্মৃতি এবং অভিজ্ঞতাকে খুব সুন্দর ভাবে তিনি কাজে লাগিয়েছেন। এই প্রসঙ্গে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় একবার বলেছিলেন,‘ দীনবন্ধু রচিত অনেক নাটক প্রকৃত ঘটনাভিত্তিক এবং অনেক চরিত্র তৎকালীন জীবিত ব্যক্তিকে লক্ষ্য করে রচিত।’
সেইসময় নীলকর সাহেবদের অত্যাচারে জর্জরিত সমগ্র দেশ। সেই নীলকর সাহেবদের অবর্ণনীয় অত্যাচার ব্যথিত ও মর্মাহত করত দীনবন্ধু মিত্রকে। তাঁর কলম একদিন গর্জে উঠল। সৃষ্টি হল এক অমর রচনা। ১৮৬০ সালে ঢাকা থেকে প্রকাশিত হল বিখ্যাত ও তাঁর শ্রেষ্ঠ নাটক ‘নীলদর্পণ’। তবে সেটি দীনবন্ধু মিত্রের নামে নয়,এই নাটকটি প্রথম প্রকাশিত হয় ‘কস্যচিৎ প্রথমস্য’ ছদ্মনামে।
নাটকটি প্রকাশিত হওয়ার পরে পরেই তা বহুভাবে ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। বাংলা কোনও নাটক যা প্রথম ইংরেজিত অনুবাদ হয়েছিল। অনুবাদ করিছেলেন স্বয়ং মাইকেল মধুসূদন দত্ত। তবে অনেকে বলেন এই নাটকটি মধুসূদন নয়, অন্য কেউ করেছিলেন। থাক সেকথা, তবে এই নাটকটির ইংরেজি অনুবাদ ‘Nil Durpan, or The Indigo Planting Mirror ’ নামে প্রকাশ করেছিলেন রেভারেন্ড জেমস লঙ। এই অনুবাদ প্রকাশিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দেশে প্রবল উত্তেজনার সৃষ্টি হয় এবং জেমস লঙের জরিমানা ও কারাদণ্ড হয়। জরিমানার টাকা আদালতেই দিয়ে দেন কালীপ্রসন্ন সিংহ।
প্রথম জীবনে দীনবন্ধু মিত্র ভূত-প্রেতে বিন্দুমাত্র বিশ্বাস করতেন না। এসব বাজে ব্যাপার বলে উড়িয়ে দিতেন। কিন্তু একটু বয়স বাড়ার পরে, তখন তিনি বসবাস করেন যশোরে, সেইসময় তাঁর মনে একটা প্রশ্ন হঠাৎই উদিত হল। একটা জলজ্যান্ত মানুষ মারা গেলেন, তারপর! ছবি ছাড়া এই পৃথিবীতে তাঁর কী আর কোনও অস্তিত্ব থাকে না। তাহলে যে আত্মার কথা বলা হয়, যার বিনাশ নেই, সেই আত্মা কী পরজগতে বর্তমান থাকেন? এই চিন্তা তাঁকে অহরহ পীড়া দিতে শুরু করল। সেইসময় মহাত্মা শিশিরকুমার ঘোষ যশোরেই অবস্থান করছেন। দীনবন্ধু মিত্রের সঙ্গে তাঁর পূর্ব পরিচয় ছিল। সেইসময় মহাত্মা নিয়মিত প্রেতচর্চা করেন। দীনবন্ধু তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করলেন। শিশিরকুমার তাঁকে সাদরে তাঁদের দলে টেনে নিলেন। এই দলে তখন মহাত্মা ছাড়াও রয়েছেন বঙ্কিমচন্দ্রের অগ্রজ সঞ্জীববচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, অবসরপ্রাপ্ত সাব জজ গিরিশচন্দ্র ঘোষ, পণ্ডিত শ্রীশচন্দ্র বিদ্যারত্ন প্রমুখ খ্যাতিমান মানুষজন। আর এই প্রেতাত্মা নামিয়ে আনার খেলায় যোগ দিয়ে একবার মারাত্মক বিপদে পড়েছিলেন স্বয়ং
দীনবন্ধু মিত্র। (ক্রমশ) 
19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।  
বিশদ

09th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
দেবী ত্রিপুরমালিনী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-১৪

এবার বলি দেবী ত্রিপুরমালিনীর কথা। পীঠ নির্ণয় তন্ত্রে আছে ‘ভীষণা ভৈরবস্তত্র দেবী ত্রিপুরমালিনী’। পাঞ্জাব প্রদেশে এই সতীপীঠ জলন্ধর পীঠ নামে খ্যাত। কিন্তু এই পীঠ সম্বন্ধে নানারকম বিভ্রান্তিকর তথ্য পাওয়ার কারণে এর সঠিক অবস্থান কিছুতেই নির্ণয় করতে পারিনি।  বিশদ

09th  June, 2019
দাদা, কেমন আছ?
 অমর মিত্র

দাদা, কেমন আছ?
কে বলছ? বীরেন জিজ্ঞেস করে।
দাদা, আমি অনুপ।
কোন অনুপ?
গলার স্বরে বুঝতে পারছ না, বেলঘরিয়ার অনুপ।
ও, মিত্রা সিনেমার অনুপ? বীরেন চিনতে পারে।
 
বিশদ

09th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।
বিশদ

02nd  June, 2019
পুন্য ভূমির
পুন্য ধুলোয়
কালকার কালিকা দেবী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

কালকার কালিকা দেবী দর্শনে কোনও দুর্গম পন্থার পথিক হতে হবে না। কলকাতা থেকে কালকায় যাওয়ার একমাত্র ট্রেন দিল্লি কালকা মেল। এছাড়াও আম্বালা ক্যান্ট থেকে কালকাগামী বাসে কালকায় আসা যায়। তবে নয়নাদেবীর যাত্রীদের উচিত ফেরার পথে চণ্ডীগড়ে এসে কালকায় যাওয়া। চণ্ডীগড় থেকে কালকার দূরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার।
বিশদ

26th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 দীনবন্ধু মিত্র সেইসময় কর্মসূত্রে যশোরে বসবাস করেন। তাঁর বাড়ির খুব কাছেই এক কুলীন বৃদ্ধের বাড়ি। সদ্য সেই বৃদ্ধের তরুণী স্ত্রী কয়েকদিনের জ্বরে ভুগে গত হয়েছেন। তাঁদের একটি আট ন-বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে। স্ত্রী রোগ শয্যায় শুয়ে বৃদ্ধ স্বামীর দুটি হাত ধরে অনুরোধ করে বলেছিলেন, তুমি খুকির মুখ চেয়ে আর বিয়ে করো না।
বিশদ

26th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

নয়নাদেবী, পর্ব-১২

শিবালিক পর্বতমালার উত্তমশৃঙ্গে রমণীয় পরিবেশে নয়নাদেবীর অধিষ্ঠান। নয়নাদেবীতে সতীর দুটি নয়নই পতিত হয়েছিল। কিন্তু কোথায় সেই স্থান? সচরাচর কোনও যাত্রীরও যাতায়াত নেই সেখানে।  
বিশদ

19th  May, 2019
ব্যাডমিন্টন
মণিদীপ রায় 

সাড়ে আটটার লোকালটা যদি টাইমে আসে তাহলে নির্ঘাত মিস। কোনদিনই অবশ্য আসে না, এটুকুই যা ভরসা। প্লেটে একখানা আস্ত পরোটা, হাতে মেরেকেটে আর পাঁচটা মিনিট। অপর্ণা চায়ের কাপটা আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, ‘এতো দামি গাড়িটা কিনলে বসিয়ে রাখার জন্যে?’ অপর্ণা বেছে বেছে ঠিক এই সময়টাই বের করে তার দাবি দাওয়া পেশ করার জন্য। 
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১১

‘নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী’— সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অসমাপ্ত এক কাহিনী। এই লেখাটি তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। লেখাটি শুরু করে বেশ কিছুটা এগবার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।  
বিশদ

12th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

চিন্তাপূর্ণী দেবী, পর্ব-১১

গাড়োয়াল হিমালয় ও সংলগ্ন হিমাচল প্রদেশে চিন্তাপূর্ণী দেবীর মান্যতা খুব। কেননা ইনিও নয় দেবীর এক অন্যতমা মহাদেবী। জ্বালামুখী ও কাংড়ার খুব কাছেই চিন্তাপূর্ণী দেবীর স্থান। নগরকোট কাংড়া থেকে চিন্তাপূর্ণীর দূরত্ব ৫০ কিমির মতো।  
বিশদ

12th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১০
ফেরার পথে আর হেঁটে নয়, গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরে এলেন দুই বন্ধু। তারপর নিস্তেজ নার্ভকে সতেজ করার জন্য দু কাপ গরম পানীয় নিয়ে তাঁরা মুখোমুখি বসলেন। তখনও তাঁদের ঘোর পুরোপুরি কাটেনি।  
বিশদ

05th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জ্বালামুখী, পর্ব-১০

হিঙ্গুলায়া মহাস্থানং জ্বালা মুখ্যাস্তথৈব চ। একান্ন সতীপীঠের অন্তর্গত এই জ্বালামুখীতে আমি প্রথম গিয়েছিলাম তেইশ বছর বয়সে। তারপর তো বিভিন্ন সময়ে কয়েকবার।
এ যাত্রায় কাংড়া দুর্গ দেখার পর এখানে রাত্রিবাস না করে বাসস্ট্যান্ডে এসে পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে পৌঁছলাম।
বিশদ

05th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়


পরবর্তী ডাকেই শিশিরকুমার তাঁর প্রাণাধিক প্রিয় পুত্র পয়সকান্তির ছবি বন্ধুকে পাঠিয়ে দিলেন। সেই ছবির সঙ্গে তিনি একটা চিঠিও পাঠালেন। তিনি তাঁর বন্ধুকে লিখেছিলেন, আপনার কথামতো আমি ছবিটা পাঠালাম। 
বিশদ

28th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

নগরকোট কাংড়া, পর্ব-৯
চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বর থেকে এবারের দর্শন নগরকোট কাংড়ায়। পথের দূরত্ব মাত্র পঁচিশ কিমি। এ পথে আমি বেশ কয়েকবার এসেছি। প্রথম এসেছি ১৯৬৪ সালে। আমার রাত্রিবাসের স্থল আরও পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে। 
বিশদ

28th  April, 2019
একনজরে
 লাহোর, ১১ জুন (পিটিআই): ভারতের আবেদনে সাড়া দিল পাকিস্তান। কিরঘিজস্তানে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) শীর্ষ বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানের আকাশপথ ব্যবহার করতে পারবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিমান। ‘নৈতিক দিকটি’ মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানাল ইমরান খানের ...

সংবাদদাতা, ময়নাগুড়ি: জলপাইগুড়ি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা মৎস্য চাষিদের তেলাপিয়া মাছের চাষ থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন। কিন্তু কেন বিজ্ঞানীরা এই মাছের চাষ থেকে চাষিদের বিরত থাকতে বলছেন?  ...

 পবিত্র ত্রিবেদি, কলকাতা: বর্ষায় জল জমার দুর্ভোগ থেকে এবারও রেহাই মিলছে না বিধাননগর পুরসভা এলাকার বিভিন্ন জায়গার বাসিন্দাদের। সল্টলেকে জল না জমলেও বিধাননগর পুরসভার বাকি অংশে এই সমস্যা এলাকাবাসীর যন্ত্রণার কারণ হয়। ...

বিএনএ, বাঁকুড়া: এনআরএসের ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেল থেকে কর্মবিরতি শুরু করলেন বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা। এদিন সকাল থেকে হাসপাতালের পরিষেবা স্বাভাবিক থাকলেও ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,
১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,
১৯৫৭- পাকিস্তানের ক্রিকেটার জাভেদ মিঁয়াদাদের জন্ম,
২০০৩- মার্কিন অভিনেতা গ্রেগরি পেকের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৬৯ টাকা ৭০.৩৮ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৫৮ টাকা ৮৯.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.২১ টাকা ৮০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৯১৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,২৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৬,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৬,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৩/৫০ সন্ধ্যা ৬/২৭। হস্তা ১৭/১৯ দিবা ১১/৫১। সূ উ ৪/৫৫/২০, অ ৬/১৭/৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/১০ মধ্যে পুনঃ ১/৪৯ গতে ৫/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৯/৫০ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ১/১২ মধ্যে, বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৫/৫৪/৩৯ রাত্রি ৭/১৭/২৫। হস্তানক্ষত্র ২০/৪৩/৩৩ দিবা ১/১২/৫৮, সূ উ ৪/৫৫/৩৩, অ ৬/১৮/৫১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে, বারবেলা ১১/৩৭/১২ গতে ১/১৭/৩৭ মধ্যে, কালবেলা ৮/১৬/২২ গতে ৯/৫৬/৪৭ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬/২৩ গতে ৩/৩৫/৫৭ মধ্যে। 
৮ শওয়াল 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। বৃষ: ভ্রমণ যোগ আছে। মিথুন: প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকে দিনে 
বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,১৯৫৭- পাকিস্তানের ...বিশদ

07:03:20 PM

বিশ্বকাপ: ৪১ রানে পাকিস্তানকে হারাল অস্ট্রেলিয়া 

10:35:44 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ২৩০/৭(৪০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮) 

10:03:16 PM

 বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১৬০/৬(৩০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

09:20:41 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১১০/২(২০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

08:34:26 PM