Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

চিন্তাপূর্ণী দেবী, পর্ব-১১

গাড়োয়াল হিমালয় ও সংলগ্ন হিমাচল প্রদেশে চিন্তাপূর্ণী দেবীর মান্যতা খুব। কেননা ইনিও নয় দেবীর এক অন্যতমা মহাদেবী। জ্বালামুখী ও কাংড়ার খুব কাছেই চিন্তাপূর্ণী দেবীর স্থান। নগরকোট কাংড়া থেকে চিন্তাপূর্ণীর দূরত্ব ৫০ কিমির মতো। জ্বালামুখী থেকে দূরত্ব ৩৪ কিমি। একান্ন মহাপীঠের অন্তর্গত এই পুণ্যক্ষেত্রে সতীর দক্ষিণ-চরণের কিছু অংশ পতিত হয়েছিল। কথিত আছে— সতী এখানেই ছিন্নমস্তা হয়ে তাঁর দশমহাবিদ্যা রূপ মহাদেবকে দেখিয়েছিলেন। তাই এই ক্ষেত্রের মান্যতা এখানে সর্বাধিক।
আমি বেশ কয়েকবার নানা তীর্থ পরিভ্রমণকালে জ্বালামুখী ও কাংড়াতে এলেও চিন্তাপূর্ণীতে কিন্তু একবারই গিয়েছি।
জ্বালামুখী বাসস্ট্যান্ড থেকে চিন্তাপূর্ণীর ঘন ঘন বাস ছাড়ে। পথের দূরত্ব আগেই বলেছি। ঘন জঙ্গলের মধ্য দিয়েই পথ। বাণগঙ্গার সেতু পার হয়ে একের পর এক ঘাট অতিক্রম করে ঘণ্টাখানেকের মধ্যেই পৌঁছনো যায় চিন্তাপূর্ণীতে। উচ্চতা ৩ হাজার ৯০০ ফুট।
বাসস্ট্যান্ডের পিছন দিক দিয়েই মন্দির মার্গ। পথ শেষ হয়েছে পর্বতের উচ্চশিখরে। প্রায় এক কিমির মতো হেঁটে উঠতে হবে পাহাড়চূড়ায়। জনবহুল পথ। পথের দু’পাশে অজস্র হোটেল, লজ ও উন্নতমানের ধর্মশালা। ভক্ত তীর্থযাত্রীরা মনস্কামনায় অথবা মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হওয়ার আনন্দে দলে দলে পুজো দিতে যান। কেউ পূজার ডালি নিয়ে, কেউ বাজনাবাদ্যি বাজিয়ে নৃত্যগীত সহকারে যান দেবীর মন্দিরে। জ্বালামুখীর চেয়েও অনেক বেশি ভক্তের সমাগম হয় এখানে।
চিন্তাপূর্ণী হল উনা জেলার অন্তর্গত। প্রতি বাসন্তী ও শারদ নবরাত্রে এত যাত্রীর সমাগম হয় এখানে যে, তখন দর্শন করাও দীর্ঘ সময়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়। তাছাড়া শ্রাবণ মাসের শুক্লপক্ষেও বিরাট এক মেলা বসে।
কোনওরকম মানতের ব্যাপার না থাকলে চিন্তাপূর্ণী দর্শন জ্বালামুখী থেকেই সেরে নেওয়া উচিত। পাহাড়ের মাথায় অনেকখানি প্রশস্ত ও ঘেরা জায়গার মধ্যে একটি সুপ্রাচীন কল্পবৃক্ষকে কেন্দ্র করে এখানকার মন্দিরের অবস্থান। দেবী এখানে ছিন্নমস্তা। এখানেই মহাদেবকে তাঁর মহাশক্তির প্রদর্শন করিয়ে ছিলেন। ছিন্নমস্তা হয়ে তিনি চিন্তাপূর্ণী দেবী, বৈষ্ণোদেবীর মতোই পিণ্ডিরূপা।
সুরম্য ছোট্ট এই দেবীর মন্দির ঘিরে বহু যাত্রীর ঢল। তাই অসময়েও লাইনে দাঁড়িয়ে পুজো দিতে হয়। পিণ্ডিরূপা দেবীকে দর্শন করে অন্যদের মতো আমি ধন্য হলাম। ভক্তদের দানে দেবীর মস্তকে সোনা-রূপার বেশ কয়েকটি ছোট-বড় ছাতা। শুধু তাই নয়, মন্দিরগাত্র থেকে চূড়াটি পর্যন্ত সবই স্বর্ণময়। আসলে এই দেবী সবার মনস্কামনা পূর্ণ করেন বলেই ভক্তদের দানে এত বৈভব।
ধৌলাধারের ঘন তুষারাবৃত পর্বতমালার একদিকে এই দেবীপীঠ, অন্যদিকে অনবদ্য পরিবেশে প্রসাদ গ্রহণ ও বিতরণের পালা দেখে নিজেকে যেন আর ঠিক রাখা যায় না। এরই মধ্যস্থলে যে কল্পবৃক্ষ তাকে ঘিরেই শত শত যাত্রীর উন্মাদনা। সুপ্রাচীন সেই গাছটি এখন আর নেই। তার গুঁড়িটি অবশিষ্ট মাত্র। তারই গা থেকে যে সব ডালপালা। তাতেই কামনা পূরণের আশায় চুনোরি বাঁধার সে কী ধুম।
এই দেবী এখানে কীভাবে প্রকট হলেন সে নিয়ে একটি প্রচলকথা আছে—
বহুকাল আগে মাইদাস নামে দেবী চণ্ডিকার এক পরম ভক্ত এই স্থানটি আবিষ্কার করেন। মাইদাস তাঁর ব্যবসায়ী পিতার কাজে মন দিতেন না বলে একবার তিনি গৃহ হতে বিতাড়িত হন। মাইদাস তখন শাসনমুক্ত হয়ে পরম নিশ্চিন্তে এই পার্বত্য প্রদেশের গভীর বনাঞ্চলে গিয়ে অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে দেবীর আরাধনা করতে থাকেন। মাইদাস যেখানে বনমধ্যে বটবৃক্ষমূলে আশ্রয় নিয়েছিলেন সেই জায়গার নাম ছপরোহ। বিশ্রামকালে এখানেই তিনি ঘুমের মধ্যে স্বপ্ন দেখলেন এক দিব্যজ্যোতিসম্পন্না কন্যা তাঁকে বলছেন, ‘ভক্ত মাইদাস! তুমি এখানে থেকেই আমার সাধনা করো, এতেই তোমার ভালো হবে।’
স্বপ্নভঙ্গে কাউকেই তিনি দেখতে না পেয়ে বারে বারে দেবীর ধ্যান ও আরাধনা করতে লাগলেন।
দেবী তখন চতুর্ভুজা সিংহবাহিনী মূর্তিতে দর্শন দিলেন মাইদাসকে। বললেন, ‘পুরাকালে আমি এই স্থানেই দেবাদিদেবকে আমার ছিন্নমস্তা রূপ দেখিয়েছিলাম। এই বটবৃক্ষতলেই আমার স্থিতি। আমি ছিন্নমস্তা হলেও সকলের চিন্তা দূর করার জন্য চিন্তাপূর্ণী নামেই এখানে প্রসিদ্ধ হব।’ তারপর আরও বললেন, ‘এই স্থান থেকে একটু নীচে একটি বড় পাথর দেখতে পাবে। সেই পাথর সরালেই সুপেয় জল পাবে। ওই জলেই আমার পূজা ও তোমার তৃষ্ণা দূর হবে।’
মাইদাস সেই নির্দেশ মতোই দেবীর পীঠকে জাগ্রত করতে লাগলেন।
পরবর্তীকালে দেবীর মহিমায় এই স্থান এক মহান তীর্থে পরিণত হল। গড়ে উঠল মন্দির। অগণিত ভক্ত সমাগমে পাহাড় ও বনতল এখন জমজমাট। দেবীর নির্দেশে মাইদাস যে বড় পাথরটিকে উৎখাত করে জলের প্রবাহ ঘটিয়ে ছিলেন সেটি পরবর্তীকালে চিন্তাপূর্ণীর মন্দিরে নিয়ে এসে রাখা হয়েছে। এই পাথরটিরও এখন নিয়মিত পূজা হয়। এখান থেকে বেশ কয়েকটি সিঁড়ি অতিক্রম করে একটু নীচে নেমে সেই জলাশয়ের অমৃতবারিও স্পর্শ করেন তীর্থযাত্রীরা। এই জলেই দেবীর অভিষেক হয়। জলাশয়ের স্থানটি এখন অনেক প্রশস্ত। ধনী শেঠরা দেবীর স্বপ্নাদেশে, কেউ কেউ মনোবাঞ্ছা পূর্ণ হওয়ার আনন্দে এটিকে বড় তালাও বা কুণ্ডের চেহারা দিয়ে চারদিক সুন্দরভাবে বাঁধিয়ে দিয়েছেন। কাংড়া বা জ্বালামুখী তীর্থপথে চিন্তাপূর্ণী তাই এক অনবদ্য দেবীস্থান।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
12th  May, 2019
মেট্রোর দুপুর

সিঁড়ির শেষ ধাপে পৌঁছে দাঁড়িয়ে পড়ল দীপন। কারণ দুটো— এক, এতগুলো সিঁড়ি লাফিয়ে লাফিয়ে উঠে একটু না দাঁড়ালে আর পারা যাচ্ছিল না। দুই, সামনে মধ্য দুপুরের কলকাতা বৈশাখের রোদে ঝলসাচ্ছে। পা রাখার আগে এটাই শেষ সুযোগ। পকেট থেকে সেলফোনটা বের করল। বসে পড়ল মেট্রোর সিঁড়িতে। চোখ রাখল স্ক্রিনে। 
বিশদ

21st  April, 2024
অথ দাম্পত্যচরিতম
সোমজা দাস

যে লোকটা ফুলকুল্লি স্টেশনের লাগোয়া বিন্তিমাসির চায়ের দোকানে প্রতি সপ্তাহের মঙ্গল আর শুক্কুরবার বেলা এগারোটা থেকে সাড়ে বারোটা অবধি বসে থাকে, ওই যে যার মাথায় খড়খড়ে মরচে রঙের চুল, গালে চটামটা লালচে দাড়ি, উদাস চোখ, তার কথা বলছি। সে-ই দশানন দাস।    বিশদ

07th  April, 2024
ছোট গল্প: বন্ধনহীন গ্রন্থি
বিতস্তা ঘোষাল

—অনেকদিন তোমার পোস্ট আমার অ্যাকাউন্টে দেখাচ্ছে না। আজ একজন বললেন, তোমার হ্যাজব্যান্ড চলে গেলেন। তিনি তোমার পেজ শেয়ারও করলেন। আমি জানতাম না অনিকেত তোমার স্বামী। ওঁর সঙ্গে বহুদিন আগে আমার দেখা হয়েছিল। বিশদ

31st  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: দারা শিকোহের গ্রন্থাগার
সমৃদ্ধ দত্ত

রামায়ণকে বুঝতে হলে, হিন্দু শাস্ত্রের অন্তর্নিহিত দর্শনকে আত্মস্থ করতে হলে, যোগ বশিষ্ট পাঠ করা দরকার। আর শুধু পাঠ করা নয়, প্রজাদের মধ্যেও ছড়িয়ে দেওয়া হবে। সম্রাট শাহজাহানের জ্যেষ্ঠ পুত্র দারা শিকোহকে একথা বলেছিলেন দরবারের অন্যতম হিন্দু পণ্ডিত চন্দ্রভান ব্রাহ্মণ। বিশদ

31st  March, 2024
অতীতের আয়না: হারিয়ে যাওয়া হাড়গিলে পাখি
অমিতাভ পুরকায়স্থ

নিউ মার্কেটের পূর্ব ও পশ্চিম গেটের একটু উপরের দিকে সবুজ বৃত্তাকার জায়গাটার দিকে কখনও নজর করেছেন? খেয়াল করলে দেখবেন একটি এমব্লেম বা প্রতীক। কলকাতা পৌরসংস্থার এই মোহরচিহ্ন শহরের প্রতীক হিসেবেও ব্যবহৃত হতো। বিশদ

31st  March, 2024
সম্পর্ক
অর্পিতা সরকার

 

ওদের তিনতলা বাড়ি, বাবা সরকারি চাকুরে। সুস্মিতা ওর বাবা-মায়ের একমাত্র সন্তান। তারপরেও বাবার সাধারণ জীবনযাত্রার কারণেই স্কুল-কলেজে কখনও সেভাবে গর্ব করতে পারেনি সুস্মিতা। ওর বাবার মুখে একটাই কথা, ‘নিজে ইনকাম করো, তারপর বুঝবে রোজগার করতে কত কষ্ট করতে হয়। বিশদ

24th  March, 2024
তবু যেতে হয়

—কাজটা তালে ছেড়েই দিলি সুবি!
সুবি উত্তর দেয় না। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে থাকে সে। লাঙলপোতা গ্রামের ছোট্ট বাড়ির মাটির বারান্দার এক কোণে দাঁড়িয়ে পায়ের উপর পা ঘষে সুবিনয়। এ তার দীর্ঘ দিনের অভ্যেস। ঘরের ভিতরে তার শয্যাশায়ী মা অলকা। শুয়ে শুয়েই সান্ত্বনা দেন।
বিশদ

17th  March, 2024
গুরুদ্বার সিস গঞ্জ

দিল্লি দেখতে এসে চাঁদনী চক যাওয়া হবে না? তা কীভাবে হয়? অতএব দেশ ও বিদেশের পর্যটকদের অত্যন্ত প্রিয় ভ্রমণস্থল চাঁদনী চক।
বিশদ

17th  March, 2024
দেখা যায় না, শোনা যায় পুতুল বাড়ি
 

আকর্ষণ, বিতর্ক, কৌতূহলের চিরন্তন কেন্দ্রবিন্দু অলৌকিক দুনিয়া। বিশ্বাসী-অবিশ্বাসী দুই শিবিরেরই এব্যাপারে আগ্রহ ষোলোআনা। তাই ভৌতিক সাহিত্য হোক বা সিনেমা, বাজারে কাটতি বরাবরই বেশি।
বিশদ

17th  March, 2024
প্রস্থান
দীপারুণ ভট্টাচার্য

শববাহী গাড়িটা গেটের ভিতর ঢুকতেই অরুণবাবু চারপাশটা দেখলেন। বেঞ্চে পাশাপাশি বসে আছে তার ছেলে নীলাঞ্জন আর বউমা সুতপা। নীলাঞ্জন বড় চাকরি করে। সে ফোন পেয়েছিল অফিসে যাওয়ার পর। সুতপাকে বলেছিল, ‘বেরতে একটু সময় লাগবে। বিশদ

10th  March, 2024
গুপ্ত রাজধানী: জাহান আরার সমাধি
সমৃদ্ধ দত্ত

নভরোজ পরব চলছে। আগ্রা জুড়ে উৎসবের উচ্ছ্বাস। এখন ১৬৪৪। বাদশাহ শাহজাহানের আগ্রা দুর্গে সবথেকে বেশি উজ্জ্বল আয়োজন। স্বাভাবিক। প্রতি বছর নভরোজের সময় আগ্রা দুর্গ এভাবেই সেজে ওঠে। সম্রাটের পুত্রকন্যারা এই সময়টায় পরস্পরের সঙ্গে মিলিত হন। বিশদ

10th  March, 2024
অতীতের আয়না: বাঙালির সার্কাস
অমিতাভ পুরকায়স্থ

১৯২০ সালের ২০ মে। নিজের ‘গ্রেট বেঙ্গল সার্কাস’ নিয়ে সিঙ্গাপুরে ট্যুরে গিয়ে জন্ডিস হয়ে মারা গেলেন প্রিয়নাথ বসু। শুধু উপমহাদেশের সার্কাসের জন্য আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি ও উৎকর্ষের নতুন মানদণ্ড ছাড়াও, বিনোদন শিল্প হিসেবে সার্কাসকে দৃঢ় ভিত দিয়ে গেলেন তিনি। বিশদ

10th  March, 2024
ভোগ
শুচিস্মিতা  দেব

পুতুলকে সদ্যই নিমতিতা থেকে ‘রায়চৌধুরী ভিলা’তে এনেছে তার পিসি সবিতা। সবিতা এই পরিবারের বহু দিনের থাকা-খাওয়ার মাসি। টিভি সিরিয়ালের মতো প্রকাণ্ড বাড়িখানা দেখে পেরথমেই ভেবলেছে পুতুল। ফুটবল মাঠের মতো বৈঠকখানা। বিশদ

03rd  March, 2024
রুপোর চাকু

আলমারিটা খুলতেই দাদার চোখ চলে গিয়েছিল। উপরের তাকে জামা কাপড়ের পাশে খালি জায়গায় শোয়ানো ছিল। বাজপাখির চোখ দাদার।
বিশদ

25th  February, 2024
একনজরে
আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন উপাচার্য হলেন নাইমা খাতুন। ১২৩ বছরের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মহিলা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যর চেয়ারে বসলেন। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদি মুর্মুর অনুমোদনের পরই ...

বিজেপি সহ তামাম বিরোধীদের কোণঠাসা করতে পুরোপুরি কর্পোরেট ধাঁচে প্রচার পরিকল্পনা সাজিয়েছে তৃণমূল। জনসংযোগই হোক বা তারকা প্রচারককে নিয়ে প্রার্থীর বর্ণাঢ্য রোড শো—সবেতেই থাকছে সেই ...

বাড়ি ফেরার পথে এক ব্যক্তিকে পথ আটকে হাঁসুয়া দিয়ে কোপানোর অভিযোগ উঠেছে। সোমবার রাত ৯টা নাগাদ চাঁচল থানার গোয়ালপাড়া এলাকার ...

কেউ আছেন পাঁচ বছর, কেউ বা দশ। তাঁরা প্রত্যেকেই বারুইপুরের ‘আপনজন’ হোমের আবাসিক। প্রত্যেকেই প্রবীণ নাগরিক। তাঁদের অনেকেই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস 
১০৬১: ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়
১২৭১ : মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন
১৯২৬:  যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার
১৯৪২: মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যু
১৯৪৫ :সোভিয়েত সেনাবাহিনী  বার্লিনে প্রবেশ করে
১৯৫৬: লোকশিল্পী তিজ্জনবাইয়ের জন্ম
১৯৭২: চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের মৃত্যু
১৯৭৩: ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকারের জন্ম
১৯৮৭: বরুণ ধাওয়ানের জন্ম
২০১১: ধর্মগুরু শ্রীসত্য সাঁইবাবার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯০ টাকা ৮৩.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০১.৮৯ টাকা ১০৪.৫০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৯ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। পূর্ণিমা ০/১৫ প্রাতঃ ৫/১৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪৬/৩০ রাত্রি ১২/৪১। সূর্যোদয় ৫/১৩/০, সূর্যাস্ত ৫/৫৬/৩৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৩ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। 
১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/১। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৫/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৫ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৫ গতে ৩/৪৯ মধ্যে। 
১৪ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
বক্তৃতা দিতে দিতে জ্ঞান হারালেন নীতিন গাদকারি
নির্বাচনী জনসভায় বক্তৃতা দিতে দিতে আচমকাই জ্ঞান হারালেন কেন্দ্রীয় সড়ক ...বিশদ

04:41:33 PM

দেবাংশুর প্রচারে উত্তেজনা
নন্দীগ্রামের ভেকুটিয়ায় তমলুক লোকসভার তৃণমূল প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্যের প্রচারের সময় ...বিশদ

04:28:51 PM

বর্ধমান পূর্ব ও বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে জনসভায় তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

04:08:00 PM

২৮ এপ্রিল, রবিবার অবধি রাজ্যে বজায় থাকবে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি, জানাল আবহাওয়া দপ্তর

03:45:13 PM

বহরমপুরে জেলাশাসকের দপ্তরে মনোনয়ন জমা দিলেন কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী

03:03:21 PM

এই নির্বাচনে বিজেপি জিতলে আর দেশে নির্বাচন হবে না: মমতা

02:49:42 PM