Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জ্বালামুখী, পর্ব-১০

হিঙ্গুলায়া মহাস্থানং জ্বালা মুখ্যাস্তথৈব চ। একান্ন সতীপীঠের অন্তর্গত এই জ্বালামুখীতে আমি প্রথম গিয়েছিলাম তেইশ বছর বয়সে। তারপর তো বিভিন্ন সময়ে কয়েকবার।
এ যাত্রায় কাংড়া দুর্গ দেখার পর এখানে রাত্রিবাস না করে বাসস্ট্যান্ডে এসে পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে পৌঁছলাম।
পথের মহাপ্রস্থানের ফলে আগেকার সেইসব পথ যেন অচেনা মনে হতে লাগল। প্রথমবার মন্দির সংলগ্ন একটি ধর্মশালায় উঠেছিলাম। তারপর যখন যেখানে সুযোগ পেয়েছি, তখন সেখানেই। এই পুণ্যতীর্থ দর্শনে কেউ এলে এখানে কোনও থাকার জায়গার অভাব হবে না। কেননা জ্বালামুখী এখন ধর্মশালা নগরী।
মন্দিরের পথ ধরে সামান্য এগতেই পাহাড়ের গা থেকে ঝরে পড়া ঝর্ণার জলে একটি কুণ্ড নজরে আসে। যাত্রীরা এখানে স্নান দান করেন। নাম সূর্যকুণ্ড। এর একপাশে নারায়ণের একটি চরণচিহ্নও আছে। তার পরেই মায়ের মন্দির। মন্দিরের চূড়ায় সোনার কলসে একটি সোনার পতাকা লাগানো আছে। এটি পাঞ্জাবকেশরী মহারাজা রঞ্জিত সিংহের অবদান। ১৮১৫ খ্রিস্টাব্দে তিনি এই মন্দির নির্মাণ করিয়েছিলেন। শুধু তাই নয়, তাঁর সুযোগ্য পুত্র খড়্গ সিংহ এই মন্দিরের দরজা চৌকাঠ প্রভৃতি রুপো দিয়ে মুড়ে দিয়েছিলেন। সেই রুপোর নকশার কাজ এমনই শিল্পমণ্ডিত যে তদানীন্তন ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জ সেই দরজার কারুকার্যের নমুনা তৈরি করিয়ে নিয়ে যান।
দরজা পার হয়ে ভিতরে ঢুকলেই মুখ্য জ্যোতিদর্শন। পাহাড়ের দেওয়ালে রৌপ্য নির্মিত কুলুঙ্গিতে প্রজ্বলিত অগ্নিশিখাই দেবীর কল্পরূপ। অনির্বাণ এই শিখার মধ্যে দুটি অগ্নিশিখাই বেশি প্রকট। অগ্নিশিখা দুটি নীলাভ। কখনও লেলিহান শিখায় লকলকিয়ে দীপ্ত হয় কখনও বা ক্ষীণ। এর মধ্যে বড় অগ্নিশিখাকেই মুখ্য জ্যোতি বলা হয়। উনি পূর্ণব্রহ্মজ্যোতি মুক্তি-প্রদায়িনী মহাকালীর প্রতীক। অন্যটির নাম অন্নপূর্ণা। ইনি ভাণ্ডার পরিপূর্ণ করেন। এ ছাড়াও দেওয়ালের বিভিন্ন ফাটল থেকে নবদুর্গার প্রতীক হিসেবে আরও সাতটি অগ্নিশিখা প্রজ্বলিত আছে। মুখ্য জ্যোতিসহ মোট নয়টি। এই সাতটি অগ্নিশিখাকে বলা হয় সপ্তমাতৃকা। যেমন শত্রু বিনাশের দেবী হলেন চণ্ডিকা। সর্বব্যাধি দূরীকরণের দেবী হলেন হিংলাজ মাতা। শোক ও দুঃখ বিনাশের জন্য বিন্ধ্যবাসিনী। ধনধান্যে পূর্ণতার দেবী মহালক্ষ্মী। বিদ্যাদাত্রী দেবী হলেন মহাসরস্বতী। সন্তান সুখ-প্রদায়িনী দেবী হলেন অম্বিকা আর আয়ু ও সুখদাত্রী হলেন অঞ্জনা মাতা।
জ্বালাময়ী এই দেবীকে দর্শন করতে বহু দূর-দূরান্ত থেকে যাত্রীরা এসে থাকেন। এই একমাত্র তীর্থ যেখানে কোনও পাণ্ডার উপদ্রব নেই। যাত্রীরা নিজেরাই যা নিয়ে আসেন, তা অগ্নিশিখায় স্পর্শ করিয়ে প্রসাদ করে নেন। পরে সেই প্রসাদ বিতরণও করেন।
শিখদের দশম গুরু গোবিন্দ সিংহ এই মন্দিরে বসে প্রতিদিন গ্রন্থসাহিব পাঠ ও দেবী পূজা করতেন। সম্রাট আকবরও একবার এখানে এসেছিলেন দেবীর মহিমা অনুধাবন করে দেবীকে দর্শন করতে। বাদশাহ আকবরের দেওয়া একটি ছত্র খণ্ডিত অবস্থায় আজও মায়ের দরবারে আছে। এই প্রসঙ্গে বিশদ জানতে আমারই লেখা হিমালয়ের নয় দেবী বইটি পড়ে দেখতে পারেন।
অনুসন্ধানে জেনেছি, এখানে মন্দির নির্মাণ যে ঠিক কোন কালে হয়েছিল তা আজও কেউ বলতে পারেন না। তবে আদি মন্দিরের সূচনা করেছিলেন মহারাজ ভূমিচন্দ্র। নগরকোট কাংড়ায় বজ্রেশ্বরীর ছোট মন্দির তৈরির পর এক গোয়ালার মুখে এখানকার সতীপীঠের মহিমা শুনে সেই অগ্নিশিখাকে ঘিরে একটি মন্দির নির্মাণ করে শাক-দ্বীপ থেকে ভোজক জাতির দু’জন ব্রাহ্মণকে নিয়ে এসে এখানে পূজার কাজে নিযুক্ত করেন। এঁদের নাম শ্রীধর ও কমলাপতি। সেই ভোজক ব্রাহ্মণবংশই অদ্যাবধি পালাক্রমে দেবীর সেবাপুজো করে আসছেন।
মুখ্য জ্যোতি দর্শনের পর বাঁদিকে বাঁধানো সিঁড়ির ধাপে পা দিলেই গণপতি ও শঙ্করাচার্যের মূর্তি চোখে পড়ে। এরপর আরও উপরে উঠলে দর্শন হয় মহাকাল, মহাবীর, বালকনাথ ও কালভৈরবের।
দোতলার দক্ষিণদিকের অংশটির নাম ‘গোরখ ডিব্বা’। নাথ সম্প্রদায়ের গুরু গোরক্ষনাথ এখানে তপস্যা করতেন। এটিকে ‘গোরখনাথ কি ধুনা’ও বলেন কেউ কেউ। এখানে আছে রাধা-কৃষ্ণের একটি প্রাচীন মন্দির। গোরখনাথ ডিব্বার একটু উপরে উঠলে শিবশক্তি ও লাল শিবালয় দৃষ্ট হয়। শিবশক্তি লিঙ্গের সঙ্গে একটি জ্যোতিও দর্শন হয়।
এখানে রুদ্রকুণ্ড নামে একটি কুণ্ডও আছে। এই কুণ্ডের জল অনবরত ফুটছে। তবে হাত দিলে বোঝা যায় জল কিন্তু মোটেই গরম নয়, ঠান্ডা। এখানে গোমুখী ও ব্রহ্মকুণ্ড নামে আরও দুটি কুণ্ড আছে।
মন্দির থেকে এক ফার্লং দূরে পাহাড়ের উপর আছে সিদ্ধ নাগার্জুন। এখানকার প্রাকৃতিক দৃশ্য অতি মনোরম। সেই সৌন্দর্য দর্শনে নাগার্জুনের একবার ভাবসমাধি হয়। এর এক ফার্লং দূরে পূর্বদিকে আছেন অম্বিকেশ্বর মহাদেব। ইনি হলেন উন্মত্ত ভৈরব। এই মন্দিরের কাছাকাছি অন্য মন্দিরে আছেন রাম-সীতা। একে টেরা বা তেরছা মন্দির বলা হয়। একবার ভূমিকম্পের সময় মন্দিরটি হেলে তেরছা হয়ে যায়। সেই থেকেই এই নাম টেরা বা তেরছা মন্দির। জ্বালামুখী তীর্থ দর্শনে শুধু মন্দির ও পার্বত্য প্রকৃতি নয় নগরসৌন্দর্যও সকল যাত্রীর মনকে মোহিত করে।
(ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল 
05th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।  
বিশদ

09th  June, 2019
পুন্য ভূমির পুন্য ধুলোয়
দেবী ত্রিপুরমালিনী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

পর্ব-১৪

এবার বলি দেবী ত্রিপুরমালিনীর কথা। পীঠ নির্ণয় তন্ত্রে আছে ‘ভীষণা ভৈরবস্তত্র দেবী ত্রিপুরমালিনী’। পাঞ্জাব প্রদেশে এই সতীপীঠ জলন্ধর পীঠ নামে খ্যাত। কিন্তু এই পীঠ সম্বন্ধে নানারকম বিভ্রান্তিকর তথ্য পাওয়ার কারণে এর সঠিক অবস্থান কিছুতেই নির্ণয় করতে পারিনি।  বিশদ

09th  June, 2019
দাদা, কেমন আছ?
 অমর মিত্র

দাদা, কেমন আছ?
কে বলছ? বীরেন জিজ্ঞেস করে।
দাদা, আমি অনুপ।
কোন অনুপ?
গলার স্বরে বুঝতে পারছ না, বেলঘরিয়ার অনুপ।
ও, মিত্রা সিনেমার অনুপ? বীরেন চিনতে পারে।
 
বিশদ

09th  June, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১৪

কথাসাহিত্যিক শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পিতা মতিলাল চট্টোপাধ্যায়। ভাগ্যদেবী কোনওদিনই এই মানুষটির প্রতি বিন্দুমাত্র সদয় ছিলেন না। চিরকালই তিনি তাঁর কৃপা-করুণা লাভে বঞ্চিত থেকেছেন। ফলস্বরূপ তাঁর পরিবার পরিজনকে যথেষ্ট সঙ্কটের মধ্যেই দিন কাটাতে হতো।
বিশদ

02nd  June, 2019
পুন্য ভূমির
পুন্য ধুলোয়
কালকার কালিকা দেবী
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

কালকার কালিকা দেবী দর্শনে কোনও দুর্গম পন্থার পথিক হতে হবে না। কলকাতা থেকে কালকায় যাওয়ার একমাত্র ট্রেন দিল্লি কালকা মেল। এছাড়াও আম্বালা ক্যান্ট থেকে কালকাগামী বাসে কালকায় আসা যায়। তবে নয়নাদেবীর যাত্রীদের উচিত ফেরার পথে চণ্ডীগড়ে এসে কালকায় যাওয়া। চণ্ডীগড় থেকে কালকার দূরত্ব মাত্র ২৫ কিলোমিটার।
বিশদ

26th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 দীনবন্ধু মিত্র সেইসময় কর্মসূত্রে যশোরে বসবাস করেন। তাঁর বাড়ির খুব কাছেই এক কুলীন বৃদ্ধের বাড়ি। সদ্য সেই বৃদ্ধের তরুণী স্ত্রী কয়েকদিনের জ্বরে ভুগে গত হয়েছেন। তাঁদের একটি আট ন-বছরের কন্যা সন্তান রয়েছে। স্ত্রী রোগ শয্যায় শুয়ে বৃদ্ধ স্বামীর দুটি হাত ধরে অনুরোধ করে বলেছিলেন, তুমি খুকির মুখ চেয়ে আর বিয়ে করো না।
বিশদ

26th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

নয়নাদেবী, পর্ব-১২

শিবালিক পর্বতমালার উত্তমশৃঙ্গে রমণীয় পরিবেশে নয়নাদেবীর অধিষ্ঠান। নয়নাদেবীতে সতীর দুটি নয়নই পতিত হয়েছিল। কিন্তু কোথায় সেই স্থান? সচরাচর কোনও যাত্রীরও যাতায়াত নেই সেখানে।  
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

১২
অভাব অনটন তাঁর পরিবারের নিত্য সঙ্গী তবু পিতা কালাচাঁদ মিত্র আদর করে পুত্রের নাম রাখলেন গন্ধর্বনারায়ণ।১৮৩০ সালে নদীয়া জেলার চৌবেড়িয়া গ্রামে জন্ম হল বাংলার এই অন্যতম কৃতী সন্তানের।  
বিশদ

19th  May, 2019
ব্যাডমিন্টন
মণিদীপ রায় 

সাড়ে আটটার লোকালটা যদি টাইমে আসে তাহলে নির্ঘাত মিস। কোনদিনই অবশ্য আসে না, এটুকুই যা ভরসা। প্লেটে একখানা আস্ত পরোটা, হাতে মেরেকেটে আর পাঁচটা মিনিট। অপর্ণা চায়ের কাপটা আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, ‘এতো দামি গাড়িটা কিনলে বসিয়ে রাখার জন্যে?’ অপর্ণা বেছে বেছে ঠিক এই সময়টাই বের করে তার দাবি দাওয়া পেশ করার জন্য। 
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১১

‘নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী’— সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অসমাপ্ত এক কাহিনী। এই লেখাটি তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। লেখাটি শুরু করে বেশ কিছুটা এগবার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।  
বিশদ

12th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

চিন্তাপূর্ণী দেবী, পর্ব-১১

গাড়োয়াল হিমালয় ও সংলগ্ন হিমাচল প্রদেশে চিন্তাপূর্ণী দেবীর মান্যতা খুব। কেননা ইনিও নয় দেবীর এক অন্যতমা মহাদেবী। জ্বালামুখী ও কাংড়ার খুব কাছেই চিন্তাপূর্ণী দেবীর স্থান। নগরকোট কাংড়া থেকে চিন্তাপূর্ণীর দূরত্ব ৫০ কিমির মতো।  
বিশদ

12th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১০
ফেরার পথে আর হেঁটে নয়, গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরে এলেন দুই বন্ধু। তারপর নিস্তেজ নার্ভকে সতেজ করার জন্য দু কাপ গরম পানীয় নিয়ে তাঁরা মুখোমুখি বসলেন। তখনও তাঁদের ঘোর পুরোপুরি কাটেনি।  
বিশদ

05th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়


পরবর্তী ডাকেই শিশিরকুমার তাঁর প্রাণাধিক প্রিয় পুত্র পয়সকান্তির ছবি বন্ধুকে পাঠিয়ে দিলেন। সেই ছবির সঙ্গে তিনি একটা চিঠিও পাঠালেন। তিনি তাঁর বন্ধুকে লিখেছিলেন, আপনার কথামতো আমি ছবিটা পাঠালাম। 
বিশদ

28th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

নগরকোট কাংড়া, পর্ব-৯
চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বর থেকে এবারের দর্শন নগরকোট কাংড়ায়। পথের দূরত্ব মাত্র পঁচিশ কিমি। এ পথে আমি বেশ কয়েকবার এসেছি। প্রথম এসেছি ১৯৬৪ সালে। আমার রাত্রিবাসের স্থল আরও পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে। 
বিশদ

28th  April, 2019
একনজরে
বিএনএ, বাঁকুড়া: এনআরএসের ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেল থেকে কর্মবিরতি শুরু করলেন বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা। এদিন সকাল থেকে হাসপাতালের পরিষেবা স্বাভাবিক থাকলেও ...

সংবাদদাতা, ময়নাগুড়ি: জলপাইগুড়ি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা মৎস্য চাষিদের তেলাপিয়া মাছের চাষ থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন। কিন্তু কেন বিজ্ঞানীরা এই মাছের চাষ থেকে চাষিদের বিরত থাকতে বলছেন?  ...

 লাহোর, ১১ জুন (পিটিআই): ভারতের আবেদনে সাড়া দিল পাকিস্তান। কিরঘিজস্তানে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) শীর্ষ বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানের আকাশপথ ব্যবহার করতে পারবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিমান। ‘নৈতিক দিকটি’ মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানাল ইমরান খানের ...

গ্রেম স্মিথ : অস্ট্রেলিয়া দলের প্রধান অস্ত্র পেস বোলিং। ওভালে ভারতের বিরুদ্ধে মন্থর, ব্যাটিং সহায়ক উইকেটে অজিদের এই অস্ত্র কাজ করেনি। অন্য ম্যাচে ভয়ঙ্কর মূর্তিতে আবির্ভূত হলেও মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্সের মতো বোলাররা ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের উপর বিন্দুমাত্র ত্রাসের সঞ্চার করতে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,
১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,
১৯৫৭- পাকিস্তানের ক্রিকেটার জাভেদ মিঁয়াদাদের জন্ম,
২০০৩- মার্কিন অভিনেতা গ্রেগরি পেকের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৬৯ টাকা ৭০.৩৮ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৫৮ টাকা ৮৯.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.২১ টাকা ৮০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৯১৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,২৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৬,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৬,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৩/৫০ সন্ধ্যা ৬/২৭। হস্তা ১৭/১৯ দিবা ১১/৫১। সূ উ ৪/৫৫/২০, অ ৬/১৭/৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/১০ মধ্যে পুনঃ ১/৪৯ গতে ৫/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৯/৫০ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ১/১২ মধ্যে, বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৫/৫৪/৩৯ রাত্রি ৭/১৭/২৫। হস্তানক্ষত্র ২০/৪৩/৩৩ দিবা ১/১২/৫৮, সূ উ ৪/৫৫/৩৩, অ ৬/১৮/৫১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে, বারবেলা ১১/৩৭/১২ গতে ১/১৭/৩৭ মধ্যে, কালবেলা ৮/১৬/২২ গতে ৯/৫৬/৪৭ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬/২৩ গতে ৩/৩৫/৫৭ মধ্যে। 
৮ শওয়াল 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। বৃষ: ভ্রমণ যোগ আছে। মিথুন: প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকে দিনে 
বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,১৯৫৭- পাকিস্তানের ...বিশদ

07:03:20 PM

বিশ্বকাপ: ৪১ রানে পাকিস্তানকে হারাল অস্ট্রেলিয়া 

10:35:44 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ২৩০/৭(৪০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮) 

10:03:16 PM

 বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১৬০/৬(৩০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

09:20:41 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১১০/২(২০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

08:34:26 PM