Bartaman Patrika
গল্পের পাতা
 

পূণ্য ভূমির পূণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বর,পর্ব-৮

জম্মুতে দু’ একটা দিন বিশ্রাম নেওয়ার পর হাতে যদি সময় থাকে তাহলে কলকাতায় না ফিরে আরও এক দেবীতীর্থে অনায়াসেই যাওয়া যেতে পারে। সেই তীর্থভূমি হল চামুণ্ডা ক্ষেত্র। ইনিও হিমালয়ের নয় দেবীর এক অন্যতমা দেবী।
এবার পথ নির্দেশিকা দিই। জম্মু থেকে ট্রেনে অথবা বাসে পাঠানকোট। পাঠানকোট থেকে ঘণ্টা চারেকের বাস জার্নিতে ধরমশালায়। তবে হাওড়া কলকাতার দিক থেকে এলে ট্রেনের সুবিধার জন্য অমৃতসর হয়েই আসা ভালো।
ধরমশালায় দুটি ভাগ। একটি হল লোয়ার ধরমশালা অপরটি আপার ধরমশালা। ম্যাকলয়েডগঞ্জ ও ফরসিথগঞ্জ হল আপার ধরমশালায়। বর্তমানে তিব্বতীয় প্রভাবে গড়ে ওঠা এই শহরটি ছোট তিব্বত বা লিটল লাসা নামে পরিচিত। তিব্বতীয় ধর্মগুরু দালাই লামার নিবাসস্থল বলে এর মান্যতা ও গুরুত্ব অনেক।
ধরমশালায় থাকার জায়গার অভাব নেই। অন্তত একটা দিন এখানে থেকে নামগিয়াল মঠ দর্শন করে যেতে হবে মাত্র দু’কিমি দূরে ভাগসুনাগে। ধরমশালা ও ভাগসুনাগ প্রকৃতির স্বর্গোদ্যান। এখানকার অধিষ্ঠাতা দেবতা হলেন ভাগসুনাগ। কয়েকধাপ সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠে দর্শন করতে হয়। এই মন্দিরে নন্দীমূর্তি সহ অনেকগুলো ছোট ছোট দেবদেবীর মূর্তিও আছে। আবার পিছনদিকে আছে পিতলের কৃষ্ণমূর্তি।
মন্দিরের বাইরে আছে প্রকৃতিদত্ত পবিত্র পানীয়জলের অমৃতধারা। প্রায় ছয়-সাতটি মুখ দিয়ে সেই ধারা কলকল করে নির্গত হচ্ছে। তবে এখানকার প্রধান আকর্ষণ হল ভাগসুপ্রপাত। বেশ কিছুটা উচ্চস্থানে এক সুন্দর নির্জনে ভাগসুপ্রপাতের অবস্থান বর্ণনাতীত।
একটা দিন ধরমশালার পথে পথে পরিব্রজন করে পরদিন সকালেই রওনা হওয়া যাক চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বরে। লোয়ার ধরমশালা থেকে বাসে মাত্র পঁচিশ কিমি। নয় দেবীর অন্যান্য স্থানগুলির চেয়েও দারুণ রমণীয় এই দেবীক্ষেত্র।
শিব ও শক্তির মিলিত ক্ষেত্র এই দেবস্থান। বাণগঙ্গার তীরে অবস্থিত এই ক্ষেত্রের নৈসর্গিক সৌন্দর্যের তুলনা নেই। খুবই ছোট্ট জায়গা। এখানে থাকার জন্য অনেক হোটেল, লজ ও ধর্মশালা আছে। আমি অবশ্য মন্দির কমিটির যাত্রী নিবাসে উঠেছিলাম।
প্রথমেই বাণগঙ্গায় স্নান সেরে যাত্রীরা পিণ্ডিরূপী দেবী চামুণ্ডাকে দর্শন করেন। তাতেই দেবীর রুপোর চোখমুখ বসানো। দেখলে ভক্তিতে মাথা নত হয়ে আসে। মূল মন্দিরের সামনে হোমকুণ্ড। একটি বিশাল ঘণ্টাও ঝুলছে ঘরের মধ্যে। বাইরের অংশে বজরঙ্গবলী হনুমানের দণ্ডায়মান সুবিশাল মূর্তিটিও দেখবার মতো।
এখানকার আর এক আকর্ষণ বাণগঙ্গার দুরন্ত জলধারার একটি ধারাকে বিশাল এক কুণ্ডের মধ্য দিয়ে প্রবাহিত করা হচ্ছে। সেখানে বোটিং-এর ব্যবস্থা আছে। স্নানও করছেন কেউ কেউ।
এখানকার এই বাণগঙ্গার উদ্‌গমস্থল চামুণ্ডা ক্ষেত্র থেকে মাত্র দু’ কিমি দূরে অর্জুনতালে। উৎসাহ থাকলে সেই জায়গাও ঘুরে আসা যেতে পারে। সেখানেই লাখামণ্ডলে অসংখ্য লাল পাথর পাওয়া যায়। বৌদ্ধযুগের কয়েকটি মূর্তিও পাওয়া গেছে সেখানে। প্রাচীন একটি শিলালিপিও এখানে আছে।
চামুণ্ডা দেবীকে দর্শনের পর মন্দিরের ঠিক পিছনদিকেই একটি গুহার মধ্যে দর্শন করতে হয় দুঃখহরণ শিবকে। ইনি নন্দীকেশ্বর নামেই পরিচিত। এরপর বাণগঙ্গার গতিপথ ধরে খানিক এগিয়েই চামুণ্ডানিকেতনে পঞ্চানন্দ, বৈষ্ণোদেবী ও ভৈরব শিবকে দর্শন করতে হয়।
এখান থেকে বেশ কিছু দূরে স্বামী চিন্ময়ানন্দ প্রতিষ্ঠিত চিন্ময় আশ্রম। আর চার কিমি দূরে জিয়া নামে একটি গ্রামে ২০ মিটার উচ্চ ও ৬০ মিটার ব্যাসযুক্ত একটি শিলা আছে। যার নাম ‘নাগা পাণ্ডব’। চটজলদি দর্শনের ব্যাপার না থাকলে এই দুই স্থানও দেখে নেওয়া যেতে পারে।
এবার বলি চামুণ্ডা ক্ষেত্রের প্রসিদ্ধি কেন?
এই ক্ষেত্রে দেবী চামুণ্ডার অসীম প্রভাব। এমনিতে তিনি উগ্রচণ্ডী হলেও ভক্তের কাছে তিনি করুণাময়ী। এই ক্ষেত্রেরই একটু উচ্চস্থানে চণ্ড ও মুণ্ডকে বধ করেন তিনি। দৈত্যরাজ রুরুকে বধের সময় দেবী দুর্গার ললাট থেকে আবির্ভূতা হন কৌশিকী নামে এক দেবী। তাঁর আবির্ভাবে দেবীর বর্ণ কালো হয়ে যায়। তিনি তখন কালিকামূর্তিতে রুরুকে বধ করেন। এদিকে শুম্ভ ও নিশুম্ভর নির্দেশে চণ্ড ও মুণ্ড অত্যাচারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। দেবী তখন দৈবী মায়ায় এক মোহিনী মূর্তি ধারণ করে পর্বতের উচ্চস্থানে স্বর্ণময় বেদিতে বসে মৃদু মৃদু হাসতে থাকেন। তাঁর রূপলাবণ্য দর্শনে অসুররা তাঁকে ধরতে আসে। ততক্ষণে ক্রোধিতা দেবী ভয়ঙ্করী মূর্তিতে প্রকট হন। তাঁর মুখ কালো হয়ে যায়। চোখ দুটি যেন আগুনের গোলা। লেলিহান জিভ। পরনে ব্যাঘ্রচর্ম। গলায় মুণ্ডমালা। কুঞ্চি গাত্র। ঘন মেঘের মতো কেশ। তিনি সেই ভয়ঙ্করী মূর্তিতে শত সহস্র অসুর সেনাকে ধ্বংস করতে থাকেন। এক একজনের হাত ধরে তাদের চিবিয়ে খেতে থাকেন। সব শেষে খড়্গাঘাতে চণ্ড ও মুণ্ডের শিরচ্ছেদ করে সেই মুণ্ড দুটি দেবী দুর্গাকে উপহারস্বরূপ প্রদান করলে দেবী কৌশিকীকে চামুণ্ডা নামে অভিহিত করেন। দেবী দুর্গার অংশই হলেন কৌশিকী, কালিকা ও চামুণ্ডা।
তাই আমার মনে হয় তীর্থযাত্রী ছাড়াও ডালহৌসী বা ধরমশালায় যাঁরা বেড়াতে আসেন তাঁরাও একটি রাত অন্তত এই পুণ্যভূমিতে যদি কাটিয়ে যান তো অনেক আনন্দে তাঁদের সবারই মন কিন্তু ভরে উঠবে। (ক্রমশ)
অলংকরণ : সোমনাথ পাল
21st  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়  

নয়নাদেবী, পর্ব-১২

শিবালিক পর্বতমালার উত্তমশৃঙ্গে রমণীয় পরিবেশে নয়নাদেবীর অধিষ্ঠান। নয়নাদেবীতে সতীর দুটি নয়নই পতিত হয়েছিল। কিন্তু কোথায় সেই স্থান? সচরাচর কোনও যাত্রীরও যাতায়াত নেই সেখানে।  
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়  

১২
অভাব অনটন তাঁর পরিবারের নিত্য সঙ্গী তবু পিতা কালাচাঁদ মিত্র আদর করে পুত্রের নাম রাখলেন গন্ধর্বনারায়ণ।১৮৩০ সালে নদীয়া জেলার চৌবেড়িয়া গ্রামে জন্ম হল বাংলার এই অন্যতম কৃতী সন্তানের।  
বিশদ

19th  May, 2019
ব্যাডমিন্টন
মণিদীপ রায় 

সাড়ে আটটার লোকালটা যদি টাইমে আসে তাহলে নির্ঘাত মিস। কোনদিনই অবশ্য আসে না, এটুকুই যা ভরসা। প্লেটে একখানা আস্ত পরোটা, হাতে মেরেকেটে আর পাঁচটা মিনিট। অপর্ণা চায়ের কাপটা আমার দিকে এগিয়ে দিয়ে বলল, ‘এতো দামি গাড়িটা কিনলে বসিয়ে রাখার জন্যে?’ অপর্ণা বেছে বেছে ঠিক এই সময়টাই বের করে তার দাবি দাওয়া পেশ করার জন্য। 
বিশদ

19th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায় 

১১

‘নিশীথ রাক্ষসীর কাহিনী’— সাহিত্যসম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অসমাপ্ত এক কাহিনী। এই লেখাটি তিনি শেষ করে যেতে পারেননি। লেখাটি শুরু করে বেশ কিছুটা এগবার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন।  
বিশদ

12th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

চিন্তাপূর্ণী দেবী, পর্ব-১১

গাড়োয়াল হিমালয় ও সংলগ্ন হিমাচল প্রদেশে চিন্তাপূর্ণী দেবীর মান্যতা খুব। কেননা ইনিও নয় দেবীর এক অন্যতমা মহাদেবী। জ্বালামুখী ও কাংড়ার খুব কাছেই চিন্তাপূর্ণী দেবীর স্থান। নগরকোট কাংড়া থেকে চিন্তাপূর্ণীর দূরত্ব ৫০ কিমির মতো।  
বিশদ

12th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

১০
ফেরার পথে আর হেঁটে নয়, গাড়িতে করেই বাড়ি ফিরে এলেন দুই বন্ধু। তারপর নিস্তেজ নার্ভকে সতেজ করার জন্য দু কাপ গরম পানীয় নিয়ে তাঁরা মুখোমুখি বসলেন। তখনও তাঁদের ঘোর পুরোপুরি কাটেনি।  
বিশদ

05th  May, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

জ্বালামুখী, পর্ব-১০

হিঙ্গুলায়া মহাস্থানং জ্বালা মুখ্যাস্তথৈব চ। একান্ন সতীপীঠের অন্তর্গত এই জ্বালামুখীতে আমি প্রথম গিয়েছিলাম তেইশ বছর বয়সে। তারপর তো বিভিন্ন সময়ে কয়েকবার।
এ যাত্রায় কাংড়া দুর্গ দেখার পর এখানে রাত্রিবাস না করে বাসস্ট্যান্ডে এসে পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে পৌঁছলাম।
বিশদ

05th  May, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই 
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়


পরবর্তী ডাকেই শিশিরকুমার তাঁর প্রাণাধিক প্রিয় পুত্র পয়সকান্তির ছবি বন্ধুকে পাঠিয়ে দিলেন। সেই ছবির সঙ্গে তিনি একটা চিঠিও পাঠালেন। তিনি তাঁর বন্ধুকে লিখেছিলেন, আপনার কথামতো আমি ছবিটা পাঠালাম। 
বিশদ

28th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধুলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায় 

নগরকোট কাংড়া, পর্ব-৯
চামুণ্ডা নন্দীকেশ্বর থেকে এবারের দর্শন নগরকোট কাংড়ায়। পথের দূরত্ব মাত্র পঁচিশ কিমি। এ পথে আমি বেশ কয়েকবার এসেছি। প্রথম এসেছি ১৯৬৪ সালে। আমার রাত্রিবাসের স্থল আরও পঁচিশ কিমি দূরে জ্বালামুখীতে। 
বিশদ

28th  April, 2019
 ডেডলাইন
সম্রাজ্ঞী বন্দ্যোপাধ্যায়

একটা অজানা-অচেনা স্টেশনে নেমে পড়ে এইভাবে একটা চায়ের দোকানে ঢুকে পড়া কতটা ঠিক হল কে জানে। ঐত্রেয়ী অন্তত সেই কথাই ভাবছে। এইখানে চিনি ছাড়া লাল চা পাওয়ার জাস্ট কোনও চান্স নেই। সুতরাং একটা দুধ চা-ই বলেছে। দোকানি দিদি আঁচল দিয়ে ঘাম মুছতে মুছতে জিজ্ঞেস করে গেছেন আর কিছু সে খাবে কিনা।
বিশদ

21st  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

মৃত ভাইয়ের আত্মার সঙ্গে কথা বলে শিশিরকুমারের বিক্ষুব্ধ মন কিছুটা হলেও শান্ত হয়েছিল এবং এইসময় থেকেই তিনি আরও প্রবল ভাবে মেতে উঠলেন প্রেতচর্চা ও ঈশ্বরের উপাসনায়। আর তখনকার পরিবেশ এবং পরিস্থিতি ছিল প্রেতচর্চার পক্ষে খুবই অনুকূল।
বিশদ

21st  April, 2019
ভাসানের পরে
মৃত্তিকা মাইতি

অশ্রু বসে আছে দুর্গা ঠাকুরের পায়ের কাছে। ফুল-মালাগুলো গুছিয়ে কাঁড়ি করা। পুজো শেষ। আজ ভাসান। একটু পরেই বরণ শুরু হবে। পাড়ার বউরা বরণডালা হাতে অপেক্ষা করছে রুম্পাদের উঠোনে। এটা তাদেরই বাড়ির পুজো। রুম্পার মা আর কাকির বরণ সারা হলে তবেই বাকিরা করতে পারবে।
বিশদ

14th  April, 2019
পুণ্য ভূমির পুণ্য ধূলোয়
ষষ্ঠীপদ চট্টোপাধ্যায়

এবারে যাওয়া যাক মাতা বৈষ্ণোদেবীর দরবারে। ইনি হলেন হিমালয়ের প্রসিদ্ধ নয় দেবীর অন্যতমা। হাওড়া শিয়ালদহ বা কলকাতা স্টেশন থেকে জম্মু যাওয়ার ট্রেনের অভাব নেই। জম্মু তাওয়াই এক্সপ্রেস বা হিমগিরি এক্সপ্রেস অনেকেরই খুব পছন্দের ট্রেন। বিশদ

14th  April, 2019
ছায়া আছে কায়া নেই
অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়

 মহাত্মা শিশিরকুমার ঘোষ। ১৮৪০ সালে যশোর জেলার মাগুরা (অমৃতবাজার) গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। কলকাতা কলুটোলা ব্রাঞ্চ স্কুল (বর্তমান হেয়ার স্কুল) থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কিছুকাল প্রেসিডেন্সি কলেজেও পড়াশুনা করেন। এরপর তিনি আবার ফিরে যান নিজের গ্রাম পুলুয়ামাগুরায়।
বিশদ

14th  April, 2019
একনজরে
 কাজল মণ্ডল  ইসলামপুর, সংবাদদাতা: ইসলামপুর বিধানসভা উপনির্বাচনের ভোট গ্রহণ শেষ হতেই জয় নিশ্চিত বলে দাবি করলেন তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী আবদুল করিম চৌধুরী। ভোটগ্রহণ হয়েছে ...

 সংবাদদাতা, কুমারগ্রাম: ইস্ট ইন্ডিয়ানিনজা স্পোর্টস মিটে অংশ নিয়ে অন্যান্য রাজ্যগুলির খেলোয়াড়দের সঙ্গে প্রতিযোগিতার আসরে নেমে আলিপুরদুয়ার জেলার১৬ জন প্রতিযোগী সোনার পদক, ১০জন প্রতিযোগী রুপার পদক এবং ৪জন প্রতিযোগী ব্রোঞ্জ পদক জিতে নিয়েছে।  ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: এ রাজ্যে ছোট ও মাঝারি শিল্পের বহর বাড়াতে উদ্যোগী হয়েছে রাজ্য সরকার। আমেরিকার সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের শিল্প ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক বাড়াতে যাতে ছোট শিল্পকে আরও বেশি করে ব্যবহার করা যায়, সেই চেষ্টা করবে ওয়াশিংটন ডিসি’র ইন্ডিয়ান আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: ছেলের হাতে খুন হলেন মা। রবিবার ঘটনাটি ঘটেছে হরিদেবপুর থানার করুণাময়ীতে। মৃতার নাম অপু সরকার (৪৪)। ছুরি দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে তাঁকে খুন করা হয় বলে অভিযোগ। পরে গুণধর ছেলে নিজেই এসে থানায় আত্মসমর্পণ করে। পুলিস জানিয়েছে, ওই ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮৩৫: কবি বিহারীলাল চক্রবর্তীর জন্ম
১৯২১: নোবেলজয়ী সোভিয়েত বিজ্ঞানী আন্দ্রে শাখারভের জন্ম
১৯৯১: ভারতের ষষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী রাজীব গান্ধীর মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৬৫ টাকা ৭০.৩৪ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৮৮ টাকা ৯০.১১ টাকা
ইউরো ৭৬.০৬ টাকা ৭৮.৯৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,০৬৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩০,৪২০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩০,৮৭৫ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৬,১৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৬,২৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ২১ মে ২০১৯, মঙ্গলবার, তৃতীয়া ৫১/৪৭ রাত্রি ১/৪১। মূলা ৫৬/২৩ রাত্রি ৩/৩১। সূ উ ৪/৫৮/১২, অ ৬/৮/০, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৭ মধ্যে পুনঃ ৯/২২ গতে ১১/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৯ গতে ৪/২২ মধ্যে। রাত্রি ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৫ গতে ২/৫ মধ্যে, বারবেলা ৬/৩৭ গতে ৮/১৬ মধ্যে পুনঃ ১/১২ গতে ২/৫১ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৩০ গতে ৮/৫০ মধ্যে।
৬ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ২১ মে ২০১৯, মঙ্গলবার, তৃতীয়া ৫২/৪৪/৩৭ রাত্রি ২/৩/৪০। মূলানক্ষত্র ৫৮/১১/৫৫ শেষরাত্রি ৪/১৪/৩৫, সূ উ ৪/৫৭/৪৯, অ ৬/১০/৫, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৬ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১২/২ মধ্যে ও ৩/৩৬ গতে ৪/৩০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৫৮ মধ্যে ও ১১/৫৮ গতে ২/৪ মধ্যে, বারবেলা ৬/৩৬/৫১ গতে ৮/১৫/৫৩ মধ্যে, কালবেলা ১/১২/৫৯ গতে ২/৫২/১ মধ্যে, কালরাত্রি ৭/৩১/৩ গতে ৮/৫২/১ মধ্যে।
১৫ রমজান
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল

মেষ: গোপন প্রেম থাকলে তা প্রকাশিত হবে। বৃষ: যদি ব্যবসা করার ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮৩৫: কবি বিহারীলাল চক্রবর্তীর জন্ম১৯২১: নোবেলজয়ী সোভিয়েত বিজ্ঞানী আন্দ্রে শাখারভের ...বিশদ

07:03:20 PM

মাধ্যমিকের প্রথম সৌগতকে সাহায্যের আশ্বাস পার্থর
আজ মাধ্যমিকের ফল ঘোষণার পর প্রথম স্থানাধিকারী সৌগত দাসকে ফোন ...বিশদ

04:54:19 PM

১২৮১০ হাওড়া-মুম্বই (সিএসএমটি) মেল আজ রাত ৮টার বদলে রাত ৯:১৫ মিনিটে হাওড়া স্টেশন থেকে ছাড়বে 

03:53:16 PM

মাধ্যমিকে অকৃতকার্য হওয়ায় পূঃ বর্ধমানের গোপালপুরে আত্মঘাতী ছাত্রী  

03:34:10 PM

খড়্গপুরের আইটিআইয়ের কাছে যুবককে গুলি করে খুন

03:31:00 PM