Bartaman Patrika
আমরা মেয়েরা
 

কৈশোরের পূর্ব-পশ্চিম

পাশ্চাত্যে কৈশোর বড় বেপরোয়া। টিনএজ মানেই অপার স্বাধীনতার অধিকারী। বয়স হয়নি, বুদ্ধি বাড়েনি, জন্মায়নি বিচার বিবেচনাবোধ, অথচ স্বাধীনতা একেবারে আঠেরো আনা। ‘টিনএজ ট্রাবলস’ পাশ্চাত্যে স্বভাবতই বেশি। তুলনায় পুবের কৈশোরে এই সমস্যা কম। সেখানে কৈশোর নিজ নিয়মে আসে আবার চলেও যায়। পুব ও পশ্চিমের কৈশোরের তুলনামূলক বিশ্লেষণে শুভঙ্কর মুখোপাধ্যায়।

একটা আলোচনাচক্রে ভাষণ দিচ্ছিলেন ‘দি নিউ ইয়র্ক টাইমস’-এর সাংবাদিক রবার্ট লিনডসে। খুব বড়াই করে তিনি বলছিলেন, বিশ্বের সবচেয়ে স্বাধীন সংবাদমাধ্যম হল আমেরিকায়। এই মন্তব্যের আংশিক সত্যতা স্বীকার করে আমি বলেছিলাম, কিন্তু হলুদ সাংবাদিকতার জন্মও তো আমেরিকাতেই। কাজেই সীমাহীন স্বাধীনতা ভালো নয় মোটেই। একটুও আমতা আমতা না করে রবার্ট রায় দিয়েছিলেন, স্বাধীনতার সবচেয়ে বড় শত্রু হল ‘অপব্যবহার’!
পশ্চিম গোলার্ধের, বিশেষ করে আমেরিকার উদ্দাম কৈশোর সম্পর্কে এই শব্দটা বেশ মাননসই। আর কে না জানে, স্বাধীনতার অপব্যবহার আসলে স্বেচ্ছাচারের নামান্তর। অবশ্য এটা বলা উচিত হবে না যে, পৃথিবীর পূর্বভাগের কৈশোর একেবারে ধোয়া তুলসীপাতা। স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে খানিক স্বেচ্ছাচারিতা সেখানেও আছে। কিন্তু তুল্যমূল্য বিচারে, পূর্ব-পশ্চিমের কৈশোরের মধ্যে ফারাকটা হল ‘মাত্রা’। পশ্চিমের ওই স্বেচ্ছাচার ‘সমাজ-স্বীকৃত’, পূর্বেরটা এখনও তেমন নয়! বাঙালি সমাজে আমরা জীবনের যে পর্যায়কে বয়ঃসন্ধি বা অ্যাডোলেসেন্স বলতে অভ্যস্ত, আমেরিকাতে সেটা ‘টিন এজ’! বয়সের পাল্লাতে যা কিনা ১৩ থেকে ১৮ বছর। নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী, অর্থাৎ কিনা, হাইস্কুল। আমেরিকাতে এই ‘টিন’ মানে বড়দের মাথা কিনে নেওয়া। বাংলাতে এই বয়সের ছেলেমেয়েরা তালেবর হয় বটে, কিন্তু ‘বড়’-র খেতাব পায় না।
আমেরিকাতে হাইস্কুলে উঠেছ কি, পোয়া বারো। পাড়া-প্রতিবেশী, আত্মীয়স্বজন তো দূরের কথা, বাপ-মাও ছেলেমেয়েকে কিচ্ছুটি বলতে পারবে না। ‘টিন’-রা সব কফি বা কোকের গেলাস হাতে নিয়ে, ক্যাজুয়াল পোশাক পরে, ক্লাসে গিয়ে পায়ের ওপর পা তুলে বসবে। কেউ কিছু বললে, ঘাড় ঝাঁকিয়ে ‘টিন’-রা বলবে, ‘কাম অন, উই আর ইন হাইস্কুল’! ব্যাস, সাত খুন মাপ। আর টিচাররাও তেমনি, তারাও তথাকথিত স্বাধীনতা-সংগ্রামের পক্ষে। আমেরিকার হাইস্কুল যেমন মুক্তাঞ্চল, তেমনটা পূর্বের বিশ্ববিদ্যালয়েও দেখা যায় না। দুনিয়ার দুই অর্ধের এই ব্যবধানের কারণটা কিন্তু ‘সামাজিক’। মার্কিন সমাজে একটা অদৃশ্য বিচ্ছিন্নতা আছে। ‘প্রাইভেসি’-র নামে মার্কিন ঘরগেরস্থিতে একটা আইসোলেশন বিরাজ করে। ‘জেনারেশন গ্যাপ’ সংক্রান্ত কোনও তর্কবিতর্ক শুরু হলেই বাবা-মা আর ছেলেমেয়েরা পরস্পরকে বলবে, ‘মাই লাইফ ইজ মাই লাইফ, ইয়োর লাইফ ইজ ইয়োর লাইফ’! শত ভঙ্গ বঙ্গ দেশে একান্নবর্তী পরিবার ভেঙে যাচ্ছে বটে, হয়ত তৈরি হচ্ছে অনু-পরমানুর সংসার, তবু সেথায় এখনও ব্যক্তিস্বাধীনতা এমন বিপজ্জনক রকম নির্জন হয়ে ওঠেনি। বঙ্গমুলুকে এখনও হাইস্কুলারদের বাবা-মায়েরাই আগলে রাখে। তাতে অনেকক্ষেত্রে একটা কূপমণ্ডূক পরনির্ভর প্রজন্ম জন্ম নেয় বটে। পক্ষান্তরে আমেরিকায় হাইস্কুল থেকেই ছেলেমেয়েরা বেশ স্বনির্ভর হয়ে ওঠে। যেটা দরকার, সেটা হল, এই দুই বিপরীত মেরুর মাঝে একটা মধ্যমমাত্রা, আর সেজন্য প্রয়োজন প্রকৃষ্ট মাত্রাজ্ঞান! স্বাধীনতা নামক মুদ্রাটির অন্য পিঠ তো দায়িত্বজ্ঞান বা কর্তব্যবোধ। স্বাধীন হওয়ার শিক্ষা সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই যদি অর্ধশিক্ষিতদের হাতে অভিভাবকরা ‘পড়ে পাওয়া স্বাধীনতা’ বিলিয়ে দেয়, তাহলে তো নরক গুলজার। অথচ আমেরিকায় কৈশোরের এমন অকাল স্বাধীনতাটাই দস্তুর, মাত্রাজ্ঞানের বড় অভাব। এমন হাঁকডাক করে কিন্তু বাঙালি সমাজে বয়ঃসন্ধি আসে না। সেখানে ‘টিন এজ’ হাইস্কুলের প্রেমের মতো এমনি করে আসে, আর এমনি করেই যায়, ‘সে যে এসেছিল আকাশ তা বলেনি, হায় সেই রাতে দীপ মোর জ্বলেনি’! পক্ষান্তরে, আমেরিকাতে সেই অর্থে হাইস্কুল-ই হল যত নষ্টের গোঁড়া। টিন এজারদের হাতে মাত্রাতিরিক্ত স্বাধীনতা সঁপে দিতে পারলেই যেন অভিভাবকরা বাঁচে!
একটু ভেবে দেখলেই বোঝা যাবে, আপাতভাবে তথাকথিত উদারতা মনে হলেও, ব্যক্তি স্বাধীনতার দোহাই দিয়ে টিন এজারদের এমন মাথায় তোলার পিছনে অভিভাবকদের ফাঁকিবাজির মানসিকতাই স্পষ্ট হয়ে ওঠে। ছেলেমেয়েদের সামনে স্বাধীনতার খুড়োর কল ঝুলিয়ে দিয়ে, আসলে তাদের সমঝে দেওয়া হয় যে, ‘নিজের কাজ নিজে কর’। আর তার মানেই হল বাবা-মায়ের কাজ কমে যাবে। এবং সেই সুযোগে ছেলেমেয়েরা নিজেদের হাইস্কুল জীবনকে অভয়ারণ্য বানিয়ে ছাড়বে। এতদিনের নিষ্পাপ সরল পবিত্র সন্তানসন্ততিরা ক্রমশ বেপরোয়া কিশোরকিশোরী হয়ে উঠবে। সামাজিক অভিভাবক, শিক্ষকশিক্ষিকা, পুনর্বাসন কেন্দ্র, চিকিৎসক, এমনকি বাবা-মায়েরাও বলবে, ‘ইট হ্যাপেন্স, টেক ইট ইজি’! রাষ্ট্র আরও এক কাঠি ওপরে, তারা ১৬ বছরের ছেলেমেয়েদের হাতে গাড়ি চালানোর অনুমতিপত্র তুলে দেবে। এই চারচাকার অনুমতি পেয়ে টিন এজাররা যেন সাপের পাঁচ পা দেখে। অবশ্য সরকারি অনুমতির পরোয়া আর কতটুকুই বা করে টিন এজাররা! কৈশোরে পড়াশোনা শিল্পচর্চা খেলাধুলো সামাজিক স্বেচ্ছাসেবা নিশ্চয়ই হয়, কিন্তু তার সাথে পাল্লা দিয়েই হাইস্কুলে শুরু হয় অনেক নিষিদ্ধ বিধ্বংসী মাদকের চর্চা। সিগারেট, মদ, গাঁজা তো নস্যি। হাইস্কুলে বন্দুকবাজিও বিরল নয়। এমনকি হাইস্কুলেই শুরু হয় অবাধ যথেচ্ছ যৌনতা। আমেরিকাতে মিডিল স্কুলের শেষ দিকে (অষ্টম শ্রেণী) ছাত্রছাত্রীদের যৌনশিক্ষার পাঠ দেওয়া হয়, যে পাঠ্যক্রমে জন্মনিয়ন্ত্রণ শুধু নয়, অকাল যৌনতার কুপ্রভাব নিয়েও আলোচনা থাকে। কিন্তু অপরিণত মনের ছাত্রছাত্রীরা এর ভালো দিকটা ছেড়ে খারাপ দিকটার চাষ শুরু করে হাইস্কুলে। কাজেই মার্কিন হাইস্কুলে ‘সিঙ্গল মাদার’ বা ‘লাভ চাইল্ড’-এর ঘটনাও ঘটে। আর এই সঙ্গে আছে মহামারীর আকার নেওয়া ‘ডিপ্রেশন’! যাকে ‘মনগড়া মনোরোগ’ বলা যেতে পারে, কারণ আসলে সেটা ব্যারামের ছুতোয় একগাদা ঘুমের ওষুধে আচ্ছন্ন থাকার তাল। এতে যেমন অলসতার কৈফিয়ত খাড়া করা যায়, তেমনি সেই অজুহাতে পড়াশোনা জাতীয় কঠিন কাজগুলি থেকে সরে থাকা যায়, অর্থাৎ পলায়নবৃত্তি। সাইবার নেশার কথা আর তুললাম না। কারণ সে ব্যাধি শুধু পশ্চিমের নয়, সে অসুখে আক্রান্ত পূর্বও।
প্রসঙ্গত, সাইবার-মোহের কথা বাদ দিলেও, অন্য কিছু ক্ষেত্রেও যে বঙ্গসমাজের হাইস্কুলাররা ‘গোপাল অতি সুবোধ বালক’, তা মনে করার অবশ্য কোনও কারণ নেই। কিন্তু তারা যে নিষিদ্ধ বা অন্যায় কাজই করুক না কেন, তা ঘটে আড়ালে আবডালে, সমাজের কড়া নজরদারির সাথে লুকোচুরি খেলে। সর্বোপরি, বঙ্গ কৈশোরের এই বখে যাওয়া বা উচ্ছন্নে যাওয়ার প্রবণতা অনেকটাই চাপা পড়ে যায় বাবা-মায়ের সান্নিধ্য ও স্নেহের আশ্রয়ে। কিন্তু মার্কিন কৈশোরের নিষিদ্ধপনা ঘটে একেবারে খুল্লামখুল্লা। পারমিসিবল সোসাইটির ধোঁয়া তুলে পরোক্ষভাবে অপ্রস্তুত কৈশোরের সামনে মেলে ধরা হয় বেহিসেবি নিষিদ্ধপনার ছাড়পত্র। এই মর্মান্তিক কৈশোরে না থাকে মায়ের সোহাগের শাসন, না থাকে বাবার সুরক্ষার অনুশাসন। ফুর্তির প্রাণ গড়ের মাঠে বৃন্ত থেকে ছিঁড়ে নেওয়া আহত গোলাপের মতো পড়ে থাকে এক রিক্ত কৈশোর। তাদের নিঃস্ব হাহাকার চাপা পড়ে যায় বিলাসী বেলেল্লাপনার চিৎকারে।
একটু ইতিহাসে যাই। ভারতের দরজায় তখন কড়া নাড়ছে বহু প্রত্যাশিত স্বাধীনতা। আড়মোড়া ভাঙছে দুই শ’ বছরের পরাধীন একটা জাতি। আপনদেশে ফিরে যাওয়ার আগে তখন মাউন্টব্যাটেন সাহেব তাঁর ‘স্ত্রীর বন্ধু’ তথা ভারতের হবু প্রধানমন্ত্রীকে বলেছিলেন, ‘জওহর, তোমাদের ভারত কি স্বাধীনতার জন্য প্রস্তুত’? মার্কিন সমাজ বা সংসারে, উদভ্রান্ত কৈশোরের সামনে এই প্রশ্নটা ঝুলিয়ে দেওয়ার রেওয়াজ নেই। কাজেই কোনও কিছুর তোয়াক্কা না করে, কাউকে পাত্তা না দিয়ে, মার্কিন কৈশোর নিজগলে বেমানান এক অকাল স্বাধীনতার হার ঝুলিয়ে ঘুরে বেড়ায়। কেউ তাদের বলে না, এই মণিহার তোমার নাহি সাজে!
03rd  June, 2019
আদরে আপ্যায়নে জামাই পুজো না বউমাষ্টমী? 

ঝকঝকে কাঁসার থালায় গরম ধোঁয়া ওঠা জুঁই ফুলের মতো সাদা ধবধবে ভাত। পাশে গোল করে সাজানো বাটিতে হরেক কিসিমের সুস্বাদু পদ। কী নেই তাতে। সোনা মুগের ডাল, আলু পটলের ডালনা, ইচর চিংড়ি, মোচাঘণ্ট, পাঁচমিশেলি তরকারি, ঝুরো পোস্ত, ধোকার ডালনা, পাকা রুইয়ের কালিয়া, ভেটকির পাতুরি, আড় মাছের রসা, লইট্যার ঝুরি, পার্শের ঝাল, ধনেপাতার সবুজ ট্যাংরা, কই মাছের হর-গৌরী, ভাপা চিংড়ি, কচি পাঁঠার ঝোল, কচি আমের চাটনি।  বিশদ

08th  June, 2019
জামাইষষ্ঠীর মেনু 

আজ জামাইষষ্ঠী। আর জামাইষষ্ঠী মানেই জমজমাট খাওয়া দাওয়া, সারাদিনের জামাই আদরের ঘটা। এই একটা দিনের আশায় বসে থাকেন শাশুড়ি মা। আদরের মেয়ে জামাইকে আর্শীবাদ করে বরণ করবেন। খাওয়া দাওয়া হইহুল্লোড় হবে সারাদিন। অথচ এমন দিনে যদি জামাই বাবাজীবন শরীর খারাপ করে বসে! তখন? গোটা অনুষ্ঠানটাই যেন মাঠে মারা যায় তাই না? জামাইষষ্ঠী নিয়ে রসরচনায় সন্দীপন বিশ্বাস। 
বিশদ

08th  June, 2019
বিশ্বের বিস্ময়: একই বিমানের পাইলট মা ও মেয়ে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘ডেলটা এয়ারলাইনস’-এর একটি বিমানের পাইলট হিসেবে মা-মেয়ের জুটির ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এখন ভাইরাল। পাইলট মা-মেয়ের প্রশংসায় সকলেই পঞ্চমুখ।
বিশদ

01st  June, 2019
 নারী-লাঞ্ছনাকারীদের সতর্ক করলেন প্রিয়াঙ্কা

হলিউডের পাশাপাশি তখন বলিউডও বেশ সোচ্চার নারীদের যৌন হেনস্তার ঘটনা নিয়ে। অনেক অভিনেত্রী অনেক নির্মাতা ও প্রযোজকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন। এবার এ সম্পর্কে সাহসী পদক্ষেপ নিলেন দেশি গার্ল খ্যাত নায়িকা প্রিয়াঙ্কা চোপড়া।
বিশদ

01st  June, 2019
 ইতিহাসে গোমতী

অখ্যাত গ্রামের বিখ্যাত মেয়ে। ইতিহাস গড়লেন তিনি। সদ্য সমাপ্ত এশিয়ান অ্যাথলেটিকস থেকে দেশের হয়ে প্রথম সোনা জিতলেন। অথচ তিনি যে কোনওদিন এই জায়গায় পৌঁছতে পারবেন তা বোধহয় কল্পনাও করতে পারেননি। তবু মানুষ স্বপ্ন নিয়ে বাঁচে। ইতিহাস গড়ে, নজির স্থাপন করে।
বিশদ

01st  June, 2019
ধূমপানে মহিলাদের চোখের ক্ষতি

 উন্নত দেশগুলিতে ধূমপানের হার যেখানে কমতির দিকে ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশে কিন্তু এই হার বেড়েই চলেছে। বিশেষ করে মহিলাদের মধ্যে ধূমপানের হার লক্ষ্যণীয়ভাবে বেড়ে চলেছে। ধূমপানের ক্ষতিকর দিকগুলো বহুল আলোচিত এবং অনেকেই জানেন যে এর ফলে ফুসফুসের ক্যান্সারের মতো মারণ রোগ শরীরে বাসা বাধতে পারে।
বিশদ

01st  June, 2019
বিয়ের পর মেয়েদের গুরুত্ব কি কমে যায়?

বিবাহ মেয়েদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। আমাদের পুরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় একটা সময় পর্যন্ত মেয়ে মাত্রই ছিল নগণ্য। বৈদিক যুগের শেষদিক থেকে নারীর অবমূল্যায়ন শুরু হয়। এক সময় অশিক্ষিত অসূর্যম্পশ্যা নারী হয়ে পড়েছিল পুরুষের হাতের পুতুল। নানা নিষেধের গণ্ডিতে আবদ্ধ কুসংস্কারে আচ্ছন্ন নারীর গুরুত্ব বলে কিছু ছিল না।
বিশদ

25th  May, 2019
নারী বিশেষণ

 পুরুষশাসিত সমাজে নারী কখনওই সেভাবে সম্মান, মর্যাদার সঙ্গে নানা চটকদার আলঙ্কারিক শব্দে বিশেষিত হয়নি। নারী বিশেষণগুলিও তাই অত্যন্ত কুরুচিপূর্ণ, অবমাননাকর ও অসম্মানজনক। বাংলা ভাষায় সামান্য ‘আকার’ যোগ করলেই লিঙ্গান্তর ঘটে যায় নারী বিশেষণ শব্দগুলির।
বিশদ

25th  May, 2019
 মুসলিম পরিবারের বহু মহিলা ভোট দেন না

রাজ্য জুড়ে দফায় দফায় ভোট। উক্ত জেলাগুলিতে প্রচণ্ড উত্তেজনা। বিক্ষিপ্ত হিংসা। গণতন্ত্র বাঁচাও কিংবা গণতন্ত্র লুটের ধান্দাবাজি। চারদিকে ফ্ল্যাগ প্রচার হইহই শব্দ। এর মাঝে এক শ্রেণী ছিল নিষ্ক্রিয়। আর পাঁচটা সাধারণ দিনের মতোই এলানো সময় এদের। কী একনায়কতন্ত্র! কী গণতন্ত্র! এসব কিছুতে কী যায় আসে ওদের! ভারত একটা স্বাধীন দেশ।
বিশদ

25th  May, 2019
কোটিপতি ভারতীয় ব্যবসায়ীদের সফল কন্যারা

বাবা-মা কোটিপতি বললেও ভুল হবে। এঁরা আসলে কোটি কোটিপতি। অর্থাৎ বিলিওনেয়ার। তবে পারিবারিক সূত্রে পাওয়া অর্থ হাতে পেয়ে থেমে যাননি এঁরা। বরং নিজেদের উচ্চশিক্ষিত করে তুলেছেন। নিজেদের চেষ্টাতেই সাফল্য পেয়েছেন। এঁদের বাবা-মায়েরা বহু বহু কোটি টাকার মালিক হলেও এঁরা সবাই উচ্চশিক্ষিত। ভারতীয় কোটিপতিদের সুন্দরী-শিক্ষিতা কন্যা। জেনে নেওয়া যাক এমনই কয়েকজনের কথা।
বিশদ

25th  May, 2019
মাদার টেরেজা
আর্তের সেবায় এক মহীয়সী নারী

অ্যাগনেস গনহ্যাজ বোজাহিও তাঁর জন্মভূমি যুগোস্লাভিয়ার স্কপজি শহর ছেড়ে ১৯২৮ সালে কলকাতায় আসেন। আসা মাত্র নিবেদিতার মতোই ভালোবেসে ফেলেন কলকাতার মানুষজনকে। স্থির করলেন সন্ন্যাসিনী হয়ে গরিব-দুঃস্থ মানুষের পাশে দাঁড়াবেন, আর্তের সেবা করবেন।   বিশদ

18th  May, 2019
মা সারদার স্নেহধন্যা নটী নীরদা সুন্দরী 

প্রেমের ঠাকুর রামকৃষ্ণ নটী বিনোদিনীর শ্রীচৈতন্যলীলা দেখে মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং নটী বিনোদিনী ধন্য হয়েছিলেন ঠাকুরের আশীর্বাদ পেয়ে। একইভাবে ধন্য হয়েছিলেন এই বাংলারই আর এক নটী নীরদা সুন্দরী। তাঁর অভিনয় দেখে মা সারদা তাঁকে আশীর্বাদ করেছিলেন।  বিশদ

18th  May, 2019
বুদ্ধ পূর্ণিমা ও শান্তির বার্তা 

বিশ্ববাসীর মাঝে শান্তির বার্তা ছড়িয়ে দিতে চান সুলতা মিত্র সরকার। এমনই অভিপ্রায় নিয়ে সম্প্রতি কাম্বোডিয়ার মন্দির নগরী আঙ্করভাটে একটি বুদ্ধমূর্তি তিনি স্থাপন করেছেন। বুদ্ধ পূর্ণিমার পুণ্যতিথিতে মূর্তি স্থাপনের কথায় কমলিনী চক্রবর্তী।  বিশদ

18th  May, 2019
বেশি বয়সেও পেতে পারেন মাতৃত্বের স্বাদ

পরামর্শে ঘোষ দস্তিদার ইনস্টিটিউট ফর ফার্টিলিটি রিসার্চের কর্ণধার ডাঃ সুদর্শন ঘোষ দস্তিদার। বিশদ

12th  May, 2019
একনজরে
 লাহোর, ১১ জুন (পিটিআই): ভারতের আবেদনে সাড়া দিল পাকিস্তান। কিরঘিজস্তানে সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশন (এসসিও) শীর্ষ বৈঠকে যোগ দেওয়ার জন্য পাকিস্তানের আকাশপথ ব্যবহার করতে পারবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিমান। ‘নৈতিক দিকটি’ মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানাল ইমরান খানের ...

বিএনএ, বাঁকুড়া: এনআরএসের ঘটনার প্রতিবাদে মঙ্গলবার বিকেল থেকে কর্মবিরতি শুরু করলেন বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তাররা। এদিন সকাল থেকে হাসপাতালের পরিষেবা স্বাভাবিক থাকলেও ...

 দিব্যেন্দু বিশ্বাস, নয়াদিল্লি, ১১ জুন: রাজ্যের ভোট পরবর্তী হিংসা এবং আইনশৃঙ্খলার ক্রমাবনতির অভিযোগ তুলে এই বিষয়ে বিস্তারিত রিপোর্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে দেবে বিজেপির সংসদীয় প্রতিনিধি দল। ...

সংবাদদাতা, ময়নাগুড়ি: জলপাইগুড়ি কৃষি বিজ্ঞান কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা মৎস্য চাষিদের তেলাপিয়া মাছের চাষ থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দিচ্ছেন। কিন্তু কেন বিজ্ঞানীরা এই মাছের চাষ থেকে চাষিদের বিরত থাকতে বলছেন?  ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,
১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,
১৯৫৭- পাকিস্তানের ক্রিকেটার জাভেদ মিঁয়াদাদের জন্ম,
২০০৩- মার্কিন অভিনেতা গ্রেগরি পেকের মৃত্যু 



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৬৯ টাকা ৭০.৩৮ টাকা
পাউন্ড ৮৬.৫৮ টাকা ৮৯.৮০ টাকা
ইউরো ৭৭.২১ টাকা ৮০.১৬ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৯১৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩১,২৩০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৭০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৬,৬৫০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৬,৭৫০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৩/৫০ সন্ধ্যা ৬/২৭। হস্তা ১৭/১৯ দিবা ১১/৫১। সূ উ ৪/৫৫/২০, অ ৬/১৭/৬, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৫ গতে ১১/১০ মধ্যে পুনঃ ১/৪৯ গতে ৫/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৯/৫০ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ১/১২ মধ্যে, বারবেলা ৮/১৬ গতে ৯/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৬ গতে ১/১৬ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬ গতে ৩/৩৬ মধ্যে। 
২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪২৬, ১২ জুন ২০১৯, বুধবার, দশমী ৩৫/৫৪/৩৯ রাত্রি ৭/১৭/২৫। হস্তানক্ষত্র ২০/৪৩/৩৩ দিবা ১/১২/৫৮, সূ উ ৪/৫৫/৩৩, অ ৬/১৮/৫১, অমৃতযোগ দিবা ৭/৩৮ গতে ১১/১৩ মধ্যে ও ১/৫৪ গতে ৫/২৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/৫৪ মধ্যে ও ১২/১ গতে ১/২৫ মধ্যে, বারবেলা ১১/৩৭/১২ গতে ১/১৭/৩৭ মধ্যে, কালবেলা ৮/১৬/২২ গতে ৯/৫৬/৪৭ মধ্যে, কালরাত্রি ২/১৬/২৩ গতে ৩/৩৫/৫৭ মধ্যে। 
৮ শওয়াল 
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল 
মেষ: কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। বৃষ: ভ্রমণ যোগ আছে। মিথুন: প্রয়োজনীয় অর্থের অভাব ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকে দিনে 
বিশ্ব শিশু শ্রমিক বিরোধী দিবস,১৯২৯- লেখিকা অ্যান ফ্রাঙ্কের জন্ম,১৯৫৭- পাকিস্তানের ...বিশদ

07:03:20 PM

বিশ্বকাপ: ৪১ রানে পাকিস্তানকে হারাল অস্ট্রেলিয়া 

10:35:44 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ২৩০/৭(৪০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮) 

10:03:16 PM

 বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১৬০/৬(৩০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

09:20:41 PM

বিশ্বকাপ: পাকিস্তান ১১০/২(২০ ওভার)(টার্গেট ৩০৮)

08:34:26 PM