বসন্ত মানেই রং আর রং। লাল নীল হলুদ সবুজ গোলাপি বেগুনি মিলেমিশে একাকার। ডিজাইনারদের বসন্ত সম্ভারে তেমনই রং খুঁজে পেলেন সোমা লাহিড়ী।
শ্যাওলারঙা মেহেন্দির ভিজে সুগন্ধ প্রকৃতই বিয়ের বার্তা বয়ে আনে। খানিকটা প্রজাপতির মতোই রূপকধর্মী এই মেহেন্দিও। আইবুড়ো ভাত, আশীর্বাদ এই শব্দগুলোর সঙ্গে সঙ্গে মেহেন্দি, সঙ্গীত এই শব্দগুলোর এখন অবাধ প্রবেশ বাঙালি বিয়ের আসরে। বেশ কয়েক বছর ধরেই মেহেন্দি অবাঙালি গণ্ডি ছাড়িয়ে বাঙালি চত্বরে প্রবেশ করেছে এবং নিঃসন্দেহে বেশ পাকাপাকি জায়গা করে নিয়েছে।
তিন অভিনেত্রী আজ সেজেছেন তাঁদের পছন্দের বসন্ত সাজে। শাড়ি, গয়না, মেকআপ আর হেয়ারস্টাইলে বসন্তের পদধ্বনি ধ্বনিত। বর্ণনায় সোমা লাহিড়ী।
মাঘ মাসের শুক্লা পঞ্চমী তিথিতে প্রতি বছরের মতো এবারও দেবী সরস্বতীর আরাধনায় মেতে উঠব আমরা। সাজব বাসন্তী সাজে। আসলে শুক্লা পঞ্চমীর দিনটিকেই আমরা বসন্তের আগমনক্ষণ মনে করি। শীতের জড়তা কাটিয়ে জেগে ওঠে প্রকৃতি। গাছেরা নতুন পাতায় সেজে ওঠার তোড়জোড় শুরু করে দেয়। লাল আর হলুদ ফুলের কুঁড়িতে রং লাগে ডালে ডালে। পলাশপ্রিয়া দেবীর পুজোর আয়োজনে তাই পলাশের কুঁড়ি চাই-ই। দেবীর প্রিয় রং বাসন্তী হলুদ। আজ তাই দেবীর আগমন বার্তা নিয়ে এল বাসন্তী সাজ।
শীত মানেই সাহেবি সাজ, এ ধারণাকে ভ্রান্ত প্রমাণ করতে আজ শাড়ি-সাজে হাজির অভিনেত্রী সোনালি চৌধুরী। তাঁর সাজের বর্ণনায় সোমা লাহিড়ী।
বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
ওয়ানস আপন আ টাইম ইন অ্যাকোয়া নামে এক ফ্যাশন শো হয়ে গেল পার্ক হোটেলে। খবরে চৈতালি দত্ত।
সম্প্রতি পার্ক হোটেলের অ্যাকোয়ায় ডিজাইনার প্রণয় বৈদ্য ইতালির মিসিলি আর্কিটেকচার এবং মুঘল সভ্যতা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে সামার ফেসটিভ কালেকশন দেখালেন। এই কালেকশনে ছিল হ্যান্ডব্লক, ডিজিটাল ও সিল্কস্ক্রিন প্রিন্ট মূলত ফ্লোরাল প্রিন্ট বেশি চোখে পড়ে। মেয়েদের কালেকশনে ছিল ড্রেসেস, রাফেলড ম্যাক্সি ড্রেস, টিউনিক ইত্যাদি। পুরুষদের ছিল ধোতি প্যান্ট বা চুড়িদারের সঙ্গে নানা প্যাটার্নের কুর্তি। উভয়ের ক্ষেত্রেই কখনও সিঙ্গল কালার আবার কখনও ফ্লোরাল প্রিন্ট চোখে পড়ে। ছিল ব্রাইডাল কালেকশনও। পোশাকের কালার প্যালেট ছিল ব্লসম পিংক, লেমন ইয়ালো, কোরাল রেড, পেস্তা গ্রিন ইত্যাদি। ডিজাইনারের মিক্স কালেকশনের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে মেকআপ স্টাইলিং করেন কৌশিক রজত। তাছাড়াও এই শো’র কোরিওগ্রাফিরও দায়িত্ব সামলান রজত। প্রশ্ন করতেই মেকআপ সম্পর্কে কৌশিক জানালেন, ‘যেহেতু প্রণয়ের কালেকশনে সিসিলি ও মুঘল এই দুইয়ের সমন্বয় ছিল সেটাকে মাথায় রেখে মেকআপ করতে হয়েছে। চোখের ক্ষেত্রে ‘স্ট্রাকচারড আইস’ করেছি। চোখকে ইনহ্যান্স করতে। তাই ঠোঁটে ব্যবহার করা হয়েছে স্যাটেল বেজ গোল্ড কালার। এক্ষেত্রে শুধু গ্লস ব্যবহার করা হয়েছে। সঙ্গে পিংক ব্লাশ অন এবং সিলভার হাইলাইটার হাই চিকবোনে লাগানো হয়েছে। যেহেতু পাশ্চাত্যের ছোঁয়া এবং সেইসঙ্গে পোশাকে মুঘল ফ্লোরাল প্রিন্টের মিশেল আবার ব্রাইডাল কালেকশনও ছিল সব কিছু মাথায় রাখতে হয়েছে। তাই হাইবান করে হেড গিয়ারে ইমপোর্টেড জিপসি ফুল দেওয়া হয়েছে। আর এখন তো ব্রাইডালে বানের মধ্যে জিপসি ফুল দিয়ে ডেকোরেশন খুবই ইন।’ এদিন শো স্টপার হিসাবে র্যাম্পে হাঁটেন রিচা শর্মা ছাড়াও পরিচালক প্রযোজক নন্দিতা রায়, শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। নন্দিতা রায়ের পরনে ছিল তসর জর্জেটের বেজ কালারের ওপর উইভ করা অ্যান্টিক গোল্ডের পাশা মোটিভের শাড়ি। এ ব্যাপারে নন্দিতা রায় বলেন, ‘এই ধরনের অভিজ্ঞতা আগে আমার ছিল না। প্রণয়ের কালেকশন দেখে আমার মনে হয়েছে যে ওঁর ডিজাইন করা পোশাক সাধারণ মানুষ পরতে পারেন। আমিও যে আমার লুক পরিবর্তন করতে পারি যা আজ আমার মেকওভারের মাধ্যমে হয়ে গেল।’ শিবপ্রসাদ জানান, ‘যাঁদের উদ্যোগে এই শো হল তাঁদের প্রত্যেককে সাধুবাদ জানাই। র্যাম্পের এলিভেশন ভালো ছিল। যে কোনও জায়গাকে যে র্যাম্প হিসাবে দেখানো যেতে পারে সেটা খুব ভালো লেগেছে। প্রণয়ের পোশাক যা আমি পরেছি তা খুবই আরামদায়ক।’ এদিন শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়কে চুড়িদারের সঙ্গে চান্দেরি ফ্যাব্রিকের এমব্রয়ডারড রয়্যাল ব্লু কালারের কুর্তিকে দেখা গেল। রিচা শর্মার পরনে ছিল ন্যুড পিচ কালারের অরগেঞ্জার লেহেঙ্গা যা মুঘল গাউন থেকে অনুপ্রাণিত। এদিনের জুয়েলারির দায়িত্ব ছিল আম্রপালির।
সম্প্রতি পার্ক হোটেলের অ্যাকোয়ায় ডিজাইনার প্রণয় বৈদ্য ইতালির মিসিলি আর্কিটেকচার এবং মুঘল সভ্যতা দ্বারা অনুপ্রাণিত হয়ে সামার ফেসটিভ কালেকশন দেখালেন। এই কালেকশনে ছিল হ্যান্ডব্লক, ডিজিটাল ও সিল্কস্ক্রিন প্রিন্ট মূলত ফ্লোরাল প্রিন্ট বেশি চোখে পড়ে। মেয়েদের কালেকশনে ছিল ড্রেসেস, রাফেলড ম্যাক্সি ড্রেস, টিউনিক ইত্যাদি। পুরুষদের ছিল ধোতি প্যান্ট বা চুড়িদারের সঙ্গে নানা প্যাটার্নের কুর্তি। উভয়ের ক্ষেত্রেই কখনও সিঙ্গল কালার আবার কখনও ফ্লোরাল প্রিন্ট চোখে পড়ে। ছিল ব্রাইডাল কালেকশনও। পোশাকের কালার প্যালেট ছিল ব্লসম পিংক, লেমন ইয়ালো, কোরাল রেড, পেস্তা গ্রিন ইত্যাদি। ডিজাইনারের মিক্স কালেকশনের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে মেকআপ স্টাইলিং করেন কৌশিক রজত। তাছাড়াও এই শো’র কোরিওগ্রাফিরও দায়িত্ব সামলান রজত। প্রশ্ন করতেই মেকআপ সম্পর্কে কৌশিক জানালেন, ‘যেহেতু প্রণয়ের কালেকশনে সিসিলি ও মুঘল এই দুইয়ের সমন্বয় ছিল সেটাকে মাথায় রেখে মেকআপ করতে হয়েছে। চোখের ক্ষেত্রে ‘স্ট্রাকচারড আইস’ করেছি। চোখকে ইনহ্যান্স করতে। তাই ঠোঁটে ব্যবহার করা হয়েছে স্যাটেল বেজ গোল্ড কালার। এক্ষেত্রে শুধু গ্লস ব্যবহার করা হয়েছে। সঙ্গে পিংক ব্লাশ অন এবং সিলভার হাইলাইটার হাই চিকবোনে লাগানো হয়েছে। যেহেতু পাশ্চাত্যের ছোঁয়া এবং সেইসঙ্গে পোশাকে মুঘল ফ্লোরাল প্রিন্টের মিশেল আবার ব্রাইডাল কালেকশনও ছিল সব কিছু মাথায় রাখতে হয়েছে। তাই হাইবান করে হেড গিয়ারে ইমপোর্টেড জিপসি ফুল দেওয়া হয়েছে। আর এখন তো ব্রাইডালে বানের মধ্যে জিপসি ফুল দিয়ে ডেকোরেশন খুবই ইন।’ এদিন শো স্টপার হিসাবে র্যাম্পে হাঁটেন রিচা শর্মা ছাড়াও পরিচালক প্রযোজক নন্দিতা রায়, শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। নন্দিতা রায়ের পরনে ছিল তসর জর্জেটের বেজ কালারের ওপর উইভ করা অ্যান্টিক গোল্ডের পাশা মোটিভের শাড়ি। এ ব্যাপারে নন্দিতা রায় বলেন, ‘এই ধরনের অভিজ্ঞতা আগে আমার ছিল না। প্রণয়ের কালেকশন দেখে আমার মনে হয়েছে যে ওঁর ডিজাইন করা পোশাক সাধারণ মানুষ পরতে পারেন। আমিও যে আমার লুক পরিবর্তন করতে পারি যা আজ আমার মেকওভারের মাধ্যমে হয়ে গেল।’ শিবপ্রসাদ জানান, ‘যাঁদের উদ্যোগে এই শো হল তাঁদের প্রত্যেককে সাধুবাদ জানাই। র্যাম্পের এলিভেশন ভালো ছিল। যে কোনও জায়গাকে যে র্যাম্প হিসাবে দেখানো যেতে পারে সেটা খুব ভালো লেগেছে। প্রণয়ের পোশাক যা আমি পরেছি তা খুবই আরামদায়ক।’ এদিন শিবপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়কে চুড়িদারের সঙ্গে চান্দেরি ফ্যাব্রিকের এমব্রয়ডারড রয়্যাল ব্লু কালারের কুর্তিকে দেখা গেল। রিচা শর্মার পরনে ছিল ন্যুড পিচ কালারের অরগেঞ্জার লেহেঙ্গা যা মুঘল গাউন থেকে অনুপ্রাণিত। এদিনের জুয়েলারির দায়িত্ব ছিল আম্রপালির।
