Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

কাশ্মীর: নতুন চ্যালেঞ্জ
সমৃদ্ধ দত্ত

উৎসবের মেজাজে আশা করি এটা কেউ ভাবছেন না যে, কাশ্মীরিদের কেমন টাইট দেওয়া হল! শ্রীনগর থেকে অনেক দূরের নিরাপদ আবহে বসে অতি আনন্দে আমরা যদি কেউ ভেবেও থাকি যে এভাবে অবশেষে কাশ্মীরিদের দারুণ শিক্ষা দেওয়া হল, তাহলে অবিলম্বে সেই ধারণা থেকে বেরিয়ে আসা প্রয়োজন। কারণ গোটা ভারতে প্রবল খুশির আতসবাজি পরিলক্ষিত হচ্ছে। কিন্তু আমাদের সবার আগে নিশ্চিত করে জানা দরকার কাশ্মীরিদের কেমন লাগছে এই সিদ্ধান্তে? তাঁরা কি খুশি? যদি খুশি না হন তাহলে কিন্তু ৩৭০ নং অবলুপ্তি অথবা আস্ত একটা রাজ্যকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে পরিণত করার এই সিদ্ধান্তের থেকেও এখন অনেক বড় চ্যালেঞ্জ হল কাশ্মীরিদের মন জয় করা।
কেন দরকার? কারণ কাশ্মীরিরাও যদি মনে করেন ভারত সরকার আদতে তাদের বিশেষ অধিকার থেকে বঞ্চিত করে অপমান করেছে এবং শিক্ষা দিতে চেয়েছে, তাহলে তারা কিন্তু ভারতকে শত্রু ভাবতে শুরু করবে। নিজেদের দূরে সরিয়ে নেবে মানসিকভাবে। আর কাশ্মীরবাসী যদি ভারতের উপর প্রবলভাবে রেগে যায় এবং ভারতকে এনিমি স্টেট হিসেবে ধরে নেয় তাহলে সবথেকে খুশি কে হবে? পাকিস্তান! পাকিস্তানের প্রধান টার্গেট হল কাশ্মীর নিয়ে ভারতের সঙ্গে প্রক্সি ওয়ার চালিয়ে যাওয়া। আজ যদি ভারতই কাশ্মীরবাসীকে ক্রুদ্ধ করে মনের থেকে দূরে সরিয়ে দেয় তাহলে সবদিক থেকে আনন্দে আত্মহারা হবে পাকিস্তান।
কাশ্মীর যদি ভারতের পক্ষে থাকে এবং ভারত সরকারের উপর নির্ভর করে উন্নয়নের জন্য এবং হিন্দুস্তান জিন্দাবাদ বলে, তাহলেই পাকিস্তানকে সবথেকে বড় ধাক্কা দেওয়া হয়। মনে রাখতে হবে কাশ্মীরে বরাবরই দুটি ফ্রন্ট। একটি অংশ সরাসরি ভারত বিরোধী। তারা বিচ্ছিন্নতাবাদী। অর্থাৎ ভারতের থেকে তারা মুক্তি চেয়ে আজাদ কাশ্মীর চায়। আর অন্য একটি অংশ কিন্তু প্রথম থেকেই ভারতপন্থী। কাশ্মীরের অন্দরেই ওই অংশকে বলা হয় প্রো ইন্ডিয়ান ফ্র্যাকশন। এই প্রো ইন্ডিয়ান সংগঠনগুলির মধ্যে রয়েছে মূল স্রোতের রাজনৈতিক দলগুলি। যেমন ন্যাশনাল কনফারেন্স, কংগ্রেস, পিপলস ডেমোক্রেটিক পার্টি ইত্যাদি। এইসব পার্টি ও সংগঠনগুলি ভারতের নির্বাচন কমিশনের আইন মেনেই প্রতিটি নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করেছে বরাবর। বিচ্ছিন্নতাবাদীদের ভোট বয়কটের ডাক উপেক্ষা করে এই দলগুলি ভোটে লড়ে কখনও জিতেছে, কখনও হেরেছে। যে প্রক্রিয়ায় ৩৭০ ধারা অবলোপ করা হয়েছে সেটি কিন্তু সবথেকে বেশি আঘাত করেছে এই প্রো ইন্ডিয়া গ্রুপকেই। কারণ সৈয়দ আলি শাহ জিলানি, মিরওয়াইজ উমর ফারুখ অথবা ইয়াসিন মালিকদের মতো বিচ্ছিন্নতাবাদী নেতারা ৩৭০ নং ধারা বিলোপসাধনের পর কী মনে করলেন সেটা নিয়ে আমাদের কোনও মাথাব্যথা নেই। কারণ তাঁরা কাশ্মীরকে ভারতের অঙ্গরাজ্য হিসেবে স্বীকারই করেন না। সুতরাং তাঁরা রেগেই যান অথবা খুশিই হন, কিছু যায় আসে না।
সমস্যা হল, প্রো ইন্ডিয়ান নেতা-নেত্রীদের যেভাবে গ্রেপ্তার করে অজানা স্থানে আটকে রেখে, গোটা কাশ্মীরকে তালাবন্ধ করে রেখে, শুধু শ্রীনগরের মতো একটা ছোট শহরেই ৪৩ হাজার নিরাপত্তাবাহিনী নামিয়ে অঘোষিত কারফিউ পরিস্থিতি করে ৩৭০ ধারা বিলোপসাধন করা হয়েছে, সেটায় সাধারণ ভারতপন্থী কাশ্মীরিরাও যদি অসম্মানিত, অপমানিত ও আঘাতপ্রাপ্ত মনে করেন নিজেদের, তাহলে একটা বড় ক্ষতি হবে সুদূরপ্রসারী। কারণ ফারুখ আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা, মেহবুবা মুফতিদের গ্রেপ্তার করে তাঁদের সঙ্গেও বিচ্ছিন্নতবাদী নেতাদের মতো আচরণ করে বস্তুত তাঁদেরই তীব্র সঙ্কটে ফেলে দেওয়া হল।
কেন? কারণ এখন তাঁদের উদ্দেশ্যে বিচ্ছিন্নতবাদী নেতারা বিদ্রুপ করে আক্রমণ করে বলবেন, ভারতপন্থী হয়ে তোমাদের লাভ কী হল? আমাদের যেমন বন্দি করা হয়েছে আগেই, তোমাদেরও তেমনভাবেই বন্দি করা হল। অর্থাৎ আমাদেরও যেমন ভারত সরকার বিশ্বাস করে না, শত্রু মনে করে, ঠিক তোমাদেরও তাই মনে করে। অথচ তোমরা এতকাল ধরে নিজেদের ভারতের অংশ মনে করে এসে আমাদের বিচ্ছিন্নতবাদী তকমা দিয়ে বিরোধিতা করে এসেছো এবং আজাদির বিরুদ্ধাচারণ করে ভারতের সঙ্গেই থাকতে চেয়েছো। এতকাল ভারতের দালালি করলে, ভারত সরকার তার কী প্রতিদান দিল? ঠিক এই আশঙ্কার কথাটাই মঙ্গলবার ফারুখ আবদুল্লা কাঁদতে কাঁদতে বলছিলেন। তিনি বলছিলেন, আমাদের ভারতপন্থা মনোভাবের কোনও প্রেস্টিজই রাখলো না আজকের ভারত সরকার। আমরা যে এতকাল ধরে ভারতের পক্ষে জোরদার সওয়াল করে এলাম, সেই আমাদের মতো প্রো ইন্ডিয়ান রাজনৈতিক দলগুলিকেই গ্রেপ্তার করে, আমাদের রাজ্যকে সম্পূর্ণ ঘরে বন্দি করে রেখে ভারত সরকার বুঝিয়ে দিল তারা কাশ্মীরের ভূমিটাই শুধু চায়, কাশ্মীরিদের চায় না। আর এই মনোভাব একবার কাশ্মীরিদের মধ্যে প্রবেশ করলে সেটা কি ভারতের পক্ষে ভালো হবে?
৩৭০ নং থাক আর নাই থাক, কাশ্মীরকে যদি আবার সেই আরও বেশি করে নিরাপত্তা বাহিনী দিয়েই মুড়ে রাখতে হয় তাহলে পরিস্থিতির কী পরিবর্তন হল? কাশ্মীরের মানুষের ভালোর জন্যই যে ৩৭০ ধারা বিলোপ করা হয়েছে এই বিশ্বাসটি দিতে হবে কাশ্মীরিদের। তা না হলে নিছক বিজেপি নিজেদের অ্যাজেন্ডা ও ইস্তাহার পূরণ করে হাততালি কুড়িয়ে নিল, এই পারসেপশনেই সীমাবদ্ধ হয়ে যাবে এই সিদ্ধান্তটি। ঐতিহাসিক উত্তরণ ঘটবে না। ঠিক এই কারণেই এখন ভারত সরকারের আরও বেশি করে উচিত কাশ্মীরের মন জয় কীভাবে করা যায় সেই পন্থা ঠান্ডা মাথায় ভাবা। কারণ কাশ্মীরকে সম্পূর্ণভাবে জয় করা তখনই সম্ভব যখন নিছক কিছু পাহাড়, নদী, জঙ্গল, টিউলিপ, আপেলবাগান নয়, কাশ্মীরিরাও মনেপ্রাণে ভারতের অঙ্গ হয়ে যাবে। পাকিস্তান শত চেষ্টা করলেও কাশ্মীরিরা যখন পাকিস্তানের প্ররোচনা অগ্রাহ্য করে ভারতের পক্ষেই জয়ধ্বনি দেবে, সেটাই হবে পাকিস্তানকে সবথেকে বড় থাপ্পড়।
১৯৪৭ সালের ২২ অক্টোবর পাকিস্তান যখন পাঠান হানাদার পাঠিয়ে কাশ্মীর দখলের চেষ্টা করেছিল তারপর ভারত সংযুক্তির পর থেকেই কাশ্মীর ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। শেখ আবদুল্লা কিংবা মহারাজ হরি সিং, ভারতের সঙ্গে তাঁদের নানাবিধ সময়ে মনান্তর হলেও তাঁদের কেউই কোনওদিন পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্তির কথা চিন্তাই করেননি। দু’জনের কেউ পাকিস্তানকে পছন্দ করতেন না। সুতরাং পাকিস্তান চাইলেও কাশ্মীরকে কোনোদিন ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারবে না সেটা তারাও জানে। তাই পাকিস্তান সর্বদাই কাশ্মীরিদের প্ররোচিত করে চলে যে ভারত সরকার তোমাদের সঙ্গে বিমাতৃসুলভ আচরণ করে। তোমাদের রাজ্যকে একটা পুলিসস্টেট বানিয়ে রেখেছে। লক্ষ লক্ষ সেনাবাহিনী একটা রাজ্যে।
কাশ্মীরের সিংহভাগ মানুষই কিন্তু জানে ভারতের সঙ্গে থাক঩লেই তাদের আর্থ সামাজিক লাভ সবথেকে বেশি। তাই সাধারণ ভারতীয়দের সঙ্গে কাশ্মীরিদের সম্পর্ক অত্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ। অমরনাথ যাত্রায় কাদাজল-বর্ষা-রোদ্দুর চরম দুর্গম পথে হিন্দু তীর্থযাত্রীদের কাশ্মীরি মুসলিমরাই কাঁধে করে নিয়ে যান। পর্যটকদের শিকারায় ঘোরান, হোটেলে রাখেন, হাউসবোটে রান্না করে খাওয়ান। কোনও ভারতবাসী একথা বলেন না যে সাধারণ কাশ্মীরিরা খুব খারাপ মানুষ। শুধু মাঝে মাঝে আড্ডায় গল্পে বলা হয় যে তারা ইন্ডিয়াকে পছন্দ করে না। কিন্তু আমাদের কাশ্মীর যাওয়া, অমরনাথ যাত্রা, অতিথেয়তা পাওয়া, এয়ারপোর্ট থেকে গাড়ি পাওয়া এসব কিছুই এতকাল কিন্তু আটকায়নি।
প্রশ্ন হল এখন কী হবে? এখনও কি তাঁরা আগামীদিনে একইরকম সৌহার্দ্যপূর্ণ থাকবেন আমাদের সঙ্গে? নাকি মনের দরজাটা বন্ধ করে দেবেন? এটাই সবথেকে বড় প্রশ্ন। যদি কাশ্মীরিদের মধ্যে আর কোনও বিভাজন না থাকে? অর্থাৎ প্রো ইন্ডিয়ান আর অ্যান্টি ইন্ডিয়ান দুটি অংশ মিশে গিয়ে আগামীদিনে কাশ্মীরবাসীর সকলেই অ্যান্টি ইণ্ডিয়া হয়ে যাবে না তো? সেটা কি কাম্য? সেই সুযোগটা নেবে পাকিস্তান। আর কিছুদিনের মধ্যেই আমেরিকা আফগানিস্তান থেকে সেনা প্রত্যাহার করে নেবে। সেই নিয়ে মার্কিন প্রশাসন আর তালিবানদের মধ্যে বৈঠক চলছে। সেই বৈঠকের মধ্যস্থতাকারীর নাম পাকিস্তান। সুতরাং আমেরিকার এখন সবথেকে বেশি দরকার পাকিস্তানকে। আফগানিস্তান থেকে আমেরিকা সরে গেলে আবার যদি সেখানে তালিবান ও আল কায়েদা থাবা বসায়, তাহলে কাশ্মীর হবে অন্যতম প্রধান টার্গেট পাকিস্তানের কাছে। আর তখন কাশ্মীরবাসীকে ক্ষিপ্ত করে রেখে ওই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা কঠিন হয়ে যাবে ভারতের পক্ষে।
তাই এখনই দরকার সবার আগে কাশ্মীরবাসীর মন জয় করা। মুসলিম, হিন্দু, জৈন, বৌদ্ধ এসব বিভাজন না-করে ভারত যে-কাশ্মীরকে সব মিলিয়ে পাশে রাখতে চায়, তাদের প্রকৃতই স্বদেশবাসী মনে করে, অন্তর থেকে এই বার্তা বারংবার দেওয়া দরকার। কাশ্মীরকে টাইট দিলাম এটা মনে করে আনন্দ করার আগে ভাবা দরকার যে নিজের দেশের মানুষকে টাইট দেওয়ার মধ্যে কি বিজয় আছে? বিচ্ছিন্নতাবাদীদের টাইট দেওয়া হোক। সন্ত্রাসবাদীদের টাইট দেওয়া হোক। কাশ্মীরের সবাই তো আর তেমন নয়। যদি তাই হতেন তাহলে মেহবুবা মুফতির সঙ্গে বিজেপি গাঁটছড়া বেঁধে সরকার গড়েছিল কেন? আজ সেই মেহবুবা মুফতিকেই সলিটারি কনফাইনমেন্টে বন্দি করে রাখা হয়েছে বলে তাঁর কন্যা অভিযোগ করেছেন। তাই কাশ্মীরবাসীকে টাইট দেওয়া গেল ভেবে আত্মতৃপ্ত হওয়ার সময় এটা নয়।
কেন্দ্রীয় সরকার কি জানে না এটা? অবশ্যই জানে। আগামীদিনে অপেক্ষা করছে বিপুল ইনভেস্টমেন্ট, প্রচুর উন্নয়নের প্যাকেজ। সবই ঠিক। কিন্তু আমরা এখনও জানি না সাধারণ কাশ্মীরিরা সেই পরিকল্পনাকে কীভাবে গ্রহণ করবেন। সেটা জানা জরুরি। কাশ্মীরের মাটিতে হাজার হাজার ‘বেওসায়ী’ ঢুকিয়ে দেওয়া যেতেই পারে। কিন্তু সেটাই একমাত্র সমাধান হবে না। ওটাকেই একমাত্র উন্নয়ন কাশ্মীরিরা নাও ভাবতে পারেন। তাই কাশ্মীরিদের আস্থা ফেরানোই আপাতত প্রধান লক্ষ্য হোক। স্বদেশবাসীর সঙ্গে ইগোর লড়াই করা বোকামো! পাকিস্তান তো এটাই চায় যে ভারতবাসী কাশ্মীরবাসীকে ঘৃণা করুক। যাতে কাশ্মীরবাসীও ভারতকে শত্রু ভাবে। আমরা সেই ফাঁদে পা দেব কেন? ৩৭০ নং ধারা অবলুপ্তির কি প্রয়োজন ছিল না? অবশ্যই ছিল। একটি দেশে ভিন্ন আইন থাকবে কেন? সকলেই যদি ভারতবাসী হয় তাহলে কোনও বৈষম্য থাকাই তো উচিত নয়। সেটাই নীতিগত অবস্থান। শুধু কাশ্মীর কেন, নাগাল্যান্ড, মিজোরাম, শিলং, কার্বি আংলং সর্বত্রই আমাদের জমি কেনার অধিকার থাকা উচিত। সেটাই তো সমানাধিকার। কেন অরুণাচল প্রদেশের কিছু এলাকায় ঢুকতে গেলে ইনার পারমিট লাগবে? কেন দেশের সর্বত্র সকলের অবাধ যাতায়াত থাকবে না? কেন মেধার ভিত্তিতে যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও উচ্চশিক্ষায় ভর্তি হতে পারবে না বহু উচ্চ মার্কস পাওয়া ছাত্রছাত্রী? সবই তো বৈষম্য! সব বৈষম্যের অবসান হোক।
সুতরাং ৩৭০ নং ধারার অবলোপ নিয়ে প্রশ্নই নেই। সঠিক কাজ হয়েছে। প্রশ্ন হল পদ্ধতিটি নিয়ে। এভাবে একটা গোটা রাজ্যকে অন্ধকারে রেখে, তাদেরই তালাবন্ধ করে, স্কুলকলেজ অফিস বন্ধ করে, মোবাইল ইন্টারনেট স্তব্ধ করে দিয়ে যদি কোনও সরকার দাবি করে আমরা তোমাদের ভালোর জন্য এসব করছি, তাদের অপমানে লাগতেও পারে। তাই এখন সর্বাগ্রে দরকার সেই ক্ষতে প্রলেপ দেওয়া। কাশ্মীরবাসীকে শত্রু প্রতিপন্ন করে তাঁদের উন্নয়ন করার প্রতিশ্রুতি তাঁরা বিশ্বাস করবেন না। বরং এখন প্রয়োজন তাঁদের কাছে টানার। তাঁদের কথা শোনার। তাঁদের উপর কোনও সিদ্ধান্ত চাপিয়ে না-দিয়ে তাঁদের পাশে বসিয়ে বলতে হবে, আপনারাই বলুন, কীভাবে এখন এগনো যায়। কারণ, কাশ্মীরের কীসে ভালো হবে সেটা কাশ্মীরিরাই সবথেকে ভালো বলতে পারবেন। আমরা এই হুজুগে মানুষ নেহাত দুদিন এই আনন্দ নিয়ে নাচানাচি করব। ‘কাশ্মীরে জমি কিনব’, ‘কাশ্মীরি মেয়ে বিয়ে করা যাবে’ ইত্যাদি বোকা বোকা নন-সিরিয়াস কমেন্ট করব ফেসবুকে। কিন্তু কয়েকদিন পরই আবার যে যার নিজেদের জীবনে ফিরে গিয়ে পুজোর বাজারে ঢুকে পড়ব।
সুতরাং প্রকৃত চ্যালেঞ্জ সরকারের। কাশ্মীরকে আন্তরিকভাবে ভারতের অন্তঃস্থলে মিশিয়ে দেওয়ার কাজটিই কিন্তু হবে কাশ্মীরের নয়া ইতিহাস রচনা। সেটা নিছক একটা ভূমিখণ্ড দখল নয়। কাশ্মীরিয়াৎকে আপন করে নেওয়া। একমাত্র তাহলেই পাকিস্তান সবথেকে বেশি ধাক্কা খাবে! আর কাশ্মীরিদের আমরা যদি শত্রু বিবেচনা করে চলি, তাহলে কিন্তু টেনিসের পরিভাষায় অ্যাডভান্টেজ পাকিস্তান হয়ে যাবে! সে সুযোগ দেব কেন?
09th  August, 2019
সভাপতি পদে সোনিয়াজির প্রত্যাবর্তনে কংগ্রেস কি ছন্দ ফিরে পাবে
শুভা দত্ত

ছন্দ তো হারিয়েছে বহুদিন। ছন্দে ফেরার চেষ্টা—সেও শুরু হয়েছে বহুদিন। কিন্তু কিছুতেই যেন সেই পুরনো দমদার ছন্দে ফিরতে পারছে না জাতীয় কংগ্রেস! নেহরু-ইন্দিরার আমল থেকে গান্ধী পরিবারের ছত্রচ্ছায়ায় এবং নেতৃত্বে দলের যে অপ্রতিরোধ্য ছন্দ গোটা দেশকে কংগ্রেসি তেরঙ্গায় বেঁধে রেখেছিল, যে ছন্দ কংগ্রেস প্রতীক ইন্দিরার পাঞ্জার উপর বছরের পর বছর দেশের মানুষের আস্থা বিশ্বাস ও আবেগ ধরে রেখেছিল, জরুরি অবস্থা, নাসবন্দির মতো কাণ্ডের পরও যে ছন্দ ক্ষমতার কেন্দ্রে ফিরিয়ে এনেছিল কংগ্রেসকে, ইন্দিরা এবং ইন্ডিয়া হয়ে উঠেছিলেন সমার্থক—জাতীয় কংগ্রেসের সেই অমিত শক্তি রাজনৈতিক ছন্দ অনেক কাল আগেই ইতিহাসের পাতায় ঠাঁই নিয়েছে।
বিশদ

ওয়াল স্ট্রিটের ‘নেকড়ে’-র গল্প!
মৃণালকান্তি দাস

ওয়াশিংটনের অপরিচিত কোনও এক পথে হাঁটতে হাঁটতে গল্পটা শুনিয়েছিলেন এমিলি ব্রাউন। গল্প বলতে, এক অপরাধীর ঘুরে দাঁড়ানোর কাহিনী। জর্ডন বেলফোর্টের গল্প। যিনি জীবনে অপরাধের নেশায় পড়ে সবকিছু হারিয়েছিলেন। কে এই জর্ডন বেলফোর্ট, জানেন? যাঁর জীবন কাহিনী শুনলে মনে হবে, এ এই মার্কিন মুলুকেই সম্ভব! বিশদ

17th  August, 2019
স্বাধীনতা ৭৩ এবং ভূস্বর্গের মুক্তি
মেরুনীল দাশগুপ্ত

গরিবি যতদিন না যাবে ততদিন এই উপত্যকায় শান্তি আসবে না। কারণ, কাশ্মীরি মানুষের গরিবিই ওদের একটা বড় হাতিয়ার। গরিব মানুষজনের অনেকেই ক’টা টাকার লোভে পড়ে সীমান্তর ওপার থেকে আসা লোকজনকে আশ্রয় দিয়ে, লুকিয়ে রেখে, খাবারদাবারের ব্যবস্থা করে ভ্যালির বিপদ বাড়িয়ে তুলছে।
বিশদ

15th  August, 2019
বনে থাকে বাঘ 
অতনু বিশ্বাস

ছেলেবেলায় ‘সহজ পাঠ’-এ পড়েছিলাম ‘বনে থাকে বাঘ’। যদিও এই পাঠটা যে খুব সহজ আর স্বাভাবিক নাও হতে পারে, অর্থাৎ বনে বাঘ নাও থাকতে পারে, সেটা বুঝতে বেশ বড় হতে হল। ছোটবেলায় অবশ্য মনে বদ্ধমূল ধারণা ছিল, বন-জঙ্গল গিজগিজ করে বাঘে। 
বিশদ

13th  August, 2019
রক্ষক আইন যেন ভক্ষক না হয়
শান্তনু দত্তগুপ্ত 

ভিক্টরি ম্যানসনে ঢুকলেন উইনস্টন স্মিথ। বহুতলে ঢুকেই নজরে আসবে দো’তলা সমান আখাম্বা ছবিটা। শুধু একটা মুখ। নীচে ক্যাপশন করা, বিগ ব্রাদার কিন্তু তোমাকে দেখছে। জর্জ অরওয়েলের কালজয়ী উপন্যাস ১৯৮৪-এর শুরুতেই উল্লেখ এই ছবির। আর এই নভেলের সারমর্মও লুকিয়ে এই ছবিতে—বিগ ব্রাদার দেখছে, তাই সাবধান। সাবধান হও সবাই... সরকারি কর্মচারী, ব্যবসায়ী, সাফাইকর্মী, বেসরকারি চাকুরে... মোদ্দা কথা নারী-পুরুষ নির্বিশেষে। সবসময় নজরদারি।  
বিশদ

13th  August, 2019
পুতিন কি পারবেন নতুন বিশ্বের নেতৃত্ব দিতে?
গৌরীশঙ্কর নাগ

 ১৯১৭ খ্রিস্টব্দে বা তার কিছু আগে থেকে লেনিন, ট্রটস্কি প্রমুখ নিবেদিত প্রাণ কমরেডের হাত ধরে সোভিয়েত সমাজতন্ত্র নামক যে মহীরুহটি ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছিল তা গর্বাচেভ ক্ষমতাসীন হওয়ার পর কীভাবে তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়েছে—বিস্ময়ের সঙ্গে আমরা সেটা দেখেছি।
বিশদ

12th  August, 2019
স্টেট নয়, শুধুই রিয়াল এস্টেট
পি চিদম্বরম

 জম্মু ও কাশ্মীর নিয়ে প্রায়ই লিখি কিন্তু আজকেরটা অন্যরকম। জম্মু ও কাশ্মীর আর আগের জম্মু ও কাশ্মীর নেই। এটা আর রাজ্য নয়। এটাকে বিভক্ত করা হয়েছে। এখন দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল—লাদাখ এবং জম্মু ও কাশ্মীর। ভারতের সংবিধানে কোনও রাজ্যকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের স্তরে নামিয়ে আনার ঘটনা এর আগে ঘটেনি।
বিশদ

12th  August, 2019
রাহুল সরে দাঁড়াতেই কংগ্রেস এমন নেতৃত্বহীনতায় ভুগছে কেন?
শুভা দত্ত

 প্রশ্নটা আজ দেশের সর্বস্তরে। পথে-ঘাটে অফিসে আড্ডায় যেখানেই চলতি রাজনীতি নিয়ে তর্ক-বিতর্কের উদয় হচ্ছে সেখানেই প্রশ্নটা যেন অনিবার্যভাবে এসে পড়ছে! কংগ্রেসের হলটা কী! রাহুল গান্ধী না বলে দিতেই আর সভাপতি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না কংগ্রেসে! গান্ধী ফ্যামিলি ছাড়া কংগ্রেস সভাপতি খুঁজে পাচ্ছে না— এ তো বড় অদ্ভুত ব্যাপার! কংগ্রেসের জন্মের পর থেকে গান্ধী ফ্যামিলির বাইরের দেশ রাজনীতির কত দিকপালই তো জাতীয় কংগ্রেসের সভাপতির আসন অলঙ্কৃত করেছেন—উমেশচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়, দাদাভাই নৌরজি, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়, সুভাষচন্দ্র, অ্যানি বেসান্ত, চিত্তরঞ্জন, সরোজিনী নাইডু, বল্লভভাই প্যাটেল, কামরাজ, জগজীবন রাম—কত নাম বলব। নিশ্চয়ই এই তালিকায় নেহরু থেকে ইন্দিরা, রাজীব, সোনিয়া হয়ে রাহুল—গান্ধী পরিবারের সদস্যরাও ছিলেন।
বিশদ

11th  August, 2019
শুধু উন্নয়ন নয়, ভোটের জন্য চাই ভালো মাস্টার
তন্ময় মল্লিক

মোটা বেতন দিয়ে মাস্টার রাখলেই ছেলেমেয়ে মানুষ হয় না। তেমনটা হলে সব বড়লোকের ছেলেমেয়েই উচ্চশিক্ষিত হতো। কিন্তু, তা তো হয় না। ছাত্রছাত্রীর পড়াশোনায় আগ্রহ, মেধা যেমন থাকা দরকার, তেমনই নজরদারিটাও জরুরি। ফাঁকিবাজি থাকলেই ছাত্র হয় গাড্ডু খাবে, অথবা ‘বিবেচনায়’ পাশ।
বিশদ

10th  August, 2019
পঞ্চায়েত নির্বাচন, ৩৭০ কিংবা ৩৫এ
শুভময় মৈত্র

পশ্চিমবঙ্গ ২০১৮, আর ত্রিপুরা ২০১৯। পঞ্চায়েত ভোটে ফলাফল একইরকম। ঠিক কত আসন সেটা গোনার দরকার নেই। সহজ অঙ্কে বিষয়টা এরকম। ধরা যাক, মোট আসন ১০০, শাসক দল বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়ী ৭০টি আসনে। বাকি তিরিশের মধ্যে তীব্র লড়াইয়ের শেষে শাসক দল ২০, বিরোধীরা দশ। পাটিগণিতের অঙ্ক একেবারে মিলে গেল।
বিশদ

10th  August, 2019
সংযুক্তিকরণের মিশ্র অভিজ্ঞতার পংক্তিতে কাশ্মীর
বিশ্বনাথ চক্রবর্তী

 সমস্ত প্রশ্ন আসলে আবর্তিত হচ্ছে মূলত কাশ্মীরসমস্যা সমাধানের প্রশ্নে ‘স্বাধিকার বনাম সংযুক্তিকরণ’ ভাবনাকে কেন্দ্র করে। নেহরুর অনুসৃত কাশ্মীরের স্বাধিকার মডেল বিগত ৭০ বছর ধরে কার্যকরী থাকলেও কাশ্মীরসমস্যার সমাধান কিন্তু অধরাই থেকে গিয়েছে। তৈরি হয়েছিল অচলাবস্থা। বিজেপির সংযুক্তিকরণ মডেলে কাশ্মীরের এই দীর্ঘ অচলাবস্থা ভেঙে এগিয়ে চলার কথা বলা হয়েছে। বিশ্বজুড়ে সংযুক্তিকরণ মডেলের যে অভিজ্ঞতা উঠে এসেছে, তা মিশ্র। চীনের সঙ্গে তিব্বতের সংযুক্তিকরণ সফল হয়েছে। আলাস্কার ক্ষেত্রেও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সংযুক্তিকরণ সফল ছিল। আবার চীনের সঙ্গে হংকংয়ের সংযুক্তিকরণ প্রক্রিয়া কিন্তু কঠিন বাধার সম্মুখীন হয়েছে। এখন দেখার, কাশ্মীরকে ভারতের মূল প্রশাসনিক ও রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সংযুক্তিকরণ প্রক্রিয়ার ফল কী হয়? বিশদ

08th  August, 2019
জিতে গেলেন শ্যামাপ্রসাদ
জিষ্ণু বসু 

দিনটি ছিল ১১ মে, ১৯৫৩। পারমিট ছাড়া কাশ্মীরে প্রবেশের অপরাধে পাঠানকোটের মাধোপুর সীমান্তে গ্রেপ্তার হলেন শ্যামাপ্রসাদ। সেখান থেকে শ্রীনগর ৩০০ কিমির বেশি। এতটা পথ পুলিসের জিপে আনা হল তাঁকে।  বিশদ

07th  August, 2019
একনজরে
 সংবাদদাতা, ময়নাগুড়ি: ময়নাগুড়ি সদর এলাকায় টোটোর দৌরাত্ম্য নিয়ন্ত্রণ করতে ময়নাগুড়ি পুলিস প্রশাসন বেশকিছু পদক্ষেপ নিতে চলেছে। ব্যস্ত রাস্তার ধারে বেআইনিভাবে টোটো পার্কিং করা হলে তা ...

করাচি, ১৭ আগস্ট (পিটিআই): পাকিস্তানের বালুচিস্তান প্রদেশের একটি মসজিদে বিস্ফোরণে মৃত্যু হল পাঁচজনের। এঁদের মধ্যে রয়েছেন শীর্ষ তালিবান নেতা মুল্লা হাইবাতুল্লার ভাই হাফিজ আহমাদুল্লা। কোয়েত্তা থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে কুচলক এলাকায় রয়েছে শেখ হাইবাতুল্লা মাদ্রাসা। ...

নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: গঙ্গাবক্ষে বিশ্বের দীর্ঘতম সাঁতার প্রতিযোগিতার আয়োজন করছে মুর্শিদাবাদ সুইমিং অ্যাসোসিয়েশন। ভাগীরথী নদীর উপর এই সাঁতার প্রতিযোগিতা হবে ৮১ ও ১৯ কিলোমিটার দূরত্বে। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: গোটা বিশ্বেই মধ্যবিত্ত শ্রেণী বাড়ছে দ্রুত। নতুন প্রজন্ম অর্থ উপার্জন করছে বলেই এই শ্রেণীর বাড়বাড়ন্ত। সরকারেরও উচিত তাদের কাজের সুযোগ করে দেওয়া। সেই কারণেই সরকার যতটা পেনশন খাতে খরচ করে, তার চেয়ে গুরুত্ব দেওয়া উচিত শিক্ষা খাতে ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

হঠাৎ জেদ বা রাগের বশে কোনও সিদ্ধান্ত না নেওয়া শ্রেয়। প্রেম-প্রীতির যোগ বর্তমান। প্রীতির বন্ধন ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৯০০: রাজনীতিক বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিতের জন্ম
১৯৩৬: গীতিকার ও পরিচালক গুলজারের জন্ম
১৯৫৮: ইংলিশ চ্যানেল অতিক্রম করলেন প্রথম এশীয় ব্রজেন দাস
১৯৮০: সঙ্গীতশিল্পী দেবব্রত বিশ্বাসের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৭০.৫৯ টাকা ৭২.২৯ টাকা
পাউন্ড ৮৪.৮১ টাকা ৮৭.৯৪ টাকা
ইউরো ৭৭.৮৩ টাকা ৮০.৭৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
17th  August, 2019
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৮,২৪৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৬,২৮৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৬,৮৩০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৪৩,৯০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৪৪,০০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১ ভাদ্র ১৪২৬, ১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৪৯/৪৯ রাত্রি ১/১৪। পূর্বভাদ্রপদ ২৯/২ অপঃ ৪/৫৫। সূ উ ৫/১৮/২, অ ৬/৩/১৪, অমৃতযোগ দিবা ৬/৯ গতে ৯/৩৩ মধ্যে। রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/২ মধ্যে, বারবেলা ১০/৫ গতে ১/১৬ মধ্যে, কালরাত্রি ১/৫ গতে ২/৩০ মধ্যে।
৩২ শ্রাবণ ১৪২৬, ১৮ আগস্ট ২০১৯, রবিবার, তৃতীয়া ৪৩/৯/৬ রাত্রি ১০/৩২/৩৬। পূর্বভাদ্রপদনক্ষত্র ২৬/১/৪১ দিবা ৩/৪১/৩৮, সূ উ ৫/১৬/৫৮, অ ৬/৫/৪৬, অমৃতযোগ দিবা ৬/১২ গতে ৯/৩১ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/২২ গতে ৮/৫৪ মধ্যে, বারবেলা ১০/৫/১৬ গতে ১১/৪১/২২ মধ্যে, কালবেলা ১১/৪১/২২ গতে ১/১৭/২৮ মধ্যে, কালরাত্রি ১/৫/১৬ গতে ২/২৯/১০ মধ্যে।
 ১৬ জেলহজ্জ

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: প্রাকবিবাহ কথাবার্তাও হতে পারে। বৃষ: সৌখিন দ্রব্যের ব্যবসা শুভ হবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৯০০: রাজনীতিক বিজয়লক্ষ্মী পণ্ডিতের জন্ম১৯৩৬: গীতিকার ও পরিচালক গুলজারের জন্ম১৯৫৮: ...বিশদ

07:03:20 PM

নেতাজিনগরে ২টি অটোর সংঘর্ষ, জখম মহিলা 

08:31:00 PM

বেনিয়াপুকুরে তরুণীর ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার 

06:21:00 PM

পানিহাটিতে গঙ্গায় ডুবে যাওয়া যুবকের দেহ উদ্ধার 

05:49:00 PM

পানিহাটিতে গঙ্গায় ডুবে যাওয়া যুবকের দেহ উদ্ধার 

05:46:00 PM