Bartaman Patrika
বিশেষ নিবন্ধ
 

মোদি সরকারের নতুন জাতীয় শিক্ষানীতি দেশকে কোন দিকে নিয়ে চলেছে
তরুণকান্তি নস্কর

কেন্দ্রীয় মানব সম্পদ উন্নয়ন দপ্তর থেকে সম্প্রতি জাতীয় শিক্ষানীতি-২০১৯-এর যে খসড়া প্রকাশিত হয়েছে তার যে অংশ নিয়ে সংবাদ মাধ্যমে হই চই পড়েছিল তা হল বিদ্যালয় স্তরে ত্রি-ভাষা নীতির মাধ্যমে অ-হিন্দিভাষী রাজ্যে জোর করে হিন্দি চাপানোর বিষয়টি। তামিলনাড়ুর মানুষের প্রবল আপত্তিতে তা কেন্দ্রীয় সরকার প্রত্যাহার করে নিয়েছে। তারপর থেকে সংবাদ মাধ্যমগুলি নিশ্চুপ, যেন খসড়া জাতীয় শিক্ষানীতিতে আর উল্লেখযোগ্য কোনও বিষয় নেই। কিন্তু শিক্ষার উপর (১) কেন্দ্রীয় সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা, (২) ভারতীয়ত্ব ও ভারতীয় ঐতিহ্যের নামে শিক্ষার গৈরিকীকরণের ষড়যন্ত্র, (৩) মৌলিক শিক্ষার পরিবর্তে কর্মমুখী শিক্ষার উপর গুরুত্ব, (৪) মূলধারার শিক্ষণ পদ্ধতির পরিবর্তে অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থা প্রচলন এবং সর্বোপরি (৫) শিক্ষাকে বেসরকারিকরণ প্রভৃতির ঝোঁক স্পষ্ট ৪৮০ পাতার বেশি এই নথির ছত্রে ছত্রে। সব থেকে বড় কথা, সুবিশাল এই নথির সুললিত ভাষা—যদি অন্তর্নিহিত অর্থ কেউ বোঝার চেষ্টা না করেন তাহলে বিভ্রান্ত হয়ে তিনি মনে করতে পারেন, কেন্দ্রীয় সরকার বর্তমান ঘুণে ধরা শিক্ষা ব্যবস্থার মূলোৎপাটন করে এক বৈপ্লবিক পরিবর্তনের উদ্যোগ নিয়েছে। কিছু কিছু শিক্ষাবিদ ও শিক্ষক সংগঠনের মধ্যে এই বিভ্রান্তি প্রকট বলে মনে হয়েছে। যাই হোক, পরিবর্তন তো নিশ্চয়, কিন্তু তা কোন দিকে দেশকে নিয়ে চলেছে সেই আলোচনা করার উদ্দেশ্যে এই প্রতিবেদন।
যে-কোনও শিক্ষানীতি সংস্কারের আগে পূর্বশর্ত হল মতাদর্শ নির্বিশেষে সর্বস্তরের শিক্ষক, শিক্ষাবিদ, গবেষক, পড়ুয়া এবং তাদের সংগঠনগুলির মতামত গ্রহণ করা। দপ্তরের পূর্বতন মন্ত্রী প্রকাশ জাভড়েকর এই খসড়া নীতির মুখবন্ধে দাবি করেছেন, ২০১৫ সাল থেকে তাঁর সরকার বহুদিক থেকে নানা ধরনের মানুষের মতামত সংগ্রহ করেছে এবং কস্তুরিরঙ্গনের নেতৃত্বে যে কমিটি এই খসড়া প্রস্তুত করেছে তারা ৭৪টি সংস্থা ও ২১৭ জন ব্যক্তির সঙ্গে পরামর্শ করেছে। এই ৭৪টি সংস্থার বেশিরভাগই কেন্দ্রীয় সরকারি প্রতিষ্ঠান বা দপ্তর, এমনকী প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরও আছে। আর আছে নানা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান। কিছু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানও আছে কিন্তু তুলনায় তা খুবই নগণ্য। কিন্তু সারা দেশে এত ছাত্র সংগঠন থাকা সত্ত্বেও কমিটি কেবলমাত্র অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদকে বেছে নিয়েছে মতামত গ্রহণের জন্য—যা বিজেপির ছাত্র সংগঠন। শিক্ষক সংগঠন হিসেবে যাদের বেছে নিয়েছে সেগুলিও অদ্ভুত। একটি হল ‘ভারতীয় শিক্ষণ মণ্ডল’, ১৯৬৯ সালে রাম নবমীর দিনে যার প্রতিষ্ঠা। সংগঠনটি এই আধুনিক শিক্ষার যুগেও গুরুকুল শিক্ষার জয়গান করে এবং ‘ভারতীয়ত্ব শিক্ষার’ নামে যে শিক্ষার তারা প্রচারক তা যে শিক্ষার ‘গৈরিকীকরণের’ জন্য নয় কষ্ট করে বই লিখে তা তাদের জানাতে হয়! বিজেপির সঙ্গে শিক্ষক সংগঠনটির সম্পর্কের রসায়ন কী তা সংঘ-পরিবারের রীতিনীতি সম্পর্কে যাঁরা ওয়াকিবহাল তাঁদের কাছে ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না। অপর যে শিক্ষক সংগঠনটির সঙ্গে ‘গভীরভাবে’ আলোচনা করেছেন বলে মন্ত্রী দাবি করেছেন তা হল ‘অল ইন্ডিয়া সেকেন্ডারি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন’—যার তেমন কোনও অস্তিত্ব ইন্টারনেটে পাওয়া শিক্ষক সংগঠনগুলোর জাতীয় বা বিশ্ব তালিকায় নেই। অন্য কোনও সর্বভারতীয় বা রাজ্য স্তরের শিক্ষক সংগঠন তাঁদের নজরে পড়েনি। উচ্চশিক্ষার সঙ্গে যুক্ত মূলস্রোতের কোনও সংগঠনের পরামর্শ নেওয়ার প্রয়োজন তাঁরা বোধ করেননি। যে ২১৭ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির মতামত তাঁরা নিয়েছেন তাঁদের বেশিরভাগ দিল্লি, মুম্বই বা বেঙ্গালুরুর, যাঁরা মূলত সরকারি পদ অলংকৃত করেন অথবা ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্ব করেন। এই তালিকায় কলকাতার কোনও বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ নেই। মতামত নেওয়ার ধরন ও পাত্র বাছাই থেকে পরিষ্কার শিক্ষানীতি প্রণয়নে তাঁদের কেমন ধরনের পরামর্শ চেয়েছিলেন।
একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় শিক্ষা পরিচালনার মূল বৈশিষ্ট্য হল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বাধিকার। যার অর্থ হল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে সমস্ত স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার মূল দায়িত্বে থাকবেন শিক্ষক-শিক্ষাবিদ-পড়ুয়া-গবেষকদের মধ্য থেকে নির্বাচিত প্রতিনিধিদের নিয়ে গঠিত কোর্ট-কাউন্সিল-সেনেট-সিন্ডিকেট-অ্যাকাডেমিক কাউন্সিল প্রভৃতি বিধিবদ্ধ (স্ট্যাট্যুটরি) সংস্থা। শিক্ষার আর্থিক দায়িত্ব সরকারের উপর বর্তাবে, কিন্তু অর্থ মঞ্জুর করার অজুহাতে সরকার কখনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নাক গলাতে পারবে না। প্রকৃতপক্ষে শিক্ষা এমনই একটি বিশেষ বিষয় যেখানে শিক্ষার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তি ব্যতিরেকে রাজনীতিবিদ বা অন্য কেউ, যাঁর অন্য বিষয়ে যত পারদর্শিতা থাকুক না কেন পঠন-পাঠন-পরীক্ষা-পাঠ্যবস্তু সম্পর্কিত বিষয়ে নীতি নির্ধারণে কোনও ভূমিকাই পালন করতে পারবেন না। এর অন্যথা হওয়ার অর্থই হল, শিক্ষার স্বাধিকারকে অস্বীকার করা। শিক্ষা পরিচালনার এটাই গণতান্ত্রিক ধারণা। শিক্ষায় উন্নত যেকোনও দেশ তার মান্যতা দিয়েছে।
প্রস্তাবিত জাতীয় শিক্ষানীতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার এই মৌলিক নীতিটিকেই অগ্রাহ্য করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলির পরিচালনার দায়িত্বে যে ‘গভর্নিং বোর্ড’ থাকবে তার সদস্যদের মনোনয়নের প্রস্তাবিত পদ্ধতিটি খুবই গোলমেলে। (১) ‘খুব যত্ন সহকারে মনোনীত ব্যক্তি’, (২) ‘অত্যন্ত দক্ষতা সম্পন্ন স্বনামধন্য ব্যক্তি’, (৩) ‘সমাজের খ্যাতনামা ব্যক্তি’—এঁরাই হবেন ‘গভর্নিং বোর্ডের’ মাননীয় সদস্য। এমন নামজাদা (!) ব্যক্তিদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালনার কী সম্পর্ক তা আমাদের জানা নেই। ফলত বিশ্ববিদ্যালয় সমেত সমস্ত উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মনোনীত-রাজ চলবে—নির্বাচিত প্রতিনিধিত্বমূলক প্রশাসনের কোন অস্তিত্ব থাকবে না। মনোনয়নের দায়িত্ব কাদের উপর বর্তাবে তা পরিষ্কার। কেন্দ্রীয় সরকারের বকলমে কেন্দ্রের শাসক দল তথা সংঘ-পরিবারের নিয়ন্ত্রণ যে উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির ভবিতব্য তা বলার অপেক্ষা রাখে না।
ছড়ি ঘোরানোর প্রচেষ্টার শেষ এখানেই নয়। গোটা শিক্ষা ব্যবস্থাকেই শাসক দলের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে আনতে চাওয়া হয়েছে। পেশাগত শিক্ষা সমেত সামগ্রিকভাবে উচ্চশিক্ষাকে নিয়ন্ত্রণ করার জন্য একটি নতুন সংস্থার প্রস্তাব করা হয়েছে, যার নাম হবে ন্যাশানাল হায়ার এডুকেশন রেগুলেটরি অথরিটি (এনএইচইআরএ)। ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষার জন্য অল ইন্ডিয়া কাউন্সিল অফ টেকনিক্যাল এডুকেশন, আইন শিক্ষার জন্য বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া, ডাক্তারি শিক্ষার জন্য মেডিকেল কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া ইত্যাদি গড়ে উঠেছিল ওই সমস্ত পেশাগত শিক্ষার মান নিয়মমাফিক করার উদ্দেশ্যে। বিধিবদ্ধ এই সংস্থাগুলি দীর্ঘ ঐতিহ্য সম্পন্ন। এই সমস্ত সংস্থাগুলিকে মিলিয়ে একটি নতুন সংস্থার তারা জন্ম দেবে। কিন্তু সমগ্র উচ্চশিক্ষার নিয়ন্ত্রণ থাকবে ‘এনএইচইআরএ’-র উপর। আর এই এনএইচইআরএ-র মাথার উপর থাকবে অপর একটি নয়া সংস্থা—নাম হবে রাষ্ট্রীয় শিক্ষা আয়োগ (আরএসএ) বা জাতীয় শিক্ষা কমিশন। এই নব গঠিত সংস্থার উপর বিদ্যালয় শিক্ষা থেকে শুরু করে উচ্চশিক্ষা তথা সমগ্র শিক্ষার ভার অর্পিত হবে। আরএসএ-র চেয়ারপার্সন হবেন প্রধানমন্ত্রী নিজে, ভাইস-চেয়ারপার্সন হবেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী। (উল্লেখ্য, বর্তমান কেন্দ্রীয় ‘মানব সম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক’টি পরিবর্তিত হয়ে হবে ‘শিক্ষা মন্ত্রক’)। যাই হোক, ‘আরএসএ’-র মোট ২০-৩০ জন সদস্যের মধ্যে থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব, ক্যাবিনেট সচিব, নানা দপ্তরের কেন্দ্রীয় মন্ত্রী, পালা করে কিছু রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। ‘সযত্ন মনোনীত’ কয়েকজন শিক্ষাবিদও থাকবেন শিক্ষা নিয়ন্ত্রক ওই সর্বোচ্চ সংস্থায়। অর্থাৎ দেশের সমগ্র শিক্ষা ব্যবস্থাটি নিয়ন্ত্রণ করবেন প্রধানমন্ত্রী নিজে। এমনকী উচ্চশিক্ষায় রাজ্য সরকারগুলোর কথা বলার কোনও জায়গা থাকবে না। যদিও সংবিধান অনুযায়ী শিক্ষা যুগ্ম তালিকা ভুক্ত এবং উচ্চশিক্ষার মূল আর্থিক দায়িত্ব রাজ্য সরকারগুলিই বহন করে, কেন্দ্রীয় সরকারের অবদান যৎ সামান্য। স্বাধীনতা পরবর্তীকালে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থাকে সরকার তথা শাসক দলের হাতে কুক্ষিগত করার এমন সুপরিকল্পিত ও নগ্ন প্রয়াস এর আগে লক্ষিত হয়নি। অদ্ভুত ব্যাপার হল, শাসক দলের নিশ্ছিদ্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার এমন অপ-ব্যবস্থাকে তাঁরা শিক্ষার স্বাধিকার প্রতিষ্ঠার পদক্ষেপ হিসেবে দেখাতে চাইছেন। এমন নির্লজ্জ রসিকতার নজির আর আছে কি না জানা নেই।
কিন্তু কেন তাঁরা শিক্ষার উপর এই অবাধ নিয়ন্ত্রণ চাইছেন? এর উত্তর পাওয়া যাবে আরএসএস ও সংঘ-পরিবার পুষ্ট বিজেপি সরকারের বিজ্ঞান ও শিক্ষা সম্পর্কিত দৃষ্টিভঙ্গিটি যা গত পাঁচ বছরে বারবার প্রকাশ্যে এসেছে। ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, মহাভারতের যুগে নিশ্চয় ইন্টারনেট ছিল, নয়তো ধৃতরাষ্ট্র কুরুক্ষেত্রের যুদ্ধের লাইভ-স্ট্রিমিং পেলেন কীভাবে? বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী বলেছেন, আইনস্টাইন কী এমন নতুন কথা বলেছেন, এর থেকে ভালো তত্ত্ব বেদেই আছে। বিজ্ঞান কংগ্রেসের মঞ্চ থেকে এক আরএসএস অনুগামী বললেন বেদের যুগে এরোপ্লেন ছিল। শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ডারউইন তত্ত্ব ভুল, কারণ কেউ কোনও বাঁদরকে মানুষ হতে দেখেনি। স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী বিধান দিয়েছেন, ভারতে প্ল্যাস্টিক সার্জারি অবশ্যই ছিল, নয়তো গণেশের ধড়ে হাতির মাথাটা বসানো হল কী করে? এইসব বিজ্ঞান বিরোধী হাস্যকর কথাবার্তা বলে তাঁরা দেশকে কেবল বিশ্বের দরবারে হেয় করছেন তাই নয়, জ্ঞান-বিজ্ঞান-অঙ্কশাস্ত্রের জগতে ভারতের প্রকৃত অবদানকে ভুলিয়ে দিচ্ছেন। আর এসব তাঁরা করছেন ভারতীয়ত্ব, ভারতীয় ঐতিহ্যের নাম করে।
নয়া শিক্ষানীতির কেন্দ্রবিন্দুই হল এই ভারতীয়ত্বের নাম করে মধ্যযুগীয় বাতিল চিন্তা ভাবনার জাবর কাটার প্রচেষ্টা। পঞ্চতন্ত্র, জাতক, হিতোপদেশের গল্পকে তাঁরা স্কুল পাঠ্য করতে চাইছেন, সংস্কৃত শিক্ষাকে গুরুত্ব দিচ্ছেন অথচ ইংরেজি ভাষা শিক্ষাকে গুরুত্বহীন করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন। পাঠ্যতালিকায় বহু ব্যক্তির জীবনীচর্চার উল্লেখ আছে, কিন্তু সেই তালিকায় ভারতীয় নবজাগরণের পথিকৃৎ রামমোহন ও বিদ্যাসাগরের নাম সযত্নে বাদ দেওয়া হয়েছে। রামমোহন-বিদ্যাসাগরই যে এদেশে প্রথম ধর্মীয় কুসংস্কারাচ্ছন্ন শিক্ষা ব্যবস্থাকে বাতিল করে আধুনিক শিক্ষা প্রচলনের জন্য লড়াই করেছিলেন তা কারোর অজানা নয়। ভারতীয় নবজাগরণের এই মনীষীরা যে আরএসএস-বিজেপির চক্ষুশূল তা আজ জলের মতো পরিষ্কার। পাঠ্যবস্তুকে এমনভাবে ঢেলে সাজানোর চেষ্টা কাজ করছে যাতে কিশোর মনে সংঘ-পরিবার সুলভ অবৈজ্ঞানিক চিন্তন প্রক্রিয়ার ছাপ পড়ে। তাঁদের লক্ষ্যবস্তু কেবল পড়ুয়ারাই নয়—শিক্ষকরাও, যাঁরা পড়ুয়াদের ছাঁচে ঢালার কারিগর হবেন। তাই শিক্ষানীতিতে শিক্ষণ-শিক্ষার উপর নজিরবিহীন জোর। শিক্ষাকে কুক্ষিগত না করতে পারলে এই কাজগুলো করা সম্ভব হবে না। তাই প্রস্তাবিত নীতির ছত্রে ছত্রে শিক্ষার উপর নিশ্ছিদ্র নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠার অপচেষ্টা। দেশের শিক্ষাক্ষেত্রটি আজ সমূহ বিপদের সম্মুখীন।
 লেখক আবুটা ও ওয়েবকুটার সহ-সভাপতি
(মতামত ব্যক্তিগত)
15th  July, 2019
লড়াইটা মোদির আমিত্বের বিরুদ্ধে
তন্ময় মল্লিক

অপেক্ষার অবসান। প্রথম দফার ২১টি রাজ্যের ১০২টি আসনের ভোট গ্রহণ শেষ। বাংলায় তিনটি। সবচেয়ে বেশি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসছে বাংলায়। তারমধ্যে সর্বাধিক মোতায়েন ছিল অমিত শাহের ডেপুটি নিশীথ প্রামাণিকের নির্বাচনী কেন্দ্র কোচবিহারে। বুথ পাহারায় ‘দাদার পুলিস’।
বিশদ

আজ থেকে পরীক্ষা শুরু তরুণদের
সমৃদ্ধ দত্ত

আপনাদের কাছে এই আজ থেকে যে মহাযুদ্ধ শুরু হচ্ছে, সেটি সবথেকে বড় অগ্নিপরীক্ষা। এটা মাথায় রাখবেন। আপনারা অর্থাৎ রাজ্যে রাজ্যে ছড়িয়ে থাকা ভারতীয় রাজনীতির তরুণ প্রজন্ম কতটা যোগ্য, কতটা আপনারা  নিজেদের প্রস্তুত করতে পারলেন এবং আগামী দিনে রাজ্যবাসী আপনাদের উপর কতটা বিশ্বাস, আস্থা কিংবা ভরসা করতে পারবে, মনে রাখবেন, সেই পরীক্ষাটি আজ থেকেই শুরু হচ্ছে। বিশদ

19th  April, 2024
‘আপ রুচি খানা’
মৃণালকান্তি দাস

দ্বারকার ক্ষত্রিয়ভূমিতে মদ্য-মাংসের বারণ ছিল না, তার প্রমাণ মহাভারতে আছে। আর অযোধ্যার পথেঘাটে ছিল সুরা-মদের ছড়াছড়ি। বলে গিয়েছেন বাল্মীকি।
বিশদ

18th  April, 2024
লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বনাম ছাপ্পান্ন ইঞ্চির ভাঁওতা
সন্দীপন বিশ্বাস

নমস্কার, আমি আপনার ব্যাঙ্কের ম্যানেজার বলছি। আপনার অ্যাকাউন্টে একটু আগে একটা বিদেশি লটারির পুরস্কার বাবদ ১৫ লক্ষ টাকার পুরস্কার ঢুকেছে। কিন্তু অ্যাকাউন্টে একটা সমস্যা থাকায় টাকাটা ঢুকছে না। আপনার কাছে একটা ওটিপি নম্বর যাচ্ছে, সেটা আমাকে বলে দিলেই আপনার অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা ঢুকে যাবে।  বিশদ

17th  April, 2024
লক্ষ্য উত্তরবঙ্গ: মমতার প্রকল্প আছে, মোদির?
শান্তনু দত্তগুপ্ত

রাস্তাঘাটে আম জনতার সঙ্গে কথা বলছেন সঞ্চালক। প্রত্যেকের জন্য প্রশ্ন একটিই, গত ১০ বছরে নরেন্দ্র মোদি সরকারের এমন তিনটি কাজ বলুন, যার মাধ্যমে আপনি সরাসরি উপকৃত হয়েছেন।
বিশদ

16th  April, 2024
এক জাতি, এক নির্বাচন: সন্দেহজনক তত্ত্ব
পি চিদম্বরম

ইস্তাহার হল একটি লিখিত ঘোষণা। তাতে থাকে মানুষের কাছে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি সম্পর্কে কিছু ইচ্ছা এবং মতামত। এই প্রসঙ্গেই মনে আসে ১৭৭৬ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতার ঘোষণা এবং ১৯৪৭-এর ১৪-১৫ আগস্ট জওহরলাল নেহরুর সেই বিখ্যাত ‘ভাগ্যদেবতার সঙ্গে অভিসারের সংকল্প’ ভাষণের মতো দৃষ্টান্তগুলি।
বিশদ

15th  April, 2024
৪০০ নামুমকিন, তবু মরিয়া ‘গোয়েবলস’
হিমাংশু সিংহ

নির্বাচন কত বড় ‘মাইন্ড গেম’ তার অকাট্য প্রমাণ এবারের লড়াই। নরেন্দ্র মোদি জানেন, কোনও অঙ্কেই ৪০০ আসন জেতা সম্ভব নয়। দক্ষিণ ভারত না সাথ দিলে ৩০০ অতিক্রম করাও কঠিন। উত্তর ভারতে দু’-চারটে রাজ্যে হিসেব না মিললে ২০০-র আগেই কিংবা সামান্য ওপরে থমকে যেতে পারে বিজেপির রথ। বিশদ

14th  April, 2024
আমে-দুধে মেশায় আইএসএফ এখন ‘আঁটি’
তন্ময় মল্লিক

ডুবন্ত মানুষ বাঁচার আশায় খড়কুটোকেও আঁকড়ে ধরে। একুশের নির্বাচনে সেই আশায় ডুবন্ত সিপিএম আইএসএফকে আঁকড়ে ধরেছিল। বাংলার রাজনীতিতে টিকে থাকার জন্য ব্রিগেডের জনসভায় অধীর চৌধুরীকে সরিয়ে দিয়ে আইএসএফ নেতা আব্বাস সিদ্দিকীর হাতে মাইক্রোফোন তুলে দিয়েছিলেন মহম্মদ সেলিম। বিশদ

13th  April, 2024
অশ্বমেধের ঘোড়া বনাম এক নারীর লড়াই
সমৃদ্ধ দত্ত

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজনৈতিক জীবন ৫০ বছরে পা দিল। ৫০ বছর ধরে তাঁর রাজনৈতিক ও সামাজিক উত্থান এক চমকপ্রদ ঐতিহাসিক রেফারেন্স। বিশেষত পুরুষতান্ত্রিক ভারতীয় রাজনীতিতে এক নারী হিসেবে ক্রমে শীর্ষে পৌঁছনো প্রায় বিরল। বিশদ

12th  April, 2024
ইতিহাসমেধ যজ্ঞের শেষ পরিণতি কী?
মৃণালকান্তি দাস

সদ্য ক্ষমতায় বসা নরেন্দ্র মোদি সরকারের মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রী তখন স্মৃতি ইরানি। ২০১৪-র অক্টোবর মাস। দিল্লির মধ্যপ্রদেশ ভবনে মন্ত্রীকে ডেকে এনে প্রায় সাত ঘণ্টা বৈঠক করেছিলেন আরএসএস নেতারা। বৈঠকে সুরেশ সোনি, দত্তাত্রেয় হোসাবোলে ছাড়াও শিক্ষাক্ষেত্রের সঙ্গে যুক্ত সঙ্ঘের বিভিন্ন শাখার নেতারাও উপস্থিত ছিলেন।
বিশদ

11th  April, 2024
অর্থ পরে, আগে আস্থা ফেরান মোদি
হারাধন চৌধুরী

পূর্ববর্তী দুটি লোকসভা নির্বাচনের আগে নরেন্দ্র মোদি প্রতিশ্রুতি দিয়ে বাজিমাত করেছিলেন। এবার তাঁর প্রচারের ক্যাচলাইন ‘গ্যারান্টি’। কখনও কখনও তিনি শুধু ‘গ্যারান্টি’তেই থেমে নেই, ‘গ্যারান্টিরও গ্যারান্টি’ দিচ্ছেন! পুরো শরীরী ভাষা উজাড় করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলে চলেছেন, ‘আজ পুরা হিন্দুস্থান জানতা হ্যায়, দুনিয়া ভি মানতা হ্যায়, মোদি কি গ্যারান্টি মতলব গ্যারান্টি পুরা হোনে কি গ্যারান্টি!’
বিশদ

10th  April, 2024
ফ্যাক্টর নারীশক্তি, গ্যারান্টিও
শান্তনু দত্তগুপ্ত

জওহরলাল নেহরুর হাতে সময় যে বেশি নেই, তার আভাস অনেক আগে থেকেই পেয়েছিলেন কংগ্রেসের ‘বস’রা। তাই বছর দুয়েক ধরে নিজেদের গুছিয়ে নিতে পেরেছিলেন। বরং সময় দেননি লালবাহাদুর শাস্ত্রী। কে হবেন প্রধানমন্ত্রী? বিশদ

09th  April, 2024
একনজরে
দুবাইয়ের বৃষ্টিতে ধুয়ে গেল কুস্তিগির দীপক পুনিয়া ও সুজিত কালকের প্যারিস ওলিম্পিকসের যোগ্যতা অর্জনের সুযোগ। কিরগিজস্থানে আয়োজিত এশিয়া কুস্তি ...

ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার পক্ষে সওয়াল করলেন পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মারিয়ম নওয়াজ। শুক্রবার কর্তারপুর সাহিব গুরুদ্বারে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ...

ধুবুড়ির কালবেলায় একটি ছোট ক্যাম্প অফিসে ডাঁই করে রাখা অল ইন্ডিয়া ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক ফ্রন্ট বা এইআইইউডিএফের ফ্ল্যাগ। এত ফ্ল্যাগ কবে লাগাবেন? ক্যাম্পের কর্মী আনিমুল হক খানিক গম্ভীর গলায় বলে উঠলেন, ‘ওই ফ্ল্যাগ না লাগালেও আমাদের কিছু হবে না। ...

বৃহস্পতিবার রাতে উল্লাসে তৃণমূলের প্রতীকে জেতা সাংসদ সুনীল মণ্ডলের উল্লাসের বাড়িতে কেক কাটলেন বিজেপির দিলীপ ঘোষ। আবার শুক্রবার সকালে প্রাতঃভ্রমণ করার সময় বিজেপি প্রার্থীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করলেন বর্ধমান শহরের তৃণমূল কাউন্সিলার অজিত খাঁ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫২৬: পানিপথের যুদ্ধে মোগলরা আফগানদের পরাজিত করে
১৭৭০: আজকের দিনে ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৪৪: বাংলার নবজাগরণের অন্যতম ব্যক্তিত্ব দ্বারকানাথ গঙ্গোপাধ্যাযয়ের জন্ম
১৮৭৯: ডিরোজিওর অন্যতম শিষ্য, কলকাতার প্রথম শেরিফ রাজা দিগম্বর মিত্র প্রয়াত হন 
১৮৮৯: ফরাসী বিপ্লবের শতবর্ষ পূর্তিতে স্মারকস্তম্ভ হিসেবে ৯৮৫ ফুট উঁচু আইফেল টাওয়ার নির্মাণের কাজ শেষ হয়
১৮৮৯: জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাডলফ হিটলারের জন্ম
১৯০৫: অগ্নিযুগের বিপ্লবী, সুভাষচন্দ্রের ঘনিষ্ঠ অনুগামী জ্যোতিষচন্দ্র জোয়ারদারের জন্ম
১৯১২: আইরিশ লেখক ব্রাম স্টোকারের মৃত্যু
১৯১৮: বাংলাদেশী রাজনীতিবিদ এবং বাংলা ভাষা আন্দোলনের অন্যতম নেতা শওকত আলীর জন্ম
১৯২০: ভারতের কিংবদন্তি সঙ্গীতশিল্পী যূথিকা রায়ের জন্ম 
১৯৪৬: সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের বিলুপ্তি ঘোষণা করা হয়
১৯৪৮: বলিউড অভিনেত্রী ববিতার জন্ম
১৯৫০: রাজনীতিক তথা অন্ধ্রপ্রদেশের ১৩তম মুখ্যমন্ত্রী এন চন্দ্রবাবু নাইডুর জন্ম
১৯৫২: বাংলা ভাষার সুরকার ও সঙ্গীতজ্ঞ সুধীরলাল চক্রবর্তীর মৃত্যু
১৯৬০: বংশীবাদক ও সুরকার পান্নালাল ঘোষের মৃত্যু
১৯৭২: চাঁদের মাটিতে নামল অ্যাপোলো ১৬
১৯৭২: বলিউড অভিনেত্রী মমতা কুলকার্নির জন্ম
১৯৯৯: কলেরাডোর কলম্বাইন হাইস্কুলে ১৩ জনকে হত্যা করে আত্মহত্যা করল এরিক হ্যারিস এবং ডিলান কেবোল্ড
২০১৩: চীনের সিচুয়ান প্রদেশে ভয়াবহ ভূমিকম্পে মৃত ১৫০ 
২০১৯ : বাঙালি লোকসঙ্গীত শিল্পী ও লেখক অমর পালের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.১০ টাকা ৮৪.১৯ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৮ টাকা ১০৫.২২ টাকা
ইউরো ৮৭.৭৯ টাকা ৯০.২২ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,১৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৫০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭০,৮৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৩,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৩,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী ৪৩/৩৫ রাত্রি ১০/৪২। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র ২২/০ দিবা ২/৪। সূর্যোদয় ৫/১৬/৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৫/৫। অমৃতযোগ দিবা ৯/৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। রাত্রি ৮/১১ গতে ১০/২৭ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৯ গতে ১/২৯ মধ্যে পুনঃ ২/১৪ গতে ৩/৪৪ মধ্যে। বারবেলা ৬/৫১ মধ্যে পুনঃ ১/১০ গতে ২/৪৫ মধ্যে পুনঃ ৪/২০ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৭/২০ মধ্যে পুনঃ ৩/৫১ গতে উদয়াবধি।
৭ বৈশাখ, ১৪৩১, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪। দ্বাদশী রাত্রি ১০/৫৮। পূর্বফল্গুনী নক্ষত্র দিবা ২/৪৩। সূর্যোদয় ৫/১৬, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৯/২২ গতে ১২/৫১ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/১৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে ও ১১/৫৬ গতে ১/২২ মধ্যে ও ২/৩ গতে ৩/৩৩ মধ্যে। কালবেলা ৬/৫১ মধ্যে ও ১/১১ গতে ২/৪৬ মধ্যে ও ৪/২১ গতে ৫/৫৬ মধ্যে। কালরাত্রি ৭/২১ মধ্যে ও ৩/৫১ গতে ৫/১৬ মধ্যে। 
১০ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আপনার আজকের দিনটি
মেষ: নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। বৃষ: নতুন ...বিশদ

08:43:08 AM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৫২৬: পানিপথের যুদ্ধে মোগলরা আফগানদের পরাজিত করে ১৭৭০: আজকের দিনে ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া ...বিশদ

08:33:48 AM

উপাচার্য: আজ বৈঠক রাজভবনে
উপাচার্য নিয়োগ ইস্যুতে ফের বিরোধ বাধল শিক্ষামন্ত্রী এবং রাজ্যপালের মধ্যে। ...বিশদ

08:10:00 AM

বাসুকি নাগের সন্ধান!
পৌরাণিক কাহিনি কি তবে সত্যি হল? সমুদ্রমন্থনের সময় সাহায্য নেওয়া ...বিশদ

08:05:00 AM

আইপিএল: চেন্নাইকে ৮ উইকেটে হারাল লখনউ

19-04-2024 - 11:30:00 PM

আইপিএল: ৮২ রানে আউট কেএল রাহুল, লখনউ ১৬১/২ (১৭.১ ওভার), টার্গেট ১৭৭

19-04-2024 - 11:15:12 PM