Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

 রস

রস জিনিসটা রসিকের অপেক্ষা রাখে, কেবলমাত্র নিজের জোরে নিজেকে সে সপ্রমাণ করিতে পারে না। সংসারে বিদ্বান, বুদ্ধিমান, দেশহিতৈষী, লোকহিতৈষী প্রভৃতি নানা প্রকারের ভালো ভালো লোক আছেন, কিন্তু দময়ন্তী যেমন সকল দেবতাকে ছাড়িয়া নলের গলায় মালা দিয়াছিলেন, তেমনি রসভারতী স্বয়ম্বরসভায় আর-সকলকেই বাদ দিয়া কেবল রসিকের সন্ধান করিয়া থাকেন।
সমালোচক বুক ফুলাইয়া তাল ঠুকিয়া বলেন, ‘আমি সেই রসিক।’ প্রতিবাদ করিতে সাহস হয় না, কিন্তু অরসিক আপনাকে অরসিক বলিয়া জানিয়াছে, সংসারে এই অভিজ্ঞতাটা দেখা যায় না। আমার কোন্‌টা ভালো লাগিল এবং আমার কোন্‌টা ভালো লাগিল না সেইটেই যে রসপরীক্ষার চূড়ান্ত মীমাংসা, পনেরো-আনা লোক সে সম্বন্ধে নিঃসংশয়। এইজন্যই সাহিত্যসমালোচনায় বিনয় নাই। মূলধন না থাকিলেও দালালির কাজে নামিতে কাহারও বাধে না, তেমনি সাহিত্য সমালোচনায় কোনো প্রকার পুঁজির জন্য কেহ সবুর করে না। কেননা, সমালোচকের পদটা সম্পূর্ণ নিরাপদ।
সাহিত্যের যাচাই-ব্যাপারটা এতই যদি অনিশ্চিত, তবে সাহিত্য যারা রচনা করে তাহাদের উপায় কী। আশু উপায় দেখি না। অর্থাৎ, তাহারা যদি নিশ্চিত ফল জানিতে চায় তবে সেই জানিবার বরাত তাহাদের প্রপৌত্রের উপর দিতে হয়। নগদ-বিদায় যেটা তাহাদের ভাগ্যে জোটে সেটার উপর অত্যন্ত ভর দেওয়া চলিবে না।
রসবিচারে ব্যক্তিগত এবং কালগত ভুল সংশোধন করিয়া লইবার জন্য বহু ব্যক্তি ও দীর্ঘ সময়ের ভিতর দিয়া বিচার্য পদার্থটিকে বহিয়া লইয়া গেলে তবে সন্দেহ মেটে।
কোনো কবির রচনার মধ্যে সাহিত্যবস্তুটা আছে কি না তাহার উপযুক্ত সমজদার কবির সমসাময়িকদের মধ্যে নিশ্চয়ই অনেক আছে, কিন্তু তাহারাই উপযুক্ত কি না তাহার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি দাবি করিলে ঠকা অসম্ভব নয়।
এমন অবস্থায় লেখকের একটা সুবিধা আছে এই যে, তাঁহার লেখা যে-লোক পছন্দ করে সেই যে সমজদার তাহা ধরিয়া লইতে বাধা নাই। অপর পক্ষকে তিনি যদি উপযুক্ত বলিয়া গণ্যই না করেন তবে এমন বিচারালায় হাতের কাছে নাই যেখানে তাহারা নালিশ রুজু করিতে পারে। অবশ্য, কালের আদালতে ইহার বিচার চলিতেছে, কিন্তু সেই দেওয়ানি আদালতের মতো দীর্ঘসূত্রী আদালত ইংরেজের মুল্লুকেও নাই। এ স্থলে কবিরই জিত রহিল, কেননা আপাতত দখল যে তাহারই। কালের পেয়াদা যেদিন তাহার খ্যাতি-সীমানার খুঁটি উপড়াইতে আসিবে সেদিন সমালোচক সেই তামাশা দেখিবার জন্য সবুর করিতে পারিবে না।
যাঁহারা আধুনিক বঙ্গসাহিত্যে বাস্তবতার তল্লাস করিয়া একেবারে হতাশ্বাস হইয়া পড়িয়াছেন তাঁহারা আমার কথার উত্তরে বলিবেন, ‘দাঁড়িপাল্লায় চড়াইয়া রস-জিনিসটার বস্তু পরিণাম করা যায় না, এ কথা সত্য, কিন্তু রস-পদার্থ কোনো একটা বস্তুকে আশ্রয় করিয়া তো প্রকাশ পায়। সেইখানেই আমরা বাস্তবতার বিচার করিবার সুযোগ পাইয়া থাকি।’
নিশ্চয়ই রসের একটা আধার আছে। সেটা মাপকাঠির আয়ত্তাধীন সন্দেহ নাই। কিন্তু, সেইটেরই বস্তুপিণ্ড ওজন করিয়া কি সাহিত্যের দর যাচাই হয়।
রসের মধ্যে একটা নিত্যতা আছে। মান্ধাতার আমলে মানুষ যে-রসটি উপভোগ করিয়াছে আজও তাহা বাতিল হয় নাই। কিন্তু, দর বাজার-অনুসারে এবেলা ওবেলা বদল হইতে থাকে।
আচ্ছা, মনে করা যাক, কবিতাকে বাস্তব করিবার লোভ আমি আর সামলাইতে পারিতেছি না। খুঁজিতে লাগিলাম, দেশে সব চেয়ে কোন্‌ ব্যাপারটা বাস্তব হইয়া উঠিয়াছে। দেখিলাম, ব্রাহ্মণসভাটা দেশের মধ্যে রেলোয়ে-সিগ্‌নালের স্তম্ভটার মতো চক্ষু রক্তবর্ণ করিয়া আপনার একটিমাত্র পায়ে ভর দিয়া খুব উঁচু হইয়া দাঁড়াইয়াছে। কায়স্থেরা পৈতা লইবেই আর ব্রাহ্মণসভা তাহার পৈতা কাড়িবে, এই ঘটনাটা বাংলাদেশে বিশ্বব্যাপারের মধ্যে সব চেয়ে বড়ো।
অতএব, বাঙালি কবি যদি ইহাকে তাহার রচনায় আমল না দেয় তবে বুঝিতে হইবে, বাস্তবতা সম্বন্ধে তাহার বোধশক্তি অত্যন্ত ক্ষীণ। এই বুঝিয়া লিখিলাম পৈতাসংহার-কথা। তাহার বস্তুপিণ্ডটা ওজনে কম হইল না, কিন্তু হায় রে, সরস্বতী কি বস্তুপিণ্ডের উপরে তাঁহার আসন রাখিয়েছেন না পদ্মের উপরে?
রবীন্দ্রনাথ রচনাবলীর-সাহিত্যের পথে রচনা থেকে
06th  July, 2019
 সাধন

জ্ঞান, ভক্তি, ধর্ম নিজে অর্জন করতে হয়; খুব খাটতে হয়, তবেই নিজস্ব হয়, স্থায়ী হয়, মন ভরপুর হয়ে থাকে। কেউ কাউকে এসব দিতে পারে না। সাধন চাই, তবে সিদ্ধিলাভ হয়। যেমন সাধন তেমনি সিদ্ধি। বিনা সাধনে বা চেষ্টায় যা পাওয়া যায় তার গুরুত্ব থাকে না, কদর হয় না, পেয়েও তেমন সুখ হয় না।
বিশদ

 নারী

সমগ্র নারীজাতির এক কঠিন সমস্যা বহুযুগ ধরিয়া সমাধানের অপেক্ষা করিতেছে। মাতৃজাতির উন্নতির প্রতীকরূপে মা সারদা দেবী মূর্ত হইয়া আসিয়েছেন। এবার সে সমস্যার সমাধান অবশ্যম্ভাবী।
বিশদ

11th  July, 2019
মন্ত্রচৈতন্যের সাধন

 পৃথিবীর অগণিত মানুষ রাম, কৃষ্ণ, কালী, যীশু, রামকৃষ্ণ প্রভৃতি দেবদেবী বা অবতারের নাম জপ করে। গুরু-প্রদর্শিত পথে জপ-ধ্যান করা অবশ্যই কর্তব্য। অনেকে দীক্ষা গ্রহণ করে প্রত্যহ নির্দিষ্ট সংখ্যক জপ করে মনে মনে ভাবে— যথেষ্ট। তন্ত্রশাস্ত্রে মন্ত্রকে চৈতন্যময় করবার নানাবিধ সাধন আছে।
বিশদ

10th  July, 2019
অমৃতকথা 

জগতে সৎ চিৎ ও আনন্দের প্রকাশকে আমরা জ্ঞানের ল্যাবরেটরিতে বিশ্লিষ্ট করিয়া দেখিতে পারি, কিন্তু তাহারা বিচ্ছিন্ন হইয়া নাই। কাষ্ঠবস্তু গাছ নয়, তার রস টানিবার ও প্রাণ ধরিবার শক্তিও গাছ নয়। বস্তু ও শক্তিকে একটি সমগ্রতার মধ্যে আবৃত করিয়া যে একটি অখণ্ড প্রকাশ তাহাই গাছ—তাহা একই কালে বস্তুময়, শক্তিময়, সৌন্দর্যময়। গাছ আমাদিগকে যে আনন্দ দেয় সে এইজন্যই।  বিশদ

09th  July, 2019
সার্বভৌম ধর্ম

বৌদ্ধধর্মের পূর্বেও ভারতে এবং অন্যত্র নানা ধর্মের আবির্ভাব হয়েছে। কিন্তু সেগুলি অল্পবিস্তর নিজ নিজ জাতির পরিধির মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। হিন্দু, ইহুদী, পারসীক প্রভৃতি প্রাচীন জাতির প্রত্যেকেরই মহান ধর্ম ছিল। কিন্তু সে-সবই মোটের উপর জাতি-বিশেষের নিজস্ব ধর্ম—সার্বভৌম ধর্ম নয়।
বিশদ

08th  July, 2019
 রাম ও কাম

 কোন ব্যক্তিই যুগপৎ দুজন প্রভুকে সেবা করতে পারে না। কারণ হয় সে একজনকে ঘৃণা করে অপরকে ভালবাসবে অথবা একজনের প্রতি অনুরক্ত হয়ে অপরকে অবহেলা করবে। তোমরা ঈশ্বর ও বিত্তদেবতাকে এক সঙ্গে সেবা করতে পার না।
বিশদ

07th  July, 2019
সমাধান

সমস্যার দিকে কেউ যদি অঙ্গুলি নির্দেশ করে অমনি দেশের কৃতী অকৃতী সকলে সেই ব্যক্তিকেই সমাধানের জন্য দায়ি করে জবাব চেয়ে বসে। তারা বলে, আমরা তো একটা তবু যা হোক কিছু সমাধানে লেগেছি, তুমিও এমনি একটা সমাধান খাড়া করো, দেখা যাক তোমারই বা কত বড়ো যোগ্যতা।
বিশদ

05th  July, 2019
রথযাত্রা উৎসব  

হিন্দুদের বিভিন্ন উৎসবের মধ্যে রথযাত্রা উৎসব সামাজিক বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। প্রাচীনকালে বিষ্ণু, শিব, সূর্য, দুর্গা প্রভৃতি দেবদেবীকে নিয়ে এ ধরনের উৎসব অনুষ্ঠিত হত। বুদ্ধদেব এবং পার্শ্বনাথকে কেন্দ্র করে বৌদ্ধ ও জৈনদের মধ্যেও এ ধরনের উৎসব অনুষ্ঠানের প্রচলন ছিল।  
বিশদ

04th  July, 2019
মন্ত্র

 কিন্তু এই মহাপুরুষ—এই অবতারগণের কথা বলিব না; এক্ষণে আমরা সিদ্ধ গুরুদিগের বিষয় আলোচনে করিব। তাঁহাদিগকে সচরাচর মন্ত্র দ্বারা শিষ্যগণের ভিতরে আধ্যাত্মিক জ্ঞানের বীজ বপন করিতে হয়। এই মন্ত্রগুলি কি? ভারতীয় দর্শন মতে সমুদয় জগৎ নামরূপাত্মক।
বিশদ

03rd  July, 2019
জপ

কারও কাছে কিছু চাইবে না। মনে মনে মানুষের কাছে ভালো ব্যবহার, ভালো কথা, ভালো কাপড়, ভালো খাবার কিছু চাইবে না, আশা করবে না। জগৎ তো ভগবানের। ভগবান যদি দেন, হবে। না যদি দেন, তাতেও হবে। সাধনার প্রচণ্ড কৃচ্ছ্রতা এযুগে তোমরা পারবে না বলেই স্বামীজী নতুন করে, যুগোপযোগী করে এই সাধনার পত্তন করলেন।
বিশদ

02nd  July, 2019
 বুদ্ধের শিক্ষা

 ভারতে পুরোহিত ও ধর্মাচার্যদের মধ্যে যে বিরোধ চলছিল, বুদ্ধ তার মূর্তিমান বিজয়রূপে দেখা দিলেন। ভারতবর্ষীয় পুরোহিতদের সম্পর্কে একটি কথা কিন্তু বলে রাখা দরকার— তাঁরা কোনদিনই ধর্মের ব্যাপারে অসহিষ্ণু ছিলেন না; ধর্মদ্রোহিতাও তাঁরা করেননি কখনো। যে কেউ তাঁদের বিরুদ্ধে অবাধে প্রচার করতে পারত।
বিশদ

01st  July, 2019
সদসৎ বিচার

 এ পৃথিবীতে নিজের জন্য ধন-সম্পত্তি সঞ্চয় করো না, কারণ তা কীটেও মরচেতে নষ্ট করবে এবং চোরে চুরি করবে। কিন্তু স্বর্গে নিজেদের জন্য ধন সঞ্চয় করো যেখানে কীট, মরচেও চোর কিছুই করতে পারবে না।কারণ যেখানেই তোমার ধন, সেখানেই তোমার মন।
বিশদ

30th  June, 2019
 চেতন সমাধি

ভক্তি যোগের সমাধিকে চেতন সমাধি বলে। এতে সেবা সেবকের ‘আমি’ থাকে—রস-রসিকের ‘আমি’—আস্বাদ্য-আস্বাদকের ‘আমি’। ঈশ্বর সেব্য— ভক্ত সেবক; ঈশ্বর রসস্বরূপ—ভক্ত রসিক; ঈশ্বর আস্বাদ্য— ভক্ত আস্বাদক। চিনি হব না, চিনি খেতে ভালবাসি। বিশদ

29th  June, 2019
অহংকার ও কর্তব্যবোধ

মা ততক্ষণই ছেলেকে ঘুম পাড়ায় যতক্ষণ সে নিজে না ঘুমিয়ে পড়ে। বলে, “মনা ঘুমালে পাড়া জুড়াল”। নিজে ঘুমিয়ে পড়লেন কোথায় ছেলে, কোথায় কি, ছেলে কি পড়ছে না কী করছে, কিছুই খেয়াল থাকে না। যতদিন আমাদের অহংকার থাকে, ততদিন কর্তব্যবুদ্ধি। অহংকার মরে গেলে কোনও কর্তব্যবোধ নেই। এটাই মুক্তি।
বিশদ

28th  June, 2019
জীবাত্মা-গণের ঈশ্বর

গীতায় ‘হৃষীকেশ’ অর্থাৎ ইন্দ্রিয় বা (ইন্দ্রিয়যুক্ত) জীবাত্মা-গণের ঈশ্বর কৃষ্ণ—‘গুড়াকেশ’কে অর্থাৎ নিদ্রার অধীশ্বর (অর্থাৎ নিদ্রাজয়ী) অর্জুনকে উপদেশ দিচ্ছেন। এই সংসারই ‘ধর্মক্ষেত্র’ কুরুক্ষেত্র। পঞ্চ-পাণ্ডব (অর্থাৎ ধর্ম) শত কৌরবের (আমরা যে-সকল বিষয়ে আসক্ত এবং যাদের সঙ্গে আমাদের সতত বিরোধ তাদের) সঙ্গে যুদ্ধ করছেন!
বিশদ

27th  June, 2019
  গুরু

 গুরু আশ্রয় ভিন্ন কি ব্যবহারিক জগতে, কি পারমার্থিক সাধনাদিতে এক পদও অগ্রসর হবার উপায় নাই। গুরু সকলের আশ্রয়। গুরু-নাম আশ্রমকারীর আর কোন চিন্তা করতে হয় না, গুরু নামই গুরুকে এনে দেন। গুরু নামই ভীম ভবপারাবার হতে জীবকে উদ্ধার করেন।
বিশদ

26th  June, 2019
একনজরে
 বিএনএ, চুঁচুড়া: ডাক্তারের গাফিলতিতে রোগীর মৃত্যু হয়েছে, এই অভিযোগে বৃহস্পতিবার রোগীর বাড়ির লোকজন বিক্ষোভ দেখালেন পাণ্ডুয়া গ্রামীণ হাসপাতালে। অবিলম্বে ডাক্তারকে গ্রেপ্তার করতে হবে বলে তাঁরা দাবি করেন। পরে বিশাল পুলিস বাহিনী ঘটনাস্থলে গিয়ে অবস্থা নিয়ন্ত্রণে আনে। ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রাজ্যের প্রতি বঞ্চনার প্রতিবাদ জানাতে দিল্লিতে বিধায়কদের সর্বদলীয় প্রতিনিধিদল পাঠানোর বিষয়টি সরকার বিবেচনা করছে। বৃহস্পতিবার বিধানসভায় রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প সংস্থা বিক্রি করে দেওয়ার কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তের পরিবর্তনের দাবিতে আনা একটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনার সময় পরিষদীয়মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এই ...

  সংবাদদাতা, ইসলামপুর: বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত টানা বৃষ্টিতে ইসলামপুর পুরসভার বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন হয়ে যায়। এদিন দুপুরের পর বৃষ্টি কমলেও আকাশ মেঘলাই ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বৃহস্পতিবার প্রয়াত হলেন পাঁচ ও ছয়ের দশকে বাংলার অন্যতম সেরা লেগ স্পিনার সৌমেন কুণ্ডু (৭৭)। গত পাঁচ দিন ধরে অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ছিলেন তিনি। সৌমেন কুণ্ডু বাংলা ও রেলের হয়ে রনজি ট্রফি খেলেছেন। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস
১৮২৩ সালের এই দিনে ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ডায়না কলকাতা বন্দর থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে।
১৮৮৯ সালের এই দিনে অবিভক্ত ভারতের কলকাতায় প্রথম প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয়।
১৯২১: মঙ্গোলিয়ায় গণপ্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করল লাল ফৌজ
১৯৩০ সালের এই দিনে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডন ব্রাডম্যান এক দিনে ৩০৯ রান করার রেকর্ড করেন, পরে টেস্ট ম্যাচে তা ৩৩৪ রানের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছিল।
১৯৫৬: সাহিত্যিক অমিতাভ ঘোষের জন্ম
১৯৬২: প্রথম ট্রান্সআতলান্তিক স্যাটেলাইট টেলিভিশনের সম্প্রচার শুরু হল
১৯৬৭: সাহিত্যিক ঝুম্পা লাহিড়ির জন্ম
১৯৭২: বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম খেলা ববি ফিশার ও বরিস স্পাসকির মধ্যে শুরু হল
১৯৭৯: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মহাকাশ স্টেশন স্কাইল্যাব পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে। সেটিকে ভারত মহাসাগরে ফেলে ধ্বংস করা হয়।
২০০৬: মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ২০৯জনের মৃত্যু
২০১২: আবিষ্কার হল প্লুটোর পঞ্চম উপগ্রহ এস/২০১২ পি ১

11th  July, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৫৫ টাকা ৬৯.২৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.১০ টাকা ৮৭.২৪ টাকা
ইউরো ৭৫.৬৬ টাকা ৭৮.৫৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,২০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৪০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৩,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৩০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৪০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৭ আষা‌ঢ় ১৪২৬, ১২ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, একাদশী ৪৮/৪০ রাত্রি ১২/৩১। বিশাখা ২৭/১৪ দিবা ৩/৫৭। সূ উ ৫/৩/১৩, অ ৬/২০/৫৩, অমৃতযোগ দিবা ১২/৮ গতে ২/৪৮ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/২২ গতে ১১/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৯/১ গতে ১০/২১ মধ্যে।
২৬ আষাঢ় ১৪২৬, ১২ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, একাদশী ৫৩/৮/৩৭ রাত্রি ২/১৮/৩৩। বিশাখানক্ষত্র ৩৪/৮/৪১ সন্ধ্যা ৬/৪২/৩৪, সূ উ ৫/৩/৬, অ ৬/২৩/৬, অমৃতযোগ দিবা ১২/৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৩০ মধ্যে ও ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/৩ মধ্যে, বারবেলা ৮/২৩/৬ গতে ১০/৩/৬ মধ্যে, কালবেলা ১০/৩/৬ গতে ১১/৪৩/৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৯/৩/৬ গতে ১০/২৩/৬ মধ্যে।
৮ জেল্কদ
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বৃষ: কোনও উচ্চতর পদের জন্য ডাক আসবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮২৩: কলকাতা বন্দর থেকে ছাড়ল ভারত নির্মিত প্রথম বাষ্পচালিত জাহাজ ...বিশদ

07:03:20 PM

রাজাবাজারে গুলি চালনার ঘটনায় ধৃত ১ 

06:47:00 PM

চৌবাগা খালে বাস উল্টে জখম বেশ কয়েকজন 

06:32:34 PM

মুর্শিদাবাদের প্রদীপপাড়ায় তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামীকে গুলি করে খুন

04:06:59 PM

৮৭ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

03:59:16 PM