Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

 গুরু

গুরু ও সদ্‌গুরু একই বস্তু, কারণ অসদ্‌গুরু বলিয়া কোন বস্তু নাই। তবে বুঝাইবার সুবিধার জন্য গুরু হইতে সদ্‌গুরু শব্দের বৈলক্ষণ্য দেখান হয়। যাঁহার কৃপায় পূর্ণ সত্যের রূপ প্রত্যক্ষ হয়—যে প্রত্যক্ষের পর আর কোন আবরণ থাকে না—তিনিই সদ্‌গুরু। যিনি আবরণের আংশিক নিবৃত্তিতে সহায়ক হন তাঁহাকে গুরু বলা হয়। যিনি আবরণ অংশতঃ নিবৃত্ত করিতে সাহায্য করিতে পারেন না। তাঁহাকে গুরু বলা যায় না। তান্ত্রিক প্রক্রিয়াতে দীক্ষা ব্যাপারের যিনি অনুষ্ঠাতা তিনিই গুরু। প্রকৃত প্রস্তাবে গুরু একমাত্র ভগবান্‌, দ্বিতীয় কেহই নহে। কিন্তু জীব সাক্ষাৎভাবে তাঁহাকে ধরিতে পারে না। এই জন্য তিনি যোগ্য আচার্যের আধারে শিষ্য উদ্ধারের জন্য আত্মপ্রকাশ করিয়া থাকেন। আচার্যকেও এইজন্য গুরু বলা হয়। দুর্গা প্রতিমাতে যেমন মহাশক্তি জগদম্বার অধিষ্ঠান হয় বলিয়া ঐ প্রতিমাকেও দুর্গা বলা হয় তদ্রুপ যে দেহকে আশ্রয় করিয়া নিত্য গুরুশক্তি কার্য করিয়া থাকে সেই দেহকেও গুরু বলিয়া বর্ণনা করা হয়। ইহাই আচার্য দেহ। আচার্যের সহিত পরমেশ্বরের সাক্ষাৎ অথবা পরম্পরাগত যোগ স্থাপিত না হইলে আচার্য ভগবানের প্রতিনিধিরূপে গুরুকার্য করিতে সমর্থ হন না। আচার্য জীবোদ্ধার ব্যাপারে নিমিত্ত মাত্র। প্রকৃত গুরুরূপী ভগবানই যথার্থ কর্ত্তা। প্রশ্ন হইতে পারে, এইরূপ নিমিত্ত আশ্রয় না করিয়া সাক্ষাৎভাবে কি ভগবান্‌ অনুগ্রহ করিতে পারেন না? এর উত্তর নেই, নিশ্চয়ই পারেন। তবে সাধারণতঃ তাহা করেন না। তাঁহার অনুগ্রহ বিতরণ দুই প্রকার জানিতে হইবে—একটিকে সাধিষ্ঠান অনুগ্রহ বলে, অপরটিকে নিরধিষ্ঠান অনুগ্রহ বলে ভগবান্‌ স্বরূপতাঃ প্রকৃতি, মায়া বা মহামায়ার অতীত। সুতরাং তাঁহার স্বরূপ হইতে অনুগ্রহ প্রাপ্তি সকলের ভাগ্যে ঘটে না। যে সকল জীব প্রাকৃত বা মায়িক দেহে আবদ্ধ তাহারা ভগবৎ স্বরূপ হইতে নির্গত অনুগ্রহশক্তি ধারণ করিতে পারে না। যে সকল জীব বিবেক-জ্ঞানের প্রভাবে প্রকৃতি ও মায়া হইতে পৃথক হইতে পারিয়াছেন অথচ যাঁহাদের জীবত্ব বা পশুত্ব দিব্যজ্ঞান না পাওয়ার দরুণ এখনও নিবৃত্ত হয় নাই সেই সকল বিদেহ-কৈবল্য প্রাপ্ত আত্মার মধ্যে যাহাদের মল পরিপক্ক হইয়াছে তাহাদিগকে মলপাকের তারতম্য অনুসারে নবীন সৃষ্টির প্রাক্‌ক্ষ঩ণে ভগবান স্বয়ং অনুগ্রহ করিয়া থাকেন। ইহা নিরধিষ্ঠান দীক্ষা দানের দৃষ্টান্ত। এই স্থানে আচার্যের প্রয়োজন হয় না। কারণ ইহা সৃষ্টির পূর্বের অবস্থার কথা। সৃষ্টির অন্তর্গত জীব সাধারণতঃ আচার্য হইতেই দিব্যজ্ঞান প্রাপ্ত হইয়া থাকে। অবশ্য স্বাতন্ত্র্যময় পরমেশ্বরের পক্ষে সব সময় সবই সম্ভবপর হয়। আমরা সাধারণত যে আচার্যগুরুর কথা বলিয়া থাকি তাহার দেহ মনুষ্যস্তরের অন্তর্গত। কিন্তু সিদ্ধ ও দিব্য স্তরেও গুরু দেহ থাকিতে পারে এবং অনেকে ঐ প্রকার গুরু হইতে দীক্ষা প্রাপ্ত হইয়া থাকেন।
গুরু খণ্ড হইলেও পরমতত্ত্বের সাক্ষাৎকার না করিয়া থাকিলে তাঁহাকে সদ্‌গুরু বলা যায় না। কিন্তু খণ্ডগুরুর প্রদত্ত জ্ঞানের মধ্যে পূর্ণতার অভাববশতঃ একটা ক্রমিক ভাব বা তারতম্য বিদ্যমান থাকে। তদনুসারে ইহা বলা হইয়া থাকে যে গুরু স্বয়ং যে স্তরে থাকেন শিষ্যকেও দীক্ষা দ্বারা সেই পর্যন্ত উঠাইয়া নিতে পারেন। গুরুর জ্ঞান যদি খণ্ড না হয় তাহা হইলে এই শঙ্কা উত্থিত হইতে পারে না।
শাস্ত্র অনুসারে দীক্ষা ও শক্তিপাতের মধ্যে সাধারণতঃ কিছু কিছু ভেদ প্রদর্শন করা হয়। কারণ শক্তিপাত হয় সাক্ষাৎ পরমেশ্বর হইতে—কারণ তিনি ভিন্ন অনুগ্রহ করিবার যোগ্যতা আর কাহারও নাই। সাপেক্ষ অনুগ্রহ নিম্নস্তর হইতেও হইতে পারে। কিন্তু পরম অনুগ্রহ করিবার যোগ্যতা একমাত্র ভগবানেরই আছে। পরম অনুগ্রহের ফলে শিবত্ব লাভ হয়। খণ্ড অনুগ্রহের ফলে নানা প্রকার উচ্চ অবস্থা লাভ হইতে পারে। যে জীবে শক্তিপাত হইয়াছে একমাত্র সেই জীবই দীক্ষা লাভের উপযুক্ত। আচার্য গুরু জ্ঞানী হইলে দৃষ্টিমাত্র বুঝিতে পারেন কাহারও শক্তিপাত হইয়াছে কিনা। যাহাতে শক্তিপাত হয় নাই এইরূপ জীবকে জ্ঞানীগুরু কখনই দীক্ষা দিতে অগ্রসর হন না। দীক্ষা ক্রিয়াশক্তির কার্য। মূলে ইহা পরিপূর্ণ জ্ঞান ও ক্রিয়ার অভিন্নতাময় চিৎশক্তির ব্যাপার। সৃষ্টির পূর্বে বিদেহ আত্মাকে যে ভগবান্‌ স্বয়ং দীক্ষা দেন সেখানে জ্ঞান-শক্তি ও ক্রিয়া-শক্তির পার্থক্য থাকে না, যদিও আধার-ভেদ অনুসারে সঞ্চারিত শক্তির মাত্রার তারতম্য থাকে। সৃষ্টির অভ্যন্তরে পূর্ণ জ্ঞান ও ক্রিয়ার অভিন্নতাময় চিৎশক্তির ব্যাপার। সৃষ্টির পূর্বে বিদেহী আত্মাকে যে ভগবান্‌ স্বয়ং দীক্ষা দেন সেখানে জ্ঞান-শক্তি ও ক্রিয়া-শক্তির পার্থক্য থাকে না, যদিও আধারভেদ অনুসারে সঞ্চারিত শক্তির মাত্রার তারতম্য থাকে সৃষ্টির অভ্যন্তরে দেহবিশিষ্ট জীবকে অনুগ্রহ করিতে হইলে ক্রিয়া-শক্তির ব্যাপারটি আচার্যকে অবলম্বন করিতে হয় বলিয়া শক্তিপাতের মূল ব্যাপারটি শুধু ভগবৎ সাপেক্ষ থাকে। শক্তিপাতের তাৎপর্য এই যে জীব-বিশেষ উঠাইয়া নিবার জন্য ভগবান্‌ ইচ্ছা করিয়াছেন, অর্থাৎ জীব-বিশেষের উপর ভগবানের করুণাদৃষ্টি রহিয়াছে। ভগবানের এই করুণাদৃষ্টির দিকে লক্ষ্য করিয়াই আচার্য দীক্ষা দানে অগ্রসর হন। দীক্ষার ফলে, জ্ঞান ও ক্রিয়া উভয় শক্তিরই সঞ্চার হয়। ক্রিয়া শক্তির মাত্রা থাকে আংশিক।
গোপীনাথ কবিরাজের ‘সাধনা ও সিদ্ধি’ থেকে
18th  May, 2019
শ্রবণ

শ্রবণ, কীর্ত্তন, স্মরণ, পাদসেবন, অর্চ্চন, বন্দন, দাস্য, সখ্য, আত্মনিবেদন,—ভক্ত প্রহ্লাদ এই নববিধা ভক্তির কথা বলেছেন। এই নববিধা ভক্তি যার হবে, সে তোমার কৃপা লাভ করবেই। যতক্ষণ শ্রবণদুটির শ্রবণশক্তি আছে, ততক্ষণ শুনতে হবে—তোমার রূপ, গুণ, লীলা ও তোমার নাম।
বিশদ

ধ্যান

ধ্যান করবার সময় একটা আনন্দময় স্বরূপ চিন্তা করে নিতে হবে—তাতে nerves (স্নায়ুগুলো) soothed (শান্ত) হয়ে যাবে। ইষ্টমূর্তিকে সহাস্য আনন্দময় ভেবে চিন্তা করতে হয়, নইলে শুঁটকো ধ্যান হয়ে যাবে। আর সময় নষ্ট করিস নে। রিপু সব প্রবল হয়ে রয়েছে। বিশদ

24th  April, 2024
জয়-পরাজয়

শ্রীকৃষ্ণের লীলা একটি খেলার মতন তাহা পূর্বেই বলিয়াছি। আমাদের লৌকিক খেলাতেও চারিটি পক্ষ থাকে। সপক্ষ, বিপক্ষ, সুহৃৎপক্ষ ও তটস্থ পক্ষ। মনে করুন ফুটবল খেলা হইতেছে। ইহাতে সপক্ষ ও বিপক্ষ আমরা সকলেই বুঝি। সুহৃৎপক্ষ একটু বোঝানো দরকার।
বিশদ

22nd  April, 2024
মাধুকরী

কাশীপুর উদ্যানবাটীতে থাকাকালীন শ্রীরামকৃষ্ণ একবার তাঁর ত্যাগী সন্তানদের মাধুকরী করতে পাঠালেন। কারণ, ভিক্ষান্ন শুদ্ধ অন্ন। ভিক্ষায় বেরিয়ে প্রথমেই তাঁরা গেলেন মায়ের কাছে। স্বামী লোকেশ্বরানন্দজী এই প্রসঙ্গে লিখেছেন: “ত্যাগীই ত্যাগের মর্যাদা দিতে জানে। বিশদ

21st  April, 2024
কথা

ওগো আমার দেবতা, ওগো আমার সর্ব্বস্বের সর্ব্বস্ব; তুমি এস। একবার এস, একবার স্পর্শ কর, একবার কথা কও। আহা তোমার কথা বড় মিষ্টি, বড় আশ্বাসপ্রদ, তোমার কথা শুনলে আমি সব ভুলে যাই, কথা কও কথা কও। এখানে তো’ আর কেউ নেই, তুমি আর আমি, কও—কথা কও।
বিশদ

20th  April, 2024
মহোৎসব

বরানগর মঠের ত্যাগব্রতীরা প্রথম থেকে শ্রীরামকৃষ্ণের জন্মদিন উপলক্ষ্যে উৎসব পালন করতেন। সে উৎসবে ত্যাগী ও গৃহী ভক্তেরা সমানভাবে অংশ নিতেন। শশী মহারাজ দীর্ঘসময় ধরে পূজার্চনায় মগ্ন হতেন। ভক্তেরা প্রসাদের আয়োজন করতেন, ভজন-কীর্তনে উৎসব-প্রাঙ্গণ মুখরিত হত। বিশদ

19th  April, 2024
জীবন

জীবনের প্রত্যেকটী অধ্যায়েই প্রলোভন আসে। যুবকের নিকটে যৌবনোচিত প্রলোভন, বৃদ্ধের নিকটে বৃদ্ধজনোচিত প্রলোভন আসিয়া থাকে, এমন জীবন নাই, যে জীবনে প্রলোভন নাই, পদস্খলনের সম্ভাবনা নাই! কিন্তু যৌবনে যে প্রলোভনে টলে নাই, বার্দ্ধক্যের প্রলোভন তাহাকে কমই কাবু করিতে পারে।
বিশদ

18th  April, 2024
গুরু

“ত্রিতাপদগ্ধ জীবকে যিনি শান্তির পথে, ভগবানের দিকে নিয়ে যান তিনিই গুরু। গুরু ও শিষ্যের সম্বন্ধ পারমার্থিক পিতা-পুত্র ভাব। ঐহিক পিতা জন্ম দেন, পিতৃঋণ, বংশরক্ষা, শ্রাদ্ধাদির দ্বারা শোধ করা যায়। কিন্তু গুরু অবিদ্যা থেকে উদ্ধার করেন বলে তাঁর ঋণ শোধ করা যায় না—সর্বস্ব অর্পণ করেও না।
বিশদ

16th  April, 2024
সংসার

গ্যাসের আলো নানা স্থানে নানা ভাবে জ্বলছে, কিন্তু এক আধার হতে আসছে। নানা দেশের নানা জাতির ধার্মিক লোক সেই এক পরমেশ্বর হতে আসছে।
বিশদ

15th  April, 2024
নববর্ষ

আজ নববর্ষের প্রাতঃসূর্য এখনো দিক্‌প্রান্তে মাথা ঠেকিয়ে বিশ্বেশ্বরকে প্রণাম করেনি—এই ব্রাহ্মমুহূর্তে আমরা আশ্রমবাসীরা আমাদের নূতন বৎসরের প্রথম প্রণামটিকে আমাদের অনন্তকালের প্রভুকে নিবেদন করবার জন্যে এখানে এসেছি। এই প্রণামটি সত্য প্রণাম হোক। বিশদ

14th  April, 2024
শিব গুরু

যে-তুমি জ্ঞান-স্বরূপ,/ চিরশুদ্ধ, চিরমুক্ত, চিরন্তন সাক্ষী-স্বরূপ,/যে-তুমি গুণাতীর, বাক্যমনাতীত—/ সেই তোমাকে, আমার সত্য গুরু তুমি,/ একমাত্র তোমাকে আমার নমস্কার। বিশদ

13th  April, 2024
আত্মজ্ঞান

পার্বতী একবার প্রশ্ন করলেন—আত্মজ্ঞান লাভের উপায় কী? প্রশ্নটি করলেন লোকশিক্ষার উদ্দেশ্যে যাতে সাধকেরা উপকৃত হন। সাধনা সংক্রান্ত এত সূক্ষ্ম প্রশ্ন করবার মতো বৌদ্ধিক বিকাশ সে যুগের মানুষদের মধ্যে ছিল না। বিশদ

12th  April, 2024
রামকৃষ্ণ পরমহংস ও ব্রাহ্মসমাজ

আমাদের পূজনীয় আচার্য ব্রহ্মানন্দ যখন বেলঘরিয়া উদ্যানে নির্জ্জন সাধন ভজন করিবার জন্য গমন করিয়াছিলেন, সেই সময়ে আমরা অনেকেই পরমহংসদেবের সহিত পরিচিত হইয়াছিলাম। আমাকে তিনি বড়ই স্নেহ করিতেন।
বিশদ

11th  April, 2024
শিষ্য

গোস্বামীপ্রভুর কোনো শিষ্য বৃন্দাবনে থাকলে বা কোনো শিষ্যের শ্রীধামে আগমন হ’লে তিনি দিব্যদৃষ্টিতে তা বুঝতে পেরেই গুরুভাইয়ের নিকট উপস্থিত হতেন এবং তাঁর মঙ্গলাদি সকল বিষয়ে খোঁজ নিতেন। “মেরা গুরুভাই” বলতে বলতে তাঁর মুখে আনন্দের জোয়ার বয়ে যেত।
বিশদ

10th  April, 2024
সত্য

সত্য-প্রতিষ্ঠার চেষ্টা ব্রহ্মচর্য্যের পরম-সহায়ক। সত্যই ব্রহ্ম,—ইহা শাস্ত্রের নির্দ্দেশ, ইহা মুনিগণের উপলব্ধি। সত্যে যে বিচরণ করে, ব্রহ্মে বিচরণ তার কেন কঠিন হইবে? সত্যে দৃঢ় প্রতিষ্ঠা অর্জ্জন কর। যে পরের প্রাপ্যের প্রতি অন্যায় ও লুব্ধ দৃষ্টি দেয় না, তাহার পক্ষে সত্যে সুদৃঢ় হওয়ার পথ সুগম। বিশদ

09th  April, 2024
শ্রীকৃষ্ণ

শ্রীমান্‌ উদ্ধব প্রস্তুত হইলেন ব্রজে যাইবার জন্য শ্রীকৃষ্ণের আদেশ শিরে লইয়া। সখার অঙ্গ স্পর্শ করিয়া কহিলেন উদ্ধব,—“প্রিয়! তুমি যন্ত্রী, আমি যন্ত্র। যন্ত্রী যেমন নিজগুণেই যন্ত্রে তোলে সুরের ঝঙ্কার, তেমনি তুমিই করাইয়া লইবে আমাদ্বারা তোমার মনোমত কার্য্য।”
বিশদ

08th  April, 2024
একনজরে
৫ কোটি টাকা ‘তোলা’ চেয়ে নতুন জঙ্গি সংগঠন কেএলও (কোচ ন্যাশনালিস্ট) এবার সরাসরি হুমকি চিঠি দিল রাজ্যের উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহকে। ...

একাধিক মামলায় তিনি ছিলেন পুলিসের খাতায় ‘ওয়ান্টেড’। জানুয়ারিতেই তাঁর নামে রেড কর্নার নোটিস জারি হয়েছিল। শেষপর্যন্ত, থাইল্যান্ডে ধরা পড়লেন নয়ডার স্ক্র্যাপ মাফিয়া তথা উত্তরপ্রদেশের কুখ্যাত গ্যাংস্টার রবি কানা। ...

লক্ষ্য মহিলা ভোট নিজেদের দিকে আনা। সেই লক্ষ্যে সন্দেশখালির মহিলাদের সামনের সারিতে রেখে আরামবাগ লোকসভা কেন্দ্রে প্রচারের কৌশল নিয়েছে বিজেপি। তৃণমূলের লক্ষ্মীর ভাণ্ডার, কন্যাশ্রী, রূপশ্রীর মতো প্রকল্পকে নিয়ে প্রচারের কৌশল তারা ভোঁতা করতে উদ্যত হয়েছে ...

কলকাতা বেলেঘাটার বাসিন্দা গণেশ দাসকে খুনের ঘটনায় বুধবার উদ্ধার হল কিছু হাড়গোড়। জয়পুর থানার পুলিস জানিয়েছে, গাইঘাটা খাল থেকে ফিমার, কোমরের সহ সাতটি হাড় উদ্ধার হয়েছে। মৃতদেহটি জলে ডুবিয়ে রাখতে ব্যবহৃত বস্তা, দড়িও উদ্ধার করা হয়েছে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব  ম্যালেরিয়া দিবস
১৮৫৯: সুয়েজ খাল খননের কাজ শুরু হয়
১৯৪০: মার্কিন অভিনেতা আল পাচিনোর জন্ম
১৯৬৯: ফুটবলার আই এম বিজয়নের জন্ম
১৯৮৭: সঙ্গীতশিল্পী অরিজিৎ সিংয়ের জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৮৩ টাকা ৮৩.৯২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৫৫ টাকা ১০৫.১৬ টাকা
ইউরো ৮৮.০৫ টাকা ৯০.৪৭ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৬৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৩,০০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,৪০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮১,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮১,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ ৩/৫৫ দিবা ৬/৪৬। বিশাখা নক্ষত্র ৫৩/০ রাত্রি ২/২৪। সূর্যোদয় ৫/১২/১৫, সূর্যাস্ত ৫/৫৭/০। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪২ গতে ২/৫৭ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ প্রাতঃ ৬/৫৪ মধ্যে পুনঃ ১০/১৮ গতে ১২/৫১ মধ্যে। বারবেলা ২/৪৬ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ১১/৩৪ গতে ১২/৫৮ মধ্যে। 
১২ বৈশাখ, ১৪৩১, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ প্রাতঃ ৫/৪৪। বিশাখা নক্ষত্র রাত্রি ১/২৮। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ রাত্রি ১২/৪০ গতে ২/৫০ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ১০/১৫ গতে ১২/৫১ মধ্যে। কালবেলা ২/৪৭ গতে ৫/৫৮ মধ্যে। কালরাত্রি ১১/৩৬ গতে ১/০ মধ্যে। 
১৫ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
আইপিএল: গুজরাতকে ৪ রানে হারাল দিল্লি

24-04-2024 - 11:27:04 PM

আইপিএল: ১৩ রানে আউট সাই কিশোর, গুজরাত ২০৬/৮ (১৯ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:18:57 PM

আইপিএল: ৫৫ রানে আউট ডেভিড মিলার, গুজরাত ১৮১/৭ (১৭.৩ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:08:30 PM

আইপিএল: ২১ বলে হাফসেঞ্চুরি ডেভিড মিলারের, গুজরাত ১৭৭/৬ (১৭ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 11:05:47 PM

আইপিএল: ৪ রানে আউট রাহুল তেওতিয়া, গুজরাত ১৫২/৬ (১৬ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:58:15 PM

আইপিএল: ৮ রানে আউট শাহরুখ খান, গুজরাত ১৩৯/৫ (১৪.১ ওভার) টার্গেট ২২৫

24-04-2024 - 10:49:17 PM