Bartaman Patrika
অমৃতকথা
 

গরিব-দুঃখী

 আহা, দেশে গরিব-দুঃখীর জন্য কেউ ভাবে না রে! যারা জাতির মেরুদণ্ড, যাদের পরিশ্রমে অন্ন জন্মাচ্ছে, যে মেথর-মুদ্দাফরাশ একদিন কাজ বন্ধ করলে শহরে হাহাকার রব ওঠে—হায়! তাদের সহানুভূতি করে, তাদের সুখে-দুঃখে সান্ত্বনা দেয়, দেশে এমন কেউ নেই রে! এই দেখ্‌ না—হিন্দুদের সহানুভূতি না পেয়ে মাদ্রাজ-অঞ্চলে হাজার হাজার পারিয়া কৃশ্চান হয়ে যাচ্ছে। মনে করিসনি কেবল পেটের দায়ে কৃশ্চান হয়, আমাদের সহানুভূতি পায় না বলে। আমরা দিনরাত কেবল তাদের বলছি— ‘ছুসনে’। দেশে কি আর দয়াধর্ম আছে রে বাপ্‌! কেবল ছুৎমার্গীর দল! অমন আচারের মুখে মার ঝাটা, মার লাথি। ইচ্ছা হয়, তোর ছুঁৎমার্গের গণ্ডি ভেঙে ফেলে এখনি যাই—‘কে কোথায় পতিত-কাঙাল দীন-দরিদ্র আছিস’ বলে তাদের সকলকে ঠাকুরের নামে ডেকে নিয়ে আসি। এরা না উঠলে মা জাগবেন না....দে সকলে মিলে এদের চোখ খুলে। আমি দিব্য চোখে দেখছি, এদের ও আমার ভেতর একই ব্রহ্ম—একই শক্তি রয়েছেন, কেবল বিকাশের তারতম্য মাত্র সর্বাঙ্গে রক্তসঞ্চার না হলে কোন দেশে কোনও কালে কোথায় উঠেছে দেখেছিস?
একটার অঙ্গ পড়ে গেলে, সবল থাকলেও ঐ দেহ নিয়ে কোন বড় কাজ আর হবে না— এ নিশ্চয় জানবি।... আমি এত তপস্যা করে এই সার বুঝেছি যে, জীবে জীবে তিনি অধিষ্ঠান হয়ে আছেন; তা ছাড়া ঈশ্বর-ফিশ্বর কিছুই আর নেই।—‘জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর’।
আমাদের এই দেশে—বেদান্তের এই জন্মভূমিতে সাধারণ লোককে বহু শতাব্দী যাবৎ এইরুপ মায়াচক্রে ফেলিয়া ভ্রমণ হীনভাবাপন্ন করিয়া ফেলা হইয়াছে। তাহাদের স্পর্শে অশুচি, তাহাদের সঙ্গে বসিলে অশুচি! তাহাদিগকে বলা হইতেছে, ‘নৈরাশ্যের অন্ধকারে তোদের জন্ম—থাক চিরকাল এই নৈরাশ্যের অন্ধকারে।’ ফল এই হইয়াছে যে, সাধারণ লোক ক্রমশঃ ডুবিতেছে, গভীর হইতে গভীরতর অন্ধকারে ডুবিতেছে, মনুষ্যজাতি যতদূর নিকৃষ্ট অবস্থায় পৌঁছিতে পারে, অবশেষে ততদূর পৌঁছিয়াছে। কারণ এমন দেশ আর কোথায় আছে, যেখানে মানুষকে গো-মহিষাদির সঙ্গে একত্র বাস করিতে হয়? আর ইহার জন্য অ­­পর কাহারও ঘাড়ে দোষ চাপাইও না—অজ্ঞ ব্যক্তিরা যে ভুল করিয়া থাকে, তোমরা সেই ভ্রমে পড়িও না। ফলও হাতে হাতে দেখিতেছ, তাহার কারণও এইখানে বর্তমান। বাস্তবিক দোষ আমাদেরই। সাহস করিয়া দাঁড়াও, নিজেদের ঘাড়েই সব দোষ লও, অন্যের স্কন্ধে দোষারোপ করিতে যাইও না, তোমরা যে-সকল কষ্ট ভোগ করিতেছ, সেগুলির জন্য তোমরাই দায়ী।
‘ছুঁয়ো না, ছুঁয়ো না’ করে ছুঁৎমার্গীর দল দেশটাকে ঝালাপালা করেছে। তাও ভালমন্দ লোকের বিচার নেই; গলায় একগাছা সুতো থাকলেই হলো, তার হাতে অন্ন খেতে ছুঁৎমার্গীদের আর আপত্তি নেই। ...তোদের যত কিছু ধর্ম এখন দাঁড়িয়েছে গিয়ে ভাতের হাঁড়ির মধ্যে! অপর জাতির ছোঁয়া ভাতটা না খেলেই যেন ভগবান-লাভ হয়ে গেল! শাস্ত্রের মহান সত্যসকল ছেড়ে কেবল খোসা নিয়েই মারামারি চলছে। ...আমার কথা হচ্ছে তুই বামুন, অপর জাতের অন্ন নাই খেলি, কিন্তু তুই সব বামুনের অন্ন কেন খাবিনি। তোরা রা‌ঢ়ীশ্রেণী বলে বারেন্দ্র বামুনের অন্ন খেতে আপত্তি হবে কেন? আর বারেন্দ্র বামুনই বা তোদের অন্ন খাবে না কেন? মারাঠী, তেলেঙ্গী বা কনোজী বামুনই বা তোদের অন্ন খাবে না কেন? কলকাতার জাতিবিচারটা আরও কিছু মজার। দেখা যায় অনেক বামুন-কায়েতই হোটেলে ভাত মারছেন; তাঁরাই আবার মুখ পুঁছে এসে সমাজের নেতা হচ্ছেন; তাঁরাই অন্যের জন্য জাত-বিচার ও অন্নবিচারের আইন করছেন! বলি—ঐসব কপটীদের আইনমত কি সমাজকে চলতে হবে? ওদের কথা ফেলে দিয়ে সনাতন ঋষিদের শাসন চালাতে হবে, তবেই দেশের কল্যাণ।
ধর্ম কি আর ভারতে আছে দাদা! জ্ঞানমার্গ, ভক্তিমার্গ, যোগমার্গ সব পলায়ন, এখন আছে কেবল ছুঁৎমার্গ— আমায় ছুঁয়ো না, আমায় ছুঁয়ো না। দুনিয়া অপবিত্র, আমি পবিত্র। সহজ ব্রহ্মজ্ঞান! ভাল মোর বাপ!! হে ভগবান! এখন ব্রহ্ম হৃদয়কন্দরেও নাই, গোলকেও নাই, সর্বভূতেও নাই— এখন ভাতের হাঁড়িতে। পূর্বে মহতের লক্ষণ ছিল ‘ত্রিভুবনমুপকার শ্রেণীভিঃ প্রীয়মানঃ’, এখন হচ্ছে আমি পবিত্র আর দুনিয়া অপবিত্র— লাও রূপেয়া, ধরো হামারা পায়েরকা নিচে।
স্বামী বিবেকানন্দের 'জাতি সংস্কৃতি ও সমাজতন্ত্র' থেকে
26th  February, 2019
আহার-শুদ্ধি

 মানুষের যে স্বাভাবিক বৃত্তি, স্থিতি, ভাব তৈরী হয় সেটি তৈরী হওয়ার পিছনে কিছু কারণ থাকে, তার মধ্যে আহারও একটি কারণ। কথিত আছে যে, ‘‘যেমন অন্ন খাবে, তেমন মন হবে।’’ সুতরাং আহার যত সাত্ত্বিক হয়, মানুষের বৃত্তিও ততই সাত্ত্বিক হয় অর্থাৎ সাত্ত্বিক বৃত্তি গড়ে তুলতে সাহায্য করে সাত্ত্বিক আহার।
বিশদ

অহংকার

বর্ষাকালে বায়ুর দ্বারা চালিত হইয়া মেঘ যেমন শত অনর্থের সৃষ্টি করে, সেই প্রকাপে মহাশক্তিশালী অহংকার মূলসহিত কর্তিত হইলেও মনের দ্বারা যদি ক্ষণকালের জন্যও স্মৃত হয় তো পুনরায় বাঁচিয়া উঠিয়া শত শত চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে। সংযত করার পর অহংকাররূপ শত্রুকে বিষয়চিন্তার আর কোন অবকাশ দিবে না।
বিশদ

14th  March, 2019
অমৃতকথা 

প্রশ্ন: ভাল দিন আর খারাপ দিন কোন্‌঩টি?
উত্তর: ‘যদচ্যুতকথালাপরসপীযূষবর্জিতম্‌।
তদ্দিনং দুর্দিনং মন্যে মেঘাচ্ছন্নৎ ন দুর্দিনম্‌।।’ —(শ্রীমদ্‌ভাগবতম্‌)   বিশদ

13th  March, 2019
‘মন্দির’

সত্যকে জানবার জন্য অথবা নিরাকার-ব্রহ্মে একাত্ম হবার জন্য এই মুহূর্তে যে সহজ-সরল অধ্যায় বা সোপানের প্রয়োজন, তা হল মন্দির। সংস্কৃতের ‘মদিঙ্‌’ ধাতুগত শব্দ থেকে ‘মন্দির’ শব্দ নিরূপিত হয়েছে। যার অর্থ হল—যেখানে দেব-দেবীর ঐকান্তিক স্ততি-বন্দনা করা হয়।
বিশদ

12th  March, 2019
অমৃতকথা 

ভগবান সর্বময়। সংসারীর পক্ষে তাঁর জীবমূর্তিকে সেবা ও দানই পরম সাধন। কাঠ, পাথর—এসবও জীব (সুপ্ত চৈতন্য)। পশু, পাখি, কীট, পতঙ্গকেও সেবা করবেন। বৃক্ষলতাকে জল দেবেন। এই কাজগুলো ভক্তিভরে করবেন—যেমন ঠাকুরকে স্নান করান—এই ভাব নিয়ে।  বিশদ

11th  March, 2019
 শাস্ত্র

 শ্রীরামকৃষ্ণ বলতেন: ‘‘শাস্ত্র পড়ে হদ্দ অস্তিমাত্র বোধ হয়।’’ আবার বলেছেন: ‘‘শাস্ত্রে আভাসমাত্র পাওয়া যায়।’’ শাস্ত্র পথনির্দেশক বৈ তো নয়। শ্রীরামকৃষ্ণ বলেছেন: ‘‘শাস্ত্র, বই এসব কেবল ঈশ্বরের কাছে পহুঁছিবার পথ বলে দেয়।’’
বিশদ

10th  March, 2019
উপনিষদ

 মিথ্যার এই আবরণকে ভাঙবার জন্য ঔপনিষদী ধারায় কোনো কৃত্রিম উপায়ের আশ্রয় নিতে বলা হয়নি। প্রকৃতির স্বাভাবিক ধারায় চেতনার আকুঞ্চন-প্রসারণ, গুটিয়ে আনা ও ছড়িয়ে পড়ার দিকে দৃষ্টি রেখেই এই আবরণ মুক্ত করার প্রয়াস দেখতে পাই উপনিষদে।
বিশদ

09th  March, 2019
 রামকৃষ্ণের উপদেশ

  সর্বোচ্চ আধ্যাত্মিক তত্ত্বালোকে পরিস্নাত হওয়াতে অধিকারি-বিশেষে প্রদত্ত শ্রীরামকৃষ্ণের উপদেশগুলির মধ্যে দেখা যায় একটা সুস্পষ্ট ক্রম। তিনি বলতেন: ‘‘যার পেটে যা সয়।’’ উত্তম অধিকারী নরেন্দ্রনাথকে তিনি অদ্বৈতবাদের উপদেশ দিতেন, এবং সহায়ক গ্রন্থ ‘অষ্টাবক্রসংহিতা’ প্রভৃতি অধ্যয়ন করতে বলতেন। বিশদ

08th  March, 2019
অমৃতকথা 

সদ্‌গুরুর আশ্রয় পাওয়ার অর্থ কি?
ভগবৎ শক্তির আশ্রয় পাওয়া।
যত লোক সৃষ্টিকাল হইতে সদ্‌গুরুর আশ্রয় পাইয়াছে সকলে কি একই শক্তি পাইয়াছে?  বিশদ

07th  March, 2019
বৈষ্ণবীয় তন্ত্র

বৈষ্ণবীয় তন্ত্রে শরীরের যেটা শেষ অস্থি তার নাম কুল। এইখানে শায়িত যে জীবভাব, তাকে শাক্ত তন্ত্রে বলে কুলকুণ্ডলিনী, বৈষ্ণবীয় তন্ত্রে বলে রাধা আর সহস্রারস্থিত পরম শিবকে বলে কৃষ্ণ। সাধনার দ্বারা সেই কুলকুণ্ডলিনীকে ওপরে তুলতে হয়, সেটা হ’ল রাধা-কৃষ্ণের মিলন। এই যে ওপরে ওঠা, এর সঙ্গে সাধনার কতকগুলো গূ‌ঢ় তত্ত্ব রয়েছে।
বিশদ

06th  March, 2019
আধ্যাত্মিক শক্তি

সমাজের ভিতরে যে আধ্যাত্মিক শক্তি ক্রিয়া করিতেছে, তাহার বিকাশের ফলেই সামাজিক শুভ পরিবর্তনগুলি সংঘটিত হইতেছে। এই শক্তিগুলি দুদৃঢ় এবং সুসংবদ্ধ হইলে সমাজও নিজেকে তদনুরূপ গড়িয়া তুলিবে। প্রত্যেককেই যেমন নিজের মুক্তির জন্য চেষ্টা করিতে হয় এবং তা ছাড়া উপায় নাই, প্রত্যেক জাতি সম্বন্ধেও একই কথা।
বিশদ

05th  March, 2019
পাশ্চাত্ত্যবাসিনী

মনে পড়ে, বেদন-সুন্দর এক প্রভাত। দূর পাশ্চাত্ত্যের অধিবাসিনী এসে সেদিন জানালো প্রার্থনা: ‘‘মা, আমি বড় কাতর আছি। আমার একটি মেয়ে, বড়ো ভালো মেয়ে, তাহার কঠিন পীড়া হইয়াছে। তাই মা, আপনার করুণা ভিক্ষা করিতে আসিয়াছি। আপনি দয়া করিবেন, মেয়েটি যেন ভালো হয়।’’
বিশদ

04th  March, 2019
কন্যা ও শিষ্যা

নিবেদিতা বিবেকানন্দের কন্যা ও শিষ্যা এই বোধে, এই চিন্তায় এবং বিবেকানন্দেরই আদর্শে নিজের জীবন যাপনের চেষ্টা করতে করতে জ্ঞাত এবং অজ্ঞাতসারে ধীরে ধীরে এক জীবন থেকে অন্য জীবনে চলে আসেন—তাঁর জীবনের আমূল পরিবর্তন হয়ে যায়।
বিশদ

03rd  March, 2019
প্রার্থনা কেন করি

 জীবন নিত্য অভাব অভিযোগ ও প্রয়োজনে পরিপূর্ণ, তার কামনা কেবল দেহে প্রাণে নয়, মনে এবং আধ্যাত্মিক সত্তাতেও। যখন জানে জগৎ চলছে কোন উচ্চশক্তির নিয়ন্ত্রণে, তখন ঐ উচ্চশক্তির কাছে তার অভাব পূরণের জন্য প্রার্থনা জানায়, যাতে তার জীবনের বন্ধুর পথে ও কঠিন সংগ্রামে ভগবৎ সাহায্য ও আশ্রয় লাভ করতে পারে।
বিশদ

02nd  March, 2019
‘তোমাদের চৈতন্য হোক’

 ভগবান যখন মানুষ হয়ে আসেন, সেই রূপটি কেমন হয়, তার কিছু কিছু ছবি আমরা তাঁদের লীলা অনুধ্যানের ভিতর দিয়ে পাই। যেমন শ্রীরামকৃষ্ণলীলা বর্ণনা করেছেন তাঁরই লীলা পার্ষদরা। শ্রীভগবানের লীলায় তিনি রূপময়, গুণময়, প্রেমময় আনন্দময়। তিনি দিব্যসত্তা, তিনি স্বর্গীয় আনন্দ ও প্রেমের ঘনীভূত মূর্তি। বিশদ

28th  February, 2019
মন ও বিবেক

 ধৃতরাষ্ট্র মানে মন। মন জন্মান্ধ, বিবেকের সাহায্য ব্যতিরেকে কোন বস্তুকেই যথোপযুক্ত পরিপ্রেক্ষিতে দেখবার সামর্থ্য মনের নেই। কোন কিছুকে দেখতে গেলে, জানতে গেলে, তলিয়ে বুঝতে গেলে বিবেকের সাহায্য নিতে হয়। ‘সঞ্জয়’ শব্দের অর্থ হ’ল বিবেক। তাই অন্ধ মন বিবেককে জিজ্ঞেস করছে।
বিশদ

27th  February, 2019
একনজরে
 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: হাইকোর্টের নির্দেশ সত্ত্বেও প্রায় তিন বছরে কয়েকটি চিঠির হাতের লেখা সম্পর্কে রিপোর্ট দেয়নি সিআইডি। অথচ, সেইসব চিঠিতে টাকা চেয়ে হুমকি ছাড়াও বিচারবিভাগ সম্পর্কে মারাত্মক অসম্মানজনক মন্তব্য রয়েছে। ...

নয়াদিল্লি, ১৪ মার্চ: বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ২-৩ ব্যবধানে ওয়ান ডে সিরিজ হেরেও বিচলিত নন ভারত অধিনায়ক বিরাট কোহলি। তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, ‘বিশ্বকাপের জন্য ...

 পাটনা, ১৪ মার্চ (পিটিআই): তাঁর বিজেপি ত্যাগ সম্ভবত সময়ের অপেক্ষা। তার আগে বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে তুলোধোনা করলেন শত্রুঘ্ন সিনহা। পাটনা সাহিব কেন্দ্রের এই এমপির ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, হাওড়া: আগামী লোকসভা ভোটে হাওড়া জেলার ১৩ হাজার ৫৮২ জন শারীরিকভাবে প্রতিবন্ধী মানুষ তাঁদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করবেন। তাঁদের মধ্যে ১৪১৯ জন দৃষ্টিহীন, ২৩০৬ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৫৬৪ – জিজিয়া কর তুলে দেন মুঘল সম্রাট আকবর
১৮৯২ – লিভারপুল ফুটবল ক্লাব প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৮৭২ - ভারতীয় সাক্ষ্য আইন প্রবর্তন।
১৯০৪ - স্বনামধন্য বাঙালি কবি ও লেখক অন্নদাশঙ্কর রায়ের জন্ম
১৯৩৪: রাজনীতিক কাঁসিরামের জন্ম
১৯৩৭ - পৃথিবীর প্রথম ব্লাডব্যাংক চালু হয় শিকাগোতে
১৯৩৯ - বাঙালি ভ্রমণ কাহিনী, রম্যরচনা ও উপন্যাস লেখক জলধর সেনের মৃত্যু
১৯৭৬: অভিনেতা অভয় দেওলের জন্ম
১৯৭৭: অভিনেতা যিশু সেনগুপ্তের জন্ম
১৯৮৩: সঙ্গীতশিল্পী হানি সিংয়ের জন্ম
১৯৮৫ – প্রথম ইন্টারনেট ডোমেইন নাম নিবন্ধিত হয়। (symbolics.com)



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৮.৭০ টাকা ৭০.৩৯ টাকা
পাউন্ড ৯০.৬৮ টাকা ৯৩.৯৭ টাকা
ইউরো ৭৭.২৯ টাকা ৮০.২৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩২,৫২০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩০,৮৫৫ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩১,৩২০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,২০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৩০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৩০ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ মার্চ ২০১৯, শুক্রবার, নবমী ৪৯/৪৭ রাত্রি ১/৪৫। আর্দ্রা ৫৪/৪৫ রাত্রি ৩/৪৪। সূ উ ৫/৪৯/৫৫, অ ৫/৪১/৫৩, অমৃতযোগ দিবা ৭/২৩ মধ্যে পুনঃ ৮/১২ গতে ১০/৩৪ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৬ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/৭ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/১৯ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/২২ গতে ৪/১১ মধ্যে, বারবেলা ৮/৪৮ গতে ১১/৪৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৪৩ গতে ১০/১৫ মধ্যে।
৩০ ফাল্গুন ১৪২৫, ১৫ মার্চ ২০১৯, শুক্রবার, নবমী রাত্রি ৯/০/৫০। আর্দ্রানক্ষত্র রাত্রি ১১/৩২/৪৫, সূ উ ৫/৫০/২৮, অ ৫/৪০/৪৯, অমৃতযোগ দিবা ৭/২৫/১১ মধ্যে ও ৮/১২/৩২ থেকে ১০/৩৪/৩৬ মধ্যে ও ১২/৫৬/৫১ থেকে ২/৩১/২৪ মধ্যে ও ৪/৬/৬ থেকে ৫/৪০/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/১৮/৬ থেকে ৮/৫৫/২৩ মধ্যে ও ৩/২৪/৩২ থেকে ৪/১৩/১১ মধ্যে, বারবেলা ৮/৪৩/৩ থেকে ১০/১৬/৫১ মধ্যে, কালবেলা ১০/১৬/৫১ থেকে ১১/৪৫/৩৯ মধ্যে, কালরাত্রি ৮/৪৩/১৪ থেকে ১০/১৪/২৬ মধ্যে।
 ৭ রজব
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ:  উচ্চতর বিদ্যায় শুভ ফল। বৃষ: পাওনা অর্থ আদায় হবে। মিথুন: উচ্চশিক্ষায় ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৫৬৪ – জিজিয়া কর তুলে দেন মুঘল সম্রাট আকবর১৮৯২ – ...বিশদ

07:03:20 PM

দাসপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নয়ানজুলিতে বাস 
টোটোকে বাঁচাতে গিয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নয়ানজুলিতে পড়ে গেল কনেযাত্রীবোঝাই বাস। ...বিশদ

07:55:31 PM

২৫টি আসনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বামেরা 
১৭টি আসন ছেড়ে ২৫টি আসনে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করল বামফ্রন্ট। ...বিশদ

06:51:12 PM

আজ সন্ধ্যায় দক্ষিণবঙ্গে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা 
আজ সন্ধ্যায় দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলায় ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে ...বিশদ

05:01:43 PM

২৬৯ পয়েন্ট উঠল সেনসেক্স

04:02:07 PM