Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

অর্থনীতিতে দরকার নতুন উদ্যম 

বাংলায় একটা প্রবাদ আছে। সেটা হল, ‘যত গর্জায় তত বর্ষায় না’। অর্থনীতি নিয়ে মোদি সরকারের আপাত একটা নাস্তানাবুদ ভাব নজরে পড়ছে বটে, কিন্তু সরকার সেটা স্বীকার করছে না। উল্টে এমন একটা গপ্পো মাঝে মাঝেই শোনাচ্ছে যে মনে হচ্ছে দেশ অর্থনীতিতে বিরাট এক জায়গায় পৌঁছে যাবে। আসলে সবটাই সরকারের কাগুজে গল্প। পেটোয়া অর্থনীতিবিদদের দিয়ে প্রচার করে চলেছে। আর যাঁরা প্রকৃত স্বরূপটা বুঝতে পারছেন, তাঁরা মানে মানে সরে পড়ছেন। রঘুরাম রাজন, উর্জিত প্যাটেল, বিরল আচার্য, অরবিন্দ সুব্রহ্মণ্যম-রা কেন পদ ছেড়ে একে একে চলে যাচ্ছেন, এটা অবশ্যই ভাবার বিষয়। সরকার একদিকে পাঁচ লক্ষ কোটি টাকার অর্থনীতির স্বপ্ন দেখাচ্ছে আর অন্যদিকে দেশের শিল্পের ‘একে একে নিভিছে দেউটি’ অবস্থা।
একদিকে অবাধে ঋণ নেওয়ার নামে অবাধে ব্যাঙ্ক লুট হয়েছে বলে অভিযোগ তো আছেই। অন্যদিকে শিল্প ক্রমেই মুখ থুবড়ে পড়ছে। দুঃখী মানুষের দুঃখ ভোলার একটা মহৌষধি হল সুরাপান। তেমনই ভেঙে পড়া অর্থনীতি ভোলার পথ হল কড়া দেশাত্মবোধ। কিন্তু অর্থনীতির বেহাল অবস্থার কারণগুলি নিত্য আমাদের গায়ে কাঁটা ফোটাচ্ছে যে! প্রতিদিন বাজারে গেলে যে সরাসরি আঁচ আমাদের গায়ে লাগছে, তা কীভাবে ভোলা যাবে!
এই অর্থনীতি বিষয়টি অনেকের থেকেই যে মনমোহন সিং ভালো বোঝেন, এ নিয়ে মুখে না মানলেও মোদি সরকারের সমর্থকরা পর্যন্ত মনে মনে স্বীকার করেন। মনমোহন সিং কংগ্রেসের নেতা। তিনি এই অর্থনীতির বিরোধিতা করবেন, এটাই স্বাভাবিক। কিন্তু তাঁর কথাগুলি শুনলেই বোঝা যায়, রাজনৈতিক সুর সেখানে খুব বেশি নেই। বরং একজন অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদের আশঙ্কাই সেখানে ধ্বনিত হয়েছে। যে আশঙ্কা থেকে একদিন উর্জিতরা মানে মানে সরে পড়েছেন।
মনমোহন এই অর্থনীতিকে বলেছেন ‘ম্যানমেড ব্লান্ডার্স’। অর্থাৎ স্বাভাবিক পতন এটা নয়। ব্যক্তির ভুলনীতির কারণেই এই পতন। একে একে কারণগুলি তিনি উল্লেখ করেছেন। একদিকে বলেছেন নোটবন্দির কথা এবং অন্যদিকে বলেছেন তাড়াহুড়ো করে জিএসটি চালু করা। সত্যিকথা বলতে কী, নোটবন্দির সুফল আমরা এখনও চোখে দেখিনি। সেই প্রক্রিয়ার সুফলের আঁচ পেতে আর কতদিন লাগবে, আমরা জানি না! আমরা কেউই জানি না। শুধু জানি, আমাদের চারপাশের আলো ক্রমশ কমে আসছে। কোথায় পা রাখব আমরা? সর্বত্রই মন্দা দশা। গাড়ি-শিল্পে ভয়ঙ্কর মন্দা। মানুষের হাতে টাকা আছে কিনা, সেটা বুঝিয়ে দেয় গাড়ি-শিল্প। গত কয়েকমাসে অটোমোবাইল শিল্পে সাড়ে তিন লক্ষ কর্মী ছাঁটাই হয়েছে। একে কর্মসংস্থান নেই, তার উপর সর্বত্র কর্মীছাঁটাইয়ের আশঙ্কা দেখা যাচ্ছে। শিল্প এবং কৃষি দুটি ক্ষেত্রেই সঙ্গীন অবস্থা। কৃষি উৎপাদনের হার যথার্থ নয়। চাষিরা ফসলের উপযুক্ত দাম পাচ্ছেন না। গ্রামীণ মানুষের আয় কমছে। আর্থিক বৃদ্ধির হার যেভাবে কমেছে, তাতে আশঙ্কাটা অমূলক নয়।
এছাড়া রিজার্ভ ব্যাঙ্ক থেকে সরকার যেভাবে ১ লক্ষ ৭৬ হাজার কোটি টাকা তুলে নিয়েছে, তারও সমালোচনা করেছেন মনমোহন। তিনি বলেছেন, এই টাকা তুলে নেওয়ার অর্থ দেশের আর্থিক অবস্থা সামাল দিতে সরকারের নাজেহাল অবস্থা। এভাবে অর্থনীতিকে মজবুত করা যায় না। তার পৃথক উপায় রয়েছে। সেই পথের শরিক হয়ে সরকারকে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা করার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি।
একদিকে অর্থনীতিবিদদের ভাষ্য আমরা প্রতিদিন শুনছি। কেউ বলছেন, ‘গেল গেল’। আবার কেউ বলছেন, ‘আহাহা এমন অপূর্ব অর্থনীতি দেশ আগে কখনও দেখেনি’। মানুষ এসব সূচক, জিডিপি বোঝে না। কিন্তু নিত্যদিন সে ভালো আছে কিনা, সেটা সে বোঝে। পকেটে তার টান পড়ছে কিনা সেটা সে বোঝে। আমাদের হরিপদ কেরানির জীবনে একটা কয়েনের মূল্য অনেক। সেটাকে যতটা কাজে লাগানো যায় ততই মঙ্গল। আমরা ওই কয়েনের লেনদেন থেকেই বাজারের ভালোমন্দ বিচার করতে সক্ষম। তাতে বোঝা যাচ্ছে আমরা তেমন ভালো নেই। কিন্তু ভালো হওয়া দরকার। রাজনীতির সংকীর্ণতা মুছে ভালো দেশ গড়াই তো সকলের লক্ষ্য। সেখানে দেশের নিরাপত্তার জন্য যেমন অস্ত্র কেনা দরকার, সীমান্তে সুরক্ষা দরকার, প্রতিবেশী দেশকে সমঝে দেওয়া দরকার, তেমনই দরকার মজবুত অর্থনীতি। দরকার দেশের প্রতিটি মানুষকে ভালো রাখার সুষ্ঠু পরিকল্পনা। এখনও তেমন দেরি হয়নি। ‘ম্যানমেড ব্লান্ডার’ সত্যিই যদি হয়ে থাকে, তবে তাকে কাটিয়ে ওঠার সম্ভাবনা রয়েছে। সেই সুবুদ্ধিই আমরা কামনা করি। মনমোহনের সিংয়ের বক্তব্যে যেটুকু রাজনৈতিক সুর আছে, সেটুকু ছেঁটে ফেলার পরও যে আর্জিটুকু পড়ে থাকে, সেটাই সত্য হোক। আসুন, অর্থনীতির হাল ফেরাতে সকলে মিলে উদ্যোগী হই। দলমতনির্বিশেষে উদ্যোগটুকু দরকার। দেশের স্বার্থে। নতুন দিনের লক্ষ্যে।  
03rd  September, 2019
অবিশ্বাস্য, উদ্বেগজনক

সাধারণ নির্বাচনে, ১৯ এপ্রিল প্রথম দফার ভোট নেওয়া হল—২১টি রাজ্য/কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে অবস্থিত লোকসভার ১০২টি আসনে এবং অরুণাচল প্রদেশ ও সিকিম রাজ্য বিধানসভার জন্য। বিশদ

অবাস্তব দাবি

লক্ষ্যে পৌঁছতে হলে স্বপ্ন দেখতে হয়। প্রায় প্রত্যেকের জীবনে ছোটবেলায় শোনা এই কথাটাকে শিরোধার্য করে অনেকে স্বপ্ন সত্যি করে দেখায়। আবার অনেকেই তা পারে না। কিন্তু স্বপ্নকে সাকার করার চেষ্টা আর গল্পের গোরু গাছে তোলা এক কথা নয়। বিশদ

23rd  April, 2024
আগাম অবাঞ্ছিত ভাবনা

নির্বাচনে লড়তে রাজনৈতিক দলগুলিকে বিপুল অর্থ খরচ করতে হয়। কিন্তু তারা টাকা পাবে কোত্থেকে? ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান বা রোজগেরে ব্যক্তির মতো তো তার কোনও আয়ের উৎস নেই।
বিশদ

22nd  April, 2024
রং নিয়ে রং-বাজি!

রাষ্ট্রযন্ত্রের মাথায় বসে রং-বাজি শুরু করেছেন গেরুয়া শাসক! যে রং ত্যাগের প্রতীক হয়ে দেশের ত্রিবর্ণ রঞ্জিত পতাকায় জ্বলজ্বল করছে, যে রঙের বসন সাধু-সন্ন্যাসীদের আলাদা করে চিনিয়ে দেয়, সেই গেরুয়া রঙের যেন ঠিকাদারি নিয়েছে আরএসএস-বিজেপি। বিশদ

21st  April, 2024
বিরোধী দমনে এজেন্সি ‘অস্ত্র’!

বহু প্রতীক্ষিত চর্চিত লোকসভা ভোট শুরু হয়েছে শুক্রবার। এই ভোট শেষ হতে মে মাস গড়িয়ে যাবে। একদিকে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে এনডিএ-র তৃতীয়বারের জন্য ক্ষমতায় ফেরার চেষ্টা, অন্যদিকে বিরোধীদের জোট ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের শাসন ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার লড়াইয়ের উত্তাপ যেন প্রবল দাবদাহকেও হার মানাচ্ছে।
বিশদ

20th  April, 2024
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

19th  April, 2024
অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
একনজরে
আট ম্যাচে পাঁচটা পরাজয়। প্লে-অফের পথ ক্রমশ কঠিন হচ্ছে মুম্বই ইন্ডিয়ান্সের। সোমবার সোয়াই মান সিং স্টেডিয়ামে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে ৯ উইকেটে ...

কেউ আছেন পাঁচ বছর, কেউ বা দশ। তাঁরা প্রত্যেকেই বারুইপুরের ‘আপনজন’ হোমের আবাসিক। প্রত্যেকেই প্রবীণ নাগরিক। তাঁদের অনেকেই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ...

বাড়ি ফেরার পথে এক ব্যক্তিকে পথ আটকে হাঁসুয়া দিয়ে কোপানোর অভিযোগ উঠেছে। সোমবার রাত ৯টা নাগাদ চাঁচল থানার গোয়ালপাড়া এলাকার ...

মাঠের মাঝে হেলিপ্যাড তৈরি হয়েছে। প্রখর রোদে মাটি ফেটে গিয়েছে। বেলা যত গড়াচ্ছে সূর্যের তেজ ততই বাড়ছে। কিন্তু তাতে হেলদোল নেই মণিরা বিবি, প্রমীলা রায়, কবিতা রায়দের। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

জাতীয় পঞ্চায়েতী রাজ দিবস 
১০৬১: ইংল্যান্ডের আকাশে হ্যালির ধূমকেতু দেখা যায়
১২৭১ : মার্কো পোলো তার ঐতিহাসিক এশিয়া সফর শুরু করেন
১৯২৬:  যক্ষার ভ্যাকসিন বিসিজি আবিষ্কার
১৯৪২: মারাঠি মঞ্চ অভিনেতা, নাট্য সঙ্গীতজ্ঞ এবং হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সঙ্গীতশিল্পী দীনানাথ মঙ্গেশকরের মৃত্যু
১৯৪৫ :সোভিয়েত সেনাবাহিনী  বার্লিনে প্রবেশ করে
১৯৫৬: লোকশিল্পী তিজ্জনবাইয়ের জন্ম
১৯৭২: চিত্রশিল্পী যামিনী রায়ের মৃত্যু
১৯৭৩: ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকারের জন্ম
১৯৮৭: বরুণ ধাওয়ানের জন্ম
২০১১: ধর্মগুরু শ্রীসত্য সাঁইবাবার মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮২.৯০ টাকা ৮৩.৯৯ টাকা
পাউন্ড ১০১.৮৯ টাকা ১০৪.৫০ টাকা
ইউরো ৮৭.৯৯ টাকা ৯০.৪১ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭২,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭২,৭৫০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৬৯,১৫০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮০,৫০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮০,৬০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। পূর্ণিমা ০/১৫ প্রাতঃ ৫/১৯। স্বাতী নক্ষত্র ৪৬/৩০ রাত্রি ১২/৪১। সূর্যোদয় ৫/১৩/০, সূর্যাস্ত ৫/৫৬/৩৭। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৯/২৭ গতে ১১/৯ মধ্যে পুনঃ ৩/২৩ গতে ৫/৫ মধ্যে। রাত্রি ৬/৪১ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ১/২৭ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪২ গতে ৩/২৩ মধ্যে। রাত্রি ৮/৫৬ গতে ১০/২৭ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৪ গতে ৯/৫৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৩৪ গতে ১/১০ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৩ গতে ৩/৪৭ মধ্যে। 
১১ বৈশাখ, ১৪৩১, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪। প্রতিপদ অহোরাত্র। স্বাতী নক্ষত্র রাত্রি ১২/১। সূর্যোদয় ৫/১৩, সূর্যাস্ত ৫/৫৮। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৭ মধ্যে ও ৯/২২ গতে ১১/৬ মধ্যে ও ৩/২৬ গতে ৫/১০ মধ্যে এবং রাত্রি ৬/৪৭ গতে ৯/০ মধ্যে ও ১/২২ গতে ৫/১৩ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ দিবা ১/৪৩ গতে ৩/২৭ মধ্যে এবং রাত্রি ৯/০ গতে ১০/২৭ মধ্যে। কালবেলা ৮/২৫ গতে ১০/০ মধ্যে ও ১১/৩৬ গতে ১/১১ মধ্যে। কালরাত্রি ২/২৫ গতে ৩/৪৯ মধ্যে। 
১৪ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
২৮ এপ্রিল, রবিবার অবধি রাজ্যে বজায় থাকবে তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি, জানাল আবহাওয়া দপ্তর

03:34:01 PM

বহরমপুরে জেলাশাসকের দপ্তরে মনোনয়ন জমা দিলেন কংগ্রেস প্রার্থী অধীর চৌধুরী

03:03:21 PM

এই নির্বাচনে বিজেপি জিতলে আর দেশে নির্বাচন হবে না: মমতা

02:49:42 PM

আদালতও কিনে নিয়েছে এরা: মমতা

02:49:12 PM

২৬ হাজার চাকরি যাওয়ার প্রতিবাদে কোনও সরকারি কর্মচারী বিজেপি-সিপিএম-কংগ্রেসকে ভোট দেবেন না: মমতা

02:48:14 PM

কেউ এই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করতে পারবে না,এটাই চ্যালেঞ্জ: অভিষেক

02:47:00 PM