Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

মিড ডে মিল নিয়ে মশকরা

আমাদের দেশের আর্থিক বুনিয়াদ এখনও যে যথেষ্ট দুর্বল তার সবচেয়ে বড় কারণ অশিক্ষা। স্বাধীনতার পরবর্তী সাত দশকে শিক্ষার হার বৃদ্ধির জন্য কেন্দ্র এবং রাজ্যগুলির তরফে নানা উদ্যোগ নেওয়া হলেও তা যে যথেষ্ট নয়, তার অকাট্য প্রমাণ দেশবাসীর একটি বড় অংশ এখনও শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত। গত তিন দশকের সাক্ষরতার অভিযানও এই বিরাট শূনস্থান পূরণ করতে পারেনি। মূলত গরিব ঘরের ছেলেমেয়েরাই প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা থেকে বঞ্চিত। অশিক্ষার কারণে বহু দম্পতি পরিবার পরিকল্পনার সুযোগ নেননি। তার ফলে গরিবদের সংখ্যা দ্রুত বেড়েছে। একে তাঁদের সকলে অনুধাবন করেননি কেন প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা জরুরি, জীবনযাত্রার মানের সঙ্গে শিক্ষার সম্পর্কটা কী, অন্যদিকে যাঁরা সেটা বুঝেছেন তাঁদের নেই আর্থিক সংগতি। ফলে, সারা দেশে স্কুলছুট ছেলেমেয়েদের প্রায় সকলেই গরিব ঘরের। ভারতের এক বড় লজ্জার নাম শিশুশ্রমিক। তথাকথিত কঠোর আইন আর গালভরা সরকারি কর্মসূচিকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে শিশুশ্রমিকরা রোজ দলে ভারী হচ্ছে। বলা বাহুল্য, এর পিছনেও সেই অশিক্ষা, স্কুলছুটের সমস্যা। সোজা কথায়, অশিক্ষা আর দারিদ্র্য একটি বিপজ্জনক চক্রের অংশ। তারা একে অপরকে পুষ্ট করে চলেছে। স্বচ্ছ উজ্জ্বল ভারত বিকাশের পথে অন্তরায় এই কলঙ্ক। সকলের জন্য উপযুক্ত শিক্ষার বন্দোবস্ত ছাড়া উন্নত ভারত গঠন অসম্ভব। শিক্ষার দাবিকে উপেক্ষা করে, হাজার লম্ফঝম্প করে, গাত্রে ব্যথার অতিরিক্ত কিছু লভ্য হওয়ার নয়। আর সেটা সত্যিই যে হচ্ছে না তার প্রমাণ শিক্ষার সুযোগ থেকে বঞ্চিত মানুষে ভরা এই দেশ।
স্কুলছুট আটকাতে সারা দেশে গত কয়েক দশক যাবৎ যতগুলি সরকারি প্রকল্প চালু রয়েছে তার শীর্ষে রাখা যায় মিড ডে মিলকে। আমরা জানি, এই প্রকল্পে প্রাথমিক ও উচ্চ প্রাথমিক স্তরে স্কুলে দুপুরের আহার দেওয়ার কথা। কারণ, এমন যেন না-হয় যে ঘরে খাবার নেই বলে ছোট ছেলেমেয়ে স্কুলে যেতে পারেনি। বরং উল্টোটা—স্কুলে গেলে তারা পড়ার সুযোগের পাশাপাশি খেতেও পাবে। আদর্শগত বিচারে এই কর্মসূচির বিকল্প হয় না। কিন্তু গলদটা গোড়ায়। অর্থ বরাদ্দের পরিমাণটা এই রকম—প্রাথমিক স্কুলের বাচ্চাদের জন্য মাথাপিছু ৪ টাকা ৩৫ পয়সা আর উচ্চ প্রাথমিকের বাচ্চাদের জন্য ৬ টাকা ৫১ পয়সা। এর মধ্যে চাল ডাল সব্জি ডিম তেল নুন মশলা গ্যাসের খরচ রাঁধুনির মাহিনা সবই ধরা আছে। যে-দেশে পাঁচ টাকার নীচে ছোট এক ভাঁড় চা মেলে না সেই দেশে এই বরাদ্দে বাড়ন্ত বাচ্চাদের একবেলার প্রধান আহার দেওয়ার ব্যবস্থা কতটা হাস্যকর তা ভেবে দেখতে হবে এই পরিকল্পনা যাঁরা রচনা করেছেন তাঁদেরকে। তার মধ্যে আবার চুরি বাটপাড়ির অভিযোগও ওঠে। ধন্য সেই বিবেক! হাস্যকর বরাদ্দটা বাড়িয়ে যুক্তিসংগত করে দেওয়ার দাবি দীর্ঘদিনের। এই দাবি শুধু বাংলা বা অন্যকোনও একটি রাজ্যের নয়, সারা দেশের। অবশেষে কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রক রাজ্যগুলিকে চিঠি পাঠিয়ে ‘সুখবর’ দিয়েছে যে এবার থেকে মিড ডে মিলের বরাদ্দ বাড়ছে। কিন্তু সেটা কত? প্রাথমিকের বাচ্চাদের জন্য মাথাপিছু ১৩ পয়সা আর উচ্চ প্রাথমিকের বাচ্চাদের জন্য ২০ পয়সা। অর্থাৎ নতুন বরাদ্দ হচ্ছে প্রাথমিকে ৪ টাকা ৪৮ পয়সা আর উচ্চ প্রাথমিকে ৬ টাকা ৭১ পয়সা।
লাগামহীন মুদ্রাস্ফীতির কারণে টাকাকে যে-দেশে প্রতিনিয়ত পয়সার চেয়েও হালকা মনে হচ্ছে সেই দেশে এর চেয়ে বড় রসিকতা কী হতে পারে? শিক্ষা এবং মিড ডে মিল শিশুদের অন্যতম এক অধিকার। সেটা তাদের দিতেই হবে এবং যুক্তিগ্রাহ্য ভাবে—এখনকার মতো খাতাকলমে নয়। পুষ্টিকর মিড ডে মিল দেওয়া দরকার ৩৬৫ দিন। তার জন্য শিক্ষাখাতে ব্যয়বরাদ্দ বাড়িয়ে অন্তত দ্বিগুণ করা জরুরি। বাকি টাকা জোগাড় করা খুব কঠিন নয়। রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক সদিচ্ছাটাই বড়। সহজ উপায়গুলি হল—শিক্ষার উপর সর্বাধিক গুরুত্ব আরোপ; সরকারের ফালতু ব্যয়ে কাটছাঁট; ধনীদের উপর কর হার বৃদ্ধি; আন্তরিকতার সঙ্গে কালো টাকা উদ্ধার; প্রতিবেশীদের সঙ্গে সুসম্পর্ক স্থাপনে জোরসহ প্রতিরক্ষা ব্যয়ে লাগাম টানা। আর যেটা উহ্য থাকে সেটাই মুখ্য—মানুষকে মানুষ বলে গণ্য করার মানসিকতা, ক্ষমতার আসন যেটা সবসময় বিস্মৃত হয়ে গর্ব অনুভব করে।
28th  June, 2019
ফের বাংলাকে বঞ্চনা

 মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১০ সালে যে রেল বাজেট পেশ করেছিলেন তাতে পশ্চিমবঙ্গের জন্য সাতটি নতুন প্রকল্পের উল্লেখ ছিল। বুধবার ভারতীয় রেলের তরফে প্রকাশিত ‘পিঙ্ক বুক’-এ ওই সাতটির মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের কোনও হদিশ নেই!
বিশদ

শ্রদ্ধা হারাচ্ছে রাজনীতি

 লোকসভার ভোটের ফল প্রকাশ হয়েছে মাস দেড়েক। এই সামান্য সময়ের ভিতরেই বারাকপুর লোকসভা কেন্দ্রটি সারা দেশের নজর কেড়েছে বললে অত্যুক্তি হবে না। প্রথমত লোকসভার আসনটির হাত বদল ঘটে গিয়েছে। তৃণমূলের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে বিজেপি। তৃণমূলের প্রাক্তন রেলমন্ত্রী দীনেশ ত্রিবেদিকে হারিয়ে নতুন এমপি হয়েছেন অর্জুন সিং, যিনি মাত্র এই ভোটের মনোনয়ন পর্বেই তৃণমূল ত্যাগ করেছিলেন। অর্জুন সিং একা জিতেই ক্ষান্ত হননি, ওই কেন্দ্রের পুরোটাতেই থাবা বসাতে সক্রিয় হয়ে উঠেছেন।
বিশদ

11th  July, 2019
ইংরেজি মাধ্যমের গুরুত্ব

 মেধার ক্ষেত্রে তেমন ঘাটতি না-থাকলেও শুধুমাত্র ইংরেজিতে বলিয়ে কইয়ে না-হওয়ার মাশুল দিতে হয় বাংলা মাধ্যম স্কুলের বহু ছাত্রছাত্রীকে। ইংরেজিতে দখল না-থাকার কারণে প্রতিযোগিতার দৌড়ে অনেকসময় তারা পিছিয়ে পড়ছে। এই কারণেই অভিভাবকদের অনেকেই চান না তাঁদের সন্তানদের বাংলা মাধ্যম স্কুলে ভর্তি করতে। ‌
বিশদ

10th  July, 2019
কর্ণাটকে কিস্‌সা কুর্সিকা 

জন্মের সূচনা থেকেই কর্ণাটকের কুমারস্বামী সরকার অপুষ্টিতে ভুগেই চলেছে। বারবার মরতে মরতে সে বেঁচে উঠছে। ক্রমাগত রক্তাল্পতায় ভুগতে ভুগতে এই সরকার বেঁচে আছে। কাজ করার কোনও ক্ষমতাই তার আর অবশিষ্ট নেই।   বিশদ

09th  July, 2019
তেলের বাজারে নয়া অবতার!

 দীর্ঘদিন ধরেই বিশ্ববাজারে দাম কমাতে তেলের উৎপাদন বাড়ানোর জন্য সৌদি যুবরাজকে চাপ দিয়ে আসছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। কিন্তু এক ঘোষণাতেই ট্রাম্পের সেই আশায় জল ঢেলে আন্তর্জাতিক তেলের বাজারেও নয়া অবতারের ভূমিকায় আত্মপ্রকাশ করলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
বিশদ

08th  July, 2019
খেলা বাঁচে সমর্থকে

 ক্রিকেট বিশ্বকাপ নিয়ে চায়ের দোকান বা বাসে-ট্রামে তেমন চর্চা না থাকলেও একটি ছবি আপাতত ভাইরাল। ৮৭ বছরের এক বৃদ্ধা সমর্থকের সামনে হাঁটু গেড়ে বসে ভারতের অধিনায়ক বিরাট কোহলি। হাতদু’টো ধরে রয়েছেন বৃদ্ধার। হাসিমুখে কথা বলছেন তাঁর সঙ্গে। আশীর্বাদ নিচ্ছেন।
বিশদ

07th  July, 2019
জল বাঁচানোর শপথ

 জলের অপর নাম জীবন। এ অনেক ছোটবেলা থেকে জেনে এসেছি আমরা। একদিকে উষ্ণায়ন ও অন্যদিকে গোটা পৃথিবীতে ভূগর্ভস্থ জলস্তর নেমে যাওয়ায় ‘গভীর অসুখ’ এর মধ্যেই বাসা বেঁধেছে। তা সত্ত্বেও যে এতটুকু জনসচেতনতা গড়ে ওঠেনি, তার প্রমাণ খোদ মহানগরী কলকাতা। যেখানে প্রতি সেকেন্ডে হু-হু করে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে পরিশোধিত পানীয় জল।
বিশদ

06th  July, 2019
আরও আন্তরিকতা চায় কৃষিক্ষেত্র

লোকসভা ভোটের আগে ভারতের রাজনীতিতে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ছিল ২০১৮ সাল। কর্ণাটক, তেলেঙ্গানা, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তিশগড় ও মিজোরামে বিধানসভার ভোট ছিল। ২০১৪-য় নরেন্দ্র মোদি কেন্দ্রের ক্ষমতা দখল করার পর থেকে রাজ্যে রাজ্যে বেরিয়ে পড়েছিল বিজেপির বিজয়রথ।
বিশদ

05th  July, 2019
বেপরোয়া চালক: ব্যবস্থাগ্রহণ বিশ্বাসযোগ্য হওয়া জরুরি  

কয়লা হাজার ধুলেও তার ময়লা যায় না। কলকাতার বেপরোয়া বাইকচালকদের ক্ষেত্রে কথাটি যেন অক্ষরে অক্ষরে খাটে। আজ মনে হয়, প্রবাদটি ভবিষ্যতের কথা ভেবে সুদূর অতীতে কেউ উচ্চারণ করেছিলেন। কলকাতার অনেকগুলি অঞ্চলে ব্যস্ত রাস্তাতেও বাইকচালকের মাথায় হেলমেট থাকে না।  
বিশদ

04th  July, 2019
কর্মসংস্থানে প্রশ্নচিহ্ন

 এবারের লোকসভা নির্বাচনে বিরোধীরা মোদি সরকারের বিরুদ্ধে প্রচারের অন্যতম হাতিয়ার করেছিল কর্মসংস্থান ইস্যুটিকে। কারণ, ২০১৪ সালে কেন্দ্রে ক্ষমতায় আসার আগে নরেন্দ্র মোদি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তিনি বছরে দু’কোটি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবেন। প্রতিশ্রুতি পালন হয়নি।
বিশদ

03rd  July, 2019
সব পঞ্চায়েতে অডিটের সিদ্ধান্ত সাধুবাদযোগ্য

ক্ষমতা এক জিনিস। আর মধুভাণ্ডের দখল সম্পূর্ণ অন্য বিষয়। রাজ্যের বহু গ্রাম পঞ্চায়েত কার্যত হয়ে উঠেছে এক একটি মধুভাণ্ড। সাধারণ একজন পঞ্চায়েত সদস্যের জীবনযাপন দেখে হয়তো আপাতভাবে বোঝার উপায় নেই, এঁরা কতখানি ক্ষমতাধর। মন্ত্রী বা বিধায়কদের মতো তাঁদের ঠাটবাট নেই, নেই স্করপিও গাড়ি, বিলাসবহুল বাড়ি ইত্যাদি ইত্যাদি।
বিশদ

02nd  July, 2019
একটাই পথ, জল ধরো জল ভরো

ভয়ঙ্কর কথাটা শুনিয়েছে নীতি আয়োগ। মাঝে আর মাত্র একটা বছর। নীতি আয়োগের রিপোর্ট বলছে, দিল্লি, বেঙ্গালুরু, চেন্নাই এবং হায়দরাবাদ-সহ দেশের ২১টি শহরে ভূগর্ভস্থ জল প্রায় শেষ হতে চলেছে পরের বছরেই। তীব্র জল সঙ্কটে পড়বেন অন্তত ১০ কোটি ভারতীয়।
বিশদ

01st  July, 2019
মনমোহন-অর্থমন্ত্রী সাক্ষাৎ

 গত বছর ডিসেম্বর মাসে একটি বই প্রকাশ অনুষ্ঠান। বইটির নাম ‘চেঞ্জিং ইন্ডিয়া’। লেখক ডঃ মনমোহন সিং। ওই অনুষ্ঠানে একটি কথা বলেছিলেন মনমোহন, ‘লোকে আমাকে অ্যাক্সিডেন্টাল প্রাইম মিনিস্টারের তকমা দিয়েছে। আমি কিন্তু অ্যাক্সিডেন্টাল ফিনান্স মিনিস্টারও।’
বিশদ

30th  June, 2019
অস্বস্তিতে পুলিস

 সারা পৃথিবীতেই পুলিস যেন একটি ‘প্রজাতি বিশেষ’। দেশে-কালে কোথাও পুলিসকে ‘রাষ্ট্রশাসনের হাতিয়ার’, কোথাও ‘...মাইনে তোমার একশো বারো’র মতো ভয়ঙ্কর ও একাধারে হাসির পাত্র হিসেবে দেখা হয়েছে। সত্যিই পুলিসে চাকরির মতো বিড়ম্বনা বোধহয় আর কোথাও নেই!
বিশদ

29th  June, 2019
পথদুর্ঘটনা: আরও কঠোর আইন

 এখনও বহু মানুষ বিমানভ্রমণ করতে ভয় পান। কারণ কী? বিমানদুর্ঘটনায় মৃত্যুর আশঙ্কা। অথচ দেখুন, সেই ভিতু মানুষটিই দিব্যি বাসে ট্রেনে ট্যাক্সিতে অটোরিকশয় যাতায়াত করেন। ব্যস্ত রাস্তার মধ্যে দিয়ে হেঁটে যান (কারণ, সংকীর্ণ রাজনীতি শহরের বেশিরভাগ ফুটপাতকে যূপকাষ্ঠে চড়িয়ে দিয়েছে অনেক বছর হল)।
বিশদ

27th  June, 2019
অনিয়ম ঠেকাতে ব্যবস্থা

অনেক সময়ই আমরা পুকুর চুরি কথাটি বলি। পুকুর চুরি কথাটি আক্ষরিক অর্থেই সত্যি হয়ে দাঁড়াচ্ছিল বহু জায়গায় একশো দিনের কাজের ক্ষেত্রে। পুকুর না কেটে স্রেফ একটি গর্ত তৈরি করে খাতায় কলমে সেটাকেই পুকুর হিসেবে দেখানোর অভিযোগ অবশ্য নতুন কিছু নয়।
বিশদ

26th  June, 2019
একনজরে
 ওয়াশিংটন, ১১ জুলাই (এএফপি): শরণার্থী এক মহিলার দুগ্ধপোষ্য শিশুকন্যার মৃত্যুতে কাঠগড়ায় উঠল মার্কিন প্রশাসন। নিন্দায় সরব হয়েছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ। প্রশাসনের সমালোচনায় মুখর হয়েছেন মার্কিন কংগ্রেসের একাধিক সদস্যও। ...

  সংবাদদাতা, ইসলামপুর: বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত টানা বৃষ্টিতে ইসলামপুর পুরসভার বিভিন্ন এলাকা জলমগ্ন হয়ে যায়। এদিন দুপুরের পর বৃষ্টি কমলেও আকাশ মেঘলাই ...

 নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: রাজ্যের প্রতি বঞ্চনার প্রতিবাদ জানাতে দিল্লিতে বিধায়কদের সর্বদলীয় প্রতিনিধিদল পাঠানোর বিষয়টি সরকার বিবেচনা করছে। বৃহস্পতিবার বিধানসভায় রাষ্ট্রায়ত্ত শিল্প সংস্থা বিক্রি করে দেওয়ার কেন্দ্রীয় সরকারের সিদ্ধান্তের পরিবর্তনের দাবিতে আনা একটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনার সময় পরিষদীয়মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় এই ...

লখনউ, ১১ জুলাই (পিটিআই): দেশের বিরোধী-শাসিত রাজ্যগুলিতে সরকারকে ফেলার চেষ্টা করছে বিজেপি। বৃহস্পতিবার ট্যুইটারে এই অভিযোগ করলেন বিএসপি সুপ্রিমো মায়াবতী। একই সঙ্গে ‘দলবদলু’ বিধায়কদের সদস্যপদ ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস
১৮২৩ সালের এই দিনে ভারতের তৈরি প্রথম জাহাজ ডায়না কলকাতা বন্দর থেকে আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে।
১৮৮৯ সালের এই দিনে অবিভক্ত ভারতের কলকাতায় প্রথম প্রতিযোগিতামূলক ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু হয়।
১৯২১: মঙ্গোলিয়ায় গণপ্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করল লাল ফৌজ
১৯৩০ সালের এই দিনে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটার ডন ব্রাডম্যান এক দিনে ৩০৯ রান করার রেকর্ড করেন, পরে টেস্ট ম্যাচে তা ৩৩৪ রানের সর্বোচ্চ রেকর্ড হয়েছিল।
১৯৫৬: সাহিত্যিক অমিতাভ ঘোষের জন্ম
১৯৬২: প্রথম ট্রান্সআতলান্তিক স্যাটেলাইট টেলিভিশনের সম্প্রচার শুরু হল
১৯৬৭: সাহিত্যিক ঝুম্পা লাহিড়ির জন্ম
১৯৭২: বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়নশিপে প্রথম খেলা ববি ফিশার ও বরিস স্পাসকির মধ্যে শুরু হল
১৯৭৯: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রথম মহাকাশ স্টেশন স্কাইল্যাব পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে প্রবেশ করে। সেটিকে ভারত মহাসাগরে ফেলে ধ্বংস করা হয়।
২০০৬: মুম্বইয়ে ধারাবাহিক বিস্ফোরণে ২০৯জনের মৃত্যু
২০১২: আবিষ্কার হল প্লুটোর পঞ্চম উপগ্রহ এস/২০১২ পি ১

11th  July, 2019


ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৬৭.৫৫ টাকা ৬৯.২৪ টাকা
পাউন্ড ৮৪.১০ টাকা ৮৭.২৪ টাকা
ইউরো ৭৫.৬৬ টাকা ৭৮.৫৯ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৩৫,২০৫ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৩৩,৪০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৩৩,৯০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৩৮,৩০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৩৮,৪০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

২৭ আষা‌ঢ় ১৪২৬, ১২ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, একাদশী ৪৮/৪০ রাত্রি ১২/৩১। বিশাখা ২৭/১৪ দিবা ৩/৫৭। সূ উ ৫/৩/১৩, অ ৬/২০/৫৩, অমৃতযোগ দিবা ১২/৮ গতে ২/৪৮ মধ্যে। রাত্রি ৮/২৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে পুনঃ ৩/৩৮ গতে উদয়াবধি, বারবেলা ৮/২২ গতে ১১/৪২ মধ্যে, কালরাত্রি ৯/১ গতে ১০/২১ মধ্যে।
২৬ আষাঢ় ১৪২৬, ১২ জুলাই ২০১৯, শুক্রবার, একাদশী ৫৩/৮/৩৭ রাত্রি ২/১৮/৩৩। বিশাখানক্ষত্র ৩৪/৮/৪১ সন্ধ্যা ৬/৪২/৩৪, সূ উ ৫/৩/৬, অ ৬/২৩/৬, অমৃতযোগ দিবা ১২/৯ গতে ২/৪৯ মধ্যে এবং রাত্রি ৮/৩০ মধ্যে ও ১২/৪৬ গতে ২/৫৫ মধ্যে ও ৩/৩৭ গতে ৫/৩ মধ্যে, বারবেলা ৮/২৩/৬ গতে ১০/৩/৬ মধ্যে, কালবেলা ১০/৩/৬ গতে ১১/৪৩/৬ মধ্যে, কালরাত্রি ৯/৩/৬ গতে ১০/২৩/৬ মধ্যে।
৮ জেল্কদ
এই মুহূর্তে
আজকের রাশিফল
মেষ: প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বৃষ: কোনও উচ্চতর পদের জন্য ডাক আসবে। ...বিশদ

07:11:04 PM

ইতিহাসে আজকের দিনে
১৮২৩: কলকাতা বন্দর থেকে ছাড়ল ভারত নির্মিত প্রথম বাষ্পচালিত জাহাজ ...বিশদ

07:03:20 PM

রাজাবাজারে গুলি চালনার ঘটনায় ধৃত ১ 

06:47:00 PM

চৌবাগা খালে বাস উল্টে জখম বেশ কয়েকজন 

06:32:34 PM

মুর্শিদাবাদের প্রদীপপাড়ায় তৃণমূল পঞ্চায়েত প্রধানের স্বামীকে গুলি করে খুন

04:06:59 PM

৮৭ পয়েন্ট পড়ল সেনসেক্স 

03:59:16 PM