Bartaman Patrika
সম্পাদকীয়
 

এই ভোটে কী পেলাম?

দেশের অধিকাংশ মানুষের কাছে আজও ভোট দেওয়ার অধিকার তাদের জীবনের অন্যতম বড় অর্জন। বাম তর্জনীতে কালি তাদের অন্যতম জয়টিকা। ভোট মানেই তো গণতন্ত্রের উৎসব। অথচ, এই পোশাকি অভিধা শুনে আজকাল বেশিরভাগ লোকেই মুখ টিপে হাসেন। রাজনৈতিক লড়াই যত তীব্র হয়, ক্ষমতা যত আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে ফেলে আমাদের জনজীবন,  রুচি তত নীচে নামে। আস্তে আস্তে উৎসবও মুছে যায়। হয়েছেও তাই! এর জন্য দায়ী কে? এই ভোটে নির্বাচনী লড়াই-বিতর্ককে কার্যত রকের খেউড়ে পরিণত করেছেন তো দেশের তাবড় তাবড় রাজনীতিবিদরাই। তাঁদের ভোট-প্রচারে সংযম,  সৌজন্য,  বুদ্ধিবেত্তা ও সংস্কৃতিবোধ আজ উধাও। আত্মগরিমায় ডুবে থাকা পেশাদার রাজনীতিবিদদের একে অপরকে টিপ্পনী, হুঙ্কার, চোখ রাঙানি ছাড়া সপ্তদশ লোকসভা ভোট আর কী শিক্ষা দিতে পারল আমাদের? যে ভারত বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্র বলে অহঙ্কার করে,  বিশ্বমঞ্চের মর্যাদাপূর্ণ আসন প্রত্যাশা করে, সেই ভারতের রাজনীতিবিদরা কীভাবে এতটা অপরিণত,  গভীরতাহীন  তরজা প্রচারে নামিয়ে আনতে পারেন তা নিঃসন্দেহে বিস্ময়কর। গণতন্ত্র যতই মহিমান্বিত হোক না কেন,  দেশ অথবা দেশের সমস্যা,  তার সমাধান বা তার উন্নয়ন নিয়ে ভারতের সংখ্যাগরিষ্ঠ ছাপোষা মানুষদের এখন আর বিশেষ ভাবতে দেওয়া হয় না। তাঁদের বোঝানো হয়,  অমুক রাজনৈতিক নেতা নির্বাচনে জিতে ক্ষমতায় এলে তাঁদের সব দুঃখের অবসান ঘটাবে। ভোটের মাধ্যমে জনসাধারণ যে উচিত জবাব দিতে পারেন তা নেতারাও জানেন। তাই তাঁরা মানুষকে টাকার জোরে অথবা পেশিশক্তি দিয়ে নিজেদের বশে আনতেও একেবারেই দ্বিধান্বিত নন। কে না জানে, কোটি কোটি ভারতবাসীর ভোটে আজ আর কোনও দল নয়, কোনও রাজনীতি নয়, ব্যক্তিবিশেষ শাসনক্ষমতা লাভ করে। আর কদাকার সেই রাজনীতিতে ডুবে থাকা ভারতবাসী কয়েকটা দিন ভোটযুদ্ধকে নামিয়ে আনেন বাজির আখড়ায়, বেটিংয়ের তরজায়। তাতেই তৃপ্তি?
এ কেমন ভোট বলুন তো?  প্রচারে রোটি-কাপড়া-মকান নেই। নেতাদের ভাষণ মানেই বিভাজনের ডঙ্কা। কোথাও অনুপ্রবেশকারী, শরণার্থীর বিভেদ, কোথাও সরাসরি হিন্দুত্বের হুঙ্কার। কে কত বড় হিন্দু, তার যেন প্রতিযোগিতা চলছে। নির্বাচনের মূল ফোকাসটাই যেন হয়ে দাঁড়িয়েছে, ‘গরব সে কহো হাম হিন্দু হ্যায়’। পাশাপাশি, মাঝে মাঝে বিভ্রম হতে হয়েছে—এটা ভোট প্রচার, না কুৎসার ফোয়ারা। নির্বাচনে ক্ষমতাসীন দলের প্রধান এবং বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ভোট চাইছেন প্রায় দু’দশক আগের সন্ত্রাসবাদী হামলায় নিহত এক প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে কদর্যভাষায় কুৎসিতভাবে আক্রমণ করে। শুধু তাই নয়, তিনি নিজের জন্য ভোট চেয়েছেন, ৩০ বছর বা ৬০ বছর আগের সরকার কতটা ব্যর্থ ছিল, তা তুলে ধরে। সেই ব্যর্থতার বিচার-বিশ্লেষণ মূল্যায়ন তো ইতিহাসের গবেষকরা করবেন। অথচ, এই ভোটে প্রধান এবং একমাত্র বিবেচ্য হতে পারত গত পাঁচ বছর ধরে কেন্দ্রের সরকার কী করেছে। কতটা সাফল্য পেয়েছে। ব্যর্থতা দূর করতে আগামী দিনের পরিকল্পনা কী। এই ভোটে ২০১৪ সালে ঝুরি ঝুরি প্রতিশ্রুতির আবহে যে ঝড় তোলা হয়েছিল সেই প্রতিশ্রুতি কতটা পালিত হয়েছে তার খতিয়ান পেশ করার কথা। কেন দেশে সন্ত্রাসবাদীদের হাতে জওয়ান ও সাধারণ মানুষের মৃত্যু বেড়েছে? কেন মানুষের আয় বাড়ছে না? কেন কৃষকের আত্মহত্যার ঘটনা বেড়েছে? কেন কোটি কোটি মানুষ কাজ হারিয়েছেন? দিনের পর দিন কেন জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে? কেন ভোট ঘোষণার আগে পর্যন্ত জ্বালানি তেলের দাম ছিল আকাশ-ছোঁয়া? কেন বেকাররা চাকরি পাচ্ছেন না? এবার তো সেই জবাব দেওয়ার পালা ছিল। এর জন্যই তো প্রতি পাঁচ বছর অন্তর লোকসভা ভোট হয়। যে ভোটে মানুষ কেন্দ্রের সরকারকে প্রশ্ন করেন, বিরোধীরা প্রশ্ন করেন। জবাব দেন দেশের প্রধান। তিনি প্রধানমন্ত্রী। কিন্তু কোথায় কী! উল্টে তিনি আত্মরক্ষার জন্য মুখ লুকিয়েছেন অতীতের সরকারের ব্যর্থতার আড়ালে। জওহরলাল নেহরু,  রাজীব গান্ধীদের গাল দি‍‌য়ে ভোট প্রচারের অভিমুখ ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রয়াস। একই কারণে নির্বাচনের মূল ইস্যু থেকে সরে তিনি কখনও রাম মন্দির,  কখনও পাক-বিরোধী উগ্র জাতীয়তাবাদ,  কখনও এনআরসি,  নাগরিকত্ব বিল,  গোহত্যা ইত্যাদির মাধ্যমে বিভাজন ও ধর্মীয় মেরুকরণে সর্বশক্তি নিয়োগ করেছেন। প্রশ্ন করার সাহস কারও নেই। কারণ, তিনি সর্বশক্তিমান। অতএব, প্রশ্ন ওঠাই স্বাভাবিক, সপ্তদশ লোকসভা নির্বাচন থেকে আমরা কী পেলাম?
20th  May, 2019
মানবসম্পদ সৃষ্টির ব্যর্থতা

জনসংখ্যা নিয়ে মত দু’রকম। একদল মানুষ একটি দেশে জনসংখ্যা কম রাখার পক্ষে। তাঁরা মনে করেন, স্বল্প সংখ্যক মানুষকে সহজেই পর্যাপ্ত ও উপযুক্ত মানের পরিষেবা ও স্বাচ্ছন্দ্য দেওয়া সম্ভব। অন্য পক্ষের বক্তব্য, বেশি জনসংখ্যা কোনোভাবেই অগ‍্রগতির অন্তরায় নয়, বরং অনেকাংশে সহায়ক। বিশদ

অবশেষে আশার আলো

রাজ্য ও রাজ্যপালের সংঘাত স্বাধীন ভারতের আদি সমস্যা। মোদিযুগে সেটা ভয়ংকর খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে। সংঘাতের কেন্দ্রে একাধিক বিষয়।
বিশদ

18th  April, 2024
স্বখাত-সলিলে বিজেপি

শাসন ব্যবস্থার যে সংসদীয় গণতান্ত্রিক মডেল ভারত গ্রহণ করেছে, সেখানে বিভিন্ন স্বীকৃত রাজনৈতিক দল অংশ নিতে পারে। দলবহির্ভূত নাগরিকও প্রতিযোগিতায় যোগ দিতে পারেন ‘নিদল’ প্রার্থী হিসেবে। বিশদ

17th  April, 2024
ব্যক্তিপুজো!

বিক্রির নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু গেরুয়া শিবিরের সবচেয়ে মূল্যবান ‘ম্যাজিক পণ্য’ যে নরেন্দ্র মোদি, আর একবার যেন তা বুঝিয়ে দিল বিজেপি। কেন একথা উঠছে? নির্বাচন এলে জাতীয়, আঞ্চলিক প্রায় সব দলই ইস্তাহার প্রকাশ করে। সেটাই দস্তুর। বাংলা নববর্ষের দিন, সংবিধানপ্রণেতা আম্বেদকরের জন্মদিনকে স্মরণে রেখে রবিবার সেই ইস্তাহার প্রকাশ করেছে দেশের শাসকগোষ্ঠী।
বিশদ

16th  April, 2024
শুরুর মুহূর্তেই অশুভ ইঙ্গিত

সাধারণ নির্বাচনের জন্য দেশজুড়ে ভোট নেওয়া হবে মোট সাত দফায়। প্রথম দফার ভোট গ্রহণের বাকি আর মাত্র তিনদিন। তামিলনাড়ু-সহ ১৭টি রাজ্য এবং জম্মু ও কাশ্মীরসহ চারটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের মোট ১০২টি লোকসভা আসনের জন্য ভোট নেওয়া হবে ১৯ এপ্রিল। উল্লেখ্য, এদিন পশ্চিমবঙ্গ-সহ ১৬টি রাজ্যের কিয়দংশ আসনেই ভোট নেওয়া হবে।
বিশদ

15th  April, 2024
কণ্ঠস্বরে কীসের ইঙ্গিত?

ভোটের দিন যত এগিয়ে আসছে, হিন্দু ভাবাবেগ উস্কে দিতে তত বেলাগাম হয়ে উঠছেন নরেন্দ্র মোদি! এতদিন তবু দেখা গিয়েছে, হিন্দুধর্ম, তার সনাতনী ঐতিহ্য, রামমন্দিরের মতো বিষয়গুলিকে নিয়ে ভোটের প্রচার চালাচ্ছেন মোদি। বিশদ

14th  April, 2024
চোরাস্রোত

ভোট মানে জনমত যাচাই। আর সপ্তাহ খানেকের মধ্যে সেই জনমত যাচাই শুরু হয়ে যাবে গোটা দেশে। দেড় মাস ধরে এই যাচাইয়ের কাজ শেষ হলেই জানা যাবে, দিল্লির মসনদ এবার কার দখলে থাকবে। বিজেপির নেতৃত্বে এনডিএ জোট, নাকি বিরোধীদের ‘ইন্ডিয়া’ মঞ্চের হাতে। বিশদ

13th  April, 2024
আদালতের দায়িত্ব বৃদ্ধি

প্রতিষ্ঠার তিনবছরের মধ্যে একটি কোম্পানি কোনও রাজনৈতিক দলকে আর্থিক অনুদান বা চাঁদা দিতে পারবে না। ভারতে এই নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে প্রায় চার দশক যাবৎ। কোম্পানির তরফে রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা প্রদানের নিষেধাজ্ঞা কিছু শর্তসাপেক্ষে তুলে দিতে ১৯৮৫ সালে সংসদে ধারা ২৯৩এ সংশোধন করা হয়। বিশদ

12th  April, 2024
দুর্নীতির শিকার রাজকোষ

সারা দেশে একটি আধুনিক কর ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার কথা শিল্প-বাণিজ্য মহল এবং অর্থনীতির পণ্ডিতরা কখনও অস্বীকার করেননি। তবে তাঁদের দাবি ছিল, এই সিস্টেম চালু করতে হবে অত্যন্ত সতর্কতার সঙ্গে।
বিশদ

11th  April, 2024
ফাঁকা মাঠে গোলের মতলব! 

বিজেপির ঘোষিত লক্ষ্য দেশকে ‘দুর্নীতিমুক্ত’ করে তোলা। ‘ভ্রষ্টাচারের বিরুদ্ধে’ যুদ্ধ ঘোষণা করেই জাতীয় রাজনীতিতে পা রাখেন নরেন্দ্র মোদি।
বিশদ

10th  April, 2024
কেন্দ্রের ‘গিভ অ্যান্ড টেক’ নীতি!

‘বিশ্বের সর্ববৃহৎ আর্থিক কেলেঙ্কারি’ ( কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর স্বামীর বক্তব্য) নির্বাচনী বন্ডের তথ্য ফাঁস হতেই সব অঙ্ক কেমন জলের মতো মিলে যেতে শুরু করেছে! মোদি সরকারের বিরুদ্ধে বিরোধীদের প্রধান বক্তব্য, অভিযোগের নামে নানা অজুহাতে শুধু বিরোধী নেতা-নেত্রীদের ফাঁসাতে ইডি, সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সিগুলিকে লেলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
বিশদ

09th  April, 2024
বিলম্বিত বোধোদয়

সোনিয়া গান্ধী এখন অসুস্থ। প্রত্যক্ষ রাজনীতিতে তাঁর সক্রিয় উপস্থিতি অনেক দিন যাবৎ তেমন নজরে পড়ে না। তবে তিনি যখন রাজনীতিতে ফুলফর্মে এবং দেশজুড়ে কংগ্রেসের সর্বেসর্বা ছিলেন, তখনও তাঁর লোকদেখানো হম্বতম্বি নজরে পড়েনি।
বিশদ

08th  April, 2024
হাস্যকর দাবি

পয়লা এপ্রিল দিনটির কথা মনে রেখেই কি দেশবাসীকে ফের ‘বোকা’ বানানোর চেষ্টা  করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি! রিজার্ভ ব্যাঙ্ক বা আরবিআইয়ের এক অনুষ্ঠানে তাঁর লম্বা-চওড়া ভাষণ শুনে তেমন মনে হওয়াই স্বাভাবিক। চলতি বছরে ৯০-এ পা দিল ভারতের সর্বোচ্চ ব্যাঙ্ক। বিশদ

07th  April, 2024
মোদি আমলে নব চেহারায় দুর্নীতি

ভোট এলেই একটা করে নতুন স্লোগান সামনে আনেন নরেন্দ্র মোদি। ২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে তিনি বলেছিলেন, বিদেশ থেকে কালো টাকা উদ্ধার করে প্রত্যেক নাগরিকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। বিশদ

06th  April, 2024
আত্মরক্ষা অথবা আত্মসমর্পণ

নেহরু-গান্ধী প্রবর্তিত ‘কুশিক্ষা’ ব্যবস্থা নিয়ে বরাবর আপত্তি ছিল গেরুয়া শিবিরের। তাই মোদি সরকার নিয়ে এসেছে জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০। কিন্তু বিরোধী দলগুলি তো বটেই, দেশের বহু শিক্ষাবিদ এই নয়া শিক্ষানীতি মেনে নিতে পারেননি। বিশদ

05th  April, 2024
অন্য ‘গ্যারান্টি’ দাবি

ইন্দিরা গান্ধী দেশজুড়ে ইমারজেন্সি জারি করেন ১৯৭৫ সালের ২৫ জুন। ‘অভ্যন্তরীণ গোলযোগ’ থেকে দেশকে রক্ষা করার অজুহাতে তিনি প্রয়োগ করেন সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৩৫২।
বিশদ

04th  April, 2024
একনজরে
আজ, শুক্রবার প্রথম দফার ভোটগ্রহণ হবে উত্তরবঙ্গের তিনটি লোকসভা আসনে। কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ি কেন্দ্রে মোট ৩৭ জন প্রার্থীর ভাগ্যবন্দি হবে ইভিএমে। গণতন্ত্রের এই উৎসবে ...

বাটলারের বিস্ফোরণ এখনও ভোলেনি ইডেন। ব্যাট হাতে কেকেআরের বিরুদ্ধে রুদ্রমূর্তি ধরেন রাজস্থানের তারকা ব্যাটার। ঘরের মাঠে কেকেআরকে হারানোর নায়ক তিনি। স্টার্ক, বরুণদের কার্যত বল ফেলার জায়গা দেননি ইংল্যান্ডের এই ক্রিকেটার। ...

কানাডার ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সোনা চুরির ঘটনা। পুলিসের জালে দুই ভারতীয় বংশোদ্ভূত সহ ৬। গত বছর টরেন্টোর প্রধান বিমানবন্দর থেকে ৪০০ কেজির সোনার বার ও ...

বাচ্চার জন্য দুধ গরম করতে গিয়ে গ্যাস সিলিন্ডারের বিস্ফোরণ। আর সেই আগুনে তিনটি বাড়ি ভস্মীভূত হল। জলের অভাবে আগুন নেভাতে পারলেন না বাসিন্দারা। বৃহস্পতিবার দুপুরে ভরতপুর থানার গোপালপুর গ্রামে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৪৫১: দিল্লির বাদশাহ আলম শাহ সিংহাসন ছাড়েন
১৭৭০: ক্যাপ্টেন কুক অস্ট্রেলিয়া আবিষ্কার করেন
১৮৮২: বিবর্তনবাদের স্রষ্টা চার্লস ডারউইনের মৃত্যু
১৮৬৭: ভারতীয় পণ্ডিত ও কলকাতা হিন্দু সমাজের বিশিষ্ট নেতা স্যার রাজা রাধাকান্ত দেব বাহাদুরের মৃত্যু
১৯০৬: নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফরাসি পদার্থবিজ্ঞানী  পিয়ের ক্যুরির মৃত্যু
১৯০৯: শ্রীরামকৃষ্ণ অনুশাসনের স্বামী লোকেশ্বরানন্দ জন্ম গ্রহণ করেন
১৯৩৩: ক্রিকেট বিশ্বের শ্রেষ্ঠ আম্পায়ার ডিকি বার্ডের জন্ম
১৯৪৫: জাতীয় পুরষ্কার প্রাপ্ত অভিনেত্রী সুরেখা সিক্রির জন্ম
১৯৪৮: বাংলা রঙ্গমঞ্চের অভিনেত্রী তারা সুন্দরী প্রয়াত হন  
১৯৫৫: শিকারি ও লেখক জিম করবেটের মৃত্যু
১৯৫৪: পাকিস্তানের গণপরিষদে উর্দু এবং বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকৃতি দেয়
১৯৫৬: অভিনেতা মুকেশ ঋষির জন্ম  
১৯৫৭: শিল্পপতি মুকেশ আম্বানির জন্ম
১৯৫৮: সাহিত্যিক অনুরূপা দেবীর মৃত্যু
১৯৬৮: অভিনেতা আরশাদ ওয়ারশি’র জন্ম
১৯৭২: ব্রাজিলিয়ান ফুটবলার রিভাল্ডোর জন্ম  
১৯৭৫: ভারত প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ আর্যভট্ট উৎক্ষেপন করে
১৯৭৭: ভারতীয় দীর্ঘ জাম্পার অঞ্জু ববি জর্জের জন্ম
১৯৮৭: রুশ টেনিস খেলোয়াড় মারিয়া শারাপোভার জন্ম  
১৯৯৫: ভারতীয় ক্রিকেটার দীপক হুড্ডার জন্ম



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৩.০৩ টাকা ৮৪.১২ টাকা
পাউন্ড ১০২.৮৭ টাকা ১০৫.৫০ টাকা
ইউরো ৮৮.০২ টাকা ৯০.৪৪ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৪,৩৫০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৪,৭০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭১,০০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৪,১০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৪,২০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]
18th  April, 2024

দিন পঞ্জিকা

৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী ৩৬/৫৮ রাত্রি ৮/৫। মঘা নক্ষত্র ১৪/১০ দিবা ১০/৫৭। সূর্যোদয় ৫/১৬/৫৪, সূর্যাস্ত ৫/৫৪/৪২। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৭ মধ্যে পুনঃ ৭/৪৭ গতে ১০/১৯ মধ্যে পুনঃ ১২/৫১ গতে ২/৩২ মধ্যে পুনঃ ৪/১৪ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ৭/২৫ গতে ৮/৫৬ মধ্যে পুনঃ ৩/০ গতে ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১২ মধ্যে পুনঃ ৩/৪৪ গতে উদয়াবধি। বারবেলা ৮/২৬ গতে ১১/৩৫ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৫ গতে ১০/১০ মধ্যে। 
৬ বৈশাখ, ১৪৩১, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪। একাদশী রাত্রি ৮/৫৬। মঘা নক্ষত্র দিবা ১২/১১। সূর্যোদয় ৫/১৭, সূর্যাস্ত ৫/৫৬। অমৃতযোগ দিবা ৬/৪৬ মধ্যে ও ৭/৩৮ গতে ১০/১৫ মধ্যে ও ১২/৫১ গতে ২/৩৫ মধ্যে ও ৪/২০ গতে ৫/৫৬ মধ্যে এবং রাত্রি ৭/৩২ গতে ৯/০ মধ্যে ও ২/৫০ গতে ৩/৩৪ মধ্যে। মাহেন্দ্রযোগ রাত্রি ১০/২৭ গতে ১১/১১ মধ্যে ও ৩/৩৪ গতে ৫/১৬ মধ্যে। বারবেলা ৮/২৭ গতে ১১/৩৭ মধ্যে। কালরাত্রি ৮/৪৬ গতে ১০/১২ মধ্যে। 
৯ শওয়াল।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
কোচবিহারের ৬/১৯৭ নং বুথে বাড়ি বাড়ি গিয়ে দুষ্কৃতীরা ভোট কেন্দ্রে না যাওয়ার জন্য হুমকি দিচ্ছে, এমনটাই অভিযোগ

09:07:05 AM

লোকসভা নির্বাচন ২০২৪: সকাল ৮. ৩০ মিনিট পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনে মোট ২১ টি অভিযোগ জমা পড়েছে, তালিকায় শীর্ষে তুফানগঞ্জ এলাকা

09:07:00 AM

কুমারগ্রামের নিউল্যান্ডস টিজি প্রাথমিক স্কুলে ভোট দিলেন আলিপুরদুয়ারের তৃণমূল প্রার্থী প্রকাশচিক বরাইক

09:05:46 AM

কোচবিহারের ভেটাগুড়ির তৃণমূল ব্লক সভাপতি অনন্ত বর্মনকে মারধরের অভিযোগ, কাঠগড়ায় বিজেপি

09:05:20 AM

সিতাইতে নিজের বুথে ভোট দিলেন কোচবিহারের তৃণমূল প্রার্থী জগদীশচন্দ্র বসুনিয়া

09:03:25 AM

কোচবিহারের ৬/১১০ নম্বর বুথ ঘিরে রেখেছে বহিরাগত দুষ্কৃতীরা, ভোটারদের লাইনে আসতে বাধা দিচ্ছে তারা

08:59:30 AM