রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
কেন্দ্রের শাসক দলের ওই সংসদ সদস্য আজ লোকসভায় বলেছেন, ‘অনেক সময় সাধারণ ক্রেতারা বাজার থেকে কেজি প্রতি ৫০০ টাকা মূল্যেও চা কেনেন। কিন্তু চায়ের উৎপাদকরা এর ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না। প্রায় ৫০ লক্ষ চা শ্রমিকের ভবিষ্যৎ আজ বড়সড় প্রশ্নচিহ্নের সম্মুখীন হয়েছে। একের পর এক চা বাগান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। শ্রমিকেরা দৈনিক মজুরি পাচ্ছেন না।’ পল্লববাবু জানিয়েছেন, ‘চা শিল্পের সঙ্গে সম্পর্কিত দুটো গুরুত্বপূর্ণ আইন এই মুহূর্তে বলবৎ রয়েছে। টি অ্যাক্ট এবং প্ল্যান্টেশন লেবার অ্যাক্ট। প্রয়োজনে এই দুটো আইনের সংশোধন ঘটানো হোক। কারণ যা পরিস্থিতি, তাতে দুর্বিষহ অবস্থা বেশিদিন চললে পশ্চিমবঙ্গ এবং অসমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিরও অবনতি হওয়ার আশঙ্কা থেকে যায়।’
পল্লবলোচন দাসের এই বক্তব্যকে হাত তুলে সমর্থন জানান উত্তরবঙ্গের আলিপুরদুয়ারের বিজেপি এমপি জন বার্লা, দার্জিলিংয়ের রাজু সিং বিস্ত সহ বঙ্গ বিজেপির অন্য সংসদ সদস্যরা। দীর্ঘদিন ধরেই উত্তরবঙ্গের চা বাগানগুলির দুরবস্থা নিয়ে সোচ্চার হচ্ছে বিভিন্ন রাজনৈতিক মহল। অতীতে সংসদে দাঁড়িয়ে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নির্মলা সীতারামন আশ্বাস দিয়ে বলেছিলেন, রাজ্যের বন্ধ হয়ে যাওয়া সাতটি চা বাগানকে অধিগ্রহণ করবে কেন্দ্র। যদিও সেই প্রক্রিয়া খুব বেশি এগয়নি।