কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
এদিন সাংবাদিকদের নন্দিনীদেবী বলেন, বিশেষ প্রশিক্ষণ দিয়ে এই প্রকল্পের জন্য নদীয়া ও মুর্শিদাবাদ- এই দুই জেলার ৩৫০ হেক্টর করে মোট ৭০০ হেক্টর জমির কলাচাষিদের বাছাই করা হয়েছে। ৬ হাজার কৃষক এর আওতায় আসবেন। কীভাবে আধুনিক পদ্ধতিতে চাষ করতে হবে, আমরা ওই কৃষকদের তা শিখিয়েছি। এমনকী কাঁদি থেকে কলা ভেঙে কীভাবে তা সংরক্ষণ করতে হবে, শেখানো হয়েছে তাও। গোটা প্রকল্পের জন্য ২৩ কোটি টাকারও বেশি খরচ হবে বলে তিনি জানান। এর মধ্যে রাজ্য সরকার ৯ কোটি ৩০ লক্ষ, কেভেন্টার সংস্থা ৪ কোটি ৫৯ লক্ষ টাকা দেবে এবং প্রকল্পে অংশগ্রহণকারী কৃষকদের অংশ ৯ কোটি ৩৪ লক্ষ টাকা। নন্দিনীদেবী জানান, এই সমস্ত কৃষকদের সার, বিদ্যুৎ, কলা সংগ্রহ কেন্দ্র তৈরি করে দেওয়ার মতো নানা লজিস্টিক সাপোর্ট দেওয়া হবে।
কেভেন্টার সংস্থার কর্ণধার জানান, এখন ওই দুই জেলার যে সমস্ত কলাচাষি বছরে ৭০ হাজার টাকা আয় করেন, এই প্রকল্প চালু হওয়ায় তাঁরা বছরে দু’লক্ষ টাকা রোজগার করতে পারবেন। মায়াঙ্ক জানান, কলা সংরক্ষণের জন্য পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার খড়্গপুরে একটি ‘কোল্ড চেন’ তৈরি করা হচ্ছে, যা আগামী এপ্রিল মাসের মধ্যে চালু হয়ে যাবে। এতে ১১০ জনের প্রত্যক্ষ কর্মসংস্থান হবে। তাঁর কথায়, কোল্ড চেন সহ গোটা প্রকল্পে বিনিয়োগ করা হবে প্রায় ৩৫ কোটি টাকা।