পারিবারিক ঝামেলার সন্তোষজনক নিষ্পত্তি। প্রেম-প্রণয়ে শুভ। অতিরিক্ত উচ্চাভিলাষে মানসিক চাপ বৃদ্ধি। প্রতিকার: আজ দই খেয়ে ... বিশদ
অনলাইন বিপণনকারী সংস্থা ফ্লিপকার্টের প্রায় ৭৭ শতাংশ শেয়ার এখন ওয়ালমার্টের দখলে। ফলত, ফ্লিপকার্ট এই মুহূর্তে ওয়ালমার্টের অন্যতম সহযোগী সংস্থা। গত ১ ফেব্রুয়ারি এফডিআই সংক্রান্ত নীতির কিছু পরিবর্তন আনে কেন্দ্রের শিল্প-বাণিজ্যমন্ত্রক। সেখানে ই-কমার্স সংস্থার বিপণন ক্ষেত্রে বেশকিছু কড়াকড়ি করা হয়। পাশাপাশি উপভোক্তাদের সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে সাম্যনীতি গ্রহণেরও হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্রের এই পরিবর্তিত নীতি ঘোষণার পরই বিশ্বের সর্ববৃহৎ কনসালটেন্সি সংস্থা মর্গান স্ট্যানলি তাদের রিপোর্ট প্রকাশ করে। সেখানে বলা হয়, এফডিআই নীতি পরিবর্তনে ভারতে ই-কমার্স সংক্রান্ত বাজার ক্রমশ জটিল হয়ে উঠতে পারে। আর তার প্রভাব পড়তে পারে অনলাইন বাণিজ্যে। এমনকী, এই পরিস্থিতিতে ফ্লিপকার্টের অংশদারিত্ব ওয়ালমার্ট ছেড়ে দিতে পারে বলেও ওই রিপোর্টে আশঙ্কা প্রকাশ করে স্ট্যান্ডলি।
ওয়ালমার্ট ইতিমধ্যেই ফ্লিপকার্টের মাধ্যমে ভারতের বাজারে প্রায় এক লক্ষ পাঁচ হাজার কোটি টাকা লগ্নি করে ফেলেছে। স্বভাবতই স্ট্যানলি রিপোর্ট প্রকাশ পাওয়ার পর কপালে ভাঁজ পড়েছে ওয়ালমার্ট কর্তাদের। তবে এদিন বার্গে আশ্বস্ত করে বলেছেন, ভারতের বাজার নিয়ে আমরা আশাবাদী। আর সেই কারণেই আগামী দিনে ব্যবসা সম্প্রসারণের পাশাপাশি গ্রাহক পরিষেবা উন্নয়নে জোর দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন বার্গে। তিনি বলেছেন, বাজার সম্প্রসারণের হাত ধরে একদিকে যেমন কর্মসংস্থানের সুযোগ বাড়বে তেমনই ভারতের আর্থিক বৃদ্ধির বুনিয়াদও দৃঢ় হবে। শুধু তাই নয়, ওয়ালমার্টের মাধ্যমে ভারতের রপ্তানির বাজার বাড়বে। উপকৃত হবেন এখানকার ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পোদ্যোগীরা।