কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এদিকে, চলতি অর্থবর্ষে রাজস্ব ঘাটতি জিডিপির ৩.৪ শতাংশে গিয়ে দাঁড়াবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছেন পীযূষ গোয়েল। যা পূর্বঘোষিত লক্ষ্যমাত্রার থেকে ০.১ শতাংশ বেশি। এই সব ফ্যাক্টরগুলি বিনিয়োগের হিসেবে বাজারে প্রচুর নগদের জোগান দেবে বলেই মন্তব্য করেছেন এপিক রিসার্চের সিইও মুস্তাফা নাদিম। যদিও, রাজস্ব ঘাটতি সরকারের অর্থনৈতিক বোঝা বাড়াবে বলেই মনে করছে আর্থিক পরিষেবা প্রদানকারী সংস্থা নোমুরা। তাদের বক্তব্য, ২০২০-২১ অর্থবর্ষে রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা জিডিপির ৩ শতাংশে নিয়ে যাওয়ার পথেই হাঁটছে সরকার। কিন্তু ঘাটতি বাড়তে থাকায় তার বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। কিছু বাজার বিশেষজ্ঞের মতে, এই জনমোহিনী বাজেট পেশের মাধ্যমে এনডিএ সরকার ফের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনাকেই আরও শক্তিশালী করল। দেশে রাজনৈতিক স্থিতাবস্থা থাকলে তা বাজারের পক্ষে ভালো।
এদিকে, এদিন বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জে গাড়িশিল্প, ভোগ্যপণ্য এবং রিয়াল এস্টেটের শেয়ারদর ২.৬২ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। হিরো মোটোকর্প, মারুতি, এইচসিএল টেক, এশিয়ান পেন্টস, বাজাজ অটো, বাজাজ ফিনান্স, এইচডিএপসি, আরআইএল, এইচইউএল, ভারতী এয়ারটেল ও পাওয়ারগ্রিড এদিন সবচেয়ে লাভবান হয়েছে। এই সংস্থাগুলির শেয়ারদর বেড়েছে ৭.৪৮ শতাংশ পর্যন্ত। সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মেটাল ও মাইনিং সংস্থা বেদান্ত গোষ্ঠী। তাদের শেয়ারদর পড়েছে ১২.৮২ শতাংশ। তবে সার্বিকভাবে এই বাজেটকে ইতিবাচক বলেই মনে করছে বাজার।