পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিশ্বকাপে চরম হতাশা নিয়ে দেশে ফিরতে হয়েছিল দক্ষিণ আফ্রিকাকে। বিশ্বের বৃহত্তম মঞ্চে সপ্তম স্থানে শেষ করেছিল প্রোটিয়া বাহিনী। তারপর অনেকটাই বদলে গিয়েছে তাদের দলের গঠন। হাসিম আমলা, জেপি ডুমিনি, ইমরান তাহির অবসর ঘোষণা করে দিয়েছেন ইতিমধ্যেই। ফাফ ডু’প্লেসি জানিয়ে দিয়েছেন তিনি শুধুমাত্র টেস্ট ক্রিকেটে খেলবেন। ফলে দক্ষিণ আফ্রিকা দলে এখন তারুণ্যের ভিড়। সেই প্রসঙ্গে ডেভিড মিলার জানালেন, ‘আমাদের দলে এখন অধিকাংশই নতুন মুখ। তবে সামনের দিকে তাকিয়ে তাদের ওপর পূর্ণ আস্থাই রাখছি আমরা। ওদের প্রতিভা আছে। শুধু সঠিক ভাবে গাইড করতে হবে। আর সেই দায়িত্বটা পালন করতে হবে আমার মতো সিনিয়র খেলোয়াড়দের। আমার বিশ্বাস, সুযোগটা কাজে লাগাতে মরিয়া হয়ে ঝাঁপাবে নতুনরা। তাই মাঠে নামার আগে আমরা ঘাবড়ে যাচ্ছি না। জয়ের লক্ষ্য সামনে রেখেই ভারত সফরে এসেছি।’ মিলার সেই সঙ্গে বলেন, ‘অধিনায়ক কুইন্টন ডি’কক সম্পর্কেও আমি দারুণ প্রত্যয়ী। উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান হিসেবে দলে ওর কার্যকরীতা নিয়ে নতুন করে কিছু বলার নেই। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ওর মস্ত অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাছাড়া কুইন্টনের ক্রিকেট মস্তিস্কও ভীষণ ধারাল। আমার বিশ্বাস, ওর নেতৃত্বে সীমিত ওভারের ক্রিকেটে নতুন ভাবে মাথা তুলে দাঁড়াবে দক্ষিণ আফ্রিকা। আর সে জন্য মাঠে ওকে যতটুকু সাহায্য করার আমি করব।’