গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এই মরশুমে ঘরের মাঠে প্রথম টি-২০ ম্যাচটি বৃষ্টিতে ভেস্তে যাওয়ায় বেশ বিরক্ত বিরাট কোহলিরা। প্রশ্ন উঠছে, ক্রীড়াসূচি নিয়েও। আগামী বছর অস্ট্রেলিয়ায় বসবে টি-২০ বিশ্বকাপের আসর। আপাতত সেটাকেই পাখির চোখ করেছে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট। একঝাঁক তরুণ ও প্রতিভাবান ক্রিকেটারকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সুযোগ দিতে চান কোচ রবি শাস্ত্রী। একই সঙ্গে শিখর ধাওয়ান, রহিত শর্মা, লোকেশ রাহুলদেরও ঝালিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে। কোহলি জানিয়েছেন,‘ টি-২০ বিশ্বকাপের আগে আমরা কমবেশি ৩০টি ম্যাচ খেলব। তার মধ্যেই সবাইকে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে খেলার সুযোগ দিতে হবে। কেউ যদি মনে করে, ১৫টি করে ম্যাচে সুযোগ পাবে, তাহলে ভুল ভাবছে। খুব বেশি হলে ৪-৫টি’র বেশি ম্যাচে আমিও হয়তো সুযোগ পাবো না। বাকিদেরও সেটা বুঝে নিতে হবে। আসলে, সবাই সুযোগের অপেক্ষায় রয়েছে। প্রত্যেকেই দেশের হয়ে খেলার স্বপ্ন দেখছে। তার মধ্যে থেকে যারা দলে জায়গা পাচ্ছে, তারা সত্যিই ভাগ্যবান। সবাইকেই পরখ করে নেওয়া হবে। এই পদ্ধতিতেই চূড়ান্ত স্কোয়াড তৈরি করা হবে বিশ্বকাপের আগে।’
টি-২০ বিশ্বকাপের পাশাপাশি কোহলির নজর রয়েছে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপেও। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে কোহলি বাহিনী পরপর দু’টি টেস্ট জিতে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে দুর্দান্ত শুরু করেছে। এবার ঘরের মাঠে ‘টিম ইন্ডিয়া’ খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও বাংলাদেশের বিরুদ্ধে। বিশ্বকাপের পর ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্ট কুলদীপ চাহাল-যুজবেন্দ্র চাহালদের উপর নির্ভরতা কমাতে চাইছেন। তাই সুযোগ দেওয়া হচ্ছে রাহুল চাহার, ওয়াশিংটন সুন্দরের মতো তরুণ ও প্রতিভাবান স্পিনারদের। ব্যাটিং অর্ডারে শ্রেয়াস আয়ার, মণীশ পাণ্ডেদের উপস্থিতি লক্ষ্যণীয়। কোহলি জানিয়েছেন, ‘বিশ্বকাপের পর তরুণ ক্রিকেটারদের আমরা বেশি করে তুলে আনার চেষ্টা করছি। আমরা কয়েক মাসের মধ্যে বুঝে নিতে চাইছি, কাদের নিয়ে ভারতীয় দলকে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হবে।’