কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ঘরের মাঠ এল মলিনোন স্টেডিয়ামে স্পেন মুখোমুখি হয়েছিল দুর্বল ফারো আইল্যান্ডের। প্রত্যাশত ভাবে ম্যাচের শুরু থেকেই আধিপত্য বিস্তার করে খেলতে থাকে কোচ রবার্ট মোরেনোর প্রশিক্ষণাধীন দল। ১৩ মিনিটেই রডরিগোর গোলে এগিয়েও যায় তারা। তবে বেশ কয়েকটি সুযোগ তৈরি করেও প্রথমার্ধে ব্যবধান বাড়াতে পারেনি স্পেন। বিরতির পর আরও আক্রমণাত্মক হয়ে ওঠে স্প্যানিশরা। ৫০ মিনিটে পেনাল্টি বক্সের ডানদিক দিয়ে বক্সের মধ্যে ঢুকে বাঁ পায়ের জোরাল শটে নিজের দ্বিতীয় গোলটি করেন রডরিগো (২-০)। প্রতিপক্ষের ডিফেন্ডারের গায়ে লেগে বল জালে জড়ালেও গোলটি তাঁর নামেই লেখা হয়। এরপর শেষ দিকে আরও দুটি গোল আসে পাকো আলকাসেরের পা থেকে। ৮৯ মিনিটে থিয়াগো আলকান্তারার পাস থেকে বাঁ পায়ের আলতো টোকায় দলের পক্ষে তৃতীয় গোলটি করেন আলকাসের। এরপর ইনজুরি টাইমে জোস গায়ার ক্রস থেকে হেডে নিজের জোড়া গোল পূর্ণ করেন তিনি। এই জয়ের সুবাদে ছয় ম্যাচের ছয়টিতেই জিতে ‘এফ’ গ্রুপের শীর্ষে রয়েছে রবার্ট মোরেনোর দল।
বাছাই পর্বে দিনের অপর ম্যাচে ফিনল্যান্ডকে ২-১ গোলে হারিয়েছে ইতালি। ম্যাচের প্রথমার্ধ গোলশুন্যভাবে শেষ হয়। বিরতির পর গোলের জন্য মরিয়া হয়ে ওঠে রবার্তো ম্যানসিনির দল। ৫৯ মিনিটে কিরো ইমোবিলের গোলে এগিয়ে যায় ইতালি। তবে ৭২ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে ফিনল্যান্ডকে সমতায় ফেরান টিমু পাক্কি। এরপর ৭৯ মিনিটে স্পট কিক থেকে গোল করে ইতালির জয় নিশ্চিত করেন জর্জিনহো। গ্রুপ ‘জে’তে ছয় ম্যাচের সবগুলিতেই জিতে পয়েন্ট টেবলের শীর্ষে রয়েছে আজ্জুরি ব্রিগেড।