বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
জামশেদপুরের টাটা আর্চারি আকাদেমি থেকে উঠে আসা কমলিকা দুরন্ত কম্পোজ ও ফিনিশ করে ৪-০ পয়েন্টে লিড নেন। শেষপর্যন্ত তিনি জেতেন ৭-৩ পয়েন্টে। অনূর্ধ্ব ১৮ বিভাগে ১৭ বছর বয়সী কমলিকা ভারতের দ্বিতীয় রিজার্ভ ক্যাডেট হিসেবে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হলেন। ২০০৯ সালে এই খেতাব জিতেছিলেন দীপিকা কুমারি। সবমিলিয়ে ভারতীয় তিরন্দাজিতে এটি চতুর্থ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন পদক। এর আগে ২০০৬ সালে কম্পাউন্ড জুনিয়রে পল্টন হাঁসদা ও ক্যাডেট ও জুনিয়র বিভাগে দীপিকা কুমারি বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়েছিলেন।
গত জুনে হল্যান্ডে অনুষ্ঠিত বিশ্ব চ্যাম্পিয়শিপে ভারতের সিনিয়র দলে অভিষেক হয়েছে কমলিকার। রবিবার ক্যাডেট বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়ে কমলিকা বলেন, ‘বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে বেশ ভালো লাগছে। এ ব্যাপারে আমার কোচেদের কৃতিত্ব দিতে চাই।’ ভারতীয় তিরন্দাজি সংস্থার সাসপেন্ড সময়সীমা এই টুর্নামেন্টের পরেই কার্যকর হবে। সবমিলিয়ে এই টুর্নামেন্ট থেকে ভারতের সংগ্রহ দুটি সোনা ও একটি ব্রোঞ্জ পদক। এদিন কমলিকা ফাইভ সেটার গেমে ৩০য়ের মধ্যে ২৯ স্কোর করেন তিনবার। শুরুতেই তিনি দু’বার পারফেক্ট টেন করেন। প্রথম সেট ২৯-২৬ পয়েন্টে জেতেন।