দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
এই মুহূর্তে মোহন বাগান জনতার নতুন নায়ক হোসেবা বেইতিয়া বললেন,‘ সুইমিং সেশনের সত্যিই প্রয়োজন ছিল, বেশ ঝরঝরে লাগছে। সমর্থকদের ভালোবাসা অনুভব করছি। তবে আমি নিজেকে মোহন বাগানের নতুন নায়ক হিসাবে ভাবি না। আমি ডান পায়েই বেশি সাবলীল হলেও লিও মেসির ভক্ত। লা লিগার দলগুলির মধ্যে বার্সেলোনাই আমার ফেভারিট। যদিও রিয়াল সোসিদাদের বিভিন্ন এজগ্রুপ টিমে আমি ছিলাম। তাই ওই ক্লাবটির প্রতি আমার বিশেষ টান আছে। রিয়াল সোসিদাদে আমি আট নম্বর জার্সি পরে খেলেছি। দশ নম্বর জার্সি পরেও খেলেছি। এখানে এসে দেখলাম দশ নম্বর জার্সি কাউকে দেওয়া হয়নি। তাই দশ নম্বর জার্সি চেয়ে নিয়েছি। এখানে আসার আগে ভারতীয় ফুটবল সম্বন্ধে খোঁজখবর পেয়েছি বন্ধু তিরির কাছে। ও এটিকে’তে খেলার সূত্রে কলকাতায় ছিল তিন বছর। জামশেদপুর এফ সি’র অধিনায়কত্বও করেছে। মোহন- ইস্টের কথা ওর মুখেই শোনা। ফাইনাল যুবভারতীতে হওয়ায় ভালো হয়েছে। ক্লাবের মাঠটি বাউন্সেভরা। পাশিং ফুটবল খেলতে অসুবিধা হয়। শুনছি ফাইনাল হবে পাঁচটায়। সাতটায় খেলা হলে ভালো হত। এখন তো দেখছি পাঁচটায় সূর্যর তেজ মোটামুটি থাকে সেদিন বেশি বৃষ্টি না হলেই ভালো হয়। হালকা বৃষ্টি হলেও অসুবিধা হয়। আমরা স্পেনেও বৃষ্টির মধ্যে খেলেছি। ফাইনালে গেলেও বুধ-রাতে ড্রেসিংরুমে সেই ভাবে সেলিব্রেশন হয়নি। ওটা ফাইনালের জন্য তোলা আছে। আমি সহ খেলোয়াড়দের দিয়ে গোল করিয়ে বেশি আনন্দ পাই। শনিবার গোল পেলে সেটা আমার কাছে বোনাস। তবে শনিবার কাজটি সহজ নয়। জোশেফ মার্কোস বেশ বিপজ্জনক খেলোয়াড়। ক্লাব কর্তারা জানিয়েছেন, আরেক স্ট্রাইকার হেনরি কিসেকা গত বছর মোহন বাগানে খেলেছে। পুরানো দলের বিরুদ্ধে জ্বলে উঠতেই পারে। তাই সতর্ক হয়ে খেলতে হবে। ওদের গোলরক্ষকও বেশ ভালো জায়গায় আছে।’
কিবু ভিকুনা জানালেন, ‘এখনই ডুরান্ড ফাইনাল নিয়ে ভাবছি না। কলকাতার মিস্টি আমাকে মুগ্ধ করেছে। ডুরান্ড জিতলে অনেক মিস্টি পাব। সেটাই হয়তো বাড়তি মোটিভেশন।’ উল্লেখ্য, মোহন বাগান কোচ শেষ ট্রফি জিতেছেন তিন বছর আগে। প্র্যাকটিসে দেখা গেল, চুলোভাকে তৈরি করছেন কিবু।