কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
গত মরশুমে লা লিগা জিতলেও কোপা দেল রে এবং চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ব্যর্থতাই সঙ্গী হয়েছিল বার্সেলোনার। এই প্রসঙ্গে কোচ বলেছেন, ‘দু’টি ম্যাচে আমরা প্রত্যাশা পূরণ করতে পারিনি। অ্যানফিল্ডে লিভারপুলের কাছে হার এখনও দুঃখ দেয়। তবে অতীত নিয়ে ভেবে লাভ নেই। নতুন মরশুমে নতুন উদ্যোগে ঝাঁপাতে হবে।’ গ্রিজম্যান, ফ্রেঙ্কি ডে জংদের সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলে ভালভার্দের উত্তর, ‘গত কয়েক বছর ধরেই ছন্দে রয়েছে গ্রিজম্যান। আতলেতিকো মাদ্রিদের আপফ্রন্টের অন্যতম স্তম্ভকে দলে পেয়ে ভালোই লাগছে। এছাড়া গত মরশুমে ফ্রেঙ্কি ডে জং নিজের প্রতিভা মেলে ধরেছে। তবে মানিয়ে নেওয়ার জন্য গ্রিজম্যানের তুলনায় ডে জংকে বেশি সময় দিতে হবে। কারণ, ওর কাছে লা লিগা নতুন।’
নেইমারকে পেলে কি আপনার আপফ্রন্টের ভারসাম্য আরও বাড়বে? প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার আগে কয়েক মুহূর্ত ভেবে ভালভার্দে বলেন, ‘এই মুহূর্তে হাতে যে দল রয়েছে তাতে আমি খুশি। নেইমার আসবে কি আসবে না তা পুরোপুরি নির্ভর করছে কর্তাদের উপর।’ লা লিগা অভিযান শুরুর আগে মেসি বলেছেন, ‘আমরা গত এগারো বছরে ৮টি ট্রফি জিতেছি। এটা কম সাফল্য নয়। তবে এবার উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ জিততে চাই। গতবার কথা দিয়েও তা রাখতে পারিনি। তাই ২০১৯-২৯ মরশুম আমার কাছে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
বিশেষজ্ঞদের ধারণা, আতোঁয়া গ্রিজম্যান ও ফ্রেঙ্কি ডে জংয়ের অন্তর্ভুক্তিতে বার্সেলোনার লাভ হয়েছে। নিষ্প্রভ ফেলিপে কুটিনহোর অভাব ঢাকার জন্য গ্রিজম্যানই সেরা বাজি হতে চলেছেন কোচ ভালভার্দের। এছাড়া ডে জং তো মাঝমাঠে ভারসাম্য বাড়ানোর জন্য রয়েইছেন। সাফল্যের জন্য কোচের উচিত রক্ষণ সংগঠন সুদৃঢ় করা। এই বিভাগের গলদ থাকার জন্যই গতবার চ্যাম্পিয়ন্স লিগের সেমি-ফাইনালে লিভারপুল এবং কোপা দেল রে’র ফাইনালে ভ্যালেন্সিয়ার কাছে হারতে হয়েছিল।