গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
ভোলকার হারমান বলেন, ‘হিমা সঠিক পথে এগচ্ছে। ওঁর ৪০০ মিটার ৫০ সেকেন্ডের কমে দৌড়নোর ক্ষমতা রয়েছে। ২০০ মিটার ২২.৮০ সেকেন্ডের কমে দৌড়নোর ক্ষমতা রয়েছে। সেই লক্ষ্যে হিমা পৌঁছবেই।’
হিমা ২০০ ও ৪০০ মিটারে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে এখনও যোগ্যতা অর্জন করতে পারেননি। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ৬ অক্টোবর দোহাতে বিশ্ব মিট অনুষ্ঠিত হবে। বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে ২০০ মিটারে যোগ্যতা মান ২৩.০২ সেকেন্ড ও ৪০০ মিটারে যোগ্যতা মান ৫১.৮০ সেকেন্ড। ৪০০ মিটারে নিজের জাতীয় রেকর্ড ভেঙে ভারতের পুরুষ অ্যাথলিট মহম্মদ আনাস বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপে যোগ্যতা অর্জন করেছেন। ৩৮ বছর বয়সী ভারতের হাই পারফরম্যান্স ডিরেক্টর হারমান বলেন, ‘আনাস নিজের রেকর্ড ভেঙেছে। খুবই প্রতিভাবান অ্যাথলিট।’
জার্মানি ও সিঙ্গাপুরে খুব ভালো কাজ করেছেন ভোলকার হারমান। মরশুমের শেষে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপ অনুষ্ঠিত হবে। সেইভাবেই ট্রেনিং শিডিউল সাজাচ্ছেন ভোলকার হারমান। এই প্রস্তুতি মডেলের প্রথমটি এখন থেকেই রপ্ত করতে শুরু করবেন দেশীয় অ্যাথলিটরা। তারপর দ্বিতীয় মডেল ধরে সেপ্টেম্বরে প্র্যাকটিস করবেন অ্যাথলিটরা।
বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের প্রস্তুতির জন্য একাধিক টুর্নামেন্টে অংশ নিতে চান ভারতের অ্যাথলিটরা। ভোলকার হারমান মনে করেন, ২০২০ টোকিও ওলিম্পিকসে ভারতের ২৫ থেকে ৩০ জন অ্যাথলিট অংশ নেবেন। পুরুষ ও মহিলাদের ৪০০ মিটার রিলেতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের আট ফাইনালিস্ট সরাসরি টোকিও ওলিম্পিকসে অংশ নেবেন। এছাড়া মিক্সড ৪০০ মিটার রিলে, ৪০০ মিটার ও জ্যাভেলিন থ্রো’তে টোকিও ওলিম্পিকসে ভারতের বেশ কিছু অ্যাথলিট থাকবেন বলে আশা করেন ভারতের হাই পারফরম্যান্স ডিরেক্টর।