বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এই মুহূর্তে ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ভারত ১০১তম স্থানে রয়েছে। ওমানের স্থান ৮৬। বিশ্বকাপের বাছাই পর্বের ম্যাচে ভারতের বিরুদ্ধে এখনও অপরাজিত ওমান। ২০০৪ সালে তাদের বিরুদ্ধে গোলশূন্য ড্র করেছিল ভারত। সেটাই টিম ইন্ডিয়ার পক্ষে সেরা ফল। এছাড়া বাকি তিনটি ম্যাচেই হার মানতে হয়েছে ভারতীয় দলকে। এখনও পর্যন্ত এই দুই দল মুখোমুখি হয়েছে আটবার। ভারত জিতেছে মাত্র একবার। ১৯৯৪ সালে ইন্ডিপেন্ডেন্স কাপে ৪-১ ব্যবধানে। ওমান জিতেছে চারবার। বাকি তিনটি ম্যাচ ড্র হয়েছে। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে ওমানের সঙ্গে গোলশূন্য ড্র করে ভারত।
পরবর্তী বিশ্বকাপের আয়োজক কাতার এই গ্রুপে সবচেয়ে শক্তিশালী দল। তাদের ফিফা র্যাঙ্কিং ৫৫। ১৯৯৬ সালে বিশ্বকাপের বাছাই পর্বের ম্যাচে কাতার ৬-০ গোলে হারিয়েছিল ভারতকে। তবে ইগর স্টিম্যাচকে স্বস্তি দিতে পারে এই দুই দলের শেষ সাক্ষাৎকারের ফল। ২০১১ সালের ১৭ জুলাই আন্তর্জাতিক প্রীতি ম্যাচে ভারত ২-১ গোলে হারিয়েছিল কাতারকে। গোল পেয়েছিলেন সুনীল ছেত্রী ও সুশীল সিং। প্রতিবেশি বাংলাদেশের সঙ্গে এখনও পর্যন্ত ২৮টি সাক্ষাৎকার হয়েছে ভারতের। ভারত জয় পেয়েছে ১৫বার। বাংলাদেশ মাত্র দু’বার। ড্র হয়েছে বাকি ১১টি ম্যাচ। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের ফিফা র্যাঙ্কিং ১৮৩। বিশ্বকাপের বাছাই পর্বে এর আগে দু’বার মুখোমুখি হয়েছে এই দুই দেশে। ১৯৮৫ সালে উভয় ক্ষেত্রেই ভারত ২-১ ব্যবধানে জয়লাভ করে। তবে শেষ দু’টি সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ রুখে দিয়েছে ভারতকে। এই মুহূর্তে বাংলাদেশের ফিফা র্যাঙ্কিং ১৮৩। পরিসংখ্যানের নিরিখে তারাই গ্রুপের দুর্বলতম দল। বাংলাদেশের মতো আফগানিস্তানও (১৪৯) ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ভারতের (১০১) থেকে পিছিয়ে। এখনও পর্যন্ত ভারত ও আফগানিস্তান ১০টি ম্যাচে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছে। ভারত জিতেছে সাতটি ম্যাচে। আফগানিস্তান একটি ম্যাচে। বাকি দু’টি ম্যাচ ড্র হয়েছে। ২০১৬ সালে স্যাফ চ্যাম্পিয়নশিপে ভারত ২-১ গোলে প্রতিপক্ষকে হারায়।