কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
নিকো কোভাচের প্রশিক্ষণাধীন বায়ার্ন শুরু থেকেই পরিকল্পিত ফুটবল উপহার দেয়। টোলিসোর গোলে তারা প্রথমার্ধে ১-০ ব্যবধানে এগিয়েছিল। এই পর্বে বায়ার্ন গোলরক্ষক ম্যানুয়েল ন্যুয়ের কমপক্ষে তিনবার দলের নিশ্চিত পতন রোধ করেন। রিয়ালের মার্কো আসেন্সিও এবং ইসকো যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন। কিন্তু বেনজেমা চূড়ান্ত ফ্লপ হওয়ায় তাঁদের প্রচেষ্টা বিফল হয়। বিরতির পরেও বায়ার্নের আধিপত্য ছিল সংশয়াতীত। এই পর্বে প্রথম একাদশ প্রায় বদলে ফেলেন দুই কোচই। সবমিলিয়ে ৪১জন ফুটবলার খেলেছেন এই ম্যাচে।
মূলত উইং দিয়েই আক্রমণ শানিয়েছে কোভাচ-ব্রিগেড। পিছন থেকে ভেসে আসা বল চমৎকারভাবে নিয়ন্ত্রণে এনে দুরন্ত টার্নিংয়ে মার্কারকে বোকা বানান বায়ার্নের পোলিশ তারকা রবার্ট লিওয়ানডস্কি। তারপর নিখুঁত শটে হার মানান বিপক্ষ দুর্গপ্রহরী থিবাউট কোর্তোয়াকে। জার্মান ক্লাবটির তৃতীয় গোলদাতা নাবরি। রিয়ালের হয়ে একমাত্র গোলটি করেন ব্রাজিলিয়ান রডরিগো। বক্সের বাইরে তাঁকে ফাউল করে লাল কার্ড দেখেন পরিবর্ত হিসেব নামা বায়ার্ন গোলরক্ষক উলরিচ। ফ্রি-কিক থেকে অনবদ্য শটে জাল কাঁপান রডরিগো।
ম্যাচের পর রিয়াল মাদ্রিদের কোচ জিদান সাফ জানিয়ে দেন, তাঁর পরিকল্পনায় নেই গ্যারেথ বেল। প্রসঙ্গক্রমে তিনি বলেন, ‘বেল ক্লাব ছাড়ছে। তাই ওকে এই ম্যাচে ব্যবহার করা হয়নি।’