গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
ডুরান্ডের ক্রীড়াসূচি এবং যুবভারতী ব্যবহারে সরকারের নীতি (দুটি ম্যাচের জন্য তিনদিনের ব্যবধান) মাথায় রেখে দেখা যাচ্ছে ডুরান্ড ফাইনালের আগে কলকাতা লিগের ডার্বির আয়োজন করা সম্ভব নয়। পরিস্থিতি যা তাতে কলকাতা লিগের ডার্বি ম্যাচটি হতে পারে ৩১ আগস্ট বা ১ সেপ্টেম্বর। আইএফএ যদি মনে করে দ্বিতীয় প্রদর্শনী ম্যাচ হিসাবে ডার্বিকে চিহ্নিত করা হবে, তবে মোহন বাগান- ইস্ট বেঙ্গল ম্যাচ হতে পারে ৭ বা ৮ সেপ্টেম্বর। এর আগে ডার্বি করতে হলে সপ্তাহের মধ্যভাগে ম্যাচটি করতে হবে। বৃহস্পতিবার জয়দীপবাবু বলেন,‘আগামী সপ্তাহের গোড়ায় সল্টলেক পুলিসের সঙ্গে আলোচনার আগে নির্দিষ্ট দিনক্ষণ ঘোষণা সম্ভব নয়।’
তবে আইএফএ’র নতুন সচিব কলকাতা প্রিমিয়ার লিগের জন্য পাঁচটি স্পনসর যোগাড় করে ফেলেছেন। টাইটেল স্পনসর হিসাবে এবিডি এবার এক কোটি পাঁচ লাখ দেবে। যদিও পূর্বতন সচিব উৎপল গাঙ্গুলি তাদের থেকে ২০ লাখ অগ্রিম নিয়েছেন। প্রিমিয়ার লিগের অন্যতম স্পনসর থাকছে কসকো। নতুন সহযোগী সংস্থা হিসাবে একটি নামী জুতো প্রস্তুতকারক সংস্থার সঙ্গে আইএফএ সচিবের ডিল হয়ে গিয়েছে। ম্যাচের সেরার পুরস্কার দিতে এগিয়ে আসছে আরও দুটি স্পনসর। তাই আগামী ২৬ জুলাই স্পনসরদের সঙ্গে মিডিয়ার পরিচয় করিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে আইএফএ’র শীর্ষ কর্তাদের।
প্রথম ডিভিসন এবং প্রিমিয়ার ‘বি’তে একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করে ক্রীড়াসূচি তৈরি করেছেন আইএফএ সচিব। এই পদ্ধতিতে মাঠের নাম আগেই লেখা থাকছে। এবার লটারির মাধ্যমে প্রতিদ্বন্দ্বী দুই দলের নাম আসছে। এতে কোনও দলই মাঠ নিয়ে আইএফএ কর্তাদের উপর আঙুল তুলতে পারছে না। তবে জয়দীপবাবু জানিয়েছেন,‘ কলকাতা লিগের সবথেকে আকর্ষণীয় প্রিমিয়ার ‘এ’ বিভাগে এই নিয়ম প্রয়োগ করা যাবে না। কারণ ময়দান কিংবা সল্টলেকে ম্যাচের অনুমতি পেতে পুলিস ও রাজ্য সরকারের অনুমতি প্রয়োজন। নতুন সফটওয়্যারে প্রিমিয়ার ‘এ’ লিগের ক্রীড়াসূচি করা যেতেই পারে। কিন্তু পুলিসের অনুমোদন না পেলে তা বদল করতে হবে। মুখ পুড়বে আইএফএ’র। যেটা এই বছর আমরা চাইছি না।’