কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
ভাস্কর গাঙ্গুলি বলেন, ‘১৯৭৫ সালের শিল্ড ফাইনালের পর বাড়ি পৌঁছে ভেবেছিলাম আমার কেরিয়ার শেষ। খেলাই ছেড়ে দেব। মোহন বাগান রাখবে না। ইস্ট বেঙ্গলও নেবে না। সেদিন ভোর রাতে পল্টুদা (দাস) ও জীবনদা (চক্রবর্তী) বাড়িতে গিয়ে হাজির। আমি তো অবাক! সেবার ছয় হাজার টাকায় সই করায় ইস্ট বেঙ্গল। লাল হলুদ সুযোগ না দিলে আমার কোনওদিন দেশের হয়ে খেলাই হত না।’ মনোরঞ্জন ভট্টাচার্য বলেন, ‘ফুটবলার মনাকে জন্ম দিয়েছে ইস্ট বেঙ্গল। আমার যাবতীয় পরিচিতি লাল হলুদে খেলার জন্যই। ১৯৭৭ সালে এন্টালির ‘সেভেন আ সাইড’ মাঠ থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে মধ্য কলকাতার একটি পার্টি অফিসে সাত হাজার টাকায় চুক্তি করান পল্টুদা। সেবার দর্শকদের জোশই ছিল অনুপ্রেরণা।’ বাইচুং প্রথম বছরে পেয়েছিলেন ৪৮ হাজার টাকা। ইস্ট বেঙ্গলের প্রথম পর্যায়ের অনুষ্ঠানে কোনও ক্রিকেটার বা অ্যাথলিটকে দেওয়া হচ্ছে না পুরস্কার। উপেক্ষিতই থাকছেন এই দুই বিভাগের খেলোয়াড়। এই অপ্রিয় প্রশ্নে মঞ্চে উপবিষ্ট দেবব্রত সরকার রাগতভাবে জানান, ‘ভবিয্যতে দেওয়া হবে। এটা আমরা মাথায় রাখছি।’